‘আমি তাকে (কেজরিওয়ালকে) বহুবার বলেছি, মদের বিষয়টি এড়িয়ে যাও। কিন্তু সে এই খাত থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য নীতি বানিয়েছিল।’ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার নিয়ে এমন মন্তব্যই করেছেন দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের পুরোধা আন্না হাজারে। অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিজেও ২০১১ সালে হাজারের সঙ্গে এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই তাঁর রাজনীতিতে উত্থান।
শুরুতে আন্না হাজারে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পরামর্শ দাতা বা গুরু হিসেবে কাজ করেছেন। পরে অবশ্য দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, আম আদমি পার্টির মদ নীতি তৈরি করা উচিত হয়নি উল্লেখ করে আন্না হাজারে বলেছেন, ‘আমি খুবই মর্মাহত যে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতো একজন মানুষ যে কি না একসময় আমার সঙ্গে কাজ করেছে, মদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, সে–ই কি না আজ মদনীতি বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আন্না হাজারে বলেন, ‘কিন্তু এখন আর কী করার? যা ঘটার তা আইন অনুসারেই ঘটবে।’
আন্না হাজারে ২০১১ সালে ভারতে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের প্রধান মুখ ছিলেন। সেই আন্দোলন থেকেই কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির উত্থান। সে সময় আন্না হাজারে নির্বাচনী রাজনীতির বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়ে কেজরিওয়ালকে ‘আশীর্বাদ’ করেছিলেন। তবে এরপর তিনি বিভিন্ন বিষয়ে আম আদমি পার্টির সমালোচনা করেছেন।
কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ আছে। তাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয় দিল্লি সরকারের ২০২১–২২ সালের মদ আবগারি নীতিকে ঘিরে। অভিযোগ ওঠে, ওই নীতিতে বেশ কিছু মদ ব্যবসায়ীকে সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পরে অবশ্য ওই নীতি বাতিল করা হয়। তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট বা ইডির অভিযোগ, এই নীতি করে আম আদমি পার্টির নেতারা ১০০ কোটি রুপি হাতিয়ে নিয়েছেন।
আন্না হাজারের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এএপি নেতা দিলীপ পান্ডে বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, যদিও এই সামাজিক আন্দোলন কর্মীকে সম্মান করে, তবে তিনি কখনই শাসক দলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেননি।
তিনি বলেন, যখন হিমান্ত বিশ্ব শর্মার মতো নেতারা যার বিরুদ্ধে বিজেপিই এক সময় প্রচারণা চালিয়েছিল এবং দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল, জাফরান শিবিরে (বিজেপি) যোগ দেওয়ার পর তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছিল এবং অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল, তিনি জাফরান শিবিরে যোগ দিয়ে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। এসব নিয়ে তিনি কোনো কথা বলেন না। এটা খুবই বেদনার।
অবশ্য ২০১৯ সালে এক সাক্ষাৎকারে আন্না হাজারে বলেছিলেন, ২০১৪ সালে বিজেপি এবং এএপি তাঁকে ব্যবহার করে ক্ষমতা গেছে। কিন্তু এরপরই তিনি তাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন!
‘আমি তাকে (কেজরিওয়ালকে) বহুবার বলেছি, মদের বিষয়টি এড়িয়ে যাও। কিন্তু সে এই খাত থেকে অর্থ উপার্জনের জন্য নীতি বানিয়েছিল।’ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার নিয়ে এমন মন্তব্যই করেছেন দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের পুরোধা আন্না হাজারে। অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিজেও ২০১১ সালে হাজারের সঙ্গে এই আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই তাঁর রাজনীতিতে উত্থান।
শুরুতে আন্না হাজারে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পরামর্শ দাতা বা গুরু হিসেবে কাজ করেছেন। পরে অবশ্য দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, আম আদমি পার্টির মদ নীতি তৈরি করা উচিত হয়নি উল্লেখ করে আন্না হাজারে বলেছেন, ‘আমি খুবই মর্মাহত যে, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মতো একজন মানুষ যে কি না একসময় আমার সঙ্গে কাজ করেছে, মদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, সে–ই কি না আজ মদনীতি বাস্তবায়নের প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের বিষয়ে আন্না হাজারে বলেন, ‘কিন্তু এখন আর কী করার? যা ঘটার তা আইন অনুসারেই ঘটবে।’
আন্না হাজারে ২০১১ সালে ভারতে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের প্রধান মুখ ছিলেন। সেই আন্দোলন থেকেই কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টির উত্থান। সে সময় আন্না হাজারে নির্বাচনী রাজনীতির বাইরে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়ে কেজরিওয়ালকে ‘আশীর্বাদ’ করেছিলেন। তবে এরপর তিনি বিভিন্ন বিষয়ে আম আদমি পার্টির সমালোচনা করেছেন।
কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ পাচারের অভিযোগ আছে। তাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ আনা হয় দিল্লি সরকারের ২০২১–২২ সালের মদ আবগারি নীতিকে ঘিরে। অভিযোগ ওঠে, ওই নীতিতে বেশ কিছু মদ ব্যবসায়ীকে সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। পরে অবশ্য ওই নীতি বাতিল করা হয়। তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট বা ইডির অভিযোগ, এই নীতি করে আম আদমি পার্টির নেতারা ১০০ কোটি রুপি হাতিয়ে নিয়েছেন।
আন্না হাজারের এই মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এএপি নেতা দিলীপ পান্ডে বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, যদিও এই সামাজিক আন্দোলন কর্মীকে সম্মান করে, তবে তিনি কখনই শাসক দলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেননি।
তিনি বলেন, যখন হিমান্ত বিশ্ব শর্মার মতো নেতারা যার বিরুদ্ধে বিজেপিই এক সময় প্রচারণা চালিয়েছিল এবং দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিল, জাফরান শিবিরে (বিজেপি) যোগ দেওয়ার পর তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী করা হয়েছিল এবং অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়েছিল, তিনি জাফরান শিবিরে যোগ দিয়ে মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন। এসব নিয়ে তিনি কোনো কথা বলেন না। এটা খুবই বেদনার।
অবশ্য ২০১৯ সালে এক সাক্ষাৎকারে আন্না হাজারে বলেছিলেন, ২০১৪ সালে বিজেপি এবং এএপি তাঁকে ব্যবহার করে ক্ষমতা গেছে। কিন্তু এরপরই তিনি তাদের কাছে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেছেন!
দোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২৮ মিনিট আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
৩০ মিনিট আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
৩৫ মিনিট আগেজেনারেশন জেড নেতৃত্বাধীন সহিংস বিক্ষোভ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় নেপালের দুটি জেলায় বড় ধরনের কারাগার ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে শত শত বন্দী পালিয়ে গেছে বলে সরকারি কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
৪২ মিনিট আগে