ফ্রান্সে সরকার গঠন ইস্যুতে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় এই অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় ফ্রান্সে বামপন্থী দলগুলোর সরকার গঠনের বিষয়ে অস্বীকৃতি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বামপন্থীদের সরকার গঠনের বিষয়টি মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে মাখোঁ বলেছেন, এর ফলে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। তবে তাঁর এই অবস্থানের কারণে ফ্রান্সে রাজনৈতিক অচলাবস্থা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া পার্লামেন্ট নির্বাচনের পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন মাখোঁ। এই নির্বাচনে বামপন্থী জোট বেশি আসন পেলেও সরকার গঠনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। আর মূলত এ কারণেই দেখা দিয়েছে অচলাবস্থা।
গতকাল সোমবার কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিবিদ মেরি ল পেন ও অন্যান্য রাজনৈতিক পক্ষের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর মাখোঁ বামপন্থী সরকার গঠনের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। গত শুক্রবার থেকে, তিনি দেশটির রাজনৈতিক পক্ষগুলোকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এমন একজনকে বেছে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, যাকে শিগগির অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে না। এই বিষয়ে এক বিবৃতিতে মাখোঁ বলেন, ‘আমার দায়িত্ব দেশকে অবরুদ্ধ বা দুর্বল করা নয়।’
উল্লেখ্য, জুলাইয়ের নির্বাচনে ৫৭৭ আসনের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে বামপন্থী নিউ পপুলার ফ্রন্ট (এনএফপি) জোট ১৯০ টির বেশি আসন পেয়েছে, মাখোঁর মধ্যপন্থী জোট প্রায় ১৬০টি এবং ল পেনের ন্যাশনাল র্যালি ১৪০টি আসন পেয়েছে।
বামপন্থী জোট এনএফপি বিশেষ করে জোটের অংশীদার ফ্রান্স আনবাওয়েড—যারা দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে—একা সরকার গঠনের দাবি করেছে। তাঁরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৩৭ বছর বয়সী লুসি ক্যাস্তেকে মনোনয়ন দিয়েছে। তবে মধ্যপন্থী মাখোঁর দল রক্ষণশীলদের সঙ্গে মিলে বামপন্থী সরকার গঠিত হলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট দেবে বলে হুমকি দিয়েছে।
মাখোঁ বলেন, বামপন্থী সরকার গঠিত হলে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে থাকা অন্যান্য দলগুলো তার বিরোধিতা করবে এবং আমাদের দেশের প্রাতিষ্ঠানিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে এ ধরনের সুযোগ বেছে নেওয়া উচিত হবে না। মাখোঁ জানিয়েছেন, তিনি তাঁর দলের নেতা এবং রাষ্ট্র ও প্রজাতন্ত্রের সেবায় অভিজ্ঞ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন।
ফ্রান্সে সরকার গঠন ইস্যুতে রাজনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় এই অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। এই অবস্থায় ফ্রান্সে বামপন্থী দলগুলোর সরকার গঠনের বিষয়ে অস্বীকৃতি দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বামপন্থীদের সরকার গঠনের বিষয়টি মানতে অস্বীকৃতি জানিয়ে মাখোঁ বলেছেন, এর ফলে দেশে প্রাতিষ্ঠানিক স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে। তবে তাঁর এই অবস্থানের কারণে ফ্রান্সে রাজনৈতিক অচলাবস্থা আরও দীর্ঘায়িত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া পার্লামেন্ট নির্বাচনের পর থেকেই ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক পক্ষগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন মাখোঁ। এই নির্বাচনে বামপন্থী জোট বেশি আসন পেলেও সরকার গঠনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। আর মূলত এ কারণেই দেখা দিয়েছে অচলাবস্থা।
গতকাল সোমবার কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিবিদ মেরি ল পেন ও অন্যান্য রাজনৈতিক পক্ষের নেতাদের সঙ্গে আলোচনার পর মাখোঁ বামপন্থী সরকার গঠনের দাবি প্রত্যাখ্যান করেন। গত শুক্রবার থেকে, তিনি দেশটির রাজনৈতিক পক্ষগুলোকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এমন একজনকে বেছে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, যাকে শিগগির অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে না। এই বিষয়ে এক বিবৃতিতে মাখোঁ বলেন, ‘আমার দায়িত্ব দেশকে অবরুদ্ধ বা দুর্বল করা নয়।’
উল্লেখ্য, জুলাইয়ের নির্বাচনে ৫৭৭ আসনের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে বামপন্থী নিউ পপুলার ফ্রন্ট (এনএফপি) জোট ১৯০ টির বেশি আসন পেয়েছে, মাখোঁর মধ্যপন্থী জোট প্রায় ১৬০টি এবং ল পেনের ন্যাশনাল র্যালি ১৪০টি আসন পেয়েছে।
বামপন্থী জোট এনএফপি বিশেষ করে জোটের অংশীদার ফ্রান্স আনবাওয়েড—যারা দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি আসন পেয়েছে—একা সরকার গঠনের দাবি করেছে। তাঁরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৩৭ বছর বয়সী লুসি ক্যাস্তেকে মনোনয়ন দিয়েছে। তবে মধ্যপন্থী মাখোঁর দল রক্ষণশীলদের সঙ্গে মিলে বামপন্থী সরকার গঠিত হলে তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট দেবে বলে হুমকি দিয়েছে।
মাখোঁ বলেন, বামপন্থী সরকার গঠিত হলে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে থাকা অন্যান্য দলগুলো তার বিরোধিতা করবে এবং আমাদের দেশের প্রাতিষ্ঠানিক স্থিতিশীলতার স্বার্থে এ ধরনের সুযোগ বেছে নেওয়া উচিত হবে না। মাখোঁ জানিয়েছেন, তিনি তাঁর দলের নেতা এবং রাষ্ট্র ও প্রজাতন্ত্রের সেবায় অভিজ্ঞ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৭ ঘণ্টা আগে