ব্রিটিশ-সুইস ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে যে, তাদের তৈরি কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কোম্পানিটির এই স্বীকারোক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটিকে বিপুল পরিমাণ জরিমানা গুনতে হতে পারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকদের তৈরি কোভিড-১৯ এর টিকার কারণে গুরুতর অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এমন ডজনখানেক ঘটনার কথা উল্লেখ করে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত বছর অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুই সন্তানের জনক জেমি স্কট। ২০২১ সালের এপ্রিলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় ও তা জমাট বেঁধে যায়, যা তাঁর মস্তিষ্কে স্থায়ী ক্ষত তৈরি করে, যার ফলে তাঁর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা কমে গেছে।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে স্বীকার করেছে যে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের কারণে ‘খুব বিরল টিটিএস’ এর ঘটনা ঘটতে পারে। টিটিএসের পূর্ণ রূপ হলো থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম। যার ফলে মানুষের রক্তে প্লেটলেট কমে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়।
সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে ব্রিটিশ হাইকোর্টে ৫১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যেখানে ভুক্তভোগী ও তাঁদের স্বজনেরা ক্ষতিপূরণ হিসেবে মোট ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। আইনজীবীরা বলছেন, সংখ্যা ছোট হলেও এই টিকা ভুক্তভোগীদের পরিবারের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলেছে।
এর আগে, ২০২৩ সালের মে মাসে স্কটের আইনজীবীর কাছে পাঠানো এক মেইলে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছিল, ‘আমরা স্বীকার করি না যে, জেনেরিক লেভেলে এই টিকার কারণে টিটিএস-এর ঘটনা ঘটেছে।’ কিন্তু গত ফেব্রুয়ারিতে হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলে, ‘আমরা এটি স্বীকার করছি যে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার কারণে খুব বিরল ক্ষেত্রে টিটিএস-এর মতো ঘটনা ঘটাতে পারে।’
অ্যাস্ট্রাজেনেকা নথিতে আরও উল্লেখ করে, ‘এ ছাড়া, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা (বা যেকোনো টিকা) না দিলেও থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমের ঘটনা ঘটতে পারে। কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে এমনটা ঘটার কারণ জানার বিষয়টি বিশেষজ্ঞদের বিবেচনার দাবি রাখে।’
ব্রিটিশ-সুইস ওষুধ নির্মাতা কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে যে, তাদের তৈরি কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, কোম্পানিটির এই স্বীকারোক্তির ফলে প্রতিষ্ঠানটিকে বিপুল পরিমাণ জরিমানা গুনতে হতে পারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষকদের তৈরি কোভিড-১৯ এর টিকার কারণে গুরুতর অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। এমন ডজনখানেক ঘটনার কথা উল্লেখ করে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে অর্ধশতাধিক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত বছর অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়ের করেছিলেন দুই সন্তানের জনক জেমি স্কট। ২০২১ সালের এপ্রিলে ভ্যাকসিন নেওয়ার পরে তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয় ও তা জমাট বেঁধে যায়, যা তাঁর মস্তিষ্কে স্থায়ী ক্ষত তৈরি করে, যার ফলে তাঁর স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা কমে গেছে।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা গত ফেব্রুয়ারিতে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে স্বীকার করেছে যে, তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনের কারণে ‘খুব বিরল টিটিএস’ এর ঘটনা ঘটতে পারে। টিটিএসের পূর্ণ রূপ হলো থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম। যার ফলে মানুষের রক্তে প্লেটলেট কমে যায় এবং রক্ত জমাট বেঁধে যায়।
সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে ব্রিটিশ হাইকোর্টে ৫১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। যেখানে ভুক্তভোগী ও তাঁদের স্বজনেরা ক্ষতিপূরণ হিসেবে মোট ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। আইনজীবীরা বলছেন, সংখ্যা ছোট হলেও এই টিকা ভুক্তভোগীদের পরিবারের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলেছে।
এর আগে, ২০২৩ সালের মে মাসে স্কটের আইনজীবীর কাছে পাঠানো এক মেইলে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছিল, ‘আমরা স্বীকার করি না যে, জেনেরিক লেভেলে এই টিকার কারণে টিটিএস-এর ঘটনা ঘটেছে।’ কিন্তু গত ফেব্রুয়ারিতে হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলে, ‘আমরা এটি স্বীকার করছি যে, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার কারণে খুব বিরল ক্ষেত্রে টিটিএস-এর মতো ঘটনা ঘটাতে পারে।’
অ্যাস্ট্রাজেনেকা নথিতে আরও উল্লেখ করে, ‘এ ছাড়া, অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা (বা যেকোনো টিকা) না দিলেও থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমের ঘটনা ঘটতে পারে। কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে এমনটা ঘটার কারণ জানার বিষয়টি বিশেষজ্ঞদের বিবেচনার দাবি রাখে।’
সম্প্রতি এক ভিডিওতে ভারতের দীর্ঘ পথের ট্রেনযাত্রাকে ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ার’ মতো অভিজ্ঞতা বলে বর্ণনা করেছেন ফরাসি ইউটিউবার ভিক্টর ব্লাহো। তিনি বিদেশি পর্যটকদের পরামর্শ দিয়েছেন, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি বা ভালো বাজেট না থাকলে ভারতের দীর্ঘ দূরত্বের ট্রেনভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) আশঙ্কা প্রকাশ করেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্ক নীতির কারণে চলতি বছরই বিশ্বজুড়ে পণ্যবাণিজ্য হ্রাস পাবে। এ ছাড়াও পারস্পরিক শুল্ক আরোপ ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ বিভিন্ন গভীর নেতিবাচক ঝুঁকি রয়েছে, যা বিশ্ব বাণিজ্যে আরও বড় ধরনের পতন ডেকে আনতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ছোট ওষুধ (পিল বা ক্যাপসুল) বাজারে আসার ৯ বছর পর মেডিকেয়ার মূল্য আলোচনার জন্য যোগ্য হয়। ট্রাম্প প্রশাসন এটিকে ১৩ বছর করতে চায়, যা বায়োটেক ওষুধের সমতুল্য। তবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দাবি করেছিল, বর্তমান নিয়ম নতুন ওষুধ উদ্ভাবনকে বাধাগ্রস্ত করে। আগে এই বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করতে
৩ ঘণ্টা আগেতাজমহল—ভালোবাসার প্রতীক, মুগ্ধতা ছড়ানো এক আশ্চর্য স্থাপনা। যা শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে বিস্মিত করে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, আজকের দিনে এই ধরনের একটি স্থাপনা তৈরি করতে কত খরচ হতো?
৩ ঘণ্টা আগে