ভারতে কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়ে গেল। আজ শুক্রবার সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা যাচ্ছে। তবে উপাত্ত বিশ্লেষকেরা বলছেন, জরিপে ত্রুটি থাকছে এবং বহু মৃত্যুর হিসাব অজানা থেকে যাচ্ছে। গত বছর এমন ত্রুটির বিষয় ধরা পড়েছিল। তাছাড়া লাখ লাখ ভারতীয় কোভিড ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় আছেন। যেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একসঙ্গে বিপুল রোগী সামাল দেওয়ার মতো যথেষ্ট নয়।
সরকারি তথ্য অনুসারে, করোনাভাইরাসের ডেলটা ভেরিয়েন্টের বিধ্বংসী প্রাদুর্ভাবের পরে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর চতুর্থ-সর্বোচ্চ সংখ্যার দেশ ভারত ২০২১ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ৪ লাখের রেকর্ড করেছে। কেউ কেউ মনে করেন পরিসংখ্যানটি আরও অনেক বেশি।
আহমেদাবাদে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টের সহকারী অধ্যাপক চিন্ময় তুম্বে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে তিনটি ভিন্ন ডেটাবেস ব্যবহার করে ২০২১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতে কোভিডে ৩০ লাখ মৃত্যুর একটা আশঙ্কার কথা বলা হয়েছিল।’ চিন্ময় গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক ছিলেন।
গত মাসে ভারত সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গবেষণাটি ভিত্তিহীন বলে প্রত্যাখ্যান করে বলেছিল, জন্ম ও মৃত্যু রিপোর্টিংয়ের একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা সরকারের রয়েছে।
ভারতের রাজ্যগুলো তাদের জেলা থেকে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে কোভিডে মৃত্যুর রেকর্ড করেছে। গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি রাজ্য মৃত্যুর সংখ্যা হালনাগাদ করেছে। তাতে একলাফে সংখ্যা অনেক বেড়েছে। কিছু শীর্ষ আদালতের চাপের মধ্যে রয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ বলেছে, বিলম্বিত নিবন্ধন এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যা হয়েছে।
ভারত বর্তমানে ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ে রয়েছে। কিছু শীর্ষ বিশেষজ্ঞের মতে, এরই মধ্যে গোষ্ঠী সংক্রমণে প্রবেশ করেছে ভারত। যদিও কেন্দ্র সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, সংক্রমণের উপসর্গ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ভারতের কোভিড সংক্রমণের মোট সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ৯৫ হাজারে পৌঁছেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের পরে বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
ভারতে কোভিডে মৃত্যুর সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়ে গেল। আজ শুক্রবার সরকারের পক্ষ থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা যাচ্ছে। তবে উপাত্ত বিশ্লেষকেরা বলছেন, জরিপে ত্রুটি থাকছে এবং বহু মৃত্যুর হিসাব অজানা থেকে যাচ্ছে। গত বছর এমন ত্রুটির বিষয় ধরা পড়েছিল। তাছাড়া লাখ লাখ ভারতীয় কোভিড ঝুঁকিপূর্ণের তালিকায় আছেন। যেখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একসঙ্গে বিপুল রোগী সামাল দেওয়ার মতো যথেষ্ট নয়।
সরকারি তথ্য অনুসারে, করোনাভাইরাসের ডেলটা ভেরিয়েন্টের বিধ্বংসী প্রাদুর্ভাবের পরে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর চতুর্থ-সর্বোচ্চ সংখ্যার দেশ ভারত ২০২১ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ৪ লাখের রেকর্ড করেছে। কেউ কেউ মনে করেন পরিসংখ্যানটি আরও অনেক বেশি।
আহমেদাবাদে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টের সহকারী অধ্যাপক চিন্ময় তুম্বে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনে তিনটি ভিন্ন ডেটাবেস ব্যবহার করে ২০২১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ভারতে কোভিডে ৩০ লাখ মৃত্যুর একটা আশঙ্কার কথা বলা হয়েছিল।’ চিন্ময় গবেষণা প্রতিবেদনটির সহ-লেখক ছিলেন।
গত মাসে ভারত সরকার একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গবেষণাটি ভিত্তিহীন বলে প্রত্যাখ্যান করে বলেছিল, জন্ম ও মৃত্যু রিপোর্টিংয়ের একটি শক্তিশালী ব্যবস্থা সরকারের রয়েছে।
ভারতের রাজ্যগুলো তাদের জেলা থেকে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে কোভিডে মৃত্যুর রেকর্ড করেছে। গত কয়েক মাসে বেশ কয়েকটি রাজ্য মৃত্যুর সংখ্যা হালনাগাদ করেছে। তাতে একলাফে সংখ্যা অনেক বেড়েছে। কিছু শীর্ষ আদালতের চাপের মধ্যে রয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ বলেছে, বিলম্বিত নিবন্ধন এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যা হয়েছে।
ভারত বর্তমানে ওমিক্রন ভেরিয়েন্টের সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ে রয়েছে। কিছু শীর্ষ বিশেষজ্ঞের মতে, এরই মধ্যে গোষ্ঠী সংক্রমণে প্রবেশ করেছে ভারত। যদিও কেন্দ্র সরকারের কর্মকর্তারা বলছেন, সংক্রমণের উপসর্গ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মৃদু।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ভারতের কোভিড সংক্রমণের মোট সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ ৯৫ হাজারে পৌঁছেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের পরে বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
২ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৫ ঘণ্টা আগে