পশ্চিমা বিশ্বের সামরিক জোট ন্যাটোর সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে প্রস্তুত রাশিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া যেকোনো সময়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত।’ রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সিরিয়ায় রাশিয়ার বিমানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানের সম্ভাব্য সংঘর্ষের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, রাশিয়া যেকোনো পরিস্থিতির জন্য সর্বদা প্রস্তুত।
সিরিয়ায় রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি সংঘাত সম্ভব নয় বলে উল্লেখ করে পুতিন জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে যেকোনো সংঘাত এড়ানোর জন্য সরাসরি যোগাযোগব্যবস্থা রয়েছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে যেকোনো সংকটে যেকোনো বিষয়ে কথা বলা যাবে।
পুতিন বলেন, ‘কেউই সংঘাত চায় না।’ যোগাযোগব্যবস্থা বলবৎ রয়েছে উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘এই ব্যবস্থা কার্যকর রয়েছে—এর মানে হলো, কোনো পক্ষই সংঘাত চায় না। তবে কেউ যদি চায়, তাহলে নিশ্চিত থাকুন, সেই কেউ একটা পক্ষ আমরা হব না।’ ন্যাটোর সঙ্গে সংঘর্ষের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত।’
এদিকে পুতিন বলেছেন, ‘রাশিয়া কখনোই ইউক্রেন নিয়ে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে না।’ রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে আফ্রিকান নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। পুতিন বলেছেন, আফ্রিকার পাশাপাশি চীনও শান্তি আলোচনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে।
যুদ্ধবিরতির বিষয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী আক্রমণ চালালে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করা কঠিন।
যদিও ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়েই এর আগে বলেছিল, কিছু পূর্বশর্ত ছাড়া তারা আলোচনার টেবিলে আসবে না। ইউক্রেন চায় ১৯৯১ সালে তার সীমানা যেমন ছিল, সেটাই পুনঃস্থাপিত হোক। তবে ইউক্রেনের এই দাবি মানতে নারাজ রাশিয়া।
পশ্চিমা বিশ্বের সামরিক জোট ন্যাটোর সঙ্গে সংঘাতে জড়াতে প্রস্তুত রাশিয়া। এমনটাই জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গতকাল শনিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ‘রাশিয়া যেকোনো সময়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত।’ রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সিরিয়ায় রাশিয়ার বিমানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানের সম্ভাব্য সংঘর্ষের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, রাশিয়া যেকোনো পরিস্থিতির জন্য সর্বদা প্রস্তুত।
সিরিয়ায় রাশিয়ার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি সংঘাত সম্ভব নয় বলে উল্লেখ করে পুতিন জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে যেকোনো সংঘাত এড়ানোর জন্য সরাসরি যোগাযোগব্যবস্থা রয়েছে। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে যেকোনো সংকটে যেকোনো বিষয়ে কথা বলা যাবে।
পুতিন বলেন, ‘কেউই সংঘাত চায় না।’ যোগাযোগব্যবস্থা বলবৎ রয়েছে উল্লেখ করে পুতিন বলেন, ‘এই ব্যবস্থা কার্যকর রয়েছে—এর মানে হলো, কোনো পক্ষই সংঘাত চায় না। তবে কেউ যদি চায়, তাহলে নিশ্চিত থাকুন, সেই কেউ একটা পক্ষ আমরা হব না।’ ন্যাটোর সঙ্গে সংঘর্ষের বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে পুতিন বলেন, ‘আমরা প্রস্তুত।’
এদিকে পুতিন বলেছেন, ‘রাশিয়া কখনোই ইউক্রেন নিয়ে শান্তি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে না।’ রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে আফ্রিকান নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। পুতিন বলেছেন, আফ্রিকার পাশাপাশি চীনও শান্তি আলোচনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে।
যুদ্ধবিরতির বিষয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী আক্রমণ চালালে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করা কঠিন।
যদিও ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়েই এর আগে বলেছিল, কিছু পূর্বশর্ত ছাড়া তারা আলোচনার টেবিলে আসবে না। ইউক্রেন চায় ১৯৯১ সালে তার সীমানা যেমন ছিল, সেটাই পুনঃস্থাপিত হোক। তবে ইউক্রেনের এই দাবি মানতে নারাজ রাশিয়া।
৪৩ বছর আগে নিখোঁজ হওয়া এক ইসরায়েলি সেনার মরদেহ সিরিয়া থেকে উদ্ধার করে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে একটি যৌথ অভিযানে এই মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজস্থানে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কাছে একটি ক্ষেপণাস্ত্রের টুকরা পাওয়া গেছে। এরপরই প্রশ্ন উঠেছে, পাকিস্তানের হামলার জবাবে ভারত কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? তারা কি শব্দের চেয়ে বেশি গতির ‘ব্রহ্মস’ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছিল? বিশেষশত, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর লক্ষ্য করে
১ ঘণ্টা আগেভ্যাটিকান সিটির সেন্ট পিটার্স বাসিলিকার বারান্দায় দাঁড়িয়ে জনতার করতালির মাঝে নতুন পোপ লিও চতুর্দশ তাঁর প্রথম রোববারের আশীর্বাদ ও ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর এই ভাষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল—বিশ্ব শান্তি। তিনি বিশেষভাবে ইউক্রেন ও গাজার যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানান এবং গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তার দাবি তোলেন।
২ ঘণ্টা আগেগাজার অনেক শিশু আছে যাদের মা হারিয়ে গেছে, কোথায় আছে কেউ জানে না! হয়তো মরেই গেছে। কিন্তু দুর্ভাগা ওই শিশুগুলো মায়ের কবরের সন্ধান জানে না। হাজার হাজার মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। আবার কারও মৃত্যু হয়েছে এত নৃশংসভাবে যে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে শরীর। তাদের কোনো দিনই শনাক্ত করা যাবে না।
৪ ঘণ্টা আগে