
রাশিয়ার অভ্যন্তরে ব্যাপক অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার পরিকল্পনা করেছে ইউক্রেনের গোয়েন্দারা। তাদের লক্ষ্য ইউক্রেন চলমান যুদ্ধ রাশিয়ার অভ্যন্তরে, সম্ভব হলে ক্রেমলিনের একেবারে দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে। রাশিয়াকে এমন আঘাত হানা হবে, যাতে তারা অনুভব করতে পারে যে তাদের হৃৎপিণ্ডে তীক্ষ্ণ সুই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোকে দেওয়া এক লিখিত সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউর প্রধান মেজর জেনারেল ভাসিলি মালিয়ুক এই হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তো আমাদের পরিকল্পনা ফাঁস করতে পারি না। তবে আমাদের পরিকল্পনা শত্রুদের হতবাক করে দেবে।’
জেনারেল মালিয়ুক রুশদের ইঙ্গিত করে বলেন, ‘দখলদারদের বুঝতে হবে লুকানো সম্ভব হবে না। আমরা সব জায়গায়ই শত্রুদের খুঁজে বের করব।’ তবে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা রাশিয়ায় কী ধরনের অভিযান চালাবে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু না বললেও কিছু ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। যেমন—ইউক্রেনে রাশিয়ার দখল করা ভূখণ্ডে রুশ সম্পদ, বিশেষ করে সামরিক সম্পদের ওপর হামলা চলবে অব্যাহতভাবে। এমনকি প্রয়োজনে রাশিয়ার অভ্যন্তরেও হামলা চালানো হতে পারে।
এ সময় মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব কর্মকাণ্ড ইউক্রেনের জয়কে ত্বরান্বিত করবে।
এসবিইউর প্রধান জানান, মূলত ক্রিমিয়া ও কৃষ্ণসাগর এলাকাকে কেন্দ্র করে এসবিইউ বিভিন্ন অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।

রাশিয়ার অভ্যন্তরে ব্যাপক অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার পরিকল্পনা করেছে ইউক্রেনের গোয়েন্দারা। তাদের লক্ষ্য ইউক্রেন চলমান যুদ্ধ রাশিয়ার অভ্যন্তরে, সম্ভব হলে ক্রেমলিনের একেবারে দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হবে। রাশিয়াকে এমন আঘাত হানা হবে, যাতে তারা অনুভব করতে পারে যে তাদের হৃৎপিণ্ডে তীক্ষ্ণ সুই ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোকে দেওয়া এক লিখিত সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থা এসবিইউর প্রধান মেজর জেনারেল ভাসিলি মালিয়ুক এই হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তো আমাদের পরিকল্পনা ফাঁস করতে পারি না। তবে আমাদের পরিকল্পনা শত্রুদের হতবাক করে দেবে।’
জেনারেল মালিয়ুক রুশদের ইঙ্গিত করে বলেন, ‘দখলদারদের বুঝতে হবে লুকানো সম্ভব হবে না। আমরা সব জায়গায়ই শত্রুদের খুঁজে বের করব।’ তবে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দারা রাশিয়ায় কী ধরনের অভিযান চালাবে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু না বললেও কিছু ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। যেমন—ইউক্রেনে রাশিয়ার দখল করা ভূখণ্ডে রুশ সম্পদ, বিশেষ করে সামরিক সম্পদের ওপর হামলা চলবে অব্যাহতভাবে। এমনকি প্রয়োজনে রাশিয়ার অভ্যন্তরেও হামলা চালানো হতে পারে।
এ সময় মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, এসব কর্মকাণ্ড ইউক্রেনের জয়কে ত্বরান্বিত করবে।
এসবিইউর প্রধান জানান, মূলত ক্রিমিয়া ও কৃষ্ণসাগর এলাকাকে কেন্দ্র করে এসবিইউ বিভিন্ন অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করবে।

ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক
১ ঘণ্টা আগে
জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোকে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অবৈধ পথে প্রবেশের অভিযোগে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ৫৪ জন নাগরিককে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল রোববার দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এ অবতরণ করে তাঁদের বহনকারী ওএই-৪৭৬৭ ফ্লাইটটি।
ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় এসব তরুণ ‘ডানকি রুট’ নামে পরিচিত অবৈধ পথ ব্যবহার করেছিলেন। এই রুটের মাধ্যমে দালাল চক্র ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরিয়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে মানব পাচার করে।
পুলিশ জানায়, ফেরত আসা ৫৪ জনের মধ্যে ১৬ জন করনাল জেলার, ১৫ জন কাইথালের, পাঁচজন আম্বালার, চারজন যমুনানগরের, চারজন কুরুক্ষেত্রের, তিনজন জিন্দের, দুজন সোনিপাতের এবং একজন করে পঞ্চকুলা, পানিপথ, রোহতক ও ফতেহাবাদ জেলার।
দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
করনাল জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) সন্দীপ কুমার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও কয়েকজন ভারতীয়কে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ জন হরিয়ানার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে করনাল জেলার প্রায় ১৬ জন। এই ব্যক্তিরা ডানকি রুট ব্যবহার করে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ফিরিয়ে এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। কোনো দালালের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত চলছে। কেউ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন কি না, তা তদন্তে জানা যাবে।’
সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে সাম্প্রতিক সময়ে অবৈধভাবে প্রবেশকারীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা বেড়েছে। চলতি বছরই যুক্তরাষ্ট্র শত শত ভারতীয় নাগরিককে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফেরত পাঠিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুসারে, যাঁরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া দেশটিতে অবস্থান করেন বা অভিবাসন আইন লঙ্ঘন করেন, তাঁদের সবাইকে ফেরত পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৫৬ ভারতীয়কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ছিল ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪২ জন এবং ২০২০ সালে ১ হাজার ৮৮৯ জন। পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

অবৈধ পথে প্রবেশের অভিযোগে ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ৫৪ জন নাগরিককে ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল রোববার দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-৩-এ অবতরণ করে তাঁদের বহনকারী ওএই-৪৭৬৭ ফ্লাইটটি।
ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের সময় এসব তরুণ ‘ডানকি রুট’ নামে পরিচিত অবৈধ পথ ব্যবহার করেছিলেন। এই রুটের মাধ্যমে দালাল চক্র ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ ঘুরিয়ে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে মানব পাচার করে।
পুলিশ জানায়, ফেরত আসা ৫৪ জনের মধ্যে ১৬ জন করনাল জেলার, ১৫ জন কাইথালের, পাঁচজন আম্বালার, চারজন যমুনানগরের, চারজন কুরুক্ষেত্রের, তিনজন জিন্দের, দুজন সোনিপাতের এবং একজন করে পঞ্চকুলা, পানিপথ, রোহতক ও ফতেহাবাদ জেলার।
দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
করনাল জেলার উপপুলিশ সুপার (ডিএসপি) সন্দীপ কুমার বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও কয়েকজন ভারতীয়কে ফেরত পাঠানো হয়েছে, এর মধ্যে প্রায় ৫০ জন হরিয়ানার বাসিন্দা। তাঁদের মধ্যে করনাল জেলার প্রায় ১৬ জন। এই ব্যক্তিরা ডানকি রুট ব্যবহার করে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন। আমরা তাঁদের ফিরিয়ে এনে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। কোনো দালালের বিষয়ে অভিযোগ পাওয়া যায়নি, তবে তদন্ত চলছে। কেউ অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন কি না, তা তদন্তে জানা যাবে।’
সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসন নীতির কারণে সাম্প্রতিক সময়ে অবৈধভাবে প্রবেশকারীদের ফেরত পাঠানোর ঘটনা বেড়েছে। চলতি বছরই যুক্তরাষ্ট্র শত শত ভারতীয় নাগরিককে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফেরত পাঠিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুসারে, যাঁরা বৈধ কাগজপত্র ছাড়া দেশটিতে অবস্থান করেন বা অভিবাসন আইন লঙ্ঘন করেন, তাঁদের সবাইকে ফেরত পাঠানো হবে।
২০০৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১৫ হাজার ৭৫৬ ভারতীয়কে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে ছিল ২০১৯ সালে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৪২ জন এবং ২০২০ সালে ১ হাজার ৮৮৯ জন। পিউ রিসার্চ সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সাল থেকে প্রায় ৭ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় নাগরিক অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক
১ ঘণ্টা আগে
জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোকে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন নৌবাহিনী জানিয়েছে—কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ জলসীমায় দুই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু হয়েছে। অঞ্চলটি বৈশ্বিক সংঘাতের সম্ভাব্য কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই ধারাবাহিক দুর্ঘটনাকে ‘খুব অস্বাভাবিক’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জ্বালানিতে সমস্যা থাকতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন। মালয়েশিয়া থেকে জাপানে যাওয়ার পথে এয়ারফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘ওরা মনে করছে, জ্বালানি খারাপ ছিল। আমরা তা খতিয়ে দেখব। লুকানোর কিছু নেই, স্যার।’
নৌবাহিনী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা পোস্টে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটের দিকে ইউএসএস নিমিৎজ বিমানবাহী রণতরী থেকে নিয়মিত টহলের সময় একটি এমএইচ-৬০ আর ‘সি–হক’ হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। তৎক্ষণাৎ তিন ক্রু সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়।
এর প্রায় ৩০ মিনিট পর একই রণতরী থেকে উড্ডয়নের পর আরেকটি এফ/এ-১৮ এফ ‘সুপার হর্নেট’ যুদ্ধবিমানও বিধ্বস্ত হয়। দুই পাইলটই প্যারাসুটে অবতরণ করে নিরাপদে উদ্ধার হন বলে জানায় নৌবাহিনী। এ নিয়ে চলতি বছর ৬ কোটি ডলার মূল্যের চতুর্থ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হলো।
চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের সীমানা ঘেঁষা দক্ষিণ চীন সাগরের বিভিন্ন অংশে একাধিক দেশ মালিকানা দাবি করলেও বেইজিং কার্যত গোটা জলসীমার ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে। গত দুই দশকে চীন এই অঞ্চলের বিতর্কিত দ্বীপ ও প্রবালপ্রাচীরে সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, এভাবে চীনের সামরিক সম্প্রসারণ নৌ চলাচলের স্বাধীনতা ও বৈশ্বিক বাণিজ্যের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র অঞ্চলে টহল ও উপস্থিতি বজায় রাখছে—চীনের সার্বভৌমত্ব দাবির বিরোধিতা ও মিত্রদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
বিমান বিধ্বস্তের এই ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটল, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এশিয়া সফরে রয়েছেন। সফরে তিনি এ সপ্তাহেই চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় থাকবে বাণিজ্য। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্পর্ক আবারও টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েছিল। পরস্পরের বিরুদ্ধে শুল্ক আরোপসহ বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিল দুই দেশ। তবে রোববার যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সচিব স্কট বেসেন্ট জানান, চীনের সঙ্গে একটি কাঠামোগত বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র, যা ট্রাম্প–সি বৈঠকের আগে উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত করেছে।
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস নিমিৎজ যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে পুরোনো সক্রিয় বিমানবাহী রণতরী। আগামী বছর এটি অবসরে যাবে বলে জানানো হয়েছে।

মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন নৌবাহিনী জানিয়েছে—কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ জলসীমায় দুই দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু হয়েছে। অঞ্চলটি বৈশ্বিক সংঘাতের সম্ভাব্য কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিবেচিত।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই ধারাবাহিক দুর্ঘটনাকে ‘খুব অস্বাভাবিক’ বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি জ্বালানিতে সমস্যা থাকতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন। মালয়েশিয়া থেকে জাপানে যাওয়ার পথে এয়ারফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘ওরা মনে করছে, জ্বালানি খারাপ ছিল। আমরা তা খতিয়ে দেখব। লুকানোর কিছু নেই, স্যার।’
নৌবাহিনী সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা পোস্টে জানিয়েছে, স্থানীয় সময় দুপুর ২টা ৪৫ মিনিটের দিকে ইউএসএস নিমিৎজ বিমানবাহী রণতরী থেকে নিয়মিত টহলের সময় একটি এমএইচ-৬০ আর ‘সি–হক’ হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়। তৎক্ষণাৎ তিন ক্রু সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়।
এর প্রায় ৩০ মিনিট পর একই রণতরী থেকে উড্ডয়নের পর আরেকটি এফ/এ-১৮ এফ ‘সুপার হর্নেট’ যুদ্ধবিমানও বিধ্বস্ত হয়। দুই পাইলটই প্যারাসুটে অবতরণ করে নিরাপদে উদ্ধার হন বলে জানায় নৌবাহিনী। এ নিয়ে চলতি বছর ৬ কোটি ডলার মূল্যের চতুর্থ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হলো।
চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের সীমানা ঘেঁষা দক্ষিণ চীন সাগরের বিভিন্ন অংশে একাধিক দেশ মালিকানা দাবি করলেও বেইজিং কার্যত গোটা জলসীমার ওপর সার্বভৌমত্ব দাবি করে আসছে। গত দুই দশকে চীন এই অঞ্চলের বিতর্কিত দ্বীপ ও প্রবালপ্রাচীরে সামরিক ঘাঁটি গড়ে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ, এভাবে চীনের সামরিক সম্প্রসারণ নৌ চলাচলের স্বাধীনতা ও বৈশ্বিক বাণিজ্যের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
এই প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র অঞ্চলে টহল ও উপস্থিতি বজায় রাখছে—চীনের সার্বভৌমত্ব দাবির বিরোধিতা ও মিত্রদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।
বিমান বিধ্বস্তের এই ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটল, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এশিয়া সফরে রয়েছেন। সফরে তিনি এ সপ্তাহেই চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। বৈঠকের মূল আলোচ্য বিষয় থাকবে বাণিজ্য। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের সম্পর্ক আবারও টানাপোড়েনের মধ্যে পড়েছিল। পরস্পরের বিরুদ্ধে শুল্ক আরোপসহ বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিল দুই দেশ। তবে রোববার যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সচিব স্কট বেসেন্ট জানান, চীনের সঙ্গে একটি কাঠামোগত বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র, যা ট্রাম্প–সি বৈঠকের আগে উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত করেছে।
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস নিমিৎজ যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে পুরোনো সক্রিয় বিমানবাহী রণতরী। আগামী বছর এটি অবসরে যাবে বলে জানানো হয়েছে।

মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোকে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোখে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, জাপানে ভ্রমণে গিয়ে পোশাকের কারণে অপমান করে রেস্তোরাঁ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে দুই চীনা পর্যটককে। তাঁরা শুধু স্পোর্টস ভেস্ট ও ঢিলেঢালা প্যান্ট পরেছিলেন। তবে বিষয়টি রেস্তোরাঁর মালিকের চোখে ছিল ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক।
ঘটনাটি ঘটেছে আগস্টের শেষ দিকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চীনা ব্লগার ও তাঁর এক বন্ধু জাপানের কোবে শহরের জনপ্রিয় থাই রেস্তোরাঁ ‘বান থাই মার্কেটে’ খেতে যান। পরে ওই ব্লগার চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
ওই ব্লগার জানান, তারা রেস্তোরাঁয় ঢুকতেই মালিক তাদের থেকে তিরস্কার করে বলেন, ‘গ্রীষ্ম তো শেষ হয়ে গেছে, আর নগ্ন হয়ে বেরোতে হবে না।’ ব্লগার আরও বলেন, তাঁদের পোশাক ছিল পুরোপুরি স্বাভাবিক—একটি স্পোর্টস ভেস্ট আর প্যান্ট। কিন্তু পরিস্থিতি দ্রুত খারাপের দিকে যায়। খাওয়ার মাঝপথে হঠাৎ ম্যানেজার ও কর্মীরা এগিয়ে এসে তাঁদের চপস্টিক ছিনিয়ে নেয়, থালা সরিয়ে নেয় এবং না জিজ্ঞেস করেই পুরো খাবার তুলে ফেলে দেয়।
ব্লগার লিখেছেন, ‘বিল দিতে গিয়ে আমি ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলাম কত দিতে হবে। সে একদমই কিছু বলল না, শুধু কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করল যেন আমরা নিজেরাই দেখে নিই।’ তিনি আরও জানান, পরে গুগল রিভিউ দেখে বুঝতে পারেন, ওই রেস্তোরাঁর একই ম্যানেজারের হাতে অনেকেই বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন, এই রেস্তোরাঁর ব্যাপারে ‘নেতিবাচক রিভিউয়ের সংখ্যা ভয়াবহ।’
গুগল ম্যাপসের রিভিউগুলোও সেই অভিযোগকে সমর্থন করেছে। বহু ব্যবহারকারী সেখানে মালিকের খারাপ আচরণ, বৈষম্যমূলক মনোভাব এবং প্রকাশ্য বর্ণবিদ্বেষের অভিযোগ তুলেছেন। এক রিভিউদাতা লিখেছেন, ‘আমি শুধু পারফিউম ব্যবহার করায় রেস্তোরাঁ থেকে আমাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘আমি যখন জাপানি বন্ধুদের সঙ্গে গিয়েছিলাম, ম্যানেজার ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক; কিন্তু যখন তিনি বুঝলেন আমরা চীনা ভাষায় কথা বলছি, সঙ্গে সঙ্গে তাঁর আচরণ বদলে গেল।’
চীনা পর্যটকদের কাছে সম্প্রতি জাপান সবচেয়ে জনপ্রিয় বিদেশ ভ্রমণ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এমনকি থাইল্যান্ডকেও ছাড়িয়ে গেছে। এর পেছনে রয়েছে সহজতর ভিসা নীতি, দুর্বল ইয়েন মুদ্রা ও খাদ্যভিত্তিক পর্যটনের প্রতি বাড়তি আগ্রহ। এই ঘটনার পর জাপানি নেটিজেনরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অনেকেই পর্যটকদের পক্ষ নিয়ে রেস্তোরাঁ মালিকের আচরণের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
একজন লিখেছেন, ‘ওই ম্যানেজার আসলেই রূঢ় মানুষ। তাঁর খারাপ খ্যাতি বহুদিনের।’ আরেকজন বলেন, ‘এটা পোশাকের কারণে নয়। সে মুহূর্তেই মনোভাব বদলে ফেলেছিল, যখন বুঝল তারা চীনা।’ আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘বৈষম্য দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। সে বুঝতে পারে না, তার ব্যবসা মূলত পর্যটকদের ওপরই নির্ভর করে।’
চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ঘটনাটি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘যদি কেউ বলে—“গ্রীষ্ম শেষ, নগ্ন হয়ে ঘুরতে বেরিও না”,—তখন সোজা উঠে চলে আসাই উচিত। যে নিজের টাকায় অপমানিত হচ্ছে, সে নীরব কেন থাকবে?’

জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোখে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
খবরে বলা হয়েছে, জাপানে ভ্রমণে গিয়ে পোশাকের কারণে অপমান করে রেস্তোরাঁ থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে দুই চীনা পর্যটককে। তাঁরা শুধু স্পোর্টস ভেস্ট ও ঢিলেঢালা প্যান্ট পরেছিলেন। তবে বিষয়টি রেস্তোরাঁর মালিকের চোখে ছিল ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক।
ঘটনাটি ঘটেছে আগস্টের শেষ দিকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চীনা ব্লগার ও তাঁর এক বন্ধু জাপানের কোবে শহরের জনপ্রিয় থাই রেস্তোরাঁ ‘বান থাই মার্কেটে’ খেতে যান। পরে ওই ব্লগার চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পুরো অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন।
ওই ব্লগার জানান, তারা রেস্তোরাঁয় ঢুকতেই মালিক তাদের থেকে তিরস্কার করে বলেন, ‘গ্রীষ্ম তো শেষ হয়ে গেছে, আর নগ্ন হয়ে বেরোতে হবে না।’ ব্লগার আরও বলেন, তাঁদের পোশাক ছিল পুরোপুরি স্বাভাবিক—একটি স্পোর্টস ভেস্ট আর প্যান্ট। কিন্তু পরিস্থিতি দ্রুত খারাপের দিকে যায়। খাওয়ার মাঝপথে হঠাৎ ম্যানেজার ও কর্মীরা এগিয়ে এসে তাঁদের চপস্টিক ছিনিয়ে নেয়, থালা সরিয়ে নেয় এবং না জিজ্ঞেস করেই পুরো খাবার তুলে ফেলে দেয়।
ব্লগার লিখেছেন, ‘বিল দিতে গিয়ে আমি ম্যানেজারকে জিজ্ঞেস করলাম কত দিতে হবে। সে একদমই কিছু বলল না, শুধু কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে ইঙ্গিত করল যেন আমরা নিজেরাই দেখে নিই।’ তিনি আরও জানান, পরে গুগল রিভিউ দেখে বুঝতে পারেন, ওই রেস্তোরাঁর একই ম্যানেজারের হাতে অনেকেই বৈষম্যের শিকার হয়েছেন। তিনি বলেন, এই রেস্তোরাঁর ব্যাপারে ‘নেতিবাচক রিভিউয়ের সংখ্যা ভয়াবহ।’
গুগল ম্যাপসের রিভিউগুলোও সেই অভিযোগকে সমর্থন করেছে। বহু ব্যবহারকারী সেখানে মালিকের খারাপ আচরণ, বৈষম্যমূলক মনোভাব এবং প্রকাশ্য বর্ণবিদ্বেষের অভিযোগ তুলেছেন। এক রিভিউদাতা লিখেছেন, ‘আমি শুধু পারফিউম ব্যবহার করায় রেস্তোরাঁ থেকে আমাকে বের করে দেওয়া হয়েছিল।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘আমি যখন জাপানি বন্ধুদের সঙ্গে গিয়েছিলাম, ম্যানেজার ছিলেন অত্যন্ত আন্তরিক; কিন্তু যখন তিনি বুঝলেন আমরা চীনা ভাষায় কথা বলছি, সঙ্গে সঙ্গে তাঁর আচরণ বদলে গেল।’
চীনা পর্যটকদের কাছে সম্প্রতি জাপান সবচেয়ে জনপ্রিয় বিদেশ ভ্রমণ গন্তব্যে পরিণত হয়েছে। এমনকি থাইল্যান্ডকেও ছাড়িয়ে গেছে। এর পেছনে রয়েছে সহজতর ভিসা নীতি, দুর্বল ইয়েন মুদ্রা ও খাদ্যভিত্তিক পর্যটনের প্রতি বাড়তি আগ্রহ। এই ঘটনার পর জাপানি নেটিজেনরাও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অনেকেই পর্যটকদের পক্ষ নিয়ে রেস্তোরাঁ মালিকের আচরণের তীব্র সমালোচনা করেছেন।
একজন লিখেছেন, ‘ওই ম্যানেজার আসলেই রূঢ় মানুষ। তাঁর খারাপ খ্যাতি বহুদিনের।’ আরেকজন বলেন, ‘এটা পোশাকের কারণে নয়। সে মুহূর্তেই মনোভাব বদলে ফেলেছিল, যখন বুঝল তারা চীনা।’ আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘বৈষম্য দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। সে বুঝতে পারে না, তার ব্যবসা মূলত পর্যটকদের ওপরই নির্ভর করে।’
চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ঘটনাটি নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘যদি কেউ বলে—“গ্রীষ্ম শেষ, নগ্ন হয়ে ঘুরতে বেরিও না”,—তখন সোজা উঠে চলে আসাই উচিত। যে নিজের টাকায় অপমানিত হচ্ছে, সে নীরব কেন থাকবে?’

মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক
১ ঘণ্টা আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এখন প্রতি ২০০ মিটার অন্তর হলুদ রঙের কংক্রিটের ছোট ছোট পিলার বসাচ্ছে—যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল নির্ধারণের জন্য। এই লাইন কার্যত গাজাকে দুই ভাগে কেটে ফেলেছে। পশ্চিমাংশে হামাস আংশিক ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পর সৃষ্ট শূন্যতায় নিজেদের কর্তৃত্ব ফেরাতে চাইছে। তারা প্রকাশ্যে দমন করছে প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠী ও গ্যাং সদস্যদের। যাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের মদদপুষ্ট হওয়ার অভিযোগ আছে।
অন্যদিকে, ইসরায়েলের গাজার উত্তর ও দক্ষিণ সীমান্তসংলগ্ন পূর্বাংশে আইডিএফ তাদের সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা জোরদার। যে বা যারা ভুলেও এই লাইন পার হওয়ার চেষ্টা করছে, তাদের ওপর গুলি চালাচ্ছে তারা। এ বিষয়ে ওই হলুদ লাইনের পূর্ব পাশের—যা এখন আইডিএফের নিয়ন্ত্রিত এলাকা—একসময়ের বাসিন্দা খালেদ আল–হুসাইন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় ওই হলুদ লাইনগুলো স্পষ্ট দেখা যায় না। কোথা থেকে শুরু, কোথায় শেষ, কিছুই জানি না।’
তিনি বলেন, ‘যে-ই আমরা ঘরের কাছাকাছি যাই, চারদিক থেকে গুলি ছুটতে থাকে। ছোট ছোট ড্রোন, ওই কোয়াডকপ্টারগুলো, মাথার ওপর ঝুলে থাকে, আমাদের প্রতিটি নড়াচড়া দেখে। গতকাল এক বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম, হঠাৎ প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ শুরু হয়। মাটিতে লুটিয়ে পড়ি, গুলি থামা পর্যন্ত ওভাবেই ছিলাম। ঘরে ফিরতে পারিনি। আমার মনে হয়, যুদ্ধটা শেষই হয়নি। আমি যদি এখনো ঘরে ফিরতে না পারি, তাহলে এই যুদ্ধবিরতির মানে আসলে কী?’
তিনি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় তখন, যখন দেখি অন্যরা ঘরে ফিরছে, আর আমি রয়ে গেছি আশা আর আতঙ্কের মাঝে। কিন্তু সবচেয়ে ভয় পাই এই ভেবে—এই লাইন হয়তো আর উঠবে না, কেউ হয়তো আর কখনো আমাদের নিজ ভূমিতে ফিরতে দেবে না।’

রোববার ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, গাজার নিরাপত্তা তাদেরই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেন, কোথায়, কাকে আঘাত করবে এবং কোন দেশকে গাজায় শান্তিরক্ষায় অংশ নিতে দেবে—এসব সিদ্ধান্ত ইসরায়েল নিজেই নেবে। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েল একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। আমরা নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই রক্ষা করব এবং নিজের ভাগ্য নিজেরাই নির্ধারণ করব। এর জন্য কারও অনুমতি আমাদের দরকার নেই।’
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজের আদেশে ওই হলুদ লাইনে গুলি চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ১৯ অক্টোবর রাফাহ শহরে এক হামলায় দুই ইসরায়েলি সেনার নিহত হওয়ার পর এই নির্দেশ জারি করা হয়।
যুদ্ধবিরতির দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে, কিন্তু প্রতিদিনই এখনো গড়ে ২০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছেন, বেশির ভাগই ওই হলুদ লাইনসংলগ্ন এলাকায়। ফলে বাস্তুচ্যুত মানুষদের খুব কমই কেউ ফিরে যেতে সাহস করছেন আইডিএফ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে।
যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায়ে পৌঁছানোও এখন দূরবর্তী স্বপ্ন। সেই পর্যায়ে হামাসকে নিরস্ত্র করে একটি বহুজাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীর হাতে প্রশাসন হস্তান্তর এবং আইডিএফের ওই হলুদ লাইন থেকে আরও পিছু হটার কথা ছিল। কিন্তু নেতানিয়াহুর জোটের ডানপন্থীরা এমন প্রত্যাহার বা আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের তীব্র বিরোধিতা করছে।
এই অচলাবস্থার মধ্যেই হলুদ লাইনটি আরও স্থায়ী রূপ নিচ্ছে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমে এটি এখন প্রায়ই ‘নতুন সীমান্ত’ নামে উল্লেখ করা হচ্ছে। ইয়েদিওথ আহরোনথ পত্রিকায় সামরিক প্রতিবেদক ইয়োয়াভ জিতুন লিখেছেন, ‘এই লাইনটি ক্রমে একটি উচ্চ, উন্নত প্রাচীরে রূপ নেবে, যা গাজাকে আরও ছোট করবে, পশ্চিম নেগেভকে বড় করবে এবং সেখানে নতুন ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের পথ খুলে দেবে।’
মানবাধিকার সংস্থা রিফিউজিস ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা জেরেমি কোনিনডাইক বলেন, ‘এটা আসলে ধীরে ধীরে গাজা দখলের প্রক্রিয়া।’
মার্কিন মধ্যস্থতায় ১০ অক্টোবর কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী, হলুদ লাইনে আইডিএফের অবস্থান মানে গাজার ৫৩ শতাংশ এলাকা তাদের দখলে থাকবে। কিন্তু বিবিসির স্যাটেলাইট বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নতুন চিহ্নগুলো প্রস্তাবিত সীমারেখার চেয়ে কয়েক শ মিটার ভেতরে স্থাপন করা হয়েছে—অর্থাৎ আরও এক দফা ভূমি দখল। এ বিষয়ে আইডিএফের মুখপাত্র কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। আগের এক বিবৃতিতে শুধু বলা হয়েছিল, ‘ভূমিতে কৌশলগত স্পষ্টতা আনতে ৩ দশমিক ৫ মিটার উচ্চ কংক্রিটের স্তম্ভে হলুদ রঙের দণ্ড বসানো হচ্ছে।’
এখন যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠছে, তা হলো—গাজা ক্রমেই দ্বিখণ্ডিত হচ্ছে। ২১ লাখ বেঁচে থাকা মানুষের অর্ধেক এখন গাদাগাদি করে আছে এক অংশে, দুই বছরের টানা বোমাবর্ষণে ধ্বংসস্তূপে পরিণত এক ভূমিতে। আয়মান আবু মানদিল নামে এক গাজাবাসী বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি, ওই হলুদ লাইন সালাহউদ্দিন সড়ক থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে।’ গাজা উপত্যকার এই প্রধান সড়কটি উত্তর থেকে দক্ষিণে চলে গেছে।
৫৮ বছর বয়সী ৯ সন্তানের জনক মানদিলের বাড়ি ছিল আল-কারারার পূর্ব অংশে, যা এখন আইডিএফের দখলে। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনারা সেখানে ক্রেন, ওয়াচটাওয়ার, ট্যাংক বসিয়েছে। তারা প্রতিটি নড়াচড়া নজরদারি করছে এবং কেউ কাছে গেলে গুলি চালাচ্ছে। আমরা নিজের চোখে ওই হলুদ চিহ্নগুলো দেখিনি। কারণ, যে কেউ কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলেই সঙ্গে সঙ্গে তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই কোয়াডকপ্টার ড্রোনগুলো বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না। মনে হয় যেন নিজের জমির দিকে হাঁটা এখন অপরাধ।’
এই বিভাজন ও সহিংসতার মূল কারণ হলো যুদ্ধবিরতির অস্পষ্টতা। ‘ট্রাম্প শান্তি পরিকল্পনা’ নামের ২০ দফা নীতিমালায় কোনো ধাপ বা সময়সীমা ছিল না, কেবল অস্পষ্ট লক্ষ্যগুলোর তালিকা। দাতব্য সংস্থা মেডিকেল এইড ফর প্যালেস্টাইনসের নীতিনির্ধারক রোহান ট্যালবট বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্যভাবে অস্পষ্ট। এখন ইসরায়েলি সরকার, আমেরিকা, আন্তর্জাতিক সমাজ ও মানবিক সংস্থাসহ সবাই নিজেদের মতো করে এই যুদ্ধবিরতি ব্যাখ্যা করছে ও নিজেদের স্বার্থে চালনা করতে চাইছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দশকের পর দশক ধরে পাওয়া ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের শিখতে হবে—ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে যেকোনো “অস্থায়ী ব্যবস্থা” খুব দ্রুত স্থায়ী হয়ে যায়।’ এই অবস্থায় গাজার অর্ধেক জনগণ এখনো ঘরে ফিরতে পারছে না, পুনর্গঠনের কথাও ভাবতে পারছে না। যুদ্ধবিরতির যে আশা জেগেছিল, তা দ্রুত ম্লান হয়ে যাচ্ছে।
খান ইউনিসের পূর্বাঞ্চল আবাসন আল-কবিরার বাসিন্দা সালাহ আবু সালাহ। যুদ্ধবিরতির কারণে তিনি এখন ‘ভুল’ পাশে পড়ে গেছেন, হলুদ লাইনের ওপারে—যেখানে তার ঘর, কিন্তু প্রবেশাধিকার নেই। তিনি বলেন, ‘প্রতিবার যখন ঘরের দিকে যাই, দেখি নতুন ধ্বংস, নতুন গোলাবর্ষণ, নতুন সেনা অগ্রযাত্রা। ট্যাংক, ড্রোন আর কামান থেকে গোলা ছোড়া বন্ধ হয়নি। মনে হয় যুদ্ধটা যেন কখনো শেষই হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ভয় হয়, সেনারা হয়তো সত্যিই নতুন সীমান্ত তৈরি করছে, যা আমরা আর কখনো পার হতে পারব না।’

গাজায় যুদ্ধবিরতির সীমারেখা হিসেবে আঁকা তথাকথিত অদৃশ্য হলুদ লাইন এখন যেন ক্রমেই বাস্তব রূপ নিচ্ছে। ভঙ্গুর যুদ্ধবিরতি যখনই থমকে যাওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে, তখনই এই সীমারেখা যেন ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার হুমকি হয়ে উঠেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) এখন প্রতি ২০০ মিটার অন্তর হলুদ রঙের কংক্রিটের ছোট ছোট পিলার বসাচ্ছে—যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে তাদের নিয়ন্ত্রণাধীন অঞ্চল নির্ধারণের জন্য। এই লাইন কার্যত গাজাকে দুই ভাগে কেটে ফেলেছে। পশ্চিমাংশে হামাস আংশিক ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের পর সৃষ্ট শূন্যতায় নিজেদের কর্তৃত্ব ফেরাতে চাইছে। তারা প্রকাশ্যে দমন করছে প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠী ও গ্যাং সদস্যদের। যাদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের মদদপুষ্ট হওয়ার অভিযোগ আছে।
অন্যদিকে, ইসরায়েলের গাজার উত্তর ও দক্ষিণ সীমান্তসংলগ্ন পূর্বাংশে আইডিএফ তাদের সামরিক ঘাঁটি প্রতিষ্ঠা জোরদার। যে বা যারা ভুলেও এই লাইন পার হওয়ার চেষ্টা করছে, তাদের ওপর গুলি চালাচ্ছে তারা। এ বিষয়ে ওই হলুদ লাইনের পূর্ব পাশের—যা এখন আইডিএফের নিয়ন্ত্রিত এলাকা—একসময়ের বাসিন্দা খালেদ আল–হুসাইন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় ওই হলুদ লাইনগুলো স্পষ্ট দেখা যায় না। কোথা থেকে শুরু, কোথায় শেষ, কিছুই জানি না।’
তিনি বলেন, ‘যে-ই আমরা ঘরের কাছাকাছি যাই, চারদিক থেকে গুলি ছুটতে থাকে। ছোট ছোট ড্রোন, ওই কোয়াডকপ্টারগুলো, মাথার ওপর ঝুলে থাকে, আমাদের প্রতিটি নড়াচড়া দেখে। গতকাল এক বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম, হঠাৎ প্রচণ্ড গুলিবর্ষণ শুরু হয়। মাটিতে লুটিয়ে পড়ি, গুলি থামা পর্যন্ত ওভাবেই ছিলাম। ঘরে ফিরতে পারিনি। আমার মনে হয়, যুদ্ধটা শেষই হয়নি। আমি যদি এখনো ঘরে ফিরতে না পারি, তাহলে এই যুদ্ধবিরতির মানে আসলে কী?’
তিনি আরও বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি কষ্ট হয় তখন, যখন দেখি অন্যরা ঘরে ফিরছে, আর আমি রয়ে গেছি আশা আর আতঙ্কের মাঝে। কিন্তু সবচেয়ে ভয় পাই এই ভেবে—এই লাইন হয়তো আর উঠবে না, কেউ হয়তো আর কখনো আমাদের নিজ ভূমিতে ফিরতে দেবে না।’

রোববার ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, গাজার নিরাপত্তা তাদেরই নিয়ন্ত্রণে থাকবে। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভার বৈঠকে বলেন, কোথায়, কাকে আঘাত করবে এবং কোন দেশকে গাজায় শান্তিরক্ষায় অংশ নিতে দেবে—এসব সিদ্ধান্ত ইসরায়েল নিজেই নেবে। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েল একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র। আমরা নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরাই রক্ষা করব এবং নিজের ভাগ্য নিজেরাই নির্ধারণ করব। এর জন্য কারও অনুমতি আমাদের দরকার নেই।’
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজের আদেশে ওই হলুদ লাইনে গুলি চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ১৯ অক্টোবর রাফাহ শহরে এক হামলায় দুই ইসরায়েলি সেনার নিহত হওয়ার পর এই নির্দেশ জারি করা হয়।
যুদ্ধবিরতির দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেছে, কিন্তু প্রতিদিনই এখনো গড়ে ২০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হচ্ছেন, বেশির ভাগই ওই হলুদ লাইনসংলগ্ন এলাকায়। ফলে বাস্তুচ্যুত মানুষদের খুব কমই কেউ ফিরে যেতে সাহস করছেন আইডিএফ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে।
যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় পর্যায়ে পৌঁছানোও এখন দূরবর্তী স্বপ্ন। সেই পর্যায়ে হামাসকে নিরস্ত্র করে একটি বহুজাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীর হাতে প্রশাসন হস্তান্তর এবং আইডিএফের ওই হলুদ লাইন থেকে আরও পিছু হটার কথা ছিল। কিন্তু নেতানিয়াহুর জোটের ডানপন্থীরা এমন প্রত্যাহার বা আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রণের তীব্র বিরোধিতা করছে।
এই অচলাবস্থার মধ্যেই হলুদ লাইনটি আরও স্থায়ী রূপ নিচ্ছে। ইসরায়েলি গণমাধ্যমে এটি এখন প্রায়ই ‘নতুন সীমান্ত’ নামে উল্লেখ করা হচ্ছে। ইয়েদিওথ আহরোনথ পত্রিকায় সামরিক প্রতিবেদক ইয়োয়াভ জিতুন লিখেছেন, ‘এই লাইনটি ক্রমে একটি উচ্চ, উন্নত প্রাচীরে রূপ নেবে, যা গাজাকে আরও ছোট করবে, পশ্চিম নেগেভকে বড় করবে এবং সেখানে নতুন ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের পথ খুলে দেবে।’
মানবাধিকার সংস্থা রিফিউজিস ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট ও সাবেক মার্কিন কর্মকর্তা জেরেমি কোনিনডাইক বলেন, ‘এটা আসলে ধীরে ধীরে গাজা দখলের প্রক্রিয়া।’
মার্কিন মধ্যস্থতায় ১০ অক্টোবর কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির শর্ত অনুযায়ী, হলুদ লাইনে আইডিএফের অবস্থান মানে গাজার ৫৩ শতাংশ এলাকা তাদের দখলে থাকবে। কিন্তু বিবিসির স্যাটেলাইট বিশ্লেষণে দেখা গেছে, নতুন চিহ্নগুলো প্রস্তাবিত সীমারেখার চেয়ে কয়েক শ মিটার ভেতরে স্থাপন করা হয়েছে—অর্থাৎ আরও এক দফা ভূমি দখল। এ বিষয়ে আইডিএফের মুখপাত্র কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। আগের এক বিবৃতিতে শুধু বলা হয়েছিল, ‘ভূমিতে কৌশলগত স্পষ্টতা আনতে ৩ দশমিক ৫ মিটার উচ্চ কংক্রিটের স্তম্ভে হলুদ রঙের দণ্ড বসানো হচ্ছে।’
এখন যে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠছে, তা হলো—গাজা ক্রমেই দ্বিখণ্ডিত হচ্ছে। ২১ লাখ বেঁচে থাকা মানুষের অর্ধেক এখন গাদাগাদি করে আছে এক অংশে, দুই বছরের টানা বোমাবর্ষণে ধ্বংসস্তূপে পরিণত এক ভূমিতে। আয়মান আবু মানদিল নামে এক গাজাবাসী বলেন, ‘যতটুকু শুনেছি, ওই হলুদ লাইন সালাহউদ্দিন সড়ক থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে।’ গাজা উপত্যকার এই প্রধান সড়কটি উত্তর থেকে দক্ষিণে চলে গেছে।
৫৮ বছর বয়সী ৯ সন্তানের জনক মানদিলের বাড়ি ছিল আল-কারারার পূর্ব অংশে, যা এখন আইডিএফের দখলে। তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলি সেনারা সেখানে ক্রেন, ওয়াচটাওয়ার, ট্যাংক বসিয়েছে। তারা প্রতিটি নড়াচড়া নজরদারি করছে এবং কেউ কাছে গেলে গুলি চালাচ্ছে। আমরা নিজের চোখে ওই হলুদ চিহ্নগুলো দেখিনি। কারণ, যে কেউ কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলেই সঙ্গে সঙ্গে তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই কোয়াডকপ্টার ড্রোনগুলো বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না। মনে হয় যেন নিজের জমির দিকে হাঁটা এখন অপরাধ।’
এই বিভাজন ও সহিংসতার মূল কারণ হলো যুদ্ধবিরতির অস্পষ্টতা। ‘ট্রাম্প শান্তি পরিকল্পনা’ নামের ২০ দফা নীতিমালায় কোনো ধাপ বা সময়সীমা ছিল না, কেবল অস্পষ্ট লক্ষ্যগুলোর তালিকা। দাতব্য সংস্থা মেডিকেল এইড ফর প্যালেস্টাইনসের নীতিনির্ধারক রোহান ট্যালবট বলেন, ‘এটি অবিশ্বাস্যভাবে অস্পষ্ট। এখন ইসরায়েলি সরকার, আমেরিকা, আন্তর্জাতিক সমাজ ও মানবিক সংস্থাসহ সবাই নিজেদের মতো করে এই যুদ্ধবিরতি ব্যাখ্যা করছে ও নিজেদের স্বার্থে চালনা করতে চাইছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দশকের পর দশক ধরে পাওয়া ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের শিখতে হবে—ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে যেকোনো “অস্থায়ী ব্যবস্থা” খুব দ্রুত স্থায়ী হয়ে যায়।’ এই অবস্থায় গাজার অর্ধেক জনগণ এখনো ঘরে ফিরতে পারছে না, পুনর্গঠনের কথাও ভাবতে পারছে না। যুদ্ধবিরতির যে আশা জেগেছিল, তা দ্রুত ম্লান হয়ে যাচ্ছে।
খান ইউনিসের পূর্বাঞ্চল আবাসন আল-কবিরার বাসিন্দা সালাহ আবু সালাহ। যুদ্ধবিরতির কারণে তিনি এখন ‘ভুল’ পাশে পড়ে গেছেন, হলুদ লাইনের ওপারে—যেখানে তার ঘর, কিন্তু প্রবেশাধিকার নেই। তিনি বলেন, ‘প্রতিবার যখন ঘরের দিকে যাই, দেখি নতুন ধ্বংস, নতুন গোলাবর্ষণ, নতুন সেনা অগ্রযাত্রা। ট্যাংক, ড্রোন আর কামান থেকে গোলা ছোড়া বন্ধ হয়নি। মনে হয় যুদ্ধটা যেন কখনো শেষই হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘আমার ভয় হয়, সেনারা হয়তো সত্যিই নতুন সীমান্ত তৈরি করছে, যা আমরা আর কখনো পার হতে পারব না।’

মালিয়ুক মজা করে বলেন, ‘আমরা সব সময়ই নতুন সমাধান খুঁজছি। তাই তুলা সব সময়ই জ্বলতে থাকবে।’ ইউক্রেনে সাধারণত তুলা জ্বলা বলতে বিস্ফোরণকে বোঝানো হয়। বিষয়টি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘এসবিইউ নির্ধারিত লক্ষ্যবস্তুকে কেন্দ্র করে হামলা চালায়। আমরা শত্রুর হৃৎপিণ্ডে সুই ঢুকিয়ে দেব
২১ ডিসেম্বর ২০২৩
ফেরত পাঠানো নাগরিকদের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। করনাল পুলিশ জানিয়েছে, কোনো দালালের বিরুদ্ধে এখনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ফেরত আসা ব্যক্তিদের তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
মাত্র আধঘণ্টার ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে পৃথক ঘটনায় বিধ্বস্ত হয়েছে একটি হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার নিয়মিত টহলের সময় যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর এই হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। তবে সব সদস্যকে নিরাপদে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর প্যাসিফিক
১ ঘণ্টা আগে
জাপানে ভ্রমণে গিয়ে বাজে অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন দুই চীনা পর্যটক। খাবার খেতে গিয়ে এক রেস্তোরাঁ থেকে অপমানিত হয়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে তাদের। অপরাধ কী? রেস্তোরাঁর মালিকের চোকে ‘অনেক বেশি খোলামেলা’ পোশাক পরিধান। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগে