মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও সেনাবাহিনীর মধ্যে নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। প্রাণ বাঁচাতে হাজার হাজার মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে থাইল্যান্ডে পালিয়ে যাচ্ছে। থাই কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এরপর মিয়ানমারে ব্যাপক বিক্ষোভ ও সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর জন্ম হয়।
থাই কর্মকর্তারা বলেছেন, নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশের সীমান্তবর্তী কারেন রাজ্যের মায়াওয়াদি শহরে মিয়ানমারের হাজার হাজার বাসিন্দা জড়ো হচ্ছে। প্রাদেশিক কর্মকর্তাদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১০টি এলাকাজুড়ে প্রায় ৩ হাজার ৯৯৮ জন মিয়ানমারের বাসিন্দা জড়ো হয়েছে।
থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম খাওসোদ ও বিবিসি বার্মিজ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (কেএনএলএ) সশস্ত্র যোদ্ধারা একটি সীমান্তরক্ষী চৌকিতে হামলা করলে দুই বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গতকাল থেকে অনেক মানুষ সীমান্ত অতিক্রম করেছে এবং কেউ কেউ এখনো মিয়ানমারের পাশে অপেক্ষা করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দাতব্য কর্মী বলেছেন, ‘আমাদের কাছে পর্যাপ্ত পানযোগ্য পানি নেই। টয়লেটের ব্যবস্থা নেই।’
সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর কেএনএলএ অভ্যুত্থানবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন ধরেই লড়াই করছে। অন্যদিকে মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, সামরিক জান্তারা এ পর্যন্ত ৩ হাজার ২১২ জনকে হত্যা করেছে এবং ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষকে কারাবন্দী করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিমান হামলার অভিযোগ করেছেন। তাঁরা বলেছেন, বেসামরিক মানুষের ওপরে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। অনেক গ্রাম সম্পূর্ণ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এক গ্রামে বোমা হামলায় শিশুসহ অন্তত আটজন নিহত হয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ‘সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে লড়াই করছে এবং বেসামরিক মানুষের ওপর হামলার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তারা বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর জন্য অভ্যুত্থানবিরোধী যোদ্ধাদেরই দায়ী করেছে।
মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও সেনাবাহিনীর মধ্যে নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। প্রাণ বাঁচাতে হাজার হাজার মানুষ সীমান্ত পাড়ি দিয়ে থাইল্যান্ডে পালিয়ে যাচ্ছে। থাই কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। এরপর মিয়ানমারে ব্যাপক বিক্ষোভ ও সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীর জন্ম হয়।
থাই কর্মকর্তারা বলেছেন, নতুন করে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর থাইল্যান্ডের তাক প্রদেশের সীমান্তবর্তী কারেন রাজ্যের মায়াওয়াদি শহরে মিয়ানমারের হাজার হাজার বাসিন্দা জড়ো হচ্ছে। প্রাদেশিক কর্মকর্তাদের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ১০টি এলাকাজুড়ে প্রায় ৩ হাজার ৯৯৮ জন মিয়ানমারের বাসিন্দা জড়ো হয়েছে।
থাইল্যান্ডের সংবাদমাধ্যম খাওসোদ ও বিবিসি বার্মিজ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠী কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (কেএনএলএ) সশস্ত্র যোদ্ধারা একটি সীমান্তরক্ষী চৌকিতে হামলা করলে দুই বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, গতকাল থেকে অনেক মানুষ সীমান্ত অতিক্রম করেছে এবং কেউ কেউ এখনো মিয়ানমারের পাশে অপেক্ষা করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক দাতব্য কর্মী বলেছেন, ‘আমাদের কাছে পর্যাপ্ত পানযোগ্য পানি নেই। টয়লেটের ব্যবস্থা নেই।’
সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর কেএনএলএ অভ্যুত্থানবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়েছে। তারা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন ধরেই লড়াই করছে। অন্যদিকে মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, সামরিক জান্তারা এ পর্যন্ত ৩ হাজার ২১২ জনকে হত্যা করেছে এবং ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষকে কারাবন্দী করেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে বিমান হামলার অভিযোগ করেছেন। তাঁরা বলেছেন, বেসামরিক মানুষের ওপরে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। অনেক গ্রাম সম্পূর্ণ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় এক গ্রামে বোমা হামলায় শিশুসহ অন্তত আটজন নিহত হয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ‘সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে লড়াই করছে এবং বেসামরিক মানুষের ওপর হামলার বিষয়টি অস্বীকার করেছে। তারা বেসামরিক মানুষের মৃত্যুর জন্য অভ্যুত্থানবিরোধী যোদ্ধাদেরই দায়ী করেছে।
ইসরায়েল যদি গাজায় চলমান যুদ্ধ ও মানবিক বিপর্যয় থামাতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য। এমন ঘোষণা দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে
৪২ মিনিট আগেগাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার আগ্রাসনে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত নিহত হয়েছেন অন্তত ৬০ হাজার ৩৪ জন। এ তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ায় ভয়াবহ এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, যার মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৮ দশমিক ৮। এই শক্তিশালী কম্পনের পর একাধিক দেশে জারি করা হয়েছে সুনামি সতর্কতা। ধারণা করা হচ্ছে, এটি সাম্প্রতিক কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
২ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৪৪ বছর আগে ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই সেন্ট পল’স ক্যাথেড্রালে প্রিন্স চার্লসকে (বর্তমান ব্রিটিশ রাজা) বিয়ে করেছিলেন প্রিন্সেস ডায়ানা। রাজকীয় পোশাক ও ২৫ ফুট লম্বা ট্রেন ছাপিয়ে সেদিন সবার নজর কেড়ে নেয় ডায়ানার মাথার ঝলমলে টায়রা।
১০ ঘণ্টা আগে