অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই বিবদমান প্রতিবেশী কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা অবিলম্বে দেখা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে একমত হয়েছেন। ৩ দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘাতের পর শান্তি স্থাপনে মধ্যস্থতা করার চেষ্টার অংশ হিসেবে এই ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ভূমিথাম ভেচাইয়াচাই ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং বলেছেন থাইল্যান্ড ‘নীতিগতভাবে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে’ তবে তাঁর দেশ ‘কম্বোডিয়ার পক্ষ থেকে আন্তরিক উদ্দেশ্য দেখতে চায়।’
ভূমিথাম স্কটল্যান্ড সফররত ট্রাম্পের একাধিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় ফেসবুক শেয়ার করা পোস্টে এসব কথা বলেন। ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং ভূমিথামের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন যে, সীমান্ত সংঘাত অব্যাহত থাকলে তিনি কারও সঙ্গেই বাণিজ্য চুক্তি করবেন না।
ট্রাম্প তাঁর কূটনৈতিক প্রচেষ্টার বিবরণ দিতে গিয়ে লিখেছেন, ‘উভয় পক্ষই একটি অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি এবং শান্তি চাইছে।’ এ বিষয়ে ভূমিথাম তাঁর পোস্টে বলেছেন, তিনি ট্রাম্পকে ‘কম্বোডিয়াকে জানাতে অনুরোধ করেছেন যে, থাইল্যান্ড যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনা শুরু করতে চায়—যাতে যুদ্ধবিরতি এবং সংঘাতের চূড়ান্ত শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ব্যবস্থা ও পদ্ধতি গ্রহণ করা যায়।’
এদিকে, এই সংঘাত বিগত ১৩ বছরের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ। এই সংঘাতে ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত এবং ১ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
ট্রাম্প দুই নেতার সঙ্গে কথা বলার আগে, থাই-কম্বোডিয়া সীমান্ত সংঘর্ষ তৃতীয় দিনেও অব্যাহত ছিল এবং নতুন নতুন সংঘাতের স্থান তৈরি হয়েছিল। উভয় পক্ষই বলেছিল, তারা বিরোধে আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং অন্য পক্ষকে যুদ্ধ বন্ধ করে আলোচনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে।
জাতিসংঘের উপ-মুখপাত্র ফারহান হক এক বিবৃতিতে বলেছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সংঘর্ষ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘উভয় পক্ষকে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে এবং আলোচনার মাধ্যমে যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য অনুরোধ করেছেন।’ ফারহান হক আরও বলেন, গুতেরেস ‘প্রাণহানির মর্মান্তিক ও অপ্রয়োজনীয় ক্ষতির নিন্দা জানিয়েছেন’ এবং ‘বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানে যেকোনো প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন।’
ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির আলোচনার বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার সময় ও স্থান সম্পর্কে প্রশ্নের জবাব দেয়নি এবং ওয়াশিংটনে থাই ও কম্বোডিয়ার দূতাবাসও এই বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি এখনো।
গত মে মাসের শেষের দিকে এক সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষে এক কম্বোডিয়ার সৈনিকের মৃত্যুর পর থেকে দেশ দুটি মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। সীমান্তের উভয় দিকেই সেনা মোতায়েন করে উভয় দেশ। এই কূটনৈতিক সংকট থাইল্যান্ডের ভঙ্গুর জোট সরকারকে পতনের দ্বারপ্রান্তেও ঠেলে দিয়েছিল।
এদিকে, থাইল্যান্ড জানিয়েছে—গতকাল শনিবার পর্যন্ত তাদের সাত সেনা এবং ১৩ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। বিপরীতে কম্বোডিয়া জানিয়েছে, তাদের পাঁচ সেনা এবং আট বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই বিবদমান প্রতিবেশী কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা অবিলম্বে দেখা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে একমত হয়েছেন। ৩ দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘাতের পর শান্তি স্থাপনে মধ্যস্থতা করার চেষ্টার অংশ হিসেবে এই ঘোষণা দিলেন ট্রাম্প।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ভূমিথাম ভেচাইয়াচাই ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন এবং বলেছেন থাইল্যান্ড ‘নীতিগতভাবে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে’ তবে তাঁর দেশ ‘কম্বোডিয়ার পক্ষ থেকে আন্তরিক উদ্দেশ্য দেখতে চায়।’
ভূমিথাম স্কটল্যান্ড সফররত ট্রাম্পের একাধিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় ফেসবুক শেয়ার করা পোস্টে এসব কথা বলেন। ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেত এবং ভূমিথামের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং তাদের সতর্ক করে দিয়েছেন যে, সীমান্ত সংঘাত অব্যাহত থাকলে তিনি কারও সঙ্গেই বাণিজ্য চুক্তি করবেন না।
ট্রাম্প তাঁর কূটনৈতিক প্রচেষ্টার বিবরণ দিতে গিয়ে লিখেছেন, ‘উভয় পক্ষই একটি অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি এবং শান্তি চাইছে।’ এ বিষয়ে ভূমিথাম তাঁর পোস্টে বলেছেন, তিনি ট্রাম্পকে ‘কম্বোডিয়াকে জানাতে অনুরোধ করেছেন যে, থাইল্যান্ড যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনা শুরু করতে চায়—যাতে যুদ্ধবিরতি এবং সংঘাতের চূড়ান্ত শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য ব্যবস্থা ও পদ্ধতি গ্রহণ করা যায়।’
এদিকে, এই সংঘাত বিগত ১৩ বছরের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দুই প্রতিবেশীর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ। এই সংঘাতে ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত এবং ১ লাখ ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
ট্রাম্প দুই নেতার সঙ্গে কথা বলার আগে, থাই-কম্বোডিয়া সীমান্ত সংঘর্ষ তৃতীয় দিনেও অব্যাহত ছিল এবং নতুন নতুন সংঘাতের স্থান তৈরি হয়েছিল। উভয় পক্ষই বলেছিল, তারা বিরোধে আত্মরক্ষামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে এবং অন্য পক্ষকে যুদ্ধ বন্ধ করে আলোচনা শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে।
জাতিসংঘের উপ-মুখপাত্র ফারহান হক এক বিবৃতিতে বলেছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস সংঘর্ষ নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘উভয় পক্ষকে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হতে এবং আলোচনার মাধ্যমে যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য অনুরোধ করেছেন।’ ফারহান হক আরও বলেন, গুতেরেস ‘প্রাণহানির মর্মান্তিক ও অপ্রয়োজনীয় ক্ষতির নিন্দা জানিয়েছেন’ এবং ‘বিরোধের শান্তিপূর্ণ সমাধানে যেকোনো প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন।’
ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির আলোচনার বিষয়ে কোনো বিস্তারিত তথ্য দেননি। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে আলোচনার সময় ও স্থান সম্পর্কে প্রশ্নের জবাব দেয়নি এবং ওয়াশিংটনে থাই ও কম্বোডিয়ার দূতাবাসও এই বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি এখনো।
গত মে মাসের শেষের দিকে এক সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষে এক কম্বোডিয়ার সৈনিকের মৃত্যুর পর থেকে দেশ দুটি মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। সীমান্তের উভয় দিকেই সেনা মোতায়েন করে উভয় দেশ। এই কূটনৈতিক সংকট থাইল্যান্ডের ভঙ্গুর জোট সরকারকে পতনের দ্বারপ্রান্তেও ঠেলে দিয়েছিল।
এদিকে, থাইল্যান্ড জানিয়েছে—গতকাল শনিবার পর্যন্ত তাদের সাত সেনা এবং ১৩ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। বিপরীতে কম্বোডিয়া জানিয়েছে, তাদের পাঁচ সেনা এবং আট বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩৭ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে