অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘ ২৭ বছর পর ফের ভোটাভুটির সাক্ষী থাকল সিপিএমের পার্টি কংগ্রেস। ১৯৯৮ সালে কলকাতার নজরুল মঞ্চে শেষবার কেন্দ্রীয় সরকারে অংশগ্রহণ এবং সংগঠনে নারীদের প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছিল। এবার তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে নেতা নির্বাচনে ভোটাভুটির করল সিপিএম।
মহারাষ্ট্রের সিপিএম নেতা ডিএল কারাড এবার সাধারণ সম্পাদক পদে লড়েছিলেন। পলিটব্যুরোর কো–অর্ডিনেটর প্রকাশ কারাট কেন্দ্রীয় কমিটির প্যানেল ঘোষণা করেন। শেষ পর্যন্ত কারাটের প্যানেলই জয়ী হয়। ৭৩২ জন প্রতিনিধির মধ্যে মাত্র ৩১টি ভোট পেয়ে হেরে যান কারাড।
এই ভোটাভুটি সিপিএমের অভ্যন্তরে ক্ষমতার সমীকরণকে স্পষ্ট করেছে। কৃষক নেতা অশোক ধাওয়ালে সাধারণ সম্পাদক পদের দৌড়ে এগিয়ে থাকলেও কেরালার এমএ বেবির হাতেই দলের রাশ তুলে দেয় পলিটব্যুরো। সীতারাম ইয়েচুরির উত্তরসূরি হিসেবে বেবির নাম ঘোষণা করা হবে শিগগিরই। এ নিয়ে পরপর তিনবার কেরালা থেকেই সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক হলেন।
এতে আরেকটি বিষয় স্পষ্ট হলো, সিপিএমের ভরকেন্দ্র ক্রমশ দক্ষিণ ভারতের দিকে ঝুঁকছে। ইএমএস নাম্বুদিরিপাদ, পি সুন্দরাইয়ার পর হরকিষেণ সিংহ সুরজিৎ দলের শীর্ষপদে ছিলেন, পরবর্তীকালে প্রকাশ কারাট এবং সীতারাম ইয়েচুরি আসেন। সবাই দক্ষিণের। এবার সেই ধারা বজায় রেখে কেরালার সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এমএ বেবি দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন।
বেবি ছাত্র ও যুব সংগঠনের নেতা ছিলেন। সুরজিতের পর তিনিই প্রথম সংখ্যালঘু (খ্রিষ্টান) নেতা, যিনি দলের শীর্ষপদে বসলেন। জাতীয় রাজনীতিতে বিপন্ন সিপিএমের ‘ভাবমূর্তি’
বদলের চ্যালেঞ্জ তাঁর সামনে। বাংলা ও কেরালায় আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে তাঁর নেতৃত্ব বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
এদিকে এবার পলিটব্যুরো ও কেন্দ্রীয় কমিটিতে বড়সড় রদবদল হয়েছে। ৭৫ বছর বয়স পেরিয়ে যাওয়ায় প্রকাশ কারাট, বৃন্দা কারাট, মানিক সরকার, সূর্যকান্ত মিশ্র-সহ একাধিক বর্ষীয়ান নেতা বাদ পড়েছেন। তবে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নকে ব্যতিক্রম হিসেবে রাখা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে শ্রীদীপ ভট্টাচার্য পলিটব্যুরোতে জায়গা পেয়েছেন। এ ছাড়া মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, কনীনিকা ঘোষ বোস, সমন পাঠক, দেবব্রত ঘোষ এবং সৈয়দ হোসেন কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন মুখ। সমন, দেবব্রত ও সৈয়দ জেলা সম্পাদক হওয়ায় তাঁদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকার জন্য বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। এই রদবদল সিপিএমের অভ্যন্তরে প্রজন্মের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
দীর্ঘ ২৭ বছর পর ফের ভোটাভুটির সাক্ষী থাকল সিপিএমের পার্টি কংগ্রেস। ১৯৯৮ সালে কলকাতার নজরুল মঞ্চে শেষবার কেন্দ্রীয় সরকারে অংশগ্রহণ এবং সংগঠনে নারীদের প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছিল। এবার তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে নেতা নির্বাচনে ভোটাভুটির করল সিপিএম।
মহারাষ্ট্রের সিপিএম নেতা ডিএল কারাড এবার সাধারণ সম্পাদক পদে লড়েছিলেন। পলিটব্যুরোর কো–অর্ডিনেটর প্রকাশ কারাট কেন্দ্রীয় কমিটির প্যানেল ঘোষণা করেন। শেষ পর্যন্ত কারাটের প্যানেলই জয়ী হয়। ৭৩২ জন প্রতিনিধির মধ্যে মাত্র ৩১টি ভোট পেয়ে হেরে যান কারাড।
এই ভোটাভুটি সিপিএমের অভ্যন্তরে ক্ষমতার সমীকরণকে স্পষ্ট করেছে। কৃষক নেতা অশোক ধাওয়ালে সাধারণ সম্পাদক পদের দৌড়ে এগিয়ে থাকলেও কেরালার এমএ বেবির হাতেই দলের রাশ তুলে দেয় পলিটব্যুরো। সীতারাম ইয়েচুরির উত্তরসূরি হিসেবে বেবির নাম ঘোষণা করা হবে শিগগিরই। এ নিয়ে পরপর তিনবার কেরালা থেকেই সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক হলেন।
এতে আরেকটি বিষয় স্পষ্ট হলো, সিপিএমের ভরকেন্দ্র ক্রমশ দক্ষিণ ভারতের দিকে ঝুঁকছে। ইএমএস নাম্বুদিরিপাদ, পি সুন্দরাইয়ার পর হরকিষেণ সিংহ সুরজিৎ দলের শীর্ষপদে ছিলেন, পরবর্তীকালে প্রকাশ কারাট এবং সীতারাম ইয়েচুরি আসেন। সবাই দক্ষিণের। এবার সেই ধারা বজায় রেখে কেরালার সাবেক শিক্ষামন্ত্রী এমএ বেবি দলের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হলেন।
বেবি ছাত্র ও যুব সংগঠনের নেতা ছিলেন। সুরজিতের পর তিনিই প্রথম সংখ্যালঘু (খ্রিষ্টান) নেতা, যিনি দলের শীর্ষপদে বসলেন। জাতীয় রাজনীতিতে বিপন্ন সিপিএমের ‘ভাবমূর্তি’
বদলের চ্যালেঞ্জ তাঁর সামনে। বাংলা ও কেরালায় আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে তাঁর নেতৃত্ব বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
এদিকে এবার পলিটব্যুরো ও কেন্দ্রীয় কমিটিতে বড়সড় রদবদল হয়েছে। ৭৫ বছর বয়স পেরিয়ে যাওয়ায় প্রকাশ কারাট, বৃন্দা কারাট, মানিক সরকার, সূর্যকান্ত মিশ্র-সহ একাধিক বর্ষীয়ান নেতা বাদ পড়েছেন। তবে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নকে ব্যতিক্রম হিসেবে রাখা হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে শ্রীদীপ ভট্টাচার্য পলিটব্যুরোতে জায়গা পেয়েছেন। এ ছাড়া মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, কনীনিকা ঘোষ বোস, সমন পাঠক, দেবব্রত ঘোষ এবং সৈয়দ হোসেন কেন্দ্রীয় কমিটিতে নতুন মুখ। সমন, দেবব্রত ও সৈয়দ জেলা সম্পাদক হওয়ায় তাঁদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকার জন্য বিশেষ অনুমতি নিতে হবে। এই রদবদল সিপিএমের অভ্যন্তরে প্রজন্মের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে