আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুদ্ধ বন্ধ করতে রাশিয়ার দখলে চলে যাওয়া কিছু এলাকা ছেড়ে দিতে রাজি হতে পারে ইউক্রেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইউরোপীয় নেতাদের এমনটাই বলেছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইউরোপীয় নেতাদের বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন কোনো প্রস্তাব তারা মানবেন না যেখানে ইউক্রেনকে নতুন করে আরও বেশি জমি ছাড়তে হবে। তবে তিনি বলেছেন, রাশিয়া যে জায়গাগুলো এখন দখল করে রেখেছে, যেমন— লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, জাপোরিঝিয়া, খেরসন এবং ক্রিমিয়া—সেগুলো রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। এই প্রস্তাবিত পরিস্থিতিতে বর্তমান যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন স্থির থাকবে এবং রাশিয়াকে এসব অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ দেওয়া হবে।
আগামী শুক্রবার ইউক্রেন ইস্যুতে আলাস্কায় বৈঠক করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওই বৈঠকের আগে আগেই অবস্থান নরম করল ইউক্রেন ও ইউরোপীয় নেতারা। এ বৈঠক ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে। ইউরোপীয়রা নেতারা আশঙ্কা করছেন, জেলেনস্কির মতামত ছাড়াই যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি করে ফেলতে পারেন ট্রাম্প ও পুতিন। তাই আগেভাগেই নিজেরা নিজেদের মধ্যে এ ইস্যুতে একটি বৈঠক করেন তারা। আর ওই বৈঠকের পরই রুশ দখলে থাকা এলাকা নিয়ে এমন সম্ভাবনার কথা জানানো হলো।
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, ‘অনেক কিছু নিয়ে আশঙ্কা যেমন আছে, তেমনি কিছু কিছু জায়গায় আমি আশাবাদীও।’ তার মতে, ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের আগে মার্কিন কর্মকর্তারা ইউরোপের সঙ্গে পরামর্শ করবেন বলে মনে করেন তিনি।
মস্কো কর্তৃক অনুমোদিত বলে দাবি করা এক শান্তি পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনে বর্তমান ফ্রন্টলাইন ‘স্থির’ থাকবে, যদি কিয়েভ কিছু এলাকা যেমন—দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। তবে ইউরোপীয় কূটনীতিকরা বলছেন, পুতিনের মূল লক্ষ্য এখনো অপরিবর্তিতই রয়েছে। রাশিয়া মূলত ইউক্রেনে মস্কোপন্থী একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। যে সরকার ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগদান রুখবে এবং ইউক্রেনকে অস্ত্রহীন করতে সহায়তা করবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সোমবার রাতে জানান, রাশিয়া যুদ্ধ শেষ করার কোনো প্রস্তুতি নিচ্ছে না। বরং তারা নতুন করে হামলার পরিকল্পনায় সৈন্য সরিয়ে নিচ্ছে। যদিও ইউক্রেন কিছু জায়গা ছাড়তে প্রস্তুত, তারা চায় এর বিনিময়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যেমন পর্যাপ্ত অস্ত্র সরবরাহ এবং ন্যাটো সদস্যপদ পাওয়ার সুযোগ। ইউরোপের অনেক দেশ কিয়েভের এই অবস্থানকে সমর্থন জানাচ্ছে, যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুঝতে পারেন যে ইউক্রেন ও ইউরোপ একযোগে দাঁড়িয়ে আছে। পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, ‘দেশের সীমানা জোর করে বদলানো যায় না।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্ৎসও এই ইস্যুতে একই ধরনের কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। ইউরোপের একাধিক দেশের নেতারা একসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘যেখানে এখন যুদ্ধ চলছে, সেই ফ্রন্টলাইন থেকেই শান্তি আলোচনা শুরু করা উচিত।’ আগামী বুধবার তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল সোমবার বলেন, আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেনের কিছু জমি ফেরত আনার চেষ্টা করবেন।
এই পরিস্থিতিতে জেলেনস্কির সামনে কঠিন সিদ্ধান্ত রয়েছে। রাশিয়ার দখলে থাকা কিছু এলাকা তাকে ছাড়তেও হতে পারে। ইউরোপীয় নেতারা মনে করছেন, অনেক ইউক্রেনীয় এখন যুদ্ধ শেষ করতে কিছু জমি দিতে রাজি। তবে দোনেৎস্কের পূর্বাঞ্চল থেকে অতিরিক্ত জমি হারালে কিয়েভের নিরাপত্তায় বড় সংকট দেখা দেবে, কারণ রুশ সেনারা পুরোনো প্রতিরক্ষা লাইন ভেঙে অগ্রসর হতে পারবে।
ন্যাটোর সাধারণ সম্পাদক মার্ক রুটে বলেছেন, ‘রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কিছু অংশ দখল করে আছে, এটা সত্য। কিন্তু আমরা কখনোই সেটাকে আইনগতভাবে স্বীকার করব না।’
এ ছাড়া, জেলেনস্কি আগেও বলেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের কিছু জমি বদলের কথা ভাবা হয়েছিল, কিন্তু রাশিয়া সেগুলোও দখল করে নিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সামরিকভাবে এসব জমি ফেরত পাওয়া এখন কঠিন হলেও কূটনৈতিক পথে সম্ভব।
বর্তমানে রাশিয়া আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইউক্রেনের সীমানার প্রায় ২০ শতাংশ জমি দখল করে রেখেছে। সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কারনি ফোনে শান্তি প্রচেষ্টার প্রশংসা করে সতর্ক করেছেন, কোনো সমঝোতা জোরপূর্বক চাপানো ঠিক হবে না। তারা বলছেন, ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ হবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিজের ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে। পাশাপাশি তারা আগামী দিনে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
যুদ্ধ বন্ধ করতে রাশিয়ার দখলে চলে যাওয়া কিছু এলাকা ছেড়ে দিতে রাজি হতে পারে ইউক্রেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইউরোপীয় নেতাদের এমনটাই বলেছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ।
টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ইউরোপীয় নেতাদের বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন কোনো প্রস্তাব তারা মানবেন না যেখানে ইউক্রেনকে নতুন করে আরও বেশি জমি ছাড়তে হবে। তবে তিনি বলেছেন, রাশিয়া যে জায়গাগুলো এখন দখল করে রেখেছে, যেমন— লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, জাপোরিঝিয়া, খেরসন এবং ক্রিমিয়া—সেগুলো রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। এই প্রস্তাবিত পরিস্থিতিতে বর্তমান যুদ্ধের ফ্রন্টলাইন স্থির থাকবে এবং রাশিয়াকে এসব অঞ্চলে নিয়ন্ত্রণ দেওয়া হবে।
আগামী শুক্রবার ইউক্রেন ইস্যুতে আলাস্কায় বৈঠক করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ওই বৈঠকের আগে আগেই অবস্থান নরম করল ইউক্রেন ও ইউরোপীয় নেতারা। এ বৈঠক ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে। ইউরোপীয়রা নেতারা আশঙ্কা করছেন, জেলেনস্কির মতামত ছাড়াই যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি করে ফেলতে পারেন ট্রাম্প ও পুতিন। তাই আগেভাগেই নিজেরা নিজেদের মধ্যে এ ইস্যুতে একটি বৈঠক করেন তারা। আর ওই বৈঠকের পরই রুশ দখলে থাকা এলাকা নিয়ে এমন সম্ভাবনার কথা জানানো হলো।
পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, ‘অনেক কিছু নিয়ে আশঙ্কা যেমন আছে, তেমনি কিছু কিছু জায়গায় আমি আশাবাদীও।’ তার মতে, ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের আগে মার্কিন কর্মকর্তারা ইউরোপের সঙ্গে পরামর্শ করবেন বলে মনে করেন তিনি।
মস্কো কর্তৃক অনুমোদিত বলে দাবি করা এক শান্তি পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব ইউক্রেনে বর্তমান ফ্রন্টলাইন ‘স্থির’ থাকবে, যদি কিয়েভ কিছু এলাকা যেমন—দোনেৎস্ক ও লুহানস্ক থেকে সেনা প্রত্যাহার করে। তবে ইউরোপীয় কূটনীতিকরা বলছেন, পুতিনের মূল লক্ষ্য এখনো অপরিবর্তিতই রয়েছে। রাশিয়া মূলত ইউক্রেনে মস্কোপন্থী একটি সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। যে সরকার ইউক্রেনের ন্যাটোতে যোগদান রুখবে এবং ইউক্রেনকে অস্ত্রহীন করতে সহায়তা করবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সোমবার রাতে জানান, রাশিয়া যুদ্ধ শেষ করার কোনো প্রস্তুতি নিচ্ছে না। বরং তারা নতুন করে হামলার পরিকল্পনায় সৈন্য সরিয়ে নিচ্ছে। যদিও ইউক্রেন কিছু জায়গা ছাড়তে প্রস্তুত, তারা চায় এর বিনিময়ে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যেমন পর্যাপ্ত অস্ত্র সরবরাহ এবং ন্যাটো সদস্যপদ পাওয়ার সুযোগ। ইউরোপের অনেক দেশ কিয়েভের এই অবস্থানকে সমর্থন জানাচ্ছে, যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বুঝতে পারেন যে ইউক্রেন ও ইউরোপ একযোগে দাঁড়িয়ে আছে। পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডোনাল্ড টাস্ক বলেন, ‘দেশের সীমানা জোর করে বদলানো যায় না।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ও জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মার্ৎসও এই ইস্যুতে একই ধরনের কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। ইউরোপের একাধিক দেশের নেতারা একসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘যেখানে এখন যুদ্ধ চলছে, সেই ফ্রন্টলাইন থেকেই শান্তি আলোচনা শুরু করা উচিত।’ আগামী বুধবার তারা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে এই বিষয়ে আলোচনা করবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল সোমবার বলেন, আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেনের কিছু জমি ফেরত আনার চেষ্টা করবেন।
এই পরিস্থিতিতে জেলেনস্কির সামনে কঠিন সিদ্ধান্ত রয়েছে। রাশিয়ার দখলে থাকা কিছু এলাকা তাকে ছাড়তেও হতে পারে। ইউরোপীয় নেতারা মনে করছেন, অনেক ইউক্রেনীয় এখন যুদ্ধ শেষ করতে কিছু জমি দিতে রাজি। তবে দোনেৎস্কের পূর্বাঞ্চল থেকে অতিরিক্ত জমি হারালে কিয়েভের নিরাপত্তায় বড় সংকট দেখা দেবে, কারণ রুশ সেনারা পুরোনো প্রতিরক্ষা লাইন ভেঙে অগ্রসর হতে পারবে।
ন্যাটোর সাধারণ সম্পাদক মার্ক রুটে বলেছেন, ‘রাশিয়া এখন ইউক্রেনের কিছু অংশ দখল করে আছে, এটা সত্য। কিন্তু আমরা কখনোই সেটাকে আইনগতভাবে স্বীকার করব না।’
এ ছাড়া, জেলেনস্কি আগেও বলেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের কিছু জমি বদলের কথা ভাবা হয়েছিল, কিন্তু রাশিয়া সেগুলোও দখল করে নিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সামরিকভাবে এসব জমি ফেরত পাওয়া এখন কঠিন হলেও কূটনৈতিক পথে সম্ভব।
বর্তমানে রাশিয়া আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ইউক্রেনের সীমানার প্রায় ২০ শতাংশ জমি দখল করে রেখেছে। সোমবার যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কারনি ফোনে শান্তি প্রচেষ্টার প্রশংসা করে সতর্ক করেছেন, কোনো সমঝোতা জোরপূর্বক চাপানো ঠিক হবে না। তারা বলছেন, ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ হবে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও নিজের ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে। পাশাপাশি তারা আগামী দিনে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও বন্দুক সহিংসতার ঘটনা ঘটলো। বন্দুকধারীর গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন তিনজন। গতকাল সোমবার টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের রাজধানী অস্টিনে এ ঘটনা ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় ডিসকাউন্ট ডিপার্টমেন্ট শপ টার্গেটের পার্কিং লটে এ ঘটেছে বলে জানানো হয়েছে কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে।
২৩ মিনিট আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তান লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) এবং এর প্রধান সহযোগী একটি গ্রুপকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের তিন-চতুর্থাংশ সদস্য দেশ এরই মধ্যে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে বা শিগগিরই দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। আগামী সেপ্টেম্বরের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে (ইউএনজিএ) ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে সোমবার এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।
১ ঘণ্টা আগেআরব নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি নিয়ে গত ৮ আগস্ট এক রায়ে আন্তর্জাতিক আদালত বলেছে যে, ভারতকে পাকিস্তানের জন্য সিন্ধু নদীর পশ্চিমাঞ্চলের নদীগুলোর পানি অবাধভাবে প্রবাহিত হতে দিতে হবে। আদালত স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছে যে, ভারতের নতুন হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পসমূহ চুক্তির নির্ধারিত মানদণ্
১ ঘণ্টা আগে