‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ স্লোগান লেখা টি-শার্ট পরার কারণে গত বুধবার হংকংয়ের এক ব্যক্তিকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ এক প্রতিবেদনে খবরটি জানিয়েছে। হংকংয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ২০১৯ সালে হওয়া বেশ বড় আকারের এক রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে ব্যবহৃত স্লোগান সেই টি-শার্টে লেখা ছিল বলে জানানো হয়েছে সেই প্রতিবেদনে।
কারাদণ্ড পাওয়া হংকংয়ের নাগরিকের নাম চু কাই-পং (২৬)। গত নভেম্বরে হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাইওয়ানের একটি ফ্লাইটে ওঠার আগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে রিমান্ডে নেওয়া হয় তাঁকে।
হংকংয়ের একটি আদালতে গত বুধবার অনুষ্ঠিত হয় এই শুনানি। সেখানে বলা হয়, ইংরেজিতে লেখা ‘হংকং মুক্তি পাক’ (ফ্রি হংকং) এবং চীনা ভাষায় ‘হংকংকে স্বাধীন করা এ সময়ের বিপ্লব’ লেখা টি-শার্ট পরা চু কাই-পংকে বিমানবন্দরে শনাক্ত করে সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা। তাঁকে নিয়ে সোপর্দ করা হয় পুলিশের কাছে।
আদালত বলেছেন, ২০২০ সালে বেইজিংয়ের আরোপকৃত জাতীয় নিরাপত্তা আইনের অধীনে টি-শার্টে চীনা ভাষায় লেখা স্লোগানটি বিচ্ছিন্নতাবাদকে উসকে দিতে সক্ষম। উল্লেখ্য, এই শব্দগুলো লেখা একটি পতাকা বহন করার দায়ে এক মোটরসাইকেলচালককে আগের একটি বিচারে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
জাতীয় নিরাপত্তা মামলার বিচারের জন্য সরকার কর্তৃক নির্বাচিত বিচারপতি ভিক্টর সো বুধবার রায়ের সময় বলেন, স্লোগানের বিষয়ে পূর্ববর্তী আদালতের রায় সত্ত্বেও চু জেনেশুনে আইন ভঙ্গ করেছেন। আদালতের মতে, ‘হংকং ইনডিপেনডেন্স’ স্লোগান লেখা আরেকটি টি-শার্টও ছিল চু-এর কাছে। এ ছাড়া, তাঁর লাগেজে ২০১৯ সালের বিক্ষোভকারীদের দান করা আরেকটি টি-শার্ট এবং তিনটি কালো পতাকা পাওয়া গেছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের উদ্দেশ্যে কাজ করার’ একটি মামলায় এবং ‘রাষ্ট্রদ্রোহী প্রকাশনা বহনের’ দায়ে আরেকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন চু। তাঁর আইনজীবী যুক্তি দেন যে, চিন্তার স্বাধীনতা আইন দ্বারা সীমাবদ্ধ নয় এবং শব্দগুলোতে খুঁজে পাওয়া রাষ্ট্রদ্রোহের ইচ্ছা আসামির ইচ্ছা না-ও হতে পারে।
কৌঁসুলিরা বলেন, জনসমক্ষে স্লোগানটি প্রদর্শন করে চু অন্যদের চীন থেকে হংকংকে আলাদা করার চেষ্টাকে উসকে দিতে পারেন।
বেইজিং জাতীয় নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের পর হংকংয়ে রাষ্ট্রদ্রোহের আগের মামলাগুলো বাতিল করা হয় এবং সেখানে সরকারবিরোধী বক্তৃতা ও কার্যকলাপ বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ স্লোগান লেখা টি-শার্ট পরার কারণে গত বুধবার হংকংয়ের এক ব্যক্তিকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ এক প্রতিবেদনে খবরটি জানিয়েছে। হংকংয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে ২০১৯ সালে হওয়া বেশ বড় আকারের এক রক্তক্ষয়ী আন্দোলনে ব্যবহৃত স্লোগান সেই টি-শার্টে লেখা ছিল বলে জানানো হয়েছে সেই প্রতিবেদনে।
কারাদণ্ড পাওয়া হংকংয়ের নাগরিকের নাম চু কাই-পং (২৬)। গত নভেম্বরে হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাইওয়ানের একটি ফ্লাইটে ওঠার আগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ এনে রিমান্ডে নেওয়া হয় তাঁকে।
হংকংয়ের একটি আদালতে গত বুধবার অনুষ্ঠিত হয় এই শুনানি। সেখানে বলা হয়, ইংরেজিতে লেখা ‘হংকং মুক্তি পাক’ (ফ্রি হংকং) এবং চীনা ভাষায় ‘হংকংকে স্বাধীন করা এ সময়ের বিপ্লব’ লেখা টি-শার্ট পরা চু কাই-পংকে বিমানবন্দরে শনাক্ত করে সেখানকার নিরাপত্তারক্ষীরা। তাঁকে নিয়ে সোপর্দ করা হয় পুলিশের কাছে।
আদালত বলেছেন, ২০২০ সালে বেইজিংয়ের আরোপকৃত জাতীয় নিরাপত্তা আইনের অধীনে টি-শার্টে চীনা ভাষায় লেখা স্লোগানটি বিচ্ছিন্নতাবাদকে উসকে দিতে সক্ষম। উল্লেখ্য, এই শব্দগুলো লেখা একটি পতাকা বহন করার দায়ে এক মোটরসাইকেলচালককে আগের একটি বিচারে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।
জাতীয় নিরাপত্তা মামলার বিচারের জন্য সরকার কর্তৃক নির্বাচিত বিচারপতি ভিক্টর সো বুধবার রায়ের সময় বলেন, স্লোগানের বিষয়ে পূর্ববর্তী আদালতের রায় সত্ত্বেও চু জেনেশুনে আইন ভঙ্গ করেছেন। আদালতের মতে, ‘হংকং ইনডিপেনডেন্স’ স্লোগান লেখা আরেকটি টি-শার্টও ছিল চু-এর কাছে। এ ছাড়া, তাঁর লাগেজে ২০১৯ সালের বিক্ষোভকারীদের দান করা আরেকটি টি-শার্ট এবং তিনটি কালো পতাকা পাওয়া গেছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের উদ্দেশ্যে কাজ করার’ একটি মামলায় এবং ‘রাষ্ট্রদ্রোহী প্রকাশনা বহনের’ দায়ে আরেকটি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন চু। তাঁর আইনজীবী যুক্তি দেন যে, চিন্তার স্বাধীনতা আইন দ্বারা সীমাবদ্ধ নয় এবং শব্দগুলোতে খুঁজে পাওয়া রাষ্ট্রদ্রোহের ইচ্ছা আসামির ইচ্ছা না-ও হতে পারে।
কৌঁসুলিরা বলেন, জনসমক্ষে স্লোগানটি প্রদর্শন করে চু অন্যদের চীন থেকে হংকংকে আলাদা করার চেষ্টাকে উসকে দিতে পারেন।
বেইজিং জাতীয় নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের পর হংকংয়ে রাষ্ট্রদ্রোহের আগের মামলাগুলো বাতিল করা হয় এবং সেখানে সরকারবিরোধী বক্তৃতা ও কার্যকলাপ বন্ধ করতে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
১৩ মিনিট আগেকম্বোডিয়া ‘অবিলম্বে’ যুদ্ধবিরতির জন্য থাইল্যান্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। চলমান সীমান্ত সংঘর্ষে দুই দেশের ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে অধিকাংশ বেসামরিক নাগরিক।
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করেছে, গাজার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে কাটাচ্ছে। সংস্থাটি আরও বলেছে, পুষ্টিহীনতা দ্রুত বাড়ছে এবং ৯০ হাজার নারী ও শিশুর জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন।
২ ঘণ্টা আগেভেনিস উপহ্রদের দক্ষিণে অবস্থিত পরিত্যক্ত দ্বীপ পোভেলিয়া। এর নাম শুনলেই অনেকের মনে আসে প্লেগ আক্রান্তদের গণকবর, মানসিক রোগীদের জন্য নির্মিত পুরোনো আশ্রম এবং ভুতুড়ে ইতিহাসের কথা। সেই দ্বীপ এবার নতুন পরিচয়ে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে