ভারতের লোকসভা নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে শেয়ারবাজার ধসে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি রুপির ক্ষতির জন্য নরেন্দ্র মোদিসহ বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতাদের দায়ী করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী। তাঁরা শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির ভবিষ্যদ্বাণী করে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেন বলে অভিযোগ তুলেছেন এই কংগ্রেস নেতা।
শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনা এবং তাতে মোদি ও তাঁর জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের ভূমিকা তদন্ত করতে রাহুল গান্ধী যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) কাছে দাবি করেছেন বলে বিবিসি জানিয়েছে।
রাহুলের অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার দিন ৪ জুনের পর শেয়ারের দাম বাড়বে বলে বিভ্রান্তিকর ভবিষ্যদ্বাণী করেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। তাঁর দাবি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এর আগে মানুষকে শেয়ার কিনতে উৎসাহিত করেন। এর ফলে বাজার ধসে বিনিয়োগকারীরা বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছেন। তবে মোদির দল বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
এই কংগ্রেস নেতা বলেছেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশের কয়েক সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বিনিয়োগকারীদের ‘৪ জুনের আগে শেয়ার কেনার’ পরামর্শ দেন। বিজেপির বিজয়ের প্রত্যাশায় পরে শেয়ারের দাম বাড়বে বলে তাঁরা ভবিষ্যদ্বাণী করেন।
গত মাসে মোদিঘনিষ্ঠ আদানির মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এক সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে শেয়ারবাজার ধসকে জড়ানো উচিত নয়। তবে এমন গুজব যদি ছড়িয়েও থাকে, তবু আমার পরামর্শ, আপনার ৪ জুনের আগে (শেয়ার) কিনুন। পরে দাম বেড়ে যাবে।’
এটিকে ভারতের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি’ বলে আখ্যা দিয়ে রাহুল গান্ধী বলেন, এই কারচুপির ফলে কিছু ‘সন্দেহজনক বিদেশি বিনিয়োগকারী’ উপকৃত হয়েছেন। এর ফলে হাজার হাজার কোটি রুপি হারিয়েছেন ভারতীয়রা।
তবে মোদীর মন্ত্রিসভার বিদায়ী বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়াল এই অভিযোগ অস্বীকার করে রাহুলের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার পাল্টা অভিযোগ করেছেন।
বুথফেরত জরিপগুলোর ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, বিজেপি স্বাচ্ছন্দ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, অর্থাৎ লোকসভার ৫৪৩ আসনের মধ্যে ২৭২টির বেশি পাবে। আর এর নেতৃত্বে এনডিএ জোট মিলে তা ৩৬০-৩৭০ ছুঁয়ে যাবে।
কিন্তু গত মঙ্গলবারের নির্বাচনের ফলাফল এসব ভবিষ্যদ্বাণীর ধারেকাছেও ছিল না। বিজেপি লক্ষ্যের অর্ধেক আসনও পায়নি। আর এনডিএ পেয়েছে ২৯৩ আসন। মোদির দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর শেয়ারবাজারের সূচক ধসে চার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামে।
রাহুলের দাবি, বুথফেরত জরিপগুলো ছিল ‘ভুয়া’ এবং ‘অভ্যন্তরীণ জরিপ ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন’ থেকে বিজেপিও জানত তারা ২২০টির বেশি আসন জিততে পারবে না।
তিনি বলেন, তার পরও বিজেপি ব্যাপকসংখ্যক আসন জিতেছে বলে বুথফেরত জরিপে দেখানো হয়। আর এ কারণে লোকসভার ফল ঘোষণার আগের দিন ৩ জুন বিনিয়োগকারীরা হুমড়ি খেয়ে শেয়ার কেনেন।
কিন্তু পরদিন ভোটের ফল প্রকাশের পর কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন দেখল ভারতের শেয়ারবাজার। মুহূর্তের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি রুপি বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়।
তবে বিজেপির পীযূষ গয়াল দাবি করছেন, শেয়ারের দামের উত্থান-পতনে ভারতীয়রাই লাভ করেছেন। তিনি বলেন, এপ্রিল ও মে মাসে বাজারে উত্থানের সময় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দেন, যেগুলো ভারতীয়রা কেনেন। একই ঘটনা ৪ জুন বাজার ধসের ক্ষেত্রেও ঘটেছে।
তিনি বলেন, ‘ফলে, বিদেশিরা বেশি দামে কিনে কম দামে বিক্রি করেছেন। আর ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা বেশি দামে বিক্রি করে কম দামে কিনেছেন। তাই এক অর্থে এই সময়েও ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা মুনাফা করেছেন। কারোরই ক্ষতি হয়নি।’
পীযূষ গয়ালের এই ব্যাখ্যাকে ‘রাবিশ’ আখ্যা দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। গতকাল শুক্রবার তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর উত্থাপিত সুনির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দেননি গয়াল। তবে জয়রাম রমেশের অভিযোগের কোনো জবাব দেয়নি বিজেপি।
বুথফেরত জরিপ সব ক্ষেত্রে যে ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে, তা নয়। অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির শরিক অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির বিষয়ে জরিপের ফল মিলেছে। এর ফলে বিজেপি ও তার জোট লাভবান হয়েছে।
আর জরিপের প্রভাবে শেয়ারবাজার থেকে বেশ লাভবান হয়েছে তেলেগু দেশম পার্টির নেতা চন্দ্রবাবু নাইডুর পরিবার। শুক্রবার পর্যন্ত পাঁচ দিনে তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি হেরিটেজ ফুডের শেয়ারের দাম হুহু করে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে কোম্পানিটির প্রমোটরের দায়িত্বে থাকা চন্দ্রবাবুর স্ত্রী নারা ভুবনেশ্বরীর সম্পদের পরিমাণ ৫৭৯ কোটি রুপি বেড়ে গেছে।
হেরিটেজ কোম্পানির শেয়ারের দাম এমন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করেছিল ভারতের নির্বাচনী ফলাফল প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ৩ জুন ভারতের নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার ৩ ঘণ্টা আগে হেরিটেজ ফুডের শেয়ারের দাম ছিল ৪২৪ রুপি। কিন্তু গত পাঁচ দিনের ব্যবধানে আজ শুক্রবার পর্যন্ত ওই শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৬১ রুপি ২৫ পয়সা।
লোকসভা নির্বাচনে অন্ধ্রপ্রদেশের ১৭টি আসনে নির্বাচন করে ১৬টি আসনেই বিজয়ী হয়েছে চন্দ্রবাবুর দল তেলেগু দেশম পার্টি। শুধু তা-ই নয়, এই বিজয়ের মধ্য দিয়ে বিজেপির আসন্ন জোট সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে যাচ্ছে দলটি। কারণ, ২৪০ আসন পাওয়া বিজেপির জন্য তেলেগু দেশম পার্টির আসন যোগ না হলে সরকার গঠন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
শুধু লোকসভাই নয়, এক দিনে অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনেরও ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বিধানসভায়ও বাজিমাত করেছে তেলেগু দেশম পার্টি। রাজ্যের ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৩৫ আসন জিতে নিয়ে এবার ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছে দলটি। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শিগগিরই শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে চন্দ্রবাবুর।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের শেষ পর্যায়ে শেয়ারবাজার ধসে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি রুপির ক্ষতির জন্য নরেন্দ্র মোদিসহ বিজেপির শীর্ষস্থানীয় নেতাদের দায়ী করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী। তাঁরা শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির ভবিষ্যদ্বাণী করে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করেন বলে অভিযোগ তুলেছেন এই কংগ্রেস নেতা।
শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির ঘটনা এবং তাতে মোদি ও তাঁর জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের ভূমিকা তদন্ত করতে রাহুল গান্ধী যৌথ সংসদীয় কমিটির (জেপিসি) কাছে দাবি করেছেন বলে বিবিসি জানিয়েছে।
রাহুলের অভিযোগ, লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার দিন ৪ জুনের পর শেয়ারের দাম বাড়বে বলে বিভ্রান্তিকর ভবিষ্যদ্বাণী করেন বিজেপির শীর্ষ নেতারা। তাঁর দাবি, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এর আগে মানুষকে শেয়ার কিনতে উৎসাহিত করেন। এর ফলে বাজার ধসে বিনিয়োগকারীরা বিপুল ক্ষতির মুখে পড়েছেন। তবে মোদির দল বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
এই কংগ্রেস নেতা বলেছেন, নির্বাচনের ফল প্রকাশের কয়েক সপ্তাহ আগে প্রধানমন্ত্রী মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন বিনিয়োগকারীদের ‘৪ জুনের আগে শেয়ার কেনার’ পরামর্শ দেন। বিজেপির বিজয়ের প্রত্যাশায় পরে শেয়ারের দাম বাড়বে বলে তাঁরা ভবিষ্যদ্বাণী করেন।
গত মাসে মোদিঘনিষ্ঠ আদানির মালিকানাধীন সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এক সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, ‘নির্বাচনের সঙ্গে শেয়ারবাজার ধসকে জড়ানো উচিত নয়। তবে এমন গুজব যদি ছড়িয়েও থাকে, তবু আমার পরামর্শ, আপনার ৪ জুনের আগে (শেয়ার) কিনুন। পরে দাম বেড়ে যাবে।’
এটিকে ভারতের শেয়ারবাজারের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি’ বলে আখ্যা দিয়ে রাহুল গান্ধী বলেন, এই কারচুপির ফলে কিছু ‘সন্দেহজনক বিদেশি বিনিয়োগকারী’ উপকৃত হয়েছেন। এর ফলে হাজার হাজার কোটি রুপি হারিয়েছেন ভারতীয়রা।
তবে মোদীর মন্ত্রিসভার বিদায়ী বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়াল এই অভিযোগ অস্বীকার করে রাহুলের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করার পাল্টা অভিযোগ করেছেন।
বুথফেরত জরিপগুলোর ভবিষ্যদ্বাণী ছিল, বিজেপি স্বাচ্ছন্দ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে, অর্থাৎ লোকসভার ৫৪৩ আসনের মধ্যে ২৭২টির বেশি পাবে। আর এর নেতৃত্বে এনডিএ জোট মিলে তা ৩৬০-৩৭০ ছুঁয়ে যাবে।
কিন্তু গত মঙ্গলবারের নির্বাচনের ফলাফল এসব ভবিষ্যদ্বাণীর ধারেকাছেও ছিল না। বিজেপি লক্ষ্যের অর্ধেক আসনও পায়নি। আর এনডিএ পেয়েছে ২৯৩ আসন। মোদির দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারানোর পর শেয়ারবাজারের সূচক ধসে চার বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামে।
রাহুলের দাবি, বুথফেরত জরিপগুলো ছিল ‘ভুয়া’ এবং ‘অভ্যন্তরীণ জরিপ ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন’ থেকে বিজেপিও জানত তারা ২২০টির বেশি আসন জিততে পারবে না।
তিনি বলেন, তার পরও বিজেপি ব্যাপকসংখ্যক আসন জিতেছে বলে বুথফেরত জরিপে দেখানো হয়। আর এ কারণে লোকসভার ফল ঘোষণার আগের দিন ৩ জুন বিনিয়োগকারীরা হুমড়ি খেয়ে শেয়ার কেনেন।
কিন্তু পরদিন ভোটের ফল প্রকাশের পর কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতন দেখল ভারতের শেয়ারবাজার। মুহূর্তের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের হাজার হাজার কোটি রুপি বাজার থেকে উধাও হয়ে যায়।
তবে বিজেপির পীযূষ গয়াল দাবি করছেন, শেয়ারের দামের উত্থান-পতনে ভারতীয়রাই লাভ করেছেন। তিনি বলেন, এপ্রিল ও মে মাসে বাজারে উত্থানের সময় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে দেন, যেগুলো ভারতীয়রা কেনেন। একই ঘটনা ৪ জুন বাজার ধসের ক্ষেত্রেও ঘটেছে।
তিনি বলেন, ‘ফলে, বিদেশিরা বেশি দামে কিনে কম দামে বিক্রি করেছেন। আর ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা বেশি দামে বিক্রি করে কম দামে কিনেছেন। তাই এক অর্থে এই সময়েও ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা মুনাফা করেছেন। কারোরই ক্ষতি হয়নি।’
পীযূষ গয়ালের এই ব্যাখ্যাকে ‘রাবিশ’ আখ্যা দিয়েছেন কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ। গতকাল শুক্রবার তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর উত্থাপিত সুনির্দিষ্ট প্রশ্নের উত্তর দেননি গয়াল। তবে জয়রাম রমেশের অভিযোগের কোনো জবাব দেয়নি বিজেপি।
বুথফেরত জরিপ সব ক্ষেত্রে যে ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে, তা নয়। অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির শরিক অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির বিষয়ে জরিপের ফল মিলেছে। এর ফলে বিজেপি ও তার জোট লাভবান হয়েছে।
আর জরিপের প্রভাবে শেয়ারবাজার থেকে বেশ লাভবান হয়েছে তেলেগু দেশম পার্টির নেতা চন্দ্রবাবু নাইডুর পরিবার। শুক্রবার পর্যন্ত পাঁচ দিনে তাঁর প্রতিষ্ঠিত কোম্পানি হেরিটেজ ফুডের শেয়ারের দাম হুহু করে ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে কোম্পানিটির প্রমোটরের দায়িত্বে থাকা চন্দ্রবাবুর স্ত্রী নারা ভুবনেশ্বরীর সম্পদের পরিমাণ ৫৭৯ কোটি রুপি বেড়ে গেছে।
হেরিটেজ কোম্পানির শেয়ারের দাম এমন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করেছিল ভারতের নির্বাচনী ফলাফল প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ৩ জুন ভারতের নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার ৩ ঘণ্টা আগে হেরিটেজ ফুডের শেয়ারের দাম ছিল ৪২৪ রুপি। কিন্তু গত পাঁচ দিনের ব্যবধানে আজ শুক্রবার পর্যন্ত ওই শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৬১ রুপি ২৫ পয়সা।
লোকসভা নির্বাচনে অন্ধ্রপ্রদেশের ১৭টি আসনে নির্বাচন করে ১৬টি আসনেই বিজয়ী হয়েছে চন্দ্রবাবুর দল তেলেগু দেশম পার্টি। শুধু তা-ই নয়, এই বিজয়ের মধ্য দিয়ে বিজেপির আসন্ন জোট সরকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে যাচ্ছে দলটি। কারণ, ২৪০ আসন পাওয়া বিজেপির জন্য তেলেগু দেশম পার্টির আসন যোগ না হলে সরকার গঠন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে।
শুধু লোকসভাই নয়, এক দিনে অন্ধ্রপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনেরও ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বিধানসভায়ও বাজিমাত করেছে তেলেগু দেশম পার্টি। রাজ্যের ১৭৫ আসনের মধ্যে ১৩৫ আসন জিতে নিয়ে এবার ক্ষমতায় আসতে যাচ্ছে দলটি। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শিগগিরই শপথ নেওয়ার কথা রয়েছে চন্দ্রবাবুর।
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
১৩ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
১৪ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
১৪ ঘণ্টা আগে