ইউরোপীয় দেশগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে কোনো শান্তি আলোচনা ‘টেকসই হতে পারে না’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যমন্ত্রী জনাথন রেনল্ডস। ‘সানডে উইথ লরা কুয়েন্সবার্গ’ নামে বিবিসির একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জনাথন রেনল্ডস বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের মধ্যে শান্তি আলোচনা কোনো কাজে আসবে না।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন ইউরোপীয় নেতাদের উপেক্ষা করে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় এগিয়ে যাচ্ছে।’
এদিকে এই পরিস্থিতিতেই ইউরোপীয় নেতারা আগামী সপ্তাহে এক জরুরি সম্মেলন ডেকেছেন। যেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারও উপস্থিত থাকবেন। অন্যদিকে, মার্কিন কর্মকর্তারা রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন। এর থেকে বোঝা যায়, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে বেশ দূরত্ব তৈরি হচ্ছে।
যখন তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা ছাড়া ইউক্রেন ও ইউরোপের ওপর হুমকি কি আরও বেড়ে গেছে? তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
রেনল্ডস বিশ্বাস করেন, ইউক্রেন সংকটে যুক্তরাজ্য ‘গঠনমূলক ভূমিকা’ রাখতে পারে এবং মার্কিন প্রশাসনকে বোঝানো সম্ভব যে ‘শুধু যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া নয়, ইউক্রেন ও ইউরোপকেও আলোচনায় থাকতে হবে, নইলে এটি দীর্ঘ মেয়াদে কার্যকর হবে না।’
তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প এমন একজন ব্যক্তি, যিনি একাই জয়ী হতে চান। তবে জেতা মানে রাশিয়ার আগ্রাসনকে পুরস্কৃত করা নয়।’
রেনল্ডস মনে করেন, যুক্তরাজ্য ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘সেতুবন্ধন’ হিসেবে কাজ করতে পারে। এতে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, সম্মিলিত প্রতিরক্ষার জন্য আমাদের আরও অর্থ ব্যয় করা প্রয়োজন। আমিও মনে করি, ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানো উচিত।’
সম্প্রতি যুক্তরাজ্য প্রতিরক্ষা ব্যয় ২ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করার একটি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। কিন্তু কবে থেকে এটি বাড়ানো হবে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানান জনাথন রেনল্ডস। তিনি বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তটি বিদ্যমান হুমকির মাত্রার ওপর নির্ভর করবে।’
এই অনুষ্ঠানে কনজারভেটিভ পার্টির পররাষ্ট্রনীতির ছায়ামন্ত্রী প্রীতি প্যাটেলও উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে শান্তি আলোচনার গতিপ্রকৃতি নিয়ে অনুমান করা খুব কঠিন।’
ইউরোপীয় দেশগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে কোনো শান্তি আলোচনা ‘টেকসই হতে পারে না’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের বাণিজ্যমন্ত্রী জনাথন রেনল্ডস। ‘সানডে উইথ লরা কুয়েন্সবার্গ’ নামে বিবিসির একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
জনাথন রেনল্ডস বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্রদের মধ্যে শান্তি আলোচনা কোনো কাজে আসবে না।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন ইউরোপীয় নেতাদের উপেক্ষা করে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় এগিয়ে যাচ্ছে।’
এদিকে এই পরিস্থিতিতেই ইউরোপীয় নেতারা আগামী সপ্তাহে এক জরুরি সম্মেলন ডেকেছেন। যেখানে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারও উপস্থিত থাকবেন। অন্যদিকে, মার্কিন কর্মকর্তারা রাশিয়ার সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন। এর থেকে বোঝা যায়, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে বেশ দূরত্ব তৈরি হচ্ছে।
যখন তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সম্পৃক্ততা ছাড়া ইউক্রেন ও ইউরোপের ওপর হুমকি কি আরও বেড়ে গেছে? তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’
রেনল্ডস বিশ্বাস করেন, ইউক্রেন সংকটে যুক্তরাজ্য ‘গঠনমূলক ভূমিকা’ রাখতে পারে এবং মার্কিন প্রশাসনকে বোঝানো সম্ভব যে ‘শুধু যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া নয়, ইউক্রেন ও ইউরোপকেও আলোচনায় থাকতে হবে, নইলে এটি দীর্ঘ মেয়াদে কার্যকর হবে না।’
তিনি বলেন, ‘ট্রাম্প এমন একজন ব্যক্তি, যিনি একাই জয়ী হতে চান। তবে জেতা মানে রাশিয়ার আগ্রাসনকে পুরস্কৃত করা নয়।’
রেনল্ডস মনে করেন, যুক্তরাজ্য ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ‘সেতুবন্ধন’ হিসেবে কাজ করতে পারে। এতে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের দাবি, সম্মিলিত প্রতিরক্ষার জন্য আমাদের আরও অর্থ ব্যয় করা প্রয়োজন। আমিও মনে করি, ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানো উচিত।’
সম্প্রতি যুক্তরাজ্য প্রতিরক্ষা ব্যয় ২ দশমিক ৩ শতাংশ থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করার একটি পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। কিন্তু কবে থেকে এটি বাড়ানো হবে এ বিষয়ে নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানান জনাথন রেনল্ডস। তিনি বলেন, ‘এই সিদ্ধান্তটি বিদ্যমান হুমকির মাত্রার ওপর নির্ভর করবে।’
এই অনুষ্ঠানে কনজারভেটিভ পার্টির পররাষ্ট্রনীতির ছায়ামন্ত্রী প্রীতি প্যাটেলও উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে শান্তি আলোচনার গতিপ্রকৃতি নিয়ে অনুমান করা খুব কঠিন।’
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
৯ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
৯ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
১০ ঘণ্টা আগে