রাশিয়া ও ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়। মস্কো সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার মস্কোতে বৈঠক করেন ভ্লাদিমির পুতিন ও নরেন্দ্র মোদি। এটি দুই দেশের মধ্যে ২২তম দ্বিপক্ষীয় বার্ষিক সম্মেলন। এই বৈঠকের সময় পুতিন ও মোদি বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়টি ছাড়াও চলমান অন্যান্য ইস্যু ও দুই দেশের মধ্যকার আরও সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ মতবিনিময় করেন।
পরে ২০৩০ সাল পর্যন্ত রাশিয়া-ভারত অর্থনৈতিক সহযোগিতার কৌশলগত ক্ষেত্রগুলোর উন্নয়নের বিষয়ে পুতিন-মোদির বৈঠকের আলোকে যৌথ বিবৃতি জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ‘বিশেষ বিনিয়োগ ব্যবস্থার কাঠামোর মধ্যে উভয় দেশের বিনিয়োগ কার্যক্রম পুনরুজ্জীবিত করা, ভারসাম্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অর্জনের জন্য ভারত থেকে (রাশিয়ায়) পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধিসহ ২০৩০ সালের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রাশিয়ান ফেডারেশন ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতাসহ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্কিত শুল্ক বাধা দূর করার আকাঙ্ক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এতে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন ও ভারতের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠাসহ দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের উদারীকরণের ক্ষেত্রে সংলাপ অব্যাহত রাখার জন্যও জোর দেয়।
পারমাণবিক শক্তি, জ্বালানি পরিশোধন ও পেট্রোকেমিক্যালসহ জ্বালানি খাতে সহযোগিতার বিকাশ এবং জ্বালানি অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও সরঞ্জামের ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং অংশীদারত্ব বৃদ্ধির বিষয়ও আলোচিত হয় বৈঠকে।
রাশিয়া ও ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়। মস্কো সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্মত হয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য স্টেটসম্যানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার মস্কোতে বৈঠক করেন ভ্লাদিমির পুতিন ও নরেন্দ্র মোদি। এটি দুই দেশের মধ্যে ২২তম দ্বিপক্ষীয় বার্ষিক সম্মেলন। এই বৈঠকের সময় পুতিন ও মোদি বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়টি ছাড়াও চলমান অন্যান্য ইস্যু ও দুই দেশের মধ্যকার আরও সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলো নিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ মতবিনিময় করেন।
পরে ২০৩০ সাল পর্যন্ত রাশিয়া-ভারত অর্থনৈতিক সহযোগিতার কৌশলগত ক্ষেত্রগুলোর উন্নয়নের বিষয়ে পুতিন-মোদির বৈঠকের আলোকে যৌথ বিবৃতি জারি করা হয়। এতে বলা হয়, ‘বিশেষ বিনিয়োগ ব্যবস্থার কাঠামোর মধ্যে উভয় দেশের বিনিয়োগ কার্যক্রম পুনরুজ্জীবিত করা, ভারসাম্যপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য অর্জনের জন্য ভারত থেকে (রাশিয়ায়) পণ্যের সরবরাহ বৃদ্ধিসহ ২০৩০ সালের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রাশিয়ান ফেডারেশন ও ভারতের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সহযোগিতাসহ দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্পর্কিত শুল্ক বাধা দূর করার আকাঙ্ক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র এগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এতে ইউরেশিয়ান ইকোনমিক ইউনিয়ন ও ভারতের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য ক্ষেত্র প্রতিষ্ঠাসহ দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের উদারীকরণের ক্ষেত্রে সংলাপ অব্যাহত রাখার জন্যও জোর দেয়।
পারমাণবিক শক্তি, জ্বালানি পরিশোধন ও পেট্রোকেমিক্যালসহ জ্বালানি খাতে সহযোগিতার বিকাশ এবং জ্বালানি অবকাঠামো, প্রযুক্তি ও সরঞ্জামের ক্ষেত্রে সহযোগিতা এবং অংশীদারত্ব বৃদ্ধির বিষয়ও আলোচিত হয় বৈঠকে।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
৬ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
৭ ঘণ্টা আগে