অনলাইন ডেস্ক
ঔদ্ধত্যের কারণে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। অহংকারের কারণে ঈশ্বর তাদের কাছ থেকে একচ্ছত্র ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির ঘনিষ্ঠ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) নেতা ইন্দ্রেশ কুমার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জীবনের একটি বড় সময় এই সংঘের স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন।
ইন্দ্রেশ কুমার বলেছেন, শাসক দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে ছিটকে পড়েছে তাদের ঔদ্ধত্যের কারণ। আর রাম বিরোধী হওয়ার কারণে ইন্ডিয়া জোট ১ নম্বর অবস্থানেই থেকে গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরের কাছে কানোটায় ‘রামরথ অযোধ্যা যাত্রা দর্শন পূজন সমারোহ’ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন ইন্দ্রেশ।
আরএসএস নেতা বিজেপির নাম না করে বলেন, ‘যে দল ভগবান রামের ভক্তি করেছিল এবং অহংকারী হয়ে উঠেছিল, সেই দলটিকে (লোকসভার আসন) ২৪০–এ থামানো হয়েছে। তবে, এটি সবচেয়ে বড় দল হয়ে উঠেছে।’
ইন্ডিয়া জোটের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘যাদের রামে বিশ্বাস ছিল না তাদের থামানো হয়েছে (লোকসভার আসন) ২৩৪–এ।’
এই রামভক্ত আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রে রাম রাজ্যের “বিধান” দেখুন; যারা রামের “ভক্তি” করেছিলেন, কিন্তু ধীরে ধীরে অহংকারী হয়ে উঠেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বড় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তবে তাঁদের যে ভোট এবং ক্ষমতা পাওয়া উচিত ছিল সেটি তাঁরা পেয়েছিল, কিন্তু অহংকারের কারণে ঈশ্বর তাঁদের থামিয়ে দিয়েছেন।’
রামের বিরোধিতা করার কারণেই বিরোধী জোট ক্ষমতায় আসতে পারেনি মন্তব্য করে ইন্দ্রেশ বলেন, ‘যারা রামের বিরোধিতা করেছিল তাদের কাউকেই ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। তাদের সবাইকে একসঙ্গে দুই নম্বর করা হয়েছে।’
বিজেপিকে নিয়ে কিছুদিন আগে আরএসএস প্রধান মোহন ভগতের নেতিবাচক মন্তব্যের পর আরেক নেতা ইন্দ্রেশ কুমার এমন মন্তব্য করেন। ভগত সিং বলেছিলেন, একজন সত্যিকারের ‘সেবকের’ উচিত অহংকার ছাড়াই মানুষের সেবা করা এবং মর্যাদা বজায় রাখা।
তিনি বলেন, ‘যারা রামের কাছে প্রার্থনা করে তাদের নম্র হওয়া উচিত...ভগবান রাম বৈষম্য করেন না এবং শাস্তি দেন না। রাম সবাইকে ন্যায়বিচার দেন। তিনি সবাইকে দান করেন এবং কখনো বিমুখ হন না। ভগবান রাম সব সময় ন্যায়পরায়ণ ছিলেন এবং থাকবেন।’
ঔদ্ধত্যের কারণে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে। অহংকারের কারণে ঈশ্বর তাদের কাছ থেকে একচ্ছত্র ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির ঘনিষ্ঠ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) নেতা ইন্দ্রেশ কুমার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জীবনের একটি বড় সময় এই সংঘের স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন।
ইন্দ্রেশ কুমার বলেছেন, শাসক দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা থেকে ছিটকে পড়েছে তাদের ঔদ্ধত্যের কারণ। আর রাম বিরোধী হওয়ার কারণে ইন্ডিয়া জোট ১ নম্বর অবস্থানেই থেকে গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরের কাছে কানোটায় ‘রামরথ অযোধ্যা যাত্রা দর্শন পূজন সমারোহ’ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন ইন্দ্রেশ।
আরএসএস নেতা বিজেপির নাম না করে বলেন, ‘যে দল ভগবান রামের ভক্তি করেছিল এবং অহংকারী হয়ে উঠেছিল, সেই দলটিকে (লোকসভার আসন) ২৪০–এ থামানো হয়েছে। তবে, এটি সবচেয়ে বড় দল হয়ে উঠেছে।’
ইন্ডিয়া জোটের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘যাদের রামে বিশ্বাস ছিল না তাদের থামানো হয়েছে (লোকসভার আসন) ২৩৪–এ।’
এই রামভক্ত আরও বলেন, ‘গণতন্ত্রে রাম রাজ্যের “বিধান” দেখুন; যারা রামের “ভক্তি” করেছিলেন, কিন্তু ধীরে ধীরে অহংকারী হয়ে উঠেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বড় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। তবে তাঁদের যে ভোট এবং ক্ষমতা পাওয়া উচিত ছিল সেটি তাঁরা পেয়েছিল, কিন্তু অহংকারের কারণে ঈশ্বর তাঁদের থামিয়ে দিয়েছেন।’
রামের বিরোধিতা করার কারণেই বিরোধী জোট ক্ষমতায় আসতে পারেনি মন্তব্য করে ইন্দ্রেশ বলেন, ‘যারা রামের বিরোধিতা করেছিল তাদের কাউকেই ক্ষমতা দেওয়া হয়নি। তাদের সবাইকে একসঙ্গে দুই নম্বর করা হয়েছে।’
বিজেপিকে নিয়ে কিছুদিন আগে আরএসএস প্রধান মোহন ভগতের নেতিবাচক মন্তব্যের পর আরেক নেতা ইন্দ্রেশ কুমার এমন মন্তব্য করেন। ভগত সিং বলেছিলেন, একজন সত্যিকারের ‘সেবকের’ উচিত অহংকার ছাড়াই মানুষের সেবা করা এবং মর্যাদা বজায় রাখা।
তিনি বলেন, ‘যারা রামের কাছে প্রার্থনা করে তাদের নম্র হওয়া উচিত...ভগবান রাম বৈষম্য করেন না এবং শাস্তি দেন না। রাম সবাইকে ন্যায়বিচার দেন। তিনি সবাইকে দান করেন এবং কখনো বিমুখ হন না। ভগবান রাম সব সময় ন্যায়পরায়ণ ছিলেন এবং থাকবেন।’
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৭ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৭ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৮ ঘণ্টা আগে