ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তাঁর রুশ প্রতিপক্ষ ভ্লাদিমির পুতিনকে শেষ না করলে এই যুদ্ধ শেষ হবে না। তিনি বলেছেন, পুতিন ততক্ষণ পর্যন্ত এই যুদ্ধ শেষ করবেন না, যতক্ষণ না আমরা তাঁকে শেষ করে দেব। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লিথুয়ানিয়া সফররত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ভিলনিয়াসে দেশটির প্রেসিডেন্ট গীতানাস নুসিয়েদার সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেন যুদ্ধ ও পুতিনকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমরা যদি এই বিষয়টি (ইউক্রেন যুদ্ধ) প্রতিহত না করি—আমরা সম্প্রতি ফিনল্যান্ড, উজবেকিস্তানের স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে শুনেছি—তিনি (পুতিন) কোনো কিছুই শেষ করবেন না, যতক্ষণ না আমরা সবাই মিলে তাকে শেষ না করি।’
এ সময় জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেনকে ধ্বংস করার আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সন্তুষ্ট হবেন না। তিনি আরও বলেন, তিনি (পুতিন) জানেন, কিয়েভ পরাজিত না হলে তাঁর সবকিছুই হুমকির মুখে পড়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘এটি কী শুনতে আনন্দদায়ক? সম্ভবত না। কারণ এটি চ্যালেঞ্জ এবং এই যুদ্ধ একটি ভয়াবহ ট্র্যাজেডি। এতে ইতিবাচক কিছুই নেই।’ এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, লিথুয়ানিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া এবং মলদোভাও রাশিয়ার পরবর্তী লক্ষ্য হতে পারে।
অংশীদারদের তরফ থেকে রাশিয়ার ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ প্রতিহত করা বন্ধ করতে কিয়েভের ওপর কোনো চাপ নেই বলেও জানান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত আছে। আমি সে বিষয়ে গণমাধ্যমে শুনেছি, পড়েছি এবং আমি এ বিষয়ে অবগত। বিভিন্ন আলোচনা আছে, তবে আমি মনে করি—অংশীদারেরা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের এ বিষয়ক সংকেত দিতে প্রস্তুত নয়। অন্তত, আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছ থেকে এ বিষয়ে কিছু শুনিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট নুসিয়েদা বলেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে সামরিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমর্থন দিয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্টেট ডিফেন্স কাউন্সিলে ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে দেওয়ার জন্য ২০০ মিলিয়ন ইউরোর সামরিক সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন করেছি।’
লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা চলতি জানুয়ারি মাসেই ইউক্রেনে গোলাবারুদ, জেনারেটর ও বিস্ফোরক পাঠাব এবং ফেব্রুয়ারিতে এম-৫৭৭ সাঁজোয়া যান পাঠাব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের সৈন্যদের প্রশিক্ষণও দেব।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, তাঁর রুশ প্রতিপক্ষ ভ্লাদিমির পুতিনকে শেষ না করলে এই যুদ্ধ শেষ হবে না। তিনি বলেছেন, পুতিন ততক্ষণ পর্যন্ত এই যুদ্ধ শেষ করবেন না, যতক্ষণ না আমরা তাঁকে শেষ করে দেব। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লিথুয়ানিয়া সফররত ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ভিলনিয়াসে দেশটির প্রেসিডেন্ট গীতানাস নুসিয়েদার সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ইউক্রেন যুদ্ধ ও পুতিনকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমরা যদি এই বিষয়টি (ইউক্রেন যুদ্ধ) প্রতিহত না করি—আমরা সম্প্রতি ফিনল্যান্ড, উজবেকিস্তানের স্বাধীনতা ইত্যাদি সম্পর্কে শুনেছি—তিনি (পুতিন) কোনো কিছুই শেষ করবেন না, যতক্ষণ না আমরা সবাই মিলে তাকে শেষ না করি।’
এ সময় জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেনকে ধ্বংস করার আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সন্তুষ্ট হবেন না। তিনি আরও বলেন, তিনি (পুতিন) জানেন, কিয়েভ পরাজিত না হলে তাঁর সবকিছুই হুমকির মুখে পড়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘এটি কী শুনতে আনন্দদায়ক? সম্ভবত না। কারণ এটি চ্যালেঞ্জ এবং এই যুদ্ধ একটি ভয়াবহ ট্র্যাজেডি। এতে ইতিবাচক কিছুই নেই।’ এ সময় তিনি সতর্ক করে বলেন, লিথুয়ানিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া এবং মলদোভাও রাশিয়ার পরবর্তী লক্ষ্য হতে পারে।
অংশীদারদের তরফ থেকে রাশিয়ার ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ প্রতিহত করা বন্ধ করতে কিয়েভের ওপর কোনো চাপ নেই বলেও জানান জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত আছে। আমি সে বিষয়ে গণমাধ্যমে শুনেছি, পড়েছি এবং আমি এ বিষয়ে অবগত। বিভিন্ন আলোচনা আছে, তবে আমি মনে করি—অংশীদারেরা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের এ বিষয়ক সংকেত দিতে প্রস্তুত নয়। অন্তত, আমি ব্যক্তিগতভাবে তাদের কাছ থেকে এ বিষয়ে কিছু শুনিনি।’
সংবাদ সম্মেলনে লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট নুসিয়েদা বলেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে সামরিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সমর্থন দিয়ে যাবে। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্টেট ডিফেন্স কাউন্সিলে ইউক্রেনকে দীর্ঘ মেয়াদে দেওয়ার জন্য ২০০ মিলিয়ন ইউরোর সামরিক সহায়তা প্যাকেজ অনুমোদন করেছি।’
লিথুয়ানিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা চলতি জানুয়ারি মাসেই ইউক্রেনে গোলাবারুদ, জেনারেটর ও বিস্ফোরক পাঠাব এবং ফেব্রুয়ারিতে এম-৫৭৭ সাঁজোয়া যান পাঠাব।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনের সৈন্যদের প্রশিক্ষণও দেব।’
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
২ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের কর্মকর্তারা ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার অঙ্গীকার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেছেন, ইরানের সঙ্গে যেকোনো আলোচনায় তাদের ‘পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলতে হবে।’ আর এ জন্য প্রয়োজনে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক সীমিত পরিসরে হামলাও চালাতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগে