কলকাতা প্রতিনিধি
দুনিয়ার ১১৬টি দেশের মধ্যে ক্ষুধার্তদের তালিকায় ভারতের স্থান ১০১। বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে আগে ৯৪তম দেশ ছিল ভারত। তাই সামাজিক গণমাধ্যমে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।
প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও নেপাল তো বটেই, মিয়ানমার ও পাকিস্তানের চেয়েও ভারতের পরিস্থিতি খুব খারাপ। করোনা পরিস্থিতি দেশটিতে ক্ষুধা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের হাতে টাকা নেই। খেতে পাচ্ছে না তারা।
ক্ষুধা ও অপুষ্টির নিরীখে যৌথভাবে এ তালিকা প্রকাশ করেছে আয়ারল্যান্ডের সামাজিক সংস্থা ‘কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড’ এবং জার্মানির ‘ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে’। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ভারতে খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।
ভারতের এই করুণ অবস্থার খবর সামনে আসতেই শুরু হয়েছে মোদি সরকারের কড়া সমালোচনা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর মতে, ক্ষুধার এই তালিকা ভারতের জন্য লজ্জার। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা মোদি সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিদ্রুপ করেছেন কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী কপিল সিব্বাল। তিনি বলেন, ‘কনগ্রাচুলেশন মোদিজি! আপনার জন্যই দেশ আজ ক্ষুধার সূচকে ১০০টি দেশেরও পেছনে রয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ।’
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি ঘুষ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘না খাউঙ্গা, না খানে দিউঙ্গা!’ অর্থাৎ ঘুষ খাবো না খেতে দেব না। এটা নিয়েও ব্যঙ্গবিদ্রুপ মিম হচ্ছে সামাজিক গণমাধ্যমে।
তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের মতে, দেশ শাসনে চূড়ান্ত ব্যর্থ মোদি সরকার। তাই আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূচকে ভারতের অবস্থান দিন দিন খারাপ হচ্ছে। সরকার কাজের কাজ কিছু করছে না।
সিপিএমের মতে, মানুষের হাতে পয়সার জোগান দিতে ব্যর্থ ভারত সরকার। ফলে ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। শিশুদের খাবারের জোগান দিতে পারছেন না বাবা-মা। আগামী দিনে আরও বড় বিপদ আসতে পারে।
বিজেপি অবশ্য এই তালিকাকেই মানতে নারাজ। তাঁদের দাবি, করোনা পরিস্থিতিতেও মোদির যোগ্য নেতৃত্বে ভারতে উন্নয়ন অব্যাহত। তাঁর বদনাম করতেই এসব তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে।
দুনিয়ার ১১৬টি দেশের মধ্যে ক্ষুধার্তদের তালিকায় ভারতের স্থান ১০১। বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে আগে ৯৪তম দেশ ছিল ভারত। তাই সামাজিক গণমাধ্যমে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে।
প্রতিবেশী বাংলাদেশ ও নেপাল তো বটেই, মিয়ানমার ও পাকিস্তানের চেয়েও ভারতের পরিস্থিতি খুব খারাপ। করোনা পরিস্থিতি দেশটিতে ক্ষুধা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। মানুষের হাতে টাকা নেই। খেতে পাচ্ছে না তারা।
ক্ষুধা ও অপুষ্টির নিরীখে যৌথভাবে এ তালিকা প্রকাশ করেছে আয়ারল্যান্ডের সামাজিক সংস্থা ‘কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড’ এবং জার্মানির ‘ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফে’। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ভারতে খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে।
ভারতের এই করুণ অবস্থার খবর সামনে আসতেই শুরু হয়েছে মোদি সরকারের কড়া সমালোচনা। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর মতে, ক্ষুধার এই তালিকা ভারতের জন্য লজ্জার। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা মোদি সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিদ্রুপ করেছেন কংগ্রেস নেতা ও সাবেক মন্ত্রী কপিল সিব্বাল। তিনি বলেন, ‘কনগ্রাচুলেশন মোদিজি! আপনার জন্যই দেশ আজ ক্ষুধার সূচকে ১০০টি দেশেরও পেছনে রয়েছে। আপনাকে ধন্যবাদ।’
প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর নরেন্দ্র মোদি ঘুষ প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ‘না খাউঙ্গা, না খানে দিউঙ্গা!’ অর্থাৎ ঘুষ খাবো না খেতে দেব না। এটা নিয়েও ব্যঙ্গবিদ্রুপ মিম হচ্ছে সামাজিক গণমাধ্যমে।
তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষের মতে, দেশ শাসনে চূড়ান্ত ব্যর্থ মোদি সরকার। তাই আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূচকে ভারতের অবস্থান দিন দিন খারাপ হচ্ছে। সরকার কাজের কাজ কিছু করছে না।
সিপিএমের মতে, মানুষের হাতে পয়সার জোগান দিতে ব্যর্থ ভারত সরকার। ফলে ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। শিশুদের খাবারের জোগান দিতে পারছেন না বাবা-মা। আগামী দিনে আরও বড় বিপদ আসতে পারে।
বিজেপি অবশ্য এই তালিকাকেই মানতে নারাজ। তাঁদের দাবি, করোনা পরিস্থিতিতেও মোদির যোগ্য নেতৃত্বে ভারতে উন্নয়ন অব্যাহত। তাঁর বদনাম করতেই এসব তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৫ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে