অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ১৫ হাজার রুশ সেনা হতাহত হয়েছে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হতাহতের এই সংখ্যা যুদ্ধের শুরুতে অংশ নেওয়া রুশ স্থলসেনার মূল অংশের প্রায় ৯০ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। সেখানে বলা হয়েছে, রুশ সেনা ছাড়াও ভাড়াটে যোদ্ধা দল ভাগনারের উল্লেখযোগ্য অংশও নিশ্চিহ্ন হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধে। পাশাপাশি রুশ ট্যাংক ও সাঁজোয়া বাহিনীর যে ক্ষতি হয়েছে, তাতে তাদের আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া আরও অন্তত ১৮ বছর পিছিয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত রুশ দূতাবাস মস্কোতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে এ ব্যাপারে মন্তব্যের জন্য অনুরোধ করেছিল। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এখনো এই অনুরোধের জবাব দেয়নি।
রুশ কর্মকর্তারা বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ হতাহতের যে সংখ্যা দাবি করছে যুক্তরাষ্ট্র, তা অতিরঞ্জিত। এই যুদ্ধে ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতিকে যুক্তরাষ্ট্র অবমূল্যায়ন করলেও তা বিশাল বলে দাবি করেছেন রাশিয়ান কর্মকর্তারা।
সূত্রটির মতে, সম্প্রতি প্রকাশ করা মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩ লাখ ৬০ হাজার সেনা নিয়ে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করেছিল রাশিয়া। কিন্তু এর মধ্যে আহত বা নিহতের সংখ্যা ৩ লাখ ১৫ হাজার; যা শুরুতে মোট সেনাসংখ্যার ৮৭ শতাংশ।
এই বিশাল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতির কারণেই রাশিয়া ইউক্রেনে সেনা মোতায়েন করার জন্য নিয়োগের মান অনেকটাই শিথিল করেছে বলে দাবি করেছে সেই সূত্র। বলা হয়েছে, যুদ্ধে টিকে থাকার জন্য ২০২২ সালের শেষ দিকে ৩ লাখ রুশকে এই যুদ্ধে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছিল মস্কো। আর সেখানে কারাদণ্ড পাওয়া আসামি এবং বয়স্ক বেসামরিক লোকদেরও নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন মতে, ৩ হাজার ১০০টি ট্যাংক নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল রাশিয়া। তার মধ্যে ২ হাজার ২০০টি ধ্বংস হয়েছে। সেসবের ঘাটতি পূরণ করতে ১৯৭০ সালে নির্মিত টি-৬২ ট্যাংক ব্যবহারে বাধ্য হয়েছে রুশ সেনাবাহিনী। এখন যুদ্ধক্ষেত্রে আছে কেবল ১ হাজার ৩০০ ট্যাংক।
কিয়েভ তার ক্ষয়ক্ষতিকে রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা হিসেবে বিবেচনা করে। ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের মতে, ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান প্রকাশ করা তাদের যুদ্ধ প্রচেষ্টার ক্ষতি করতে পারে। গত আগস্টে নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে যুদ্ধে ইউক্রেনে মৃতের সংখ্যা ৭০ হাজারের কাছাকাছি বলে উল্লেখ করেছিলেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
ইউক্রেনীয় জার্নাল টাইজডেনে গত মাসে এক নিবন্ধে ইতিহাসবিদ ইয়ারোস্লাভ টাইনচেঙ্কো এবং স্বেচ্ছাসেবক হারমান শাপোভালেঙ্কো বলেছিলেন, যুদ্ধে সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে সাড়ে ২৪ হাজার ইউক্রেনীয়র মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়েও বেশি ছিল বলে ধারণা তাঁদের।
ইউক্রেন যুদ্ধে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ১৫ হাজার রুশ সেনা হতাহত হয়েছে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হতাহতের এই সংখ্যা যুদ্ধের শুরুতে অংশ নেওয়া রুশ স্থলসেনার মূল অংশের প্রায় ৯০ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র উদ্ধৃত করে এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। সেখানে বলা হয়েছে, রুশ সেনা ছাড়াও ভাড়াটে যোদ্ধা দল ভাগনারের উল্লেখযোগ্য অংশও নিশ্চিহ্ন হয়েছে ইউক্রেন যুদ্ধে। পাশাপাশি রুশ ট্যাংক ও সাঁজোয়া বাহিনীর যে ক্ষতি হয়েছে, তাতে তাদের আধুনিকীকরণের প্রক্রিয়া আরও অন্তত ১৮ বছর পিছিয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত রুশ দূতাবাস মস্কোতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে এ ব্যাপারে মন্তব্যের জন্য অনুরোধ করেছিল। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এখনো এই অনুরোধের জবাব দেয়নি।
রুশ কর্মকর্তারা বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ হতাহতের যে সংখ্যা দাবি করছে যুক্তরাষ্ট্র, তা অতিরঞ্জিত। এই যুদ্ধে ইউক্রেনের ক্ষয়ক্ষতিকে যুক্তরাষ্ট্র অবমূল্যায়ন করলেও তা বিশাল বলে দাবি করেছেন রাশিয়ান কর্মকর্তারা।
সূত্রটির মতে, সম্প্রতি প্রকাশ করা মার্কিন গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩ লাখ ৬০ হাজার সেনা নিয়ে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করেছিল রাশিয়া। কিন্তু এর মধ্যে আহত বা নিহতের সংখ্যা ৩ লাখ ১৫ হাজার; যা শুরুতে মোট সেনাসংখ্যার ৮৭ শতাংশ।
এই বিশাল পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতির কারণেই রাশিয়া ইউক্রেনে সেনা মোতায়েন করার জন্য নিয়োগের মান অনেকটাই শিথিল করেছে বলে দাবি করেছে সেই সূত্র। বলা হয়েছে, যুদ্ধে টিকে থাকার জন্য ২০২২ সালের শেষ দিকে ৩ লাখ রুশকে এই যুদ্ধে নিয়ে আসার পরিকল্পনা করেছিল মস্কো। আর সেখানে কারাদণ্ড পাওয়া আসামি এবং বয়স্ক বেসামরিক লোকদেরও নিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদন মতে, ৩ হাজার ১০০টি ট্যাংক নিয়ে যুদ্ধ শুরু করেছিল রাশিয়া। তার মধ্যে ২ হাজার ২০০টি ধ্বংস হয়েছে। সেসবের ঘাটতি পূরণ করতে ১৯৭০ সালে নির্মিত টি-৬২ ট্যাংক ব্যবহারে বাধ্য হয়েছে রুশ সেনাবাহিনী। এখন যুদ্ধক্ষেত্রে আছে কেবল ১ হাজার ৩০০ ট্যাংক।
কিয়েভ তার ক্ষয়ক্ষতিকে রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা হিসেবে বিবেচনা করে। ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের মতে, ক্ষয়ক্ষতির পরিসংখ্যান প্রকাশ করা তাদের যুদ্ধ প্রচেষ্টার ক্ষতি করতে পারে। গত আগস্টে নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে যুদ্ধে ইউক্রেনে মৃতের সংখ্যা ৭০ হাজারের কাছাকাছি বলে উল্লেখ করেছিলেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
ইউক্রেনীয় জার্নাল টাইজডেনে গত মাসে এক নিবন্ধে ইতিহাসবিদ ইয়ারোস্লাভ টাইনচেঙ্কো এবং স্বেচ্ছাসেবক হারমান শাপোভালেঙ্কো বলেছিলেন, যুদ্ধে সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে সাড়ে ২৪ হাজার ইউক্রেনীয়র মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়েও বেশি ছিল বলে ধারণা তাঁদের।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের মিত্র দেশ, বিশেষত ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির অভিযোগের কারণে ট্রাম্প এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করছেন
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চাপের মুখে মেক্সিকো তাদের উত্তরের সীমান্তে ১০ হাজার সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গতকাল বুধবার সিউদাদ হুয়ারেজ ও টেক্সাসের এল পাসোর মধ্যবর্তী সীমান্তে মেক্সিকোর ন্যাশনাল গার্ড ও সেনাবাহিনীর ট্রাকের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
৮ ঘণ্টা আগেফোর্বসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল বুধবার সকালে দেওজির এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, তিনি তাঁর অফিসে বসে আছেন এবং একটি কাগজে ডলারের সাইনসহ তাঞ্জানিয়া লেখা একটি কাগজ ধরে আছেন। ওই কাগজে লেখা সংকেতটি ছিল মূলত একটি ক্রিপটো কারেন্সির...
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সেনাবাহিনীকে এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করতে নির্দেশ দিয়েছেন, যেন গাজার যে কোনো বাসিন্দা চাইলে অন্য দেশে চলে যেতে পারেন। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। সম্প্রতি ট্রাম্প বলেছেন—
১০ ঘণ্টা আগে