কানাডার পার্লামেন্টের কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে কানাডার কয়েকজন পুরুষ আইনপ্রণেতা পার্লামেন্টের ভেতরে গোলাপি রঙের হাইহিল পরে হাঁটছেন। জানা গেছে, নারীর প্রতি সহিংসতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতেই তাঁরা এটা করেছেন।
ফক্স নিউজ জানিয়েছে, অন্টারিওতে নারীদের আশ্রয়কেন্দ্র হাল্টন উইমেনস প্লেসের স্পনসর করা ‘হোপ ইন হাইহিল’ প্রচারণায় রাজনীতিবিদেরা অংশগ্রহণ করছিলেন।
চার বছর ধরে চলা এই ক্যাম্পেইনের লক্ষ্য নারীদের আশ্রয়ের জন্য তহবিল সংগ্রহ করার সময় লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সম্পর্কে পুরুষ ও ছেলেদের সচেতন করা।
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ করেছে সমালোচনা আবার কেউ কেউ প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। অনেকেই এই কাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
প্রশ্নের জবাবে কানাডার পরিবহনমন্ত্রী ওমর আলঘাব্রা এক টুইটে লিখেছেন, ‘আমাদের সমাজে এখনো নারীর প্রতি সহিংসতা চলছে। ‘‘হোপ ইন হাইহিলস’’ এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর একটি উদ্যোগ। এতে পুরুষদের মধ্যে সহিংসতাবিরোধী সচেতনতা বাড়বে। এ জন্যই আমরা পার্লামেন্টে গোলাপি হাইহিল পরেছিলাম।’
লিবারেল এমপি করিনা গোল্ড তাঁর পুরুষ সহকর্মীদের গোলাপি হিল পরিধানের ছবিও শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নারীর বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত সহিংসতা নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে আমরা হাল্টন উইমেনসকে চতুর্থ বার্ষিক হোপ ইন হাইহিল অন দ্য হিলে স্বাগত জানাই। পুরুষ ও ছেলেদের সচেতন করা এটার অংশ। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা বন্ধ করা আমাদের সবার দায়িত্ব৷’
যদিও মাত্র কয়েকজন এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন, সবাই তাদের প্রচেষ্টায় প্রভাবিত হননি। অনেকে বলেছেন, এটা নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার বিষয়টিকে তুচ্ছ করে তুলেছে। কেউ কেউ এটাকে ‘অপমানজনক’, ‘বিব্রতকর’ ও ‘হাস্যকর’ বলেও অভিহিত করেছেন।
একজন লিখেছেন, ‘কানাডিয়ান নারীরা, আপনারা কি এখন নিরাপদ বোধ করছেন?’ অপরজন লিখেছেন, ‘এই সার্কাস কোনোভাবেই নারীদের সাহায্য করছে না। এটা মানুষকে হাসাচ্ছে। নারীর প্রতি পুরুষের সহিংসতা হাস্যকর বিষয় নয় এবং এটি অবশ্যই হিলের বিষয় দ্বারা কমবে না।’
আরও একজন লিখেছেন, ‘পুরুষেরা কীভাবে গোলাপি হাইহিল পরে হাঁটার চেষ্টা করছে। এটা নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করার সমাধানের অংশ হতে উৎসাহিত করছে কি? এটি মোটেও নিরাপদ বোধ করে না, একেবারে উল্টো’।
কানাডার পার্লামেন্টের কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে কানাডার কয়েকজন পুরুষ আইনপ্রণেতা পার্লামেন্টের ভেতরে গোলাপি রঙের হাইহিল পরে হাঁটছেন। জানা গেছে, নারীর প্রতি সহিংসতা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতেই তাঁরা এটা করেছেন।
ফক্স নিউজ জানিয়েছে, অন্টারিওতে নারীদের আশ্রয়কেন্দ্র হাল্টন উইমেনস প্লেসের স্পনসর করা ‘হোপ ইন হাইহিল’ প্রচারণায় রাজনীতিবিদেরা অংশগ্রহণ করছিলেন।
চার বছর ধরে চলা এই ক্যাম্পেইনের লক্ষ্য নারীদের আশ্রয়ের জন্য তহবিল সংগ্রহ করার সময় লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা সম্পর্কে পুরুষ ও ছেলেদের সচেতন করা।
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ করেছে সমালোচনা আবার কেউ কেউ প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। অনেকেই এই কাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
প্রশ্নের জবাবে কানাডার পরিবহনমন্ত্রী ওমর আলঘাব্রা এক টুইটে লিখেছেন, ‘আমাদের সমাজে এখনো নারীর প্রতি সহিংসতা চলছে। ‘‘হোপ ইন হাইহিলস’’ এ বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর একটি উদ্যোগ। এতে পুরুষদের মধ্যে সহিংসতাবিরোধী সচেতনতা বাড়বে। এ জন্যই আমরা পার্লামেন্টে গোলাপি হাইহিল পরেছিলাম।’
লিবারেল এমপি করিনা গোল্ড তাঁর পুরুষ সহকর্মীদের গোলাপি হিল পরিধানের ছবিও শেয়ার করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘নারীর বিরুদ্ধে পদ্ধতিগত সহিংসতা নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে আমরা হাল্টন উইমেনসকে চতুর্থ বার্ষিক হোপ ইন হাইহিল অন দ্য হিলে স্বাগত জানাই। পুরুষ ও ছেলেদের সচেতন করা এটার অংশ। লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা বন্ধ করা আমাদের সবার দায়িত্ব৷’
যদিও মাত্র কয়েকজন এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন, সবাই তাদের প্রচেষ্টায় প্রভাবিত হননি। অনেকে বলেছেন, এটা নারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার বিষয়টিকে তুচ্ছ করে তুলেছে। কেউ কেউ এটাকে ‘অপমানজনক’, ‘বিব্রতকর’ ও ‘হাস্যকর’ বলেও অভিহিত করেছেন।
একজন লিখেছেন, ‘কানাডিয়ান নারীরা, আপনারা কি এখন নিরাপদ বোধ করছেন?’ অপরজন লিখেছেন, ‘এই সার্কাস কোনোভাবেই নারীদের সাহায্য করছে না। এটা মানুষকে হাসাচ্ছে। নারীর প্রতি পুরুষের সহিংসতা হাস্যকর বিষয় নয় এবং এটি অবশ্যই হিলের বিষয় দ্বারা কমবে না।’
আরও একজন লিখেছেন, ‘পুরুষেরা কীভাবে গোলাপি হাইহিল পরে হাঁটার চেষ্টা করছে। এটা নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ করার সমাধানের অংশ হতে উৎসাহিত করছে কি? এটি মোটেও নিরাপদ বোধ করে না, একেবারে উল্টো’।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
২ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৫ ঘণ্টা আগে