পর্যটনের জন্য বিখ্যাত গ্রিক দ্বীপ রোডস আইল্যান্ডে ভয়ংকর দাবানলের কবলে পড়েছেন হাজার হাজার পর্যটক। বহু পর্যটক হোটেল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। স্থানীয়দের ছাড়া সহায়তা করার মতো তেমন কাউকে তাঁরা পাচ্ছেন না।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল অনলাইনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, রোডসে যুদ্ধক্ষেত্রের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তাঁদের খাবার এবং সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ঘুমানোর জন্য সানবেড ব্যবহার করতে হচ্ছে। আটকে পড়া পর্যটকেরা জরুরি ও দ্রুত সাহায্য পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সেবা প্রতিষ্ঠানে ফোন করছেন।
জীবন বাঁচাতে মরিয়া পর্যটকেরা যখন নির্ধারিত আশ্রয় ছাড়াই হোটেল ছেড়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন, তখন তাঁদের সহায়তার জন্য কোনো কর্তৃপক্ষকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। স্থানীয়রা সাধ্যমতো সহায়তা করছেন। তাঁরাও নিজেদের রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছেন, সেখানে এতগুলো পর্যটকের চাপ সবারই ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
এদিকে রোডস আইল্যান্ডের দাবানলের খবর পর্যটকদের আত্মীয়স্বজনদের কাছে পৌঁছে গেছে। তাঁরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। যেখানে গতকাল রোববার রোডস থেকে ৩০ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রোডস দ্বীপে ঘুরতে যাওয়া একজন পর্যটক কেলি নিকোলস পরিবারসহ হোটেল ছাড়তে বাধ্য হলে ব্রিটেনে তাঁর মা ডেবি এন্টনি মরিয়া হয়ে মেয়ের জন্য সাহায্য খুঁজতে থাকেন। ডেবি এন্টনি বলেন, ‘আমার মেয়ে কেলি, তার স্বামী এবং তাদের দুই সন্তান, পাশাপাশি আরেক পরিবারের চার সদস্য জীবন বাঁচাতে প্রিন্সেস এন্ড্রিয়ানা রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা থেকে বেরিয়ে পড়েছে। তাদের জীবন বাঁচাতে বহুদূর হাঁটতে হয়েছে। এই দীর্ঘ যাত্রায় স্থানীয় মানুষেরা শুধু পানীয় দিয়ে সাহায্য করা ছাড়া আর কাউকে পাওয়া যায়নি।’
পর্যটনের জন্য বিখ্যাত গ্রিক দ্বীপ রোডস আইল্যান্ডে ভয়ংকর দাবানলের কবলে পড়েছেন হাজার হাজার পর্যটক। বহু পর্যটক হোটেল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন। স্থানীয়দের ছাড়া সহায়তা করার মতো তেমন কাউকে তাঁরা পাচ্ছেন না।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল অনলাইনের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, রোডসে যুদ্ধক্ষেত্রের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তাঁদের খাবার এবং সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। ঘুমানোর জন্য সানবেড ব্যবহার করতে হচ্ছে। আটকে পড়া পর্যটকেরা জরুরি ও দ্রুত সাহায্য পাওয়ার জন্য বিভিন্ন সেবা প্রতিষ্ঠানে ফোন করছেন।
জীবন বাঁচাতে মরিয়া পর্যটকেরা যখন নির্ধারিত আশ্রয় ছাড়াই হোটেল ছেড়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন, তখন তাঁদের সহায়তার জন্য কোনো কর্তৃপক্ষকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। স্থানীয়রা সাধ্যমতো সহায়তা করছেন। তাঁরাও নিজেদের রক্ষা করতে হিমশিম খাচ্ছেন, সেখানে এতগুলো পর্যটকের চাপ সবারই ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
এদিকে রোডস আইল্যান্ডের দাবানলের খবর পর্যটকদের আত্মীয়স্বজনদের কাছে পৌঁছে গেছে। তাঁরা যারপরনাই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। যেখানে গতকাল রোববার রোডস থেকে ৩০ হাজারের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
রোডস দ্বীপে ঘুরতে যাওয়া একজন পর্যটক কেলি নিকোলস পরিবারসহ হোটেল ছাড়তে বাধ্য হলে ব্রিটেনে তাঁর মা ডেবি এন্টনি মরিয়া হয়ে মেয়ের জন্য সাহায্য খুঁজতে থাকেন। ডেবি এন্টনি বলেন, ‘আমার মেয়ে কেলি, তার স্বামী এবং তাদের দুই সন্তান, পাশাপাশি আরেক পরিবারের চার সদস্য জীবন বাঁচাতে প্রিন্সেস এন্ড্রিয়ানা রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা থেকে বেরিয়ে পড়েছে। তাদের জীবন বাঁচাতে বহুদূর হাঁটতে হয়েছে। এই দীর্ঘ যাত্রায় স্থানীয় মানুষেরা শুধু পানীয় দিয়ে সাহায্য করা ছাড়া আর কাউকে পাওয়া যায়নি।’
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
২৭ মিনিট আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৩ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগে