অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে কমবয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক। সরকারি বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে কনজারভেটিভ পার্টির সরকারের মন্ত্রীরা একের পর এক পদত্যাগ করছেন। দায়িত্ব থেকে সরিয়েও দেওয়া হয়েছে কয়েকজনকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পুরোনো মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে সবার আগে পদত্যাগ করেছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী জ্যাকব রীস–মগ। মগের পদত্যাগের পরপরই যুক্তরাজ্যের বিচারমন্ত্রীর পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন ব্র্যান্ডন লুইস। কেবল মন্ত্রিসভায় নয় ঋষি সুনাককে দলের মধ্যেও বেশ ঝামেলার মুখে পড়তে হয়েছে। দলীয় চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন স্যার জ্যাকব গিলক্রিস্ট ব্যারি ওরফে জেক ব্যারি।
পুরোনো মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে আরও পদত্যাগ করেছেন ওয়েলস বিষয়ক মন্ত্রী ব্র্যান্ডন লেভিস। তাঁর পদত্যাগের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ওয়েলস বিষয়ক মন্ত্রীর পদটি শূন্য হলো। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের—শিক্ষা মন্ত্রণালয়—এর দায়িত্ব ত্যাগ করেছেন কিট ম্যালথাস। গত জুলাই থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই নিয়ে চারজন মন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। ঋষি সুনাকের নিযুক্ত ব্যক্তি হবেন বিগত তিন মাসের মধ্যে দায়িত্ব নেওয়া পঞ্চম ব্যক্তি। পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন রনিল জয়াবর্ধনে। জুনিয়র মিনিস্টারের দায়িত্ব পালন করা ভিকি ফোর্ড এবং কোল স্মিথও মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। ঋষির আস্থাভাজন বলে পরিচিত অলোক শর্মাকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাঁর মন্ত্রিত্ব থেকে। তবে তিনি কপ–২৬ বডির প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
মন্ত্রিসভা এবং দলের পাশাপাশি পার্লামেন্টেও দেখা গেছে পদত্যাগের মড়ক। হাউস অব কমন্সের চিফ হুইপের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ওয়েন্ডি মরটন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক পোস্টে ওয়েন্ডি তাঁর পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অধিকাংশ মন্ত্রণালয়েই পদত্যাগ কিংবা বরখাস্তের হিড়িক পড়ে গেলেও প্রধানমন্ত্রীর পর যুক্তরাজ্যের জন্য এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয় নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিজ ট্রাসের অর্থমন্ত্রী জেরেমি হান্টই যুক্তরাজ্যের চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার হিসেবে তাঁর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
যুক্তরাজ্যে সবচেয়ে কমবয়সী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক। সরকারি বাসভবন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে কনজারভেটিভ পার্টির সরকারের মন্ত্রীরা একের পর এক পদত্যাগ করছেন। দায়িত্ব থেকে সরিয়েও দেওয়া হয়েছে কয়েকজনকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পুরোনো মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে সবার আগে পদত্যাগ করেছেন, বাণিজ্যমন্ত্রী জ্যাকব রীস–মগ। মগের পদত্যাগের পরপরই যুক্তরাজ্যের বিচারমন্ত্রীর পদ থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন ব্র্যান্ডন লুইস। কেবল মন্ত্রিসভায় নয় ঋষি সুনাককে দলের মধ্যেও বেশ ঝামেলার মুখে পড়তে হয়েছে। দলীয় চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন স্যার জ্যাকব গিলক্রিস্ট ব্যারি ওরফে জেক ব্যারি।
পুরোনো মন্ত্রিসভার মন্ত্রীদের মধ্যে আরও পদত্যাগ করেছেন ওয়েলস বিষয়ক মন্ত্রী ব্র্যান্ডন লেভিস। তাঁর পদত্যাগের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ওয়েলস বিষয়ক মন্ত্রীর পদটি শূন্য হলো। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের—শিক্ষা মন্ত্রণালয়—এর দায়িত্ব ত্যাগ করেছেন কিট ম্যালথাস। গত জুলাই থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই নিয়ে চারজন মন্ত্রী এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেছেন। ঋষি সুনাকের নিযুক্ত ব্যক্তি হবেন বিগত তিন মাসের মধ্যে দায়িত্ব নেওয়া পঞ্চম ব্যক্তি। পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন রনিল জয়াবর্ধনে। জুনিয়র মিনিস্টারের দায়িত্ব পালন করা ভিকি ফোর্ড এবং কোল স্মিথও মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন। ঋষির আস্থাভাজন বলে পরিচিত অলোক শর্মাকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তাঁর মন্ত্রিত্ব থেকে। তবে তিনি কপ–২৬ বডির প্রেসিডেন্ট হিসেবে তাঁর দায়িত্ব পালন করে যাবেন।
মন্ত্রিসভা এবং দলের পাশাপাশি পার্লামেন্টেও দেখা গেছে পদত্যাগের মড়ক। হাউস অব কমন্সের চিফ হুইপের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন ওয়েন্ডি মরটন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক পোস্টে ওয়েন্ডি তাঁর পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অধিকাংশ মন্ত্রণালয়েই পদত্যাগ কিংবা বরখাস্তের হিড়িক পড়ে গেলেও প্রধানমন্ত্রীর পর যুক্তরাজ্যের জন্য এই মুহূর্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় অর্থ মন্ত্রণালয় নিয়ে তেমন কোনো আলোচনা নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লিজ ট্রাসের অর্থমন্ত্রী জেরেমি হান্টই যুক্তরাজ্যের চ্যান্সেলর অব এক্সচেকার হিসেবে তাঁর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
২ ঘণ্টা আগেএপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৫ ঘণ্টা আগে