ইউক্রেন যুদ্ধে জার্মান সরকারের অবস্থানের সমালোচনা করে দেশটির রাজধানী বার্লিনে বিশাল শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কয়েকটি অতি বাম সংগঠনের আয়োজনে গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে অংশ নেয় প্রায় ৪০ হাজার মানুষ। কর্মসূচি থেকে ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করা এবং ন্যাটো থেকে জার্মানির বেরিয়ে আসার দাবিতে আওয়াজ তোলেন আন্দোলনকারীরা।
গত ৩ অক্টোবর ছিল জার্মানির জাতীয় ঐক্য দিবস। ১৯৯০ সালের এই দিনেই পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির পুনরায় একত্রকরণ সম্পন্ন হয়। শান্তি সমাবেশের জন্য এ দিনটিকে বেছে নেন আয়োজকেরা। এতে অংশগ্রহণকারীদের অনেকের হাতেই ছিল ‘নেভার অ্যাগেইন ওয়ার’ লেখা ব্যানার।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, ইউক্রেনে জার্মান অস্ত্র পাঠানো বন্ধের পাশাপাশি যুদ্ধের বদলে কূটনীতির পথ বেছে নেওয়ারও দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। ইউক্রেনের পাশাপাশি ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকার ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার মানুষদের প্রতি সহমর্মিতাও ব্যক্ত করেন অনেকে। পুলিশ জানিয়েছে, ব্যাপক জনসমাগম সত্ত্বেও কোনো ঝামেলা বা অশান্তি ছাড়াই সমাবেশ সম্পন্ন হয়েছে।
সমাবেশে জার্মানির বামপন্থী দল ডি লিংকের সাবেক কর্মীদের নিয়ে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম বিএসডব্লিউর নেত্রী জাহরা ভাগেনকনেশট বক্তব্য দেন। বর্তমানে জার্মানির পূর্বাঞ্চলে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে দলটি। বিশেষ করে স্যাক্সনি, টুরিঙ্গিয়া ও ব্রান্ডেনবুর্গ অঞ্চলে তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ইউক্রেন সংকট নিরসনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার পক্ষপাতী দলটি।
বৃহস্পতিবারের সমাবেশে বিএসডব্লিউ নেত্রী জাহরা ভাগেনকনেশট বলেন, ‘আমার খুব বিরক্ত লাগে যখন মানুষ এসে আমাদের নৈতিকতার বাণী শোনায়। তারা বলে, নৈতিক কারণে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। আমরা আরও একবার জার্মানিতে মার্কিন মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র জমা রাখার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। আমাদের এই পথে অগ্রসর হওয়া উচিত হবে না।’
অতি বাম সংগঠনগুলোর পাশাপাশি জার্মানির অন্যান্য রাজনৈতিক দল, যেমন বামপন্থী ডি লিংক, বাভারিয়ার খ্রিষ্টান সোশ্যালিস্ট ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) নেতারাও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।
ইউক্রেন যুদ্ধে জার্মান সরকারের অবস্থানের সমালোচনা করে দেশটির রাজধানী বার্লিনে বিশাল শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কয়েকটি অতি বাম সংগঠনের আয়োজনে গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ কর্মসূচিতে অংশ নেয় প্রায় ৪০ হাজার মানুষ। কর্মসূচি থেকে ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো বন্ধ করা এবং ন্যাটো থেকে জার্মানির বেরিয়ে আসার দাবিতে আওয়াজ তোলেন আন্দোলনকারীরা।
গত ৩ অক্টোবর ছিল জার্মানির জাতীয় ঐক্য দিবস। ১৯৯০ সালের এই দিনেই পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির পুনরায় একত্রকরণ সম্পন্ন হয়। শান্তি সমাবেশের জন্য এ দিনটিকে বেছে নেন আয়োজকেরা। এতে অংশগ্রহণকারীদের অনেকের হাতেই ছিল ‘নেভার অ্যাগেইন ওয়ার’ লেখা ব্যানার।
জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, ইউক্রেনে জার্মান অস্ত্র পাঠানো বন্ধের পাশাপাশি যুদ্ধের বদলে কূটনীতির পথ বেছে নেওয়ারও দাবি জানান আন্দোলনকারীরা। ইউক্রেনের পাশাপাশি ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকার ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার মানুষদের প্রতি সহমর্মিতাও ব্যক্ত করেন অনেকে। পুলিশ জানিয়েছে, ব্যাপক জনসমাগম সত্ত্বেও কোনো ঝামেলা বা অশান্তি ছাড়াই সমাবেশ সম্পন্ন হয়েছে।
সমাবেশে জার্মানির বামপন্থী দল ডি লিংকের সাবেক কর্মীদের নিয়ে গড়ে ওঠা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম বিএসডব্লিউর নেত্রী জাহরা ভাগেনকনেশট বক্তব্য দেন। বর্তমানে জার্মানির পূর্বাঞ্চলে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে দলটি। বিশেষ করে স্যাক্সনি, টুরিঙ্গিয়া ও ব্রান্ডেনবুর্গ অঞ্চলে তাদের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ইউক্রেন সংকট নিরসনে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার পক্ষপাতী দলটি।
বৃহস্পতিবারের সমাবেশে বিএসডব্লিউ নেত্রী জাহরা ভাগেনকনেশট বলেন, ‘আমার খুব বিরক্ত লাগে যখন মানুষ এসে আমাদের নৈতিকতার বাণী শোনায়। তারা বলে, নৈতিক কারণে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে কথা বলা যাবে না। আমরা আরও একবার জার্মানিতে মার্কিন মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র জমা রাখার দিকে অগ্রসর হচ্ছি। আমাদের এই পথে অগ্রসর হওয়া উচিত হবে না।’
অতি বাম সংগঠনগুলোর পাশাপাশি জার্মানির অন্যান্য রাজনৈতিক দল, যেমন বামপন্থী ডি লিংক, বাভারিয়ার খ্রিষ্টান সোশ্যালিস্ট ইউনিয়ন (সিএসইউ) ও খ্রিষ্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) নেতারাও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।
ইরাকের পূর্বাঞ্চলীয় কুত শহরের একটি হাইপারমার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬০ জন নিহত হয়েছেন। এতে আরও কয়েকজন নিখোঁজ হয়েছেন। শহরের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এবং দুটি পুলিশ সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার দিবাগত রাকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের কায়াকফিউ টাউনশিপে জান্তাবাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ চৌকির দিকে অগ্রসর হচ্ছে বিদ্রোহী আরাকান আর্মি। এই ঘাঁটিকে ঘিরে সংঘর্ষ এরই মধ্যে তীব্র আকার ধারণ করেছে। এই চৌকিটি মিয়ানমারের সামরিক নৌঘাঁটি দান্যাওয়াদ্দির মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি গতকাল বুধবার বলেছেন, তাঁর দেশ যেকোনো নতুন সামরিক আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত। তিনি হুমকি দিয়ে বলেন, ইসরায়েলের সঙ্গে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান যে জবাব দিয়েছে, তার চেয়েও বড় আঘাত হানতে সক্ষম তাঁর দেশ। এ সময় তিনি ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঁধা কুকুর’ বা পালিত কুকুর
৩ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নতির কারণে সেখানকার কর্মীরা বিদেশে কাজ করতে কম আগ্রহী হওয়ায় জাপান দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার দেশগুলোকে বিদেশি কর্মী সংগ্রহের উৎস হিসেবে বিবেচনা করছে। এই তালিকায় আছে বাংলাদেশ ও উজবেকিস্তানের নামও।
৪ ঘণ্টা আগে