অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে নিরাপত্তাব্যবস্থার স্তরসংক্রান্ত মামলায় হেরে গেছেন প্রিন্স হ্যারি। আদালতের রায়ের ফলে তাঁর পরিবারের জন্য সরকার একটি তুলনামূলকভাবে সস্তা নিরাপত্তাব্যবস্থা চালু রাখতে পারবে।
শুক্রবার গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করে বিদেশে বসবাস শুরু করার পর হ্যারির নিরাপত্তা কমিয়ে আনা হয়েছিল। তখন থেকেই তিনি যুক্তরাজ্যে তাঁর জন্য নির্ধারিত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ‘নিম্ন মানের’ এবং ‘অসম আচরণ’ বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর সেই যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কোর্ট অব আপিলের তিন সিনিয়র বিচারক স্যার জিওফ্রে ভস, লর্ড জাস্টিস বিন এবং লর্ড জাস্টিস ইডিস তাঁদের রায়ে বলেছেন, হ্যারির অভিযোগের মধ্যে আইনগত ভিত্তি নেই। ভস বলেন, ‘সব নথি খতিয়ে দেখার পর আমি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি যে ডিউকের ক্ষোভ আইনগতভাবে রেভেকের (রয়্যালটি অ্যান্ড পাবলিক ফিগারস প্রোটেকশন কমিটি) সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য যথেষ্ট নয়।’
হ্যারি এই মামলাকে নিজের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মামলা বলে উল্লেখ করেছিলেন। ডেইলি টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলছিলেন, ‘এই মামলাই সবকিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
হ্যারির পক্ষে আইনজীবী শাহিদ ফাতিমা কেসি বলেছেন, ‘তাঁর (হ্যারি) জীবন ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে রয়েছে এবং এই মামলার মানবিক দিক ভুলে গেলে চলবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হ্যারির নিজে উপস্থিত থাকা প্রমাণ করে, এই মামলা তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই আপিলের বিরোধিতা করে।
২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘রেভেক’ ঘোষণা করেছিল, প্রিন্স হ্যারি এবং তাঁর স্ত্রী মেগান রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করার পর থেকে মেট্রোপলিটন পুলিশের পূর্ণ নিরাপত্তার জন্য আর উপযুক্ত নন। এর বদলে তাঁদের জন্য আলাদা ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর জন্য তাঁদেরকে অবশ্যই ৩০ দিন আগে যুক্তরাজ্যে আসার পরিকল্পনা জানাতে হবে এবং প্রতিটি সফরের হুমকির মাত্রা অনুযায়ী নিরাপত্তা নির্ধারণ করা হবে।
যুক্তরাজ্যে অবস্থানকালে নিরাপত্তাব্যবস্থার স্তরসংক্রান্ত মামলায় হেরে গেছেন প্রিন্স হ্যারি। আদালতের রায়ের ফলে তাঁর পরিবারের জন্য সরকার একটি তুলনামূলকভাবে সস্তা নিরাপত্তাব্যবস্থা চালু রাখতে পারবে।
শুক্রবার গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২০ সালে রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করে বিদেশে বসবাস শুরু করার পর হ্যারির নিরাপত্তা কমিয়ে আনা হয়েছিল। তখন থেকেই তিনি যুক্তরাজ্যে তাঁর জন্য নির্ধারিত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ‘নিম্ন মানের’ এবং ‘অসম আচরণ’ বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর সেই যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কোর্ট অব আপিলের তিন সিনিয়র বিচারক স্যার জিওফ্রে ভস, লর্ড জাস্টিস বিন এবং লর্ড জাস্টিস ইডিস তাঁদের রায়ে বলেছেন, হ্যারির অভিযোগের মধ্যে আইনগত ভিত্তি নেই। ভস বলেন, ‘সব নথি খতিয়ে দেখার পর আমি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি যে ডিউকের ক্ষোভ আইনগতভাবে রেভেকের (রয়্যালটি অ্যান্ড পাবলিক ফিগারস প্রোটেকশন কমিটি) সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য যথেষ্ট নয়।’
হ্যারি এই মামলাকে নিজের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মামলা বলে উল্লেখ করেছিলেন। ডেইলি টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলছিলেন, ‘এই মামলাই সবকিছুর চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
হ্যারির পক্ষে আইনজীবী শাহিদ ফাতিমা কেসি বলেছেন, ‘তাঁর (হ্যারি) জীবন ও নিরাপত্তা হুমকির মুখে রয়েছে এবং এই মামলার মানবিক দিক ভুলে গেলে চলবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হ্যারির নিজে উপস্থিত থাকা প্রমাণ করে, এই মামলা তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই আপিলের বিরোধিতা করে।
২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘রেভেক’ ঘোষণা করেছিল, প্রিন্স হ্যারি এবং তাঁর স্ত্রী মেগান রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করার পর থেকে মেট্রোপলিটন পুলিশের পূর্ণ নিরাপত্তার জন্য আর উপযুক্ত নন। এর বদলে তাঁদের জন্য আলাদা ধরনের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর জন্য তাঁদেরকে অবশ্যই ৩০ দিন আগে যুক্তরাজ্যে আসার পরিকল্পনা জানাতে হবে এবং প্রতিটি সফরের হুমকির মাত্রা অনুযায়ী নিরাপত্তা নির্ধারণ করা হবে।
বৈবাহিক জীবনের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে কেট বলেন, ‘ওর নির্যাতনে মাঝে মাঝেই ঘুম ভেঙে যেত। চোখ খুলে দেখতাম ও আমার শরীরের ওপর। মাঝে মাঝে দাঁতে দাঁত চেপে সয়ে যেতাম। মাঝে মাঝে পারতাম না। ডুকরে কেঁদে উঠতাম। বেশির ভাগ সময়ই তাতেও ও থামতো না। তবে মাঝে মাঝে থামতো। কিন্তু তারপর ওর মেজাজ খুব খারাপ থাকত।
১৮ মিনিট আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যুক্তরাজ্যে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন জনপ্রিয় মার্কিন তারকা এলেন ডিজেনেরাস। বহুদিন ধরেই এ কথা শোনা গেলেও এবার নিজেই এর সত্যতা নিশ্চিত করলেন এই তারকা।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মুম্বাইয়ে ২০০৬ সালের ট্রেন বিস্ফোরণে ১৮৯ জন নিহত ও ৮০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়। সেই ঘটনার পর ১৯ বছর পর বোম্বে হাইকোর্ট সেই হামলায় নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত ১২ জনকেই খালাস দিয়েছে। ২০১৫ সালে মুম্বাইয়ের একটি আদালত এই ১২ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে।
২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরব সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, সৌদি আরব ২০৩০ সালের মধ্যে স্বল্প খরচের একটি নতুন জাতীয় বিমান পরিবহন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এই নতুন বিমান সংস্থাটির বিমান বহরে মোট ৪৫টি উড়োজাহাজ থাকবে। এটি সৌদি আরবের বিমান পরিবহন খাতকে আরও...
৩ ঘণ্টা আগে