ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অনুমোদন ছাড়া স্বাধীনতার প্রশ্নে দ্বিতীয়বার গণভোটের আয়োজন করতে পারবে না স্কটল্যান্ড সরকার। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালত এই রায় দিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
স্কটল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী সরকার আগামী বছর যুক্তরাজ্য থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন স্কটল্যান্ডের লক্ষ্যে একটি গণভোটের আয়োজন করতে চেয়েছিল। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালতের এই রায় স্কটল্যান্ডের সরকারের ইচ্ছাকে প্রতিহত করে দিল। যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্ট রবার্ট রীড বলেছেন, ‘স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের বৈধ ক্ষমতা স্কটিশ পার্লামেন্টের নেই।
১৯৯৮ সালের স্কটল্যান্ড আইনের মাধ্যমে স্কটিশ পার্লামেন্ট গঠিত হয় এবং ওয়েস্টমিনস্টার থেকে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষমতা স্কটিশ পার্লামেন্টে হস্তান্তর করা হয়। তবে স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের অন্যান্য রাজ্যগুলোর ইউনিয়ন সম্পর্কিত সব বিষয় যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে সংরক্ষিত থেকে যায়। তাই আদালতের মন্তব্য, যেকোনো গণভোটও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংরক্ষিত বিষয়।
চলতি বছরের শুরুতে স্কটল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী (স্কটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ফার্স্ট মিনিস্টার বলা হয়) নিকোলা স্টার্জন স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার বিষয়ে গণভোট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ২০২৩ সালের ১৯ অক্টোবর এই গণভোট আয়োজন করতে মনস্থ করেছিলেন তিনি। এর আগে, ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোট আয়োজন করে স্কটল্যান্ড। তবে সেবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে থেকে যাওয়ার পক্ষে রায় দেন ৫৫ শতাংশ স্কটিশ এবং পক্ষে রায় দেন ৪৫ শতাংশ।
এদিকে, যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে—তাঁরা স্কটল্যান্ডে আরেকটি গণভোটের অনুমতি দেবে না। যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, এই বিষয়টি অন্তত এক প্রজন্মান্তরে হওয়া উচিত।
ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অনুমোদন ছাড়া স্বাধীনতার প্রশ্নে দ্বিতীয়বার গণভোটের আয়োজন করতে পারবে না স্কটল্যান্ড সরকার। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালত এই রায় দিয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
স্কটল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী সরকার আগামী বছর যুক্তরাজ্য থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন স্কটল্যান্ডের লক্ষ্যে একটি গণভোটের আয়োজন করতে চেয়েছিল। যুক্তরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালতের এই রায় স্কটল্যান্ডের সরকারের ইচ্ছাকে প্রতিহত করে দিল। যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের প্রেসিডেন্ট রবার্ট রীড বলেছেন, ‘স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের বৈধ ক্ষমতা স্কটিশ পার্লামেন্টের নেই।
১৯৯৮ সালের স্কটল্যান্ড আইনের মাধ্যমে স্কটিশ পার্লামেন্ট গঠিত হয় এবং ওয়েস্টমিনস্টার থেকে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষমতা স্কটিশ পার্লামেন্টে হস্তান্তর করা হয়। তবে স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের অন্যান্য রাজ্যগুলোর ইউনিয়ন সম্পর্কিত সব বিষয় যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে সংরক্ষিত থেকে যায়। তাই আদালতের মন্তব্য, যেকোনো গণভোটও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সংরক্ষিত বিষয়।
চলতি বছরের শুরুতে স্কটল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী (স্কটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ফার্স্ট মিনিস্টার বলা হয়) নিকোলা স্টার্জন স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার বিষয়ে গণভোট আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ২০২৩ সালের ১৯ অক্টোবর এই গণভোট আয়োজন করতে মনস্থ করেছিলেন তিনি। এর আগে, ২০১৪ সালে প্রথমবারের মতো স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোট আয়োজন করে স্কটল্যান্ড। তবে সেবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে থেকে যাওয়ার পক্ষে রায় দেন ৫৫ শতাংশ স্কটিশ এবং পক্ষে রায় দেন ৪৫ শতাংশ।
এদিকে, যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে—তাঁরা স্কটল্যান্ডে আরেকটি গণভোটের অনুমতি দেবে না। যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, এই বিষয়টি অন্তত এক প্রজন্মান্তরে হওয়া উচিত।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকেই দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন—চীন যদি পাশে থাকে, তবে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ মিনিট আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৩ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৪ ঘণ্টা আগে