করোনা ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এ জন্য বিভিন্ন ভ্যাকসিনের সংমিশ্রণ করে পরীক্ষা চালানোর কথাও বিবেচনা করছে দেশটি। চীনের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানিয়েছেন।
চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের পরিচালক গাও ফুর বরাত দিয়ে চীনের সংবাদমাধ্যম দ্য পেপারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদ্যমান ভ্যাকসিনগুলির কার্যকারিতা হার বেশি নয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষগুকে বিভিন্ন উপায় বিবেচনা করতে হবে।
চীনা ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ আগে থেকেই রয়েছে। বিষয়টি প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে স্বীকার করে নিলেন চীনের শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গাও ফু। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এরই মধ্যে চীনের ভ্যাকসিন রফতানি করা হয়েছে। এছাড়া চীনের জনগণকেও এই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম দেওয়া এক বিবৃতিতে গাও বলেছিলেন, করোনার প্রতিরোধের সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে ভ্যাকসিন প্রয়োগ। ওই সাক্ষাৎকারে গাও আরও বলেন, ২০২২ সালের মধ্যেই চীনের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ জনগণকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা যাবে।
চেংদুতে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গাও বলেন, বিশেষজ্ঞদের মেসেঞ্জার আরএনএ (এমারএনএ) প্রযুক্তিতে তৈরি ভ্যাকসিনগুলোকে উপেক্ষা করা উচিৎ হবে না। বিভিন্ন দেশে এই ভ্যাকসিনগুলো প্রয়োগ করা হচ্ছে।
বর্তমানে চীনের কোনও প্রতিষ্ঠান মেসেঞ্জার আরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভ্যাকসিন তৈরি করেনি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ফাইজার, মডার্না এই প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
এমআরএনএ মানবদেহের কোষে নির্দিষ্ট ধরনের প্রোটিন উৎপাদনে প্ররোচনা দেয়। এর ফলে প্যাথোজেনের বিরুদ্ধে কাঙ্ক্ষিত প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।
চীন সরকার এখন পর্যন্ত চারটি দেশীয় ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে। সবগুলোর কার্যক্ষমতাই ফাইজার এবং মডার্নার চেয়ে কম। এর আগে ব্রাজিলে চালানো পরীক্ষায় দেখা গেছে, চীনের সিনোভ্যাক কোম্পানির ভ্যাকসিন ৫০ শতাংশ কার্যকর।
চীনের আরেক কোম্পানি সিনোফার্মের ভ্যাকসিনও ৭৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ কার্যকর বলে জানা গেছে। এছাড়া আরেক চীনা কোম্পানি ক্যানসিনোর ভ্যাকসিন ৬৫ দশমিক ২৮ কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। যেখানে মডার্না এবং ফাইজারের ভ্যাকসিন করোনার বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশের বেশি কার্যকর ।
করোনা ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চীন। এ জন্য বিভিন্ন ভ্যাকসিনের সংমিশ্রণ করে পরীক্ষা চালানোর কথাও বিবেচনা করছে দেশটি। চীনের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা সংবাদ সম্মেলনে এমনটি জানিয়েছেন।
চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের পরিচালক গাও ফুর বরাত দিয়ে চীনের সংবাদমাধ্যম দ্য পেপারের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদ্যমান ভ্যাকসিনগুলির কার্যকারিতা হার বেশি নয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কর্তৃপক্ষগুকে বিভিন্ন উপায় বিবেচনা করতে হবে।
চীনা ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতা নিয়ে সন্দেহ আগে থেকেই রয়েছে। বিষয়টি প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে স্বীকার করে নিলেন চীনের শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গাও ফু। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এরই মধ্যে চীনের ভ্যাকসিন রফতানি করা হয়েছে। এছাড়া চীনের জনগণকেও এই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।
এর আগে রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম দেওয়া এক বিবৃতিতে গাও বলেছিলেন, করোনার প্রতিরোধের সর্বোত্তম পন্থা হচ্ছে ভ্যাকসিন প্রয়োগ। ওই সাক্ষাৎকারে গাও আরও বলেন, ২০২২ সালের মধ্যেই চীনের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ জনগণকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা যাবে।
চেংদুতে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে গাও বলেন, বিশেষজ্ঞদের মেসেঞ্জার আরএনএ (এমারএনএ) প্রযুক্তিতে তৈরি ভ্যাকসিনগুলোকে উপেক্ষা করা উচিৎ হবে না। বিভিন্ন দেশে এই ভ্যাকসিনগুলো প্রয়োগ করা হচ্ছে।
বর্তমানে চীনের কোনও প্রতিষ্ঠান মেসেঞ্জার আরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভ্যাকসিন তৈরি করেনি। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ফাইজার, মডার্না এই প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
এমআরএনএ মানবদেহের কোষে নির্দিষ্ট ধরনের প্রোটিন উৎপাদনে প্ররোচনা দেয়। এর ফলে প্যাথোজেনের বিরুদ্ধে কাঙ্ক্ষিত প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়।
চীন সরকার এখন পর্যন্ত চারটি দেশীয় ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে। সবগুলোর কার্যক্ষমতাই ফাইজার এবং মডার্নার চেয়ে কম। এর আগে ব্রাজিলে চালানো পরীক্ষায় দেখা গেছে, চীনের সিনোভ্যাক কোম্পানির ভ্যাকসিন ৫০ শতাংশ কার্যকর।
চীনের আরেক কোম্পানি সিনোফার্মের ভ্যাকসিনও ৭৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ কার্যকর বলে জানা গেছে। এছাড়া আরেক চীনা কোম্পানি ক্যানসিনোর ভ্যাকসিন ৬৫ দশমিক ২৮ কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। যেখানে মডার্না এবং ফাইজারের ভ্যাকসিন করোনার বিরুদ্ধে ৯০ শতাংশের বেশি কার্যকর ।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১০ ঘণ্টা আগে