মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এ সংঘাত সেখানকার বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মারাত্মক হুমকির সৃষ্টি করেছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো ‘ভয়াবহ নিপীড়ন’ প্রতিরোধে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেছেন, মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ও আরাকান আর্মির (এএ) সংঘর্ষের পাশাপাশি রোহিঙ্গা ও জাতিগত রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। আর এর অর্থ হলো, আগের নৃশংসতার পুনরাবৃত্তির গুরুতর ঝুঁকি রয়েছে। বিবৃতিতে তুর্ক যোগ করেন, ‘শঙ্কা থাকলেও অতীতের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া আমাদের অবশ্যই উচিত নয়।’
এর আগে, ২০১৭ সালে মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর সামরিক অভিযানের পর সেখানে অনেকের মৃত্যু হয়েছিল। ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে শরণার্থীশিবিরে পালিয়ে এসেছিল। এখনো প্রতিবছর হাজার হাজার রোহিঙ্গা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার চেষ্টা করে।
তুর্ক আরও বলেন, রাখাইন রাজ্যের সব বেসামরিক মানুষকে রক্ষায় মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তারকারী দেশগুলোকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের ওপর ভয়াবহ নিপীড়নের আরেকটি পর্ব প্রতিরোধ করতে হবে।
গত বছরের নভেম্বরে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে আরাকান আর্মির আক্রমণের পর রাখাইনে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মূলত যুদ্ধবিরতির বিষয়টি ভেস্তে গেছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বেশ কয়েকটি জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে অন্যতম এএ।
ভলকার তুর্ক আরও বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর থেকে রাখাইনের ১৭টি শহরের মধ্যে ১৫ টিতে সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছে। এতে শত শত মানুষ হতাহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে তিন লাখের বেশি মানুষ।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলমান সংঘাত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। এ সংঘাত সেখানকার বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মারাত্মক হুমকির সৃষ্টি করেছে বলে মনে করছে সংস্থাটি। রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো ‘ভয়াবহ নিপীড়ন’ প্রতিরোধে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে চাপ প্রয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক এক বিবৃতিতে বলেছেন, মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ও আরাকান আর্মির (এএ) সংঘর্ষের পাশাপাশি রোহিঙ্গা ও জাতিগত রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হচ্ছে। আর এর অর্থ হলো, আগের নৃশংসতার পুনরাবৃত্তির গুরুতর ঝুঁকি রয়েছে। বিবৃতিতে তুর্ক যোগ করেন, ‘শঙ্কা থাকলেও অতীতের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া আমাদের অবশ্যই উচিত নয়।’
এর আগে, ২০১৭ সালে মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর সামরিক অভিযানের পর সেখানে অনেকের মৃত্যু হয়েছিল। ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গা রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে শরণার্থীশিবিরে পালিয়ে এসেছিল। এখনো প্রতিবছর হাজার হাজার রোহিঙ্গা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার চেষ্টা করে।
তুর্ক আরও বলেন, রাখাইন রাজ্যের সব বেসামরিক মানুষকে রক্ষায় মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী ও সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর প্রভাব বিস্তারকারী দেশগুলোকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে। রোহিঙ্গাদের ওপর ভয়াবহ নিপীড়নের আরেকটি পর্ব প্রতিরোধ করতে হবে।
গত বছরের নভেম্বরে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে আরাকান আর্মির আক্রমণের পর রাখাইনে আবারও সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মূলত যুদ্ধবিরতির বিষয়টি ভেস্তে গেছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বেশ কয়েকটি জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে অন্যতম এএ।
ভলকার তুর্ক আরও বলেন, অনানুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর থেকে রাখাইনের ১৭টি শহরের মধ্যে ১৫ টিতে সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছে। এতে শত শত মানুষ হতাহত হয়েছে। বাস্তুচ্যুত হয়েছে তিন লাখের বেশি মানুষ।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, আব্দুল কালাম ওরফে নেহা ১০ বছর বয়সে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেন। প্রায় দুই দশক মুম্বাইয়ে কাটানোর পর তিনি ভোপালে থিতু হন। পুলিশের অভিযোগ, তিনি তৃতীয় লিঙ্গের পরিচয় ধারণ করে স্থানীয় হিজড়া সম্প্রদায়ের সক্রিয় সদস্য হয়েছিলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় দালালদের সহায়তায় ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার...
১ ঘণ্টা আগেদুর্গাপুরের জনসভা থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সরাসরি অভিযোগ করেছেন, ‘তৃণমূল সরকার বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক পরিচয় বিপন্ন করেছে।’ তাঁর স্পষ্ট বার্তা, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী যারা বেআইনি অনুপ্রবেশকারী, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
১ ঘণ্টা আগেফরাসি প্রযুক্তিতে তৈরি যুদ্ধবিমানের প্রায় ২৫০টি ইঞ্জিন কিনতে চলেছে ভারত, যার আনুমানিক খরচ ৬১ হাজার কোটি রুটি। এতে ভারতীয় প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হবে আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও আধুনিকতা, যা দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পে এক নতুন মাত্রা আনবে।
২ ঘণ্টা আগেএডুয়ার্দো বলসোনারো চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। সেখানে থেকে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মাধ্যমে নিজ দেশের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। এদিকে দেশে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। ঠিক এই সময়ে
২ ঘণ্টা আগে