ইউক্রেনীয় বাহিনীর জন্য বড় আতঙ্কের কারণ ল্যানসেট ড্রোন রপ্তানি বন্ধ রেখেছে রাশিয়া। অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি থাকায় আপাতত এটি রপ্তানি করা হচ্ছে না বলে অস্ত্র রপ্তানিসংশ্লিষ্ট এক শীর্ষ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা তাসকে জানান।
এই তথ্য তুলে ধরে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা এই ড্রোনের উৎপাদন খরচও অনেকটাই কম। আর ইউক্রেনকে দেওয়া পশ্চিমাদের দামি অস্ত্রকেও ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এই ড্রোন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় অস্ত্র রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রসোবরন এক্সপোর্ট জানিয়েছে, ল্যানসেট ড্রোনসহ রাশিয়ায় তৈরি বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্রের চাহিদা বিদেশে বেড়েছে। রসোবরন এক্সপোর্টের প্রধান আলেক্সান্ডার মিখিয়েভ রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে এ কথা জানান। তিনি বলেন, যুদ্ধে এসব অস্ত্রের কার্যকারিতা দারুণভাবে প্রমাণিত। বিদেশের বাজারেও ল্যানসেট ড্রোনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে অনেকে। কিন্তু রুশ সামরিক বাহিনীর কাছেও যেমন এর চাহিদা অনেক বেশি, তেমনি রপ্তানির জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়নি এখনো।
আত্মঘাতী ল্যানসেটকে কামিকাজে ড্রোনও বলা হয়। অস্ত্র নির্মাণে বৃহৎ নাম কালাশনিকভের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জালা অ্যারো গ্রুপের তৈরি এই ড্রোন আঘাত হানতে পারে ৪০ কিলোমিটারের বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে। গত মে মাসে কালাশনিকভ জানায়, চলতি বছর ল্যানসেট ড্রোনের উৎপাদন কয়েক গুণ বাড়ানো হবে।
পশ্চিমাদের দেওয়া লেপার্ড-২ ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান সিজার সেলফ প্রপেল্ড হাউটজারকে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারই ধ্বংস করেছে ল্যানসেট ড্রোন। দ্য ইকোনমিস্টে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে ইউক্রেন সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনাই বলেন, রাশিয়া খুবই কার্যকরভাবে এবং বিস্তৃত পরিসরে ড্রোন ব্যবহার করছে। এ কারণে ইউক্রেনীয় বাহিনী রুশ ড্রোনের সংখ্যা কত সেটা বুঝতে পারছে না।
গত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করেছিল রাশিয়া। ইউক্রেন ও তার পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার এই আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে আসছে। পাল্টা আক্রমণে কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছে ইউক্রেন। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ডোনেৎস্কের আভদিভকা শহরের আশপাশে ভারী যুদ্ধ চলছে। কিয়েভ জানিয়েছে, আভদিভকা থেকে আরও দক্ষিণ-পশ্চিমে খেরসন অঞ্চলে নিপ্রো নদীর পূর্ব তীরের নিয়ন্ত্রণ ইউক্রেন বাহিনী নিতে সক্ষম হয়েছে।
ইউক্রেনীয় বাহিনীর জন্য বড় আতঙ্কের কারণ ল্যানসেট ড্রোন রপ্তানি বন্ধ রেখেছে রাশিয়া। অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি থাকায় আপাতত এটি রপ্তানি করা হচ্ছে না বলে অস্ত্র রপ্তানিসংশ্লিষ্ট এক শীর্ষ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা তাসকে জানান।
এই তথ্য তুলে ধরে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা এই ড্রোনের উৎপাদন খরচও অনেকটাই কম। আর ইউক্রেনকে দেওয়া পশ্চিমাদের দামি অস্ত্রকেও ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এই ড্রোন।
রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় অস্ত্র রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রসোবরন এক্সপোর্ট জানিয়েছে, ল্যানসেট ড্রোনসহ রাশিয়ায় তৈরি বেশ কিছু যুদ্ধাস্ত্রের চাহিদা বিদেশে বেড়েছে। রসোবরন এক্সপোর্টের প্রধান আলেক্সান্ডার মিখিয়েভ রুশ সংবাদ সংস্থা তাসকে এ কথা জানান। তিনি বলেন, যুদ্ধে এসব অস্ত্রের কার্যকারিতা দারুণভাবে প্রমাণিত। বিদেশের বাজারেও ল্যানসেট ড্রোনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে অনেকে। কিন্তু রুশ সামরিক বাহিনীর কাছেও যেমন এর চাহিদা অনেক বেশি, তেমনি রপ্তানির জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়নি এখনো।
আত্মঘাতী ল্যানসেটকে কামিকাজে ড্রোনও বলা হয়। অস্ত্র নির্মাণে বৃহৎ নাম কালাশনিকভের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জালা অ্যারো গ্রুপের তৈরি এই ড্রোন আঘাত হানতে পারে ৪০ কিলোমিটারের বেশি দূরের লক্ষ্যবস্তুতে। গত মে মাসে কালাশনিকভ জানায়, চলতি বছর ল্যানসেট ড্রোনের উৎপাদন কয়েক গুণ বাড়ানো হবে।
পশ্চিমাদের দেওয়া লেপার্ড-২ ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান সিজার সেলফ প্রপেল্ড হাউটজারকে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে বেশ কয়েকবারই ধ্বংস করেছে ল্যানসেট ড্রোন। দ্য ইকোনমিস্টে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে ইউক্রেন সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল ভ্যালেরি জালুঝনাই বলেন, রাশিয়া খুবই কার্যকরভাবে এবং বিস্তৃত পরিসরে ড্রোন ব্যবহার করছে। এ কারণে ইউক্রেনীয় বাহিনী রুশ ড্রোনের সংখ্যা কত সেটা বুঝতে পারছে না।
গত ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করেছিল রাশিয়া। ইউক্রেন ও তার পশ্চিমা মিত্ররা রাশিয়ার এই আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে আসছে। পাল্টা আক্রমণে কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য পেয়েছে ইউক্রেন। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ডোনেৎস্কের আভদিভকা শহরের আশপাশে ভারী যুদ্ধ চলছে। কিয়েভ জানিয়েছে, আভদিভকা থেকে আরও দক্ষিণ-পশ্চিমে খেরসন অঞ্চলে নিপ্রো নদীর পূর্ব তীরের নিয়ন্ত্রণ ইউক্রেন বাহিনী নিতে সক্ষম হয়েছে।
চকলেটপ্রেমীদের জন্য ২০২৫ সাল নিয়ে এসেছে এক দুঃসংবাদ। চকলেটের প্রধান উপাদান কোকো’র ঘাটতি ও দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে এবার চকলেট বার, ইস্টার এগ, এমনকি কোকো পাউডারের দামও আকাশছোঁয়া। গত এক বছরে কোকোর দাম প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
৭ মিনিট আগেপোপ ফ্রান্সিসের পোপ হিসেবে পথচলা ছিল অনন্য। দুর্নীতি দমন, শিশুদের ওপর যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ এবং চার্চের আইন আধুনিকীকরণের যে চেষ্টা তিনি করেছিলেন, তা সব সময় সফল না হলেও কোটি কোটি ক্যাথলিকের হৃদয় জিতে নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেন কয়েক দিনের মধ্যেই যুদ্ধ বন্ধে একটি শান্তিচুক্তিতে পৌঁছাতে পারে। এমনকি এই সপ্তাহের মধ্যেই এই চুক্তি হতে পারে। ট্রাম্প মনে করেন, এরপর দুই দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যে মনযোগ দিতে পারবে।
১ ঘণ্টা আগেইয়েমেনের ইরান-সমর্থিত হুতিদের ওপর গত মার্চে চালানো মার্কিন সামরিক হামলার তথ্য একটি সিগন্যাল চ্যাট গ্রুপে শেয়ার করে নতুন বিতর্কের মুখে পড়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে। যে চ্যাট গ্রুপে তিনি এই গোপনীয় তথ্য শেয়ার করেছেন...
১ ঘণ্টা আগে