প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ ফিজিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ৮ জন বাংলাদেশি কর্মী। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁরা আত্মগোপনে আছেন।
নিখোঁজের আগে ওই বাংলাদেশিরা অভিযোগ করেছিলেন, ফিজিতে থাকা নিয়োগদাতারা তাঁদের সঙ্গে ন্যায়সংগত আচরণ করেনি।
এ অবস্থায় দেশটির স্বরাষ্ট্র ও অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী প্রকাশ্যে এসে তাঁদের অভিযোগ পুলিশের কাছে দায়ের করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই ৮ বাংলাদেশি হলেন—মিনহাজুল ইসলাম, আবদুল আহাদ, আরশাদুল আলী, দুরুল, ইমরান আলী, মোহাম্মদ আজিম, লিটন মিয়া ও শহীদুল ইসলাম।
ফিজির সংবাদমাধ্যম ফিজি টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, দেশটির স্বরাষ্ট্র ও অভিবাসনমন্ত্রী পিও টিকোদুয়াদুয়া ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রকাশ্যে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা যে অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে তদন্তের জন্য তাঁদের তো পুলিশের কাছে যেতে হবে।
এর আগে, বাংলাদেশি এসব কর্মী অভিযোগ করেছিলেন, নিয়োগকর্তারা তাঁদের প্রতি অমানবিক আচরণ করেছেন। এরপর থেকেই তাঁরা নিখোঁজ।
মন্ত্রী টিকোদুয়াদুয়া বলেন, ‘তাঁরা পুলিশের কাছে বিষয়টি জানাক। আমি জানি না, তাঁরা কোথায় আছেন। কিন্তু আমি তাঁদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, তাঁরা যেন পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা নিশ্চিত থাকতে পারেন যে, পুলিশ তাঁদের অভিযোগ সঠিকভাবে এবং ন্যায়সংগতভাবে শুনবে।’
এদিকে, বাংলাদেশি নাগরিকদের অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ফিজির কর্মসংস্থান মন্ত্রী অগ্নি দেও সিং। তিনি বলেছেন, কর্মীরা যদি আত্মগোপনে থাকেন, তবে নিয়োগকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করা সম্ভব নয়।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারা যদি আত্মপ্রকাশ না করেন, তবে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হবে না। আমরা তাঁদের প্রতি যথাযথ সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি।’
আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকার ও অভিবাসনসংক্রান্ত বিষয়ে এ ঘটনা নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ ফিজিতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ৮ জন বাংলাদেশি কর্মী। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তাঁরা আত্মগোপনে আছেন।
নিখোঁজের আগে ওই বাংলাদেশিরা অভিযোগ করেছিলেন, ফিজিতে থাকা নিয়োগদাতারা তাঁদের সঙ্গে ন্যায়সংগত আচরণ করেনি।
এ অবস্থায় দেশটির স্বরাষ্ট্র ও অভিবাসনবিষয়ক মন্ত্রী প্রকাশ্যে এসে তাঁদের অভিযোগ পুলিশের কাছে দায়ের করার অনুরোধ জানিয়েছেন।
নিখোঁজ ওই ৮ বাংলাদেশি হলেন—মিনহাজুল ইসলাম, আবদুল আহাদ, আরশাদুল আলী, দুরুল, ইমরান আলী, মোহাম্মদ আজিম, লিটন মিয়া ও শহীদুল ইসলাম।
ফিজির সংবাদমাধ্যম ফিজি টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে, দেশটির স্বরাষ্ট্র ও অভিবাসনমন্ত্রী পিও টিকোদুয়াদুয়া ওই বাংলাদেশি নাগরিকদের প্রকাশ্যে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা যে অভিযোগ করেছেন সে বিষয়ে তদন্তের জন্য তাঁদের তো পুলিশের কাছে যেতে হবে।
এর আগে, বাংলাদেশি এসব কর্মী অভিযোগ করেছিলেন, নিয়োগকর্তারা তাঁদের প্রতি অমানবিক আচরণ করেছেন। এরপর থেকেই তাঁরা নিখোঁজ।
মন্ত্রী টিকোদুয়াদুয়া বলেন, ‘তাঁরা পুলিশের কাছে বিষয়টি জানাক। আমি জানি না, তাঁরা কোথায় আছেন। কিন্তু আমি তাঁদের কাছে আবেদন জানাচ্ছি, তাঁরা যেন পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা নিশ্চিত থাকতে পারেন যে, পুলিশ তাঁদের অভিযোগ সঠিকভাবে এবং ন্যায়সংগতভাবে শুনবে।’
এদিকে, বাংলাদেশি নাগরিকদের অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ফিজির কর্মসংস্থান মন্ত্রী অগ্নি দেও সিং। তিনি বলেছেন, কর্মীরা যদি আত্মগোপনে থাকেন, তবে নিয়োগকর্তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করা সম্ভব নয়।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারা যদি আত্মপ্রকাশ না করেন, তবে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হবে না। আমরা তাঁদের প্রতি যথাযথ সহযোগিতার আশ্বাস দিচ্ছি।’
আন্তর্জাতিক শ্রমিক অধিকার ও অভিবাসনসংক্রান্ত বিষয়ে এ ঘটনা নতুন করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৬ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে