রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে শস্যচুক্তি স্থগিত হওয়ার পর পশ্চিমে খাদ্যসামগ্রীর দাম বাড়ছে। বিশ্ব ভয়াবহ খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। ফলে এই চুক্তি আবার নবায়ন করা ছাড়া উপায় দেখছে না ইউক্রেন ও তার মিত্ররা। সেই উদ্যোগ সফল হতে পারে একমাত্র তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের মাধ্যমেই বলে মনে করেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তিতে ফিরিয়ে আনতে পারেন। এমনটি মনে করেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের ইউক্রিনফর্ম নিউজ এজেন্সির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।
দিমিত্রো কুলেবা বলেন, ‘ইউক্রেন এরদোয়ানের সঙ্গে পুতিনকে কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তিতে ফিরিয়ে আনার জন্য সমন্বয় করছে। অন্যদিকে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গেও সমন্বয় করছেন। এরদোয়ানই একমাত্র নেতা, যিনি চাইলে এই চুক্তিতে উভয়ই দেশকে ফিরিয়ে আনতে পারেন।’ তিনি পুতিনকে চুক্তিতে ফিরে আসার আহ্বান জানান।
এর আগে বুধবার এরদোয়ান ও রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন নির্ধারিত সফরে তুরস্কে যেতে সম্মত হয়েছেন। সেখানে তুর্কি নেতা বলেন, আঙ্কারা মেয়াদ শেষ হওয়া কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তি পুনঃস্থাপনের জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে তুরস্ক। এ ছাড়া এরদোয়ান শস্যচুক্তির মধ্যস্থতাকারী হিসেবে উভয় দেশের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু মস্কো গত মাসে এই চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর থেকে ইউক্রেনের কৃষি ও বন্দর অবকাঠামোয় হামলা চালায় রাশিয়া।
মস্কো বারবার বলছে, রাশিয়ার সঙ্গে একটি ‘বিশেষ চুক্তি’ বাস্তবায়িত হলে অবিলম্বে চুক্তিতে ফিরে যেতে প্রস্তুত।
এর আগে এরদোয়ান বলেছিলেন, তিনি আশা করেছিলেন যে পুতিনের পরিকল্পিত সফর কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে এবং পশ্চিমা দেশগুলোকে রাশিয়ার দাবি বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছে।
এরদোয়ান এই চুক্তিকে ‘শান্তির সেতু’ বলে বিবেচনা করেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় উত্তেজনা বাড়াতে পারে এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন এরদোয়ান।
তিনি বলেন, কৃষ্ণসাগরে দীর্ঘমেয়াদি স্থগিতাদেশ কারও উপকারে আসবে না। এতে নিম্ন আয়ের দেশগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চুক্তি বাস্তবায়নের পর শস্যের দাম ২৩ শতাংশ কমেছিল। তবে গত দুই সপ্তাহে তা ১৫ শতাংশ বেড়েছে।
গত ১৭ জুলাই রাশিয়া চুক্তিতে তাঁর অংশগ্রহণ স্থগিত করে। জুলাইয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেমে থাকা তিনটি ইউক্রেনীয় কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য রপ্তানি পুনরায় শুরুর জন্য তুরস্ক, জাতিসংঘ ও ইউক্রেনের সঙ্গে চুক্তিতে সই করেছিল রাশিয়া।
রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে শস্যচুক্তি স্থগিত হওয়ার পর পশ্চিমে খাদ্যসামগ্রীর দাম বাড়ছে। বিশ্ব ভয়াবহ খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। ফলে এই চুক্তি আবার নবায়ন করা ছাড়া উপায় দেখছে না ইউক্রেন ও তার মিত্ররা। সেই উদ্যোগ সফল হতে পারে একমাত্র তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের মাধ্যমেই বলে মনে করেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা। তুরস্কের সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানই একমাত্র ব্যক্তি, যিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তিতে ফিরিয়ে আনতে পারেন। এমনটি মনে করেন ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্রো কুলেবা।
গতকাল বৃহস্পতিবার ইউক্রেনের ইউক্রিনফর্ম নিউজ এজেন্সির সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।
দিমিত্রো কুলেবা বলেন, ‘ইউক্রেন এরদোয়ানের সঙ্গে পুতিনকে কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তিতে ফিরিয়ে আনার জন্য সমন্বয় করছে। অন্যদিকে তিনি জেলেনস্কির সঙ্গেও সমন্বয় করছেন। এরদোয়ানই একমাত্র নেতা, যিনি চাইলে এই চুক্তিতে উভয়ই দেশকে ফিরিয়ে আনতে পারেন।’ তিনি পুতিনকে চুক্তিতে ফিরে আসার আহ্বান জানান।
এর আগে বুধবার এরদোয়ান ও রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন নির্ধারিত সফরে তুরস্কে যেতে সম্মত হয়েছেন। সেখানে তুর্কি নেতা বলেন, আঙ্কারা মেয়াদ শেষ হওয়া কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তি পুনঃস্থাপনের জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাতের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করছে তুরস্ক। এ ছাড়া এরদোয়ান শস্যচুক্তির মধ্যস্থতাকারী হিসেবে উভয় দেশের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু মস্কো গত মাসে এই চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয়। এরপর থেকে ইউক্রেনের কৃষি ও বন্দর অবকাঠামোয় হামলা চালায় রাশিয়া।
মস্কো বারবার বলছে, রাশিয়ার সঙ্গে একটি ‘বিশেষ চুক্তি’ বাস্তবায়িত হলে অবিলম্বে চুক্তিতে ফিরে যেতে প্রস্তুত।
এর আগে এরদোয়ান বলেছিলেন, তিনি আশা করেছিলেন যে পুতিনের পরিকল্পিত সফর কৃষ্ণসাগরের শস্যচুক্তি পুনরুদ্ধার করতে পারে এবং পশ্চিমা দেশগুলোকে রাশিয়ার দাবি বিবেচনা করার আহ্বান জানিয়েছে।
এরদোয়ান এই চুক্তিকে ‘শান্তির সেতু’ বলে বিবেচনা করেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সময় উত্তেজনা বাড়াতে পারে এমন পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন এরদোয়ান।
তিনি বলেন, কৃষ্ণসাগরে দীর্ঘমেয়াদি স্থগিতাদেশ কারও উপকারে আসবে না। এতে নিম্ন আয়ের দেশগুলো সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। চুক্তি বাস্তবায়নের পর শস্যের দাম ২৩ শতাংশ কমেছিল। তবে গত দুই সপ্তাহে তা ১৫ শতাংশ বেড়েছে।
গত ১৭ জুলাই রাশিয়া চুক্তিতে তাঁর অংশগ্রহণ স্থগিত করে। জুলাইয়ে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেমে থাকা তিনটি ইউক্রেনীয় কৃষ্ণসাগর বন্দর থেকে শস্য রপ্তানি পুনরায় শুরুর জন্য তুরস্ক, জাতিসংঘ ও ইউক্রেনের সঙ্গে চুক্তিতে সই করেছিল রাশিয়া।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১২ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১৩ ঘণ্টা আগে