আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেছেন, এখন আমাদের গায়ে কেউ টোকা দেওয়ার সাহস পাবে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন দেশটিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র মজুত থাকার বিষয়টি। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র বেলারুশের জন্য ‘অ্যাবসলিউট সিকিউরিটি’ বা ‘পরম নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করবে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম মস্কো টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গে একটি পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বেলারুশ। চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো বলেন, এই চুক্তি বেলারুশের ‘পরম নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করবে। তিনি রাশিয়াকে পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘এটি বিদেশি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করবে।’
গত বছরের ডিসেম্বরে মস্কো ও মিনস্ক এই চুক্তিতে সই করে। এর মাধ্যমে দুই দেশ তাদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে। এই চুক্তিটি ‘ইউনিয়ন স্টেট’-এর কাঠামোর আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটিতে বহিস্থ হুমকি মোকাবিলা এবং সামরিক কার্যকলাপ সমন্বয়ের বিষয়ে পারস্পরিক অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যম তৈরি করা নিরাপত্তা কাঠামো বেলারুশকে রাশিয়ার সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত করেছে।
বেলারুশের জন্য এই চুক্তির সুবিধা কী—এমন প্রশ্নের জবাবে মিডিয়া মিরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘পরম নিরাপত্তা। একটি পরমাণু শক্তিধর দেশের সঙ্গে কেউ যুদ্ধ করবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘উত্তর কোরিয়াকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলতে অনেকেই চাইলেও, তা ঘটবে না। কারণ, এটি একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র। বেলারুশের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।’
লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, নতুন এই চুক্তির পর প্রতিবেশী দেশগুলো তাদের আচরণ পরিবর্তন করেছে। তিনি বলেন, ‘পোল্যান্ড, বাল্টিক দেশগুলো এবং অন্যান্যদের নিজস্ব পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু এখন তারা চুপ। আমি তাদের বক্তব্য অনুসরণ করি, আমি প্রতিবেদন পাই—তারা এখন সতর্ক।’
১৯৯৯ সালে বেলারুশ ও রাশিয়া একটি ‘ইউনিয়ন স্টেট’ চুক্তি স্বাক্ষর করে। এর লক্ষ্য ছিল—শ্রম, পুঁজি ও পণ্যের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই চুক্তির মনোযোগ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার দিকে প্রসারিত হয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসনের কারণে বেলারুশের সীমান্তবর্তী ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায়, নতুন এই চুক্তিটিকে সেই সহযোগিতা আরও দৃঢ় করার পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বেলারুশ রাশিয়ার ঘনিষ্ঠতম মিত্র। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের জন্য রাশিয়াকে নিজেদের ভূখণ্ড ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছিল বেলারুশ। ক্রেমলিন চুক্তির কর্মক্ষমতা সংক্রান্ত বিস্তারিত কোনো বিবৃতি প্রকাশ করেনি। তবে, রাশিয়ার কর্মকর্তারা এর আগে ইউনিয়ন স্টেট কাঠামোর আওতায় বেলারুশের ওপর কোনো বহিরাগত আক্রমণ হলে, তা প্রতিরোধের জন্য তাদের অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছেন।
রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেছেন, এখন আমাদের গায়ে কেউ টোকা দেওয়ার সাহস পাবে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন দেশটিতে রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র মজুত থাকার বিষয়টি। তিনি বলেছেন, রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র বেলারুশের জন্য ‘অ্যাবসলিউট সিকিউরিটি’ বা ‘পরম নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করবে। রাশিয়ার সংবাদমাধ্যম মস্কো টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি রাশিয়ার সঙ্গে একটি পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বেলারুশ। চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো বলেন, এই চুক্তি বেলারুশের ‘পরম নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করবে। তিনি রাশিয়াকে পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ‘এটি বিদেশি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ হিসেবে কাজ করবে।’
গত বছরের ডিসেম্বরে মস্কো ও মিনস্ক এই চুক্তিতে সই করে। এর মাধ্যমে দুই দেশ তাদের যৌথ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে। এই চুক্তিটি ‘ইউনিয়ন স্টেট’-এর কাঠামোর আওতায় স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটিতে বহিস্থ হুমকি মোকাবিলা এবং সামরিক কার্যকলাপ সমন্বয়ের বিষয়ে পারস্পরিক অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে। এই চুক্তির মাধ্যম তৈরি করা নিরাপত্তা কাঠামো বেলারুশকে রাশিয়ার সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত করেছে।
বেলারুশের জন্য এই চুক্তির সুবিধা কী—এমন প্রশ্নের জবাবে মিডিয়া মিরকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘পরম নিরাপত্তা। একটি পরমাণু শক্তিধর দেশের সঙ্গে কেউ যুদ্ধ করবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘উত্তর কোরিয়াকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকে মুছে ফেলতে অনেকেই চাইলেও, তা ঘটবে না। কারণ, এটি একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র। বেলারুশের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।’
লুকাশেঙ্কো দাবি করেছেন, নতুন এই চুক্তির পর প্রতিবেশী দেশগুলো তাদের আচরণ পরিবর্তন করেছে। তিনি বলেন, ‘পোল্যান্ড, বাল্টিক দেশগুলো এবং অন্যান্যদের নিজস্ব পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু এখন তারা চুপ। আমি তাদের বক্তব্য অনুসরণ করি, আমি প্রতিবেদন পাই—তারা এখন সতর্ক।’
১৯৯৯ সালে বেলারুশ ও রাশিয়া একটি ‘ইউনিয়ন স্টেট’ চুক্তি স্বাক্ষর করে। এর লক্ষ্য ছিল—শ্রম, পুঁজি ও পণ্যের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই চুক্তির মনোযোগ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার দিকে প্রসারিত হয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসনের কারণে বেলারুশের সীমান্তবর্তী ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ায়, নতুন এই চুক্তিটিকে সেই সহযোগিতা আরও দৃঢ় করার পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
বেলারুশ রাশিয়ার ঘনিষ্ঠতম মিত্র। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের জন্য রাশিয়াকে নিজেদের ভূখণ্ড ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছিল বেলারুশ। ক্রেমলিন চুক্তির কর্মক্ষমতা সংক্রান্ত বিস্তারিত কোনো বিবৃতি প্রকাশ করেনি। তবে, রাশিয়ার কর্মকর্তারা এর আগে ইউনিয়ন স্টেট কাঠামোর আওতায় বেলারুশের ওপর কোনো বহিরাগত আক্রমণ হলে, তা প্রতিরোধের জন্য তাদের অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছেন।
মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে কয়েক বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত রাখার অনুমতি দিয়েছেন। এর ফলে নিম্ন আদালতের দেওয়া রায় সাময়িকভাবে আটকে গেল।
৪ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, ৬৫ বছর বয়সী পৌডেল দৌড়ে পালাচ্ছেন, আর পেছনে শত শত মানুষ তাঁকে ধাওয়া করছে। একপর্যায়ে এক তরুণ বিক্ষোভকারী সামনে থেকে এসে লাফিয়ে তাঁকে লাথি মারেন। এতে তিনি একটি লাল দেয়ালে ধাক্কা খান। কিছুক্ষণ পর তিনি আবার উঠে দৌড়াতে শুরু করেন।
৫ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগে