অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেন থেকে সব সৈন্য প্রত্যাহার করলে কালই শান্তি আলোচনায় বসবে কিয়েভ। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ থামাবেন না বলে তাঁকে যেকোনো উপায়ে যুদ্ধ বন্ধে বাধ্য করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন শেষে এ কথা বলেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিততে পশ্চিমা সহায়তা যথেষ্ট ছিল না। কিন্তু এই শান্তি সম্মেলন দেখিয়েছে যে, ইউক্রেনের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন দুর্বল হয়ে যায়নি।
ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কয়েক ডজন দেশ বৈঠকটি শেষ করেছে। সম্মেলনে গৃহীত চূড়ান্ত নথিতে যুদ্ধের ব্যাপক দুর্ভোগ ও ধ্বংসের জন্য রাশিয়াকে শক্তভাবে দায়ী করা হয়েছে। তবে এই নথিতে স্বাক্ষর করেনি ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশ।
এই সম্মেলনে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ ছাড়া, মস্কোর সবচেয়ে বড় সমর্থক চীনও উপস্থিত ছিল না। তাই কেউ কেউ এই শীর্ষ সম্মেলনের কার্যকারিতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
শীর্ষ সম্মেলনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ভলোদিমির জেলেনস্কি উপস্থিত বিশ্বনেতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইউক্রেন থেকে তাঁদের দূরে থাকার জন্য রাশিয়ার চাপ সত্ত্বেও বিশ্বনেতারা আসায় তিনি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, ‘এই শীর্ষ সম্মেলন প্রমাণ করে যে, ইউক্রেনের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন দুর্বল হচ্ছে না।’
যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনের দুর্বল অবস্থান তাঁকে কূটনৈতিক পথে এগোতে বাধ্য করেছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে জেলেনস্কি বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়। ইউক্রেন সব সময়ই শান্তির কথা বলে আসছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়া আগামীকাল আলোচনা শুরু করতে পারে, যদি তারা আমাদের অঞ্চল থেকে সরে আসে। আলোচনায় মস্কোর উপস্থিতি শান্তির জন্য রাশিয়ার আগ্রহকেই প্রতিফলিত করবে।’
বেইজিংকে শান্তি প্রস্তাবে গুরুত্ব দিয়ে জড়িত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে জেলেনস্কি বলেন, ‘চীন ইউক্রেনের শত্রু নয়। আমরা চীন ও তার আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করি। আমরা চাই চীন আমাদের জন্যও একই কাজ করুক।’
অন্যদিকে, ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনকে সময়ের অপচয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত শুক্রবার বলেছেন, রাশিয়া আংশিকভাবে দখল করেছে এবং দখলের দাবি করেছে এমন চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেন সেনা প্রত্যাহার করলে তিনি যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দেবেন।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়া ইউক্রেন থেকে সব সৈন্য প্রত্যাহার করলে কালই শান্তি আলোচনায় বসবে কিয়েভ। তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন যুদ্ধ থামাবেন না বলে তাঁকে যেকোনো উপায়ে যুদ্ধ বন্ধে বাধ্য করা হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ইউক্রেন শান্তি সম্মেলন শেষে এ কথা বলেন তিনি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিততে পশ্চিমা সহায়তা যথেষ্ট ছিল না। কিন্তু এই শান্তি সম্মেলন দেখিয়েছে যে, ইউক্রেনের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন দুর্বল হয়ে যায়নি।
ইউক্রেনের আঞ্চলিক অখণ্ডতার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কয়েক ডজন দেশ বৈঠকটি শেষ করেছে। সম্মেলনে গৃহীত চূড়ান্ত নথিতে যুদ্ধের ব্যাপক দুর্ভোগ ও ধ্বংসের জন্য রাশিয়াকে শক্তভাবে দায়ী করা হয়েছে। তবে এই নথিতে স্বাক্ষর করেনি ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সৌদি আরবসহ বেশ কয়েকটি দেশ।
এই সম্মেলনে রাশিয়াকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। এ ছাড়া, মস্কোর সবচেয়ে বড় সমর্থক চীনও উপস্থিত ছিল না। তাই কেউ কেউ এই শীর্ষ সম্মেলনের কার্যকারিতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।
শীর্ষ সম্মেলনের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ভলোদিমির জেলেনস্কি উপস্থিত বিশ্বনেতাদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ইউক্রেন থেকে তাঁদের দূরে থাকার জন্য রাশিয়ার চাপ সত্ত্বেও বিশ্বনেতারা আসায় তিনি কৃতজ্ঞ। তিনি বলেন, ‘এই শীর্ষ সম্মেলন প্রমাণ করে যে, ইউক্রেনের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন দুর্বল হচ্ছে না।’
যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনের দুর্বল অবস্থান তাঁকে কূটনৈতিক পথে এগোতে বাধ্য করেছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে জেলেনস্কি বলেন, ‘বিষয়টি এমন নয়। ইউক্রেন সব সময়ই শান্তির কথা বলে আসছে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘রাশিয়া আগামীকাল আলোচনা শুরু করতে পারে, যদি তারা আমাদের অঞ্চল থেকে সরে আসে। আলোচনায় মস্কোর উপস্থিতি শান্তির জন্য রাশিয়ার আগ্রহকেই প্রতিফলিত করবে।’
বেইজিংকে শান্তি প্রস্তাবে গুরুত্ব দিয়ে জড়িত হওয়ার আহ্বান জানিয়ে জেলেনস্কি বলেন, ‘চীন ইউক্রেনের শত্রু নয়। আমরা চীন ও তার আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করি। আমরা চাই চীন আমাদের জন্যও একই কাজ করুক।’
অন্যদিকে, ইউক্রেন শান্তি সম্মেলনকে সময়ের অপচয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গত শুক্রবার বলেছেন, রাশিয়া আংশিকভাবে দখল করেছে এবং দখলের দাবি করেছে এমন চারটি অঞ্চল থেকে ইউক্রেন সেনা প্রত্যাহার করলে তিনি যুদ্ধবিরতিতে সম্মতি দেবেন।
মালয়েশিয়ার ‘গ্লোবাল ইখওয়ান সার্ভিসেস অ্যান্ড বিজনেস হোল্ডিংস’ (জিআইএসবিএইচ) বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ব্যবসা পরিচালনা করে। কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা গোপনে শত শত শিশুকে নিপীড়ন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহত আর্মেন সারগসিয়ান ছিলেন ‘আরবাত’ ব্যাটালিয়নের নেতা। সোমবার সকালে মস্কোর উত্তর-পশ্চিমে একটি আবাসিক ভবনের প্রবেশদ্বারে বিস্ফোরণ ঘটলে মারাত্মকভাবে আহত হন তিনি। ঘটনার স্থানটি রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ক্রেমলিন থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দূরে।
৪ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ইরানে পুলিশের গাড়ির ওপর নগ্ন অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছেন এক নারী। এটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের কঠোর পোশাকবিধির বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে প্রতিবাদের সর্বশেষ ঘটনা।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন পরিসংখ্যানটি এমন এক সময়ে এল যখন ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি অস্ত্রবিরতি চলছে। গত ১৫ মাসের গণহত্যার কার্যত সাময়িক বিরতি এটি। এই সংঘাত ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে হামাসের ইসরায়েলে হামলার পর শুরু হয়। সে সময় হামাসের হামলায়...
৫ ঘণ্টা আগে