ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের রিপোর্টার সাবরিনা সিদ্দিকী যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে নরেন্দ্র মোদিকে ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। এতে তিনি অনলাইনে মোদি সমর্থকদের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য ও হয়রানির শিকার হন। এ ঘটনায় হোয়াইট হাউস তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, প্রশ্নটি করার পর থেকে মিসেস সিদ্দিকী ভারতের অভ্যন্তরে তীব্র অনলাইন হয়রানির শিকার হয়েছেন। মুসলিম হওয়ার কারণেও তাঁকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগের সমন্বয়কারী জন কিরবি বলেন, ‘হোয়াইট হাউস সেই হয়রানির প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত। আমরা সকল পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের হয়রানির নিন্দা জানাই। এটি সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য ও গণতন্ত্রের নীতিবিরোধী।’
কিরবির বিবৃতির পর হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যঁ পিয়েরে বলেছেন, ‘আমি শুধু জনের বক্তব্যের একটু পুনরাবৃত্তি করতে চাই। আমরা প্রশাসনিক নিয়মের অধীনে হোয়াইট হাউসে আছি। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যে কারণে আমরা গত সপ্তাহে সংবাদ সম্মেলন করেছি। তাই জনগণকে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমরা কোনো সাংবাদিককে ভয় দেখানো বা হয়রানির চেষ্টার নিন্দা জানাই, যা তাঁদের পেশাগত কাজে বাধা দেয়।’
গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার পর সংবাদ সম্মেলনে মিসেস সিদ্দিকীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ভারতে বৈষম্যের কোনো প্রশ্নই নেই কারণ তাঁর সরকার সংবিধান অনুসরণ করে।
সাংবাদিক সিদ্দিকী মোদিকে প্রশ্ন করেছিলেন, অনেক মানবাধিকার গোষ্ঠী ভারতে বৈষম্য এবং সমালোচকদের দমন করার কথা বলেছে। আপনি এবং আপনার সরকার ভারতের মুসলিম ও অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকার ও বাকস্বাধীনতা বজায় রাখতে কী পদক্ষেপ নিতে ইচ্ছুক?
উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ‘আপনি যা বলেছেন তাতে আমি বিস্মিত। আমরা গণতান্ত্রিক দেশ। আমাদের চেতনায় গণতন্ত্র। এটি আমাদের সংবিধানে রয়েছে। তাই বৈষম্যর প্রশ্নই ওঠে না।’
এ নিয়ে ভারতের নেটিজেনদের মাঝে বেশ প্রতিক্রিয়া ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এসব সমালোচনার জবাবে সিদ্দিকী তাঁর ভারতীয় বাবার সঙ্গে টিম ইন্ডিয়া টি-শার্ট পরা এবং ক্রিকেট দলের জন্য উল্লাস করার ছবি শেয়ার করেন।
তিনি ওই ছবির সঙ্গে টুইটে লেখেন, ‘যেহেতু কেউ কেউ আমার বংশগত পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, তাই একটি পূর্ণাঙ্গ ছবি আপলোড দেওয়াই সঠিক বলে মনে হয়।’
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের রিপোর্টার সাবরিনা সিদ্দিকী যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে নরেন্দ্র মোদিকে ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। এতে তিনি অনলাইনে মোদি সমর্থকদের কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য ও হয়রানির শিকার হন। এ ঘটনায় হোয়াইট হাউস তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল বলছে, প্রশ্নটি করার পর থেকে মিসেস সিদ্দিকী ভারতের অভ্যন্তরে তীব্র অনলাইন হয়রানির শিকার হয়েছেন। মুসলিম হওয়ার কারণেও তাঁকে লক্ষ্যবস্তু করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের কৌশলগত যোগাযোগের সমন্বয়কারী জন কিরবি বলেন, ‘হোয়াইট হাউস সেই হয়রানির প্রতিবেদন সম্পর্কে অবগত। আমরা সকল পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের হয়রানির নিন্দা জানাই। এটি সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য ও গণতন্ত্রের নীতিবিরোধী।’
কিরবির বিবৃতির পর হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জ্যঁ পিয়েরে বলেছেন, ‘আমি শুধু জনের বক্তব্যের একটু পুনরাবৃত্তি করতে চাই। আমরা প্রশাসনিক নিয়মের অধীনে হোয়াইট হাউসে আছি। আমরা সংবাদপত্রের স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যে কারণে আমরা গত সপ্তাহে সংবাদ সম্মেলন করেছি। তাই জনগণকে মনে করিয়ে দিতে চাই, আমরা কোনো সাংবাদিককে ভয় দেখানো বা হয়রানির চেষ্টার নিন্দা জানাই, যা তাঁদের পেশাগত কাজে বাধা দেয়।’
গত বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার পর সংবাদ সম্মেলনে মিসেস সিদ্দিকীর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ভারতে বৈষম্যের কোনো প্রশ্নই নেই কারণ তাঁর সরকার সংবিধান অনুসরণ করে।
সাংবাদিক সিদ্দিকী মোদিকে প্রশ্ন করেছিলেন, অনেক মানবাধিকার গোষ্ঠী ভারতে বৈষম্য এবং সমালোচকদের দমন করার কথা বলেছে। আপনি এবং আপনার সরকার ভারতের মুসলিম ও অন্য সংখ্যালঘুদের অধিকার ও বাকস্বাধীনতা বজায় রাখতে কী পদক্ষেপ নিতে ইচ্ছুক?
উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছিলেন, ‘আপনি যা বলেছেন তাতে আমি বিস্মিত। আমরা গণতান্ত্রিক দেশ। আমাদের চেতনায় গণতন্ত্র। এটি আমাদের সংবিধানে রয়েছে। তাই বৈষম্যর প্রশ্নই ওঠে না।’
এ নিয়ে ভারতের নেটিজেনদের মাঝে বেশ প্রতিক্রিয়া ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এসব সমালোচনার জবাবে সিদ্দিকী তাঁর ভারতীয় বাবার সঙ্গে টিম ইন্ডিয়া টি-শার্ট পরা এবং ক্রিকেট দলের জন্য উল্লাস করার ছবি শেয়ার করেন।
তিনি ওই ছবির সঙ্গে টুইটে লেখেন, ‘যেহেতু কেউ কেউ আমার বংশগত পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, তাই একটি পূর্ণাঙ্গ ছবি আপলোড দেওয়াই সঠিক বলে মনে হয়।’
মেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
৪২ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগে