নির্বাচনে গোপনে তহবিল জোগাতে ভারতের বিজেপি সরকারের এক বিশেষ ধরনের বন্ড চালুর পরিকল্পনার বৈধতার বিষয়ে রায় দেবেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাংবিধানিক বেঞ্চের পাঁচ বিচারক এ বিষয়ে রায় দেবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে গোপনে তহবিল জোগাতে বন্ড চালুর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে একটি আবেদন করা হয়। গত বছরের ২ নভেম্বর এই রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট।
এর আগে ২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি তৎকালীন বিজেপি সরকার এই বন্ড প্রকল্প চালু করে। মূলত রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী তহবিলে স্বচ্ছতা আনতে এবং নগদ টাকায় অনুদান দেওয়ার বিষয়টি কমিয়ে আনতে এই উদ্যোগ নেয় সরকার।
এই নির্বাচনী বন্ডগুলোর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চাইলে তাদের পরিচয় প্রকাশ না করে রাজনৈতিক দলগুলোকে তহবিল দেওয়ার সুযোগ দেয়। এই প্রকল্পের বিধান অনুসারে, ভারতের যেকোনো নাগরিক বা দেশে নিবন্ধিত যেকোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী বন্ড কিনতে পারবেন। ভারতে ১০০০ রুপি থেকে শুরু করে ১ কোটি রুপি মূল্যমানের বন্ড পাওয়া যায়। সুদমুক্ত এই বন্ড ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সব শাখায় পাওয়া যায়।
এই বন্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা আবেদনকারীরা যুক্তি দেন, নির্বাচনী বন্ড স্কিম নাগরিকদের রাজনৈতিক দলগুলোর তহবিলের উৎস সম্পর্কে জানার অধিকারের বিষয়টিকে খর্ব করে, যা ভারতের সংবিধানের ১৯ (১) (এ) অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একটি মৌলিক অধিকার।
তবে এই বন্ডের বৈধতার পক্ষে মত ব্যক্ত করে সুপ্রিম কোর্টে শুনানির সময় অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটারমানি যুক্তি দিয়েছিলেন, ভারতের সংবিধানের ১৯ (১) (এ) অনুচ্ছেদ নাগরিকদের নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের তহবিলের জন্য ব্যবহৃত তহবিলের উৎস সম্পর্কিত তথ্যের নিরঙ্কুশ অধিকারের নিশ্চয়তা দেয় না। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘নির্বাচনী বন্ড স্কিম নির্বাচনে স্বচ্ছতা ও স্বচ্ছ অর্থ প্রদানের বিষয়টিকেই উৎসাহিত করে।’
ভারতের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, ১৯৫১-এর ধারা ২৯ এ-এর অধীনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো এবং বিগত লোকসভা বা রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে ১ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়া দলগুলোই নির্বাচনী বন্ড পাওয়ার যোগ্য। বন্ড স্কিম অনুসারে, এই বন্ডগুলো কেবল যোগ্য রাজনৈতিক দলগুলো অনুমোদিত ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকায় রূপান্তর করা যাবে।
নির্বাচনে গোপনে তহবিল জোগাতে ভারতের বিজেপি সরকারের এক বিশেষ ধরনের বন্ড চালুর পরিকল্পনার বৈধতার বিষয়ে রায় দেবেন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে সাংবিধানিক বেঞ্চের পাঁচ বিচারক এ বিষয়ে রায় দেবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে গোপনে তহবিল জোগাতে বন্ড চালুর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে একটি আবেদন করা হয়। গত বছরের ২ নভেম্বর এই রায়ের তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন সুপ্রিম কোর্ট।
এর আগে ২০১৮ সালের ২ জানুয়ারি তৎকালীন বিজেপি সরকার এই বন্ড প্রকল্প চালু করে। মূলত রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী তহবিলে স্বচ্ছতা আনতে এবং নগদ টাকায় অনুদান দেওয়ার বিষয়টি কমিয়ে আনতে এই উদ্যোগ নেয় সরকার।
এই নির্বাচনী বন্ডগুলোর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান চাইলে তাদের পরিচয় প্রকাশ না করে রাজনৈতিক দলগুলোকে তহবিল দেওয়ার সুযোগ দেয়। এই প্রকল্পের বিধান অনুসারে, ভারতের যেকোনো নাগরিক বা দেশে নিবন্ধিত যেকোনো প্রতিষ্ঠান নির্বাচনী বন্ড কিনতে পারবেন। ভারতে ১০০০ রুপি থেকে শুরু করে ১ কোটি রুপি মূল্যমানের বন্ড পাওয়া যায়। সুদমুক্ত এই বন্ড ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার সব শাখায় পাওয়া যায়।
এই বন্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা আবেদনকারীরা যুক্তি দেন, নির্বাচনী বন্ড স্কিম নাগরিকদের রাজনৈতিক দলগুলোর তহবিলের উৎস সম্পর্কে জানার অধিকারের বিষয়টিকে খর্ব করে, যা ভারতের সংবিধানের ১৯ (১) (এ) অনুচ্ছেদে উল্লেখিত একটি মৌলিক অধিকার।
তবে এই বন্ডের বৈধতার পক্ষে মত ব্যক্ত করে সুপ্রিম কোর্টে শুনানির সময় অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটারমানি যুক্তি দিয়েছিলেন, ভারতের সংবিধানের ১৯ (১) (এ) অনুচ্ছেদ নাগরিকদের নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলের তহবিলের জন্য ব্যবহৃত তহবিলের উৎস সম্পর্কিত তথ্যের নিরঙ্কুশ অধিকারের নিশ্চয়তা দেয় না। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘নির্বাচনী বন্ড স্কিম নির্বাচনে স্বচ্ছতা ও স্বচ্ছ অর্থ প্রদানের বিষয়টিকেই উৎসাহিত করে।’
ভারতের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, ১৯৫১-এর ধারা ২৯ এ-এর অধীনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলো এবং বিগত লোকসভা বা রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনে ১ শতাংশের বেশি ভোট না পাওয়া দলগুলোই নির্বাচনী বন্ড পাওয়ার যোগ্য। বন্ড স্কিম অনুসারে, এই বন্ডগুলো কেবল যোগ্য রাজনৈতিক দলগুলো অনুমোদিত ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে টাকায় রূপান্তর করা যাবে।
প্রয়োজনে পাকিস্তানের আরও ভেতরে ঢুকে হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তিনি বলেছেন, আবার যদি পেহেলগাম হামলার মতো বর্বর ঘটনা ঘটে, তবে সন্ত্রাসী সংগঠন ও তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন সংগীতশিল্পী টেইলর সুইফট সম্প্রতি তাঁর বাড়িতে একাধিকবার অনুপ্রবেশকারী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। ব্রায়ান জেসন ওয়াগনার নামে ৪৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি গত প্রায় এক বছর ধরেই সুইফটের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে দাবি করে আসছেন।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘পাকিস্তান ৯/১১ হামলার মূল পরিকল্পনাকারীকে আশ্রয় দিয়েছিল। এখন দেখেন, সেই পাকিস্তানকেই সন্ত্রাস দমন কমিটির সহসভাপতি করেছে জাতিসংঘ। এটা অনেকটা বিড়ালকে দুধ পাহারা দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়ার মতো।’
৭ ঘণ্টা আগেগাজা নিয়ে ‘অমানবিক’ বক্তব্য ও পশ্চিম তীরে সহিংসতাকে উসকে দেওয়ার অভিযোগে ইসরায়েলের দুই মন্ত্রী—ইতামার বেন-গভির ও বেজালেল স্মোত্রিচের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড ও নরওয়ে।
৭ ঘণ্টা আগে