ইসরায়েল কৌশলে ফিলিস্তিনি এলাকাগুলো দখল করে ফেলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ। গত বৃহস্পতিবার তিনি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানান বলে সংবাদমাধ্যম আনাদলুর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
পেদ্রো স্পেনের সম্প্রচারমাধ্যম টিভিইকে বলেন, ‘আমরা দেখেছি, ইসরায়েল পরিকল্পিতভাবে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড, পশ্চিম তীর দখল করেছে। আর এখন আমরা দেখছি গাজায় কী হচ্ছে।’
স্পেনে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়া পেদ্রো সানচেজ বলেন, তাঁর সরকার গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার নিন্দা জানিয়েছে। তবে এর পাশাপাশি তাঁরা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডে মানবাধিকার সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন।
গাজায় শিশু হত্যার দৃশ্যগুলো দেখে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সুরক্ষার আগ্রহ নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে বলে জানান স্পেনের প্রধানমন্ত্রী। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যকার সংকট নিরসনের সমাধান অবশ্যই রাজনৈতিক হতে হবে এবং তা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে হতে হবে।
সাংবাদিকদের সানচেজ বলেন, তিনি মুসলিম দেশগুলোর প্রতিনিধিদের কাছ থেকে শুনেছেন যে, প্রতিশ্রুতি পালন করা হয় না বলে পশ্চিমা সংহতির বাণীগুলো ফাঁকা বুলি হিসেবেই রয়ে যায় এবং তাঁদের শান্তি সম্মেলনগুলোও অকার্যকরই রয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা আমাদের দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে বলছেন। আর এই পদক্ষেপ হলো পশ্চিমা ও ইউরোপের দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।’
সানচেজ বলেন, ‘ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলে ইউরোপেরই লাভ হবে। প্রথমত, এই স্বীকৃতি ইউরোপের নৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করবে এবং দ্বিতীয়ত, এটি শান্তি স্থাপনের প্রতি একটি পদক্ষেপ হবে, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভূরাজনৈতিক স্বার্থের জন্যও লাভজনক হবে।’
উদ্বেগ প্রকাশ করে সানচেজ বলেন, ‘শান্তি না এলে লেবানন, মিসর বা জর্ডানের মতো অন্যান্য দেশে এই সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।’
সানচেজ বলেন, ‘আমরা কি সত্যিই দুটি সম্মুখযুদ্ধ চাই? একটি মধ্যপ্রাচ্যে, আরেকটি ইউক্রেনে? রাজনীতি ও কূটনীতির মাধ্যমে এটি রোধ করা উচিত এবং স্প্যানিশ সরকার এটিই সমর্থন করে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের মধ্যে ৯টি দেশই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০১৪ সালে সুইডেন ইইউর প্রথম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে একতরফাভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। অন্যদিকে মাল্টা ও পূর্ব ব্লকের কিছু দেশ ইইউতে যোগ দেওয়ার আগেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৩৯টিই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সানচেজ জোর দিয়ে বলেন, মূলত ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোই স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
ইসরায়েল কৌশলে ফিলিস্তিনি এলাকাগুলো দখল করে ফেলছে বলে মন্তব্য করেছেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ। গত বৃহস্পতিবার তিনি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান জানান বলে সংবাদমাধ্যম আনাদলুর এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
পেদ্রো স্পেনের সম্প্রচারমাধ্যম টিভিইকে বলেন, ‘আমরা দেখেছি, ইসরায়েল পরিকল্পিতভাবে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড, পশ্চিম তীর দখল করেছে। আর এখন আমরা দেখছি গাজায় কী হচ্ছে।’
স্পেনে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়া পেদ্রো সানচেজ বলেন, তাঁর সরকার গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার নিন্দা জানিয়েছে। তবে এর পাশাপাশি তাঁরা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডে মানবাধিকার সুরক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন।
গাজায় শিশু হত্যার দৃশ্যগুলো দেখে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সুরক্ষার আগ্রহ নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে বলে জানান স্পেনের প্রধানমন্ত্রী। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যকার সংকট নিরসনের সমাধান অবশ্যই রাজনৈতিক হতে হবে এবং তা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার মাধ্যমে হতে হবে।
সাংবাদিকদের সানচেজ বলেন, তিনি মুসলিম দেশগুলোর প্রতিনিধিদের কাছ থেকে শুনেছেন যে, প্রতিশ্রুতি পালন করা হয় না বলে পশ্চিমা সংহতির বাণীগুলো ফাঁকা বুলি হিসেবেই রয়ে যায় এবং তাঁদের শান্তি সম্মেলনগুলোও অকার্যকরই রয়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘তাঁরা আমাদের দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে বলছেন। আর এই পদক্ষেপ হলো পশ্চিমা ও ইউরোপের দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।’
সানচেজ বলেন, ‘ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হলে ইউরোপেরই লাভ হবে। প্রথমত, এই স্বীকৃতি ইউরোপের নৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করবে এবং দ্বিতীয়ত, এটি শান্তি স্থাপনের প্রতি একটি পদক্ষেপ হবে, যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভূরাজনৈতিক স্বার্থের জন্যও লাভজনক হবে।’
উদ্বেগ প্রকাশ করে সানচেজ বলেন, ‘শান্তি না এলে লেবানন, মিসর বা জর্ডানের মতো অন্যান্য দেশে এই সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলতে পারে।’
সানচেজ বলেন, ‘আমরা কি সত্যিই দুটি সম্মুখযুদ্ধ চাই? একটি মধ্যপ্রাচ্যে, আরেকটি ইউক্রেনে? রাজনীতি ও কূটনীতির মাধ্যমে এটি রোধ করা উচিত এবং স্প্যানিশ সরকার এটিই সমর্থন করে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের মধ্যে ৯টি দেশই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০১৪ সালে সুইডেন ইইউর প্রথম সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে একতরফাভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। অন্যদিকে মাল্টা ও পূর্ব ব্লকের কিছু দেশ ইইউতে যোগ দেওয়ার আগেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৩৯টিই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সানচেজ জোর দিয়ে বলেন, মূলত ইইউ, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলোই স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
১ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সফরের মধ্যেই মঙ্গলবার গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বুধবার ব্যাপক বোমাবর্ষণ চালিয়েছে। স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এদিন অন্তত ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ভ্রমণের সময় নিখোঁজ হওয়া ব্রিটিশ কিশোরী বেলা মে কুলি প্রায় ৪ হাজার মাইল দূরে জর্জিয়ার রাজধানী তিবলিসিতে গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৮ বছর বয়সী বেলার বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ গাঁজা ও হাশিশ চোরাচালানের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে