নিজেদের সশস্ত্র বাহিনীর সব আর্টিলারি বা গোলন্দাজ ইউনিট ইউক্রেনকে দিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ডেনমার্ক। একই সঙ্গে দেশটি ইউরোপের দেশগুলোর প্রতি ইউক্রেনকে ঐক্যবদ্ধভাবে সহায়তা দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে। গতকাল রোববার জার্মানির মিউনিখে হয়ে যাওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন এই ঘোষণা দেন।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রেডেরিকসেন ইউরোপের দেশগুলো প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন—তারা যেন তাদের কাছে থাকা বিভিন্ন অস্ত্র-গোলাবারুদ, আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাসহ অন্য সামরিক সরঞ্জাম ইউক্রেনকে প্রয়োজন অনুসারে সরবরাহ করে।
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা (ইউক্রেন) এখন গোলাবারুদ ও আর্টিলারির সহায়তা চাইছে। ডেনমার্কের পক্ষ থেকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা আমাদের পুরো আর্টিলারি ইউনিট দিয়ে দেব।’ এ সময় তিনি ইউরোপীয় দেশগুলোর নেতাদের কড়া সমালোচনা করেন ইউক্রেনের পাশে না দাঁড়ানোর কারণে।
মেট ফ্রেডেরিকসেনের মতে, ইউরোপের অনেক দেশের নেতাই অস্ত্র-গোলাবারুদ উৎপাদন কমের অজুহাতে ইউক্রেনকে সহায়তা দিচ্ছে না। এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি কেবল অস্ত্র উৎপাদনের প্রশ্ন নয়। কারণ, আমাদের তো অস্ত্র-গোলাবারুদ আছে। আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আছে। কিন্তু এই সময়ে আমাদের এগুলো ব্যবহার করতে হচ্ছে না, তাই আমরা চাইলেই এগুলো ইউক্রেনকে দিয়ে দিতে পারি।’
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণা এমন একসময়ে এল, যার মাত্র এক দিন আগেই ইউক্রেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর আভদিভকা রাশিয়ার দখলে চলে গেছে। ইউক্রেনের সমরনায়কেরা বলেছেন, তাঁরা গোলাবারুদের অভাবে এবং সৈন্যের অপর্যাপ্ততার কারণে আভদিভকা থেকে সেনা সরিয়ে নিয়েছেন।
রাশিয়ার বিপরীতে লড়াই করতে গিয়ে ইউক্রেন বর্তমানে বিপুল অস্ত্র-গোলাবারুদ সংকটে ভুগছে। ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে সংকটে পড়ার কারণে কিয়েভকে সহায়তা দিতে পারছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নও সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, কিন্তু সেই সহায়তা এখনো ইউক্রেনে পৌঁছায়নি।
নিজেদের সশস্ত্র বাহিনীর সব আর্টিলারি বা গোলন্দাজ ইউনিট ইউক্রেনকে দিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ডেনমার্ক। একই সঙ্গে দেশটি ইউরোপের দেশগুলোর প্রতি ইউক্রেনকে ঐক্যবদ্ধভাবে সহায়তা দেওয়ারও আহ্বান জানিয়েছে। গতকাল রোববার জার্মানির মিউনিখে হয়ে যাওয়া মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন এই ঘোষণা দেন।
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফ্রেডেরিকসেন ইউরোপের দেশগুলো প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন—তারা যেন তাদের কাছে থাকা বিভিন্ন অস্ত্র-গোলাবারুদ, আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাসহ অন্য সামরিক সরঞ্জাম ইউক্রেনকে প্রয়োজন অনুসারে সরবরাহ করে।
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তারা (ইউক্রেন) এখন গোলাবারুদ ও আর্টিলারির সহায়তা চাইছে। ডেনমার্কের পক্ষ থেকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা আমাদের পুরো আর্টিলারি ইউনিট দিয়ে দেব।’ এ সময় তিনি ইউরোপীয় দেশগুলোর নেতাদের কড়া সমালোচনা করেন ইউক্রেনের পাশে না দাঁড়ানোর কারণে।
মেট ফ্রেডেরিকসেনের মতে, ইউরোপের অনেক দেশের নেতাই অস্ত্র-গোলাবারুদ উৎপাদন কমের অজুহাতে ইউক্রেনকে সহায়তা দিচ্ছে না। এই বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি কেবল অস্ত্র উৎপাদনের প্রশ্ন নয়। কারণ, আমাদের তো অস্ত্র-গোলাবারুদ আছে। আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আছে। কিন্তু এই সময়ে আমাদের এগুলো ব্যবহার করতে হচ্ছে না, তাই আমরা চাইলেই এগুলো ইউক্রেনকে দিয়ে দিতে পারি।’
ডেনিশ প্রধানমন্ত্রীর এই ঘোষণা এমন একসময়ে এল, যার মাত্র এক দিন আগেই ইউক্রেনের একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর আভদিভকা রাশিয়ার দখলে চলে গেছে। ইউক্রেনের সমরনায়কেরা বলেছেন, তাঁরা গোলাবারুদের অভাবে এবং সৈন্যের অপর্যাপ্ততার কারণে আভদিভকা থেকে সেনা সরিয়ে নিয়েছেন।
রাশিয়ার বিপরীতে লড়াই করতে গিয়ে ইউক্রেন বর্তমানে বিপুল অস্ত্র-গোলাবারুদ সংকটে ভুগছে। ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে সংকটে পড়ার কারণে কিয়েভকে সহায়তা দিতে পারছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নও সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, কিন্তু সেই সহায়তা এখনো ইউক্রেনে পৌঁছায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
২৮ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
১ ঘণ্টা আগে