অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তান। যুদ্ধ–বিগ্রহ, তালেবানদের শাসন ব্যবস্থাসহ নানা কারণে দেশটি নিয়ে ভীতি আছে বিশ্ববাসীর মনে। কাজ ছাড়া শুধু ঘুরতে তাই সেখানে যেতে চান না তেমন কেউ। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দেশটিতে আনাগোনা বেড়েছে বিদেশি পর্যটকের। তাও আবার যেনতেন পর্যটক নয়, ট্রাভেল ভ্লগাররা ভিড় করছেন এই দেশটিতে।
এসব ট্রাভেল ভ্লগার বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় করিয়ে দিতে চান ভিন্ন এক আফগানিস্তানকে। তাঁদের ভাষ্যমতে, আফগানিস্তান মানেই কেবল যুদ্ধ আর গোলাবারুদ নয়, দেশটিতে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, উষ্ণ আতিথেয়তা।
অনেক ভ্লগার আফগানিস্তানকে ‘ভুল বোঝাবুঝির শিকার দেশ’ হিসেবে তুলে ধরছেন, যেখানে বাস্তবে মানুষ বন্ধুবৎসল ও অতিথিপরায়ণ। এই চিত্রায়ণ অংশত সত্য হলেও, এটি আফগানিস্তানের গভীর সংকট, যেমন—নারীদের প্রতি দমননীতি, মৌলবাদী শাসনব্যবস্থা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলোকে আড়াল করতে পারে বলে অনেকের আশঙ্কা।
তবে এটি স্পষ্ট যে, কেবল ব্যক্তিগত কৌতূহলই নয়, ইউটিউব অ্যালগরিদমের চাহিদা মেটানোও এই ভ্রমণের অন্যতম প্রধান কারণ। কারণ, ‘বিপজ্জনক দেশ’ বা ‘বিরল অভিজ্ঞতা’ সংক্রান্ত ভিডিও দ্রুত ভাইরাল হয়। আর যত ভাইরাল তত বাড়ছে একজন ভ্লগারের জনপ্রিয়তা এবং আয়। গত ক’বছরের জরিপ বলছে, উন্নত বিশ্বের ভ্লগার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটররা ক্রমেই অনুন্নত বা স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে উপজীব্য করে ভিডিও তৈরির দিকে ঝুঁকছেন। কারণ, এসব দেশের দর্শকদের সহজেই আকৃষ্ট করা যায়।
এ ইস্যুতে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ। প্রতিবেদনে কেস স্টাডি হিসেবে নোলান সামুরে নামের এক কানাডীয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরের কথা তুলে ধরা হয়েছে। তাঁর ভ্রমণ সংক্রান্ত ভিডিওগুলোতে বলা হচ্ছে, আফগানিস্তান সম্পর্কে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো যে খবর প্রকাশ করে তা পক্ষপাতমূলক। এর বাইরেও আফগানিস্তানের অন্য চিত্র রয়েছে যা গণমাধ্যমগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করে।
আফগানিস্তানের কট্টর পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে ‘মহান’ করে দেখানোর প্রচেষ্টা স্পষ্ট তাঁর কনটেন্টগুলোতে। বিভিন্ন ভিডিওতে তিনি আফগান সমাজকে অভিহিত করেছেন ‘শুধুমাত্র পুরুষদের রাজত্ব’ হিসেবে। তালেবানদের ভদ্র, নম্র এবং অতিথিপরায়ণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। কোনো কোনো জায়গায় তাঁদের ডেকেছেন ‘তালিব্রো’ (কাছের বন্ধু বা ভাই বোঝাতে ব্রো শব্দটি ব্যবহার করা হয়) বলে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটি আসলে একটি বহিরাগত পর্যবেক্ষকের কৌতূহলী মন্তব্য হলেও, এর গভীরে রয়েছে আফগান সমাজের কঠিন বাস্তবতা। যেহেতু তালেবান সরকার ২০২১ সালের পর থেকে নারীদের অধিকাংশ নাগরিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে, তাই আফগান সমাজের এই একপেশে চিত্র আসলে একটি গভীরতর সামাজিক ও রাজনৈতিক সংকটের প্রতিফলন। যদিও সামুরে স্বীকার করেন যে, তিনি নারীদের নিপীড়নের কিছু উদাহরণ দেখেছেন, তবে তাঁর ভিডিওর বেশির ভাগ অংশে এটি খুব গুরুত্ব সহকারে আলোচিত হয়নি। বরং, পুরুষদের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোই ভিডিওর মূল আকর্ষণ হিসেবে দেখানো হয়েছে।
অনেক ভ্লগার আবার তালেবানদের সঙ্গে গুলি চালানোর মতো কর্মকাণ্ডেও অংশ নিচ্ছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড জনসাধারণের সামনে সহজ করে উপস্থাপন করার মধ্য দিয়ে পরোক্ষভাবে উগ্রবাদী এক শাসকগোষ্ঠীকে নরম করে তুলছেন এই কনটেন্ট ক্রিয়েটররা। প্রশ্ন উঠছে, কেবলই কি সাহসী অভিযান নাকি এর আড়ালে ঢাকা পড়ছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো?
কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন, এই ধরনের ভ্লগিং তালেবান শাসনের বিরুদ্ধে জনগণের লড়াইকে দুর্বল করতে পারে। অনেকেই বলছেন, যদি ভ্রমণ কনটেন্ট নির্মাতারা সত্যিই আফগান জনগণের জীবনযাত্রা এবং দুঃখ–দুর্দশা তুলে ধরতে চান, তবে তাঁদের আরও দায়িত্বশীলভাবে বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে হবে। নতুবা, এটি শুধুই বিনোদন–ভিত্তিক কনটেন্ট থেকে যাবে, যেখানে আফগানিস্তানের বাস্তবতাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করার ঝুঁকি থাকে।
এদিকে, দেশটিতে যারা ভ্রমণ করছেন তাঁদের নিরাপত্তা নিয়েও থেকে যায় প্রশ্ন। পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশ আফগানিস্তান ভ্রমণে কঠোর সতর্কতা জারি করে রেখেছে। কারণ, বিদেশিদের অপহরণ, হত্যা, অকারণে গ্রেপ্তার করার মতো ঘটনা সেখানে ঘটছে। এর আগে জনপ্রিয় ব্রিটিশ ভ্লগার মাইলস রুটলেসকে আটক করেছিল তালেবানরা।
অবশ্য, পর্যটন শিল্পে নজর দিতে শুরু করেছে তালেবান সরকার। বিপুলসংখ্যক পর্যটক যাচ্ছেনও। সম্প্রতি আফগানিস্তানের হেরাত জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০২৩ সালে নয় মাসে প্রায় ৯ হাজার ৩০০ দেশি ও বিদেশি পর্যটক, সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী হেরাত জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক ট্রাভেল এজেন্সি লুপিন ট্রাভেল জানায়, ২০২৪ সালে আফগানিস্তান ভ্রমণের জন্য তাঁদের সবচেয়ে বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। তিনি আরও জানান, আগের তুলনায় এখন দেশটিতে ভ্রমণ করা অনেকটাই নিরাপদ।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশ আফগানিস্তান। যুদ্ধ–বিগ্রহ, তালেবানদের শাসন ব্যবস্থাসহ নানা কারণে দেশটি নিয়ে ভীতি আছে বিশ্ববাসীর মনে। কাজ ছাড়া শুধু ঘুরতে তাই সেখানে যেতে চান না তেমন কেউ। কিন্তু গত কয়েক বছর ধরে দেশটিতে আনাগোনা বেড়েছে বিদেশি পর্যটকের। তাও আবার যেনতেন পর্যটক নয়, ট্রাভেল ভ্লগাররা ভিড় করছেন এই দেশটিতে।
এসব ট্রাভেল ভ্লগার বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় করিয়ে দিতে চান ভিন্ন এক আফগানিস্তানকে। তাঁদের ভাষ্যমতে, আফগানিস্তান মানেই কেবল যুদ্ধ আর গোলাবারুদ নয়, দেশটিতে আছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, উষ্ণ আতিথেয়তা।
অনেক ভ্লগার আফগানিস্তানকে ‘ভুল বোঝাবুঝির শিকার দেশ’ হিসেবে তুলে ধরছেন, যেখানে বাস্তবে মানুষ বন্ধুবৎসল ও অতিথিপরায়ণ। এই চিত্রায়ণ অংশত সত্য হলেও, এটি আফগানিস্তানের গভীর সংকট, যেমন—নারীদের প্রতি দমননীতি, মৌলবাদী শাসনব্যবস্থা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলোকে আড়াল করতে পারে বলে অনেকের আশঙ্কা।
তবে এটি স্পষ্ট যে, কেবল ব্যক্তিগত কৌতূহলই নয়, ইউটিউব অ্যালগরিদমের চাহিদা মেটানোও এই ভ্রমণের অন্যতম প্রধান কারণ। কারণ, ‘বিপজ্জনক দেশ’ বা ‘বিরল অভিজ্ঞতা’ সংক্রান্ত ভিডিও দ্রুত ভাইরাল হয়। আর যত ভাইরাল তত বাড়ছে একজন ভ্লগারের জনপ্রিয়তা এবং আয়। গত ক’বছরের জরিপ বলছে, উন্নত বিশ্বের ভ্লগার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটররা ক্রমেই অনুন্নত বা স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে উপজীব্য করে ভিডিও তৈরির দিকে ঝুঁকছেন। কারণ, এসব দেশের দর্শকদের সহজেই আকৃষ্ট করা যায়।
এ ইস্যুতে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ। প্রতিবেদনে কেস স্টাডি হিসেবে নোলান সামুরে নামের এক কানাডীয় কনটেন্ট ক্রিয়েটরের কথা তুলে ধরা হয়েছে। তাঁর ভ্রমণ সংক্রান্ত ভিডিওগুলোতে বলা হচ্ছে, আফগানিস্তান সম্পর্কে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো যে খবর প্রকাশ করে তা পক্ষপাতমূলক। এর বাইরেও আফগানিস্তানের অন্য চিত্র রয়েছে যা গণমাধ্যমগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করে।
আফগানিস্তানের কট্টর পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থাকে ‘মহান’ করে দেখানোর প্রচেষ্টা স্পষ্ট তাঁর কনটেন্টগুলোতে। বিভিন্ন ভিডিওতে তিনি আফগান সমাজকে অভিহিত করেছেন ‘শুধুমাত্র পুরুষদের রাজত্ব’ হিসেবে। তালেবানদের ভদ্র, নম্র এবং অতিথিপরায়ণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। কোনো কোনো জায়গায় তাঁদের ডেকেছেন ‘তালিব্রো’ (কাছের বন্ধু বা ভাই বোঝাতে ব্রো শব্দটি ব্যবহার করা হয়) বলে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটি আসলে একটি বহিরাগত পর্যবেক্ষকের কৌতূহলী মন্তব্য হলেও, এর গভীরে রয়েছে আফগান সমাজের কঠিন বাস্তবতা। যেহেতু তালেবান সরকার ২০২১ সালের পর থেকে নারীদের অধিকাংশ নাগরিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে, তাই আফগান সমাজের এই একপেশে চিত্র আসলে একটি গভীরতর সামাজিক ও রাজনৈতিক সংকটের প্রতিফলন। যদিও সামুরে স্বীকার করেন যে, তিনি নারীদের নিপীড়নের কিছু উদাহরণ দেখেছেন, তবে তাঁর ভিডিওর বেশির ভাগ অংশে এটি খুব গুরুত্ব সহকারে আলোচিত হয়নি। বরং, পুরুষদের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলোই ভিডিওর মূল আকর্ষণ হিসেবে দেখানো হয়েছে।
অনেক ভ্লগার আবার তালেবানদের সঙ্গে গুলি চালানোর মতো কর্মকাণ্ডেও অংশ নিচ্ছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড জনসাধারণের সামনে সহজ করে উপস্থাপন করার মধ্য দিয়ে পরোক্ষভাবে উগ্রবাদী এক শাসকগোষ্ঠীকে নরম করে তুলছেন এই কনটেন্ট ক্রিয়েটররা। প্রশ্ন উঠছে, কেবলই কি সাহসী অভিযান নাকি এর আড়ালে ঢাকা পড়ছে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো?
কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন, এই ধরনের ভ্লগিং তালেবান শাসনের বিরুদ্ধে জনগণের লড়াইকে দুর্বল করতে পারে। অনেকেই বলছেন, যদি ভ্রমণ কনটেন্ট নির্মাতারা সত্যিই আফগান জনগণের জীবনযাত্রা এবং দুঃখ–দুর্দশা তুলে ধরতে চান, তবে তাঁদের আরও দায়িত্বশীলভাবে বিষয়গুলো উপস্থাপন করতে হবে। নতুবা, এটি শুধুই বিনোদন–ভিত্তিক কনটেন্ট থেকে যাবে, যেখানে আফগানিস্তানের বাস্তবতাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করার ঝুঁকি থাকে।
এদিকে, দেশটিতে যারা ভ্রমণ করছেন তাঁদের নিরাপত্তা নিয়েও থেকে যায় প্রশ্ন। পশ্চিমা বেশ কয়েকটি দেশ আফগানিস্তান ভ্রমণে কঠোর সতর্কতা জারি করে রেখেছে। কারণ, বিদেশিদের অপহরণ, হত্যা, অকারণে গ্রেপ্তার করার মতো ঘটনা সেখানে ঘটছে। এর আগে জনপ্রিয় ব্রিটিশ ভ্লগার মাইলস রুটলেসকে আটক করেছিল তালেবানরা।
অবশ্য, পর্যটন শিল্পে নজর দিতে শুরু করেছে তালেবান সরকার। বিপুলসংখ্যক পর্যটক যাচ্ছেনও। সম্প্রতি আফগানিস্তানের হেরাত জাদুঘর কর্তৃপক্ষ জানায়, ২০২৩ সালে নয় মাসে প্রায় ৯ হাজার ৩০০ দেশি ও বিদেশি পর্যটক, সরকারি ও বেসরকারি স্কুলের শিক্ষার্থী হেরাত জাদুঘর পরিদর্শন করেছেন।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক ট্রাভেল এজেন্সি লুপিন ট্রাভেল জানায়, ২০২৪ সালে আফগানিস্তান ভ্রমণের জন্য তাঁদের সবচেয়ে বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছে। তিনি আরও জানান, আগের তুলনায় এখন দেশটিতে ভ্রমণ করা অনেকটাই নিরাপদ।
যুক্তরাষ্ট্রের জিম্মি বিষয়ক দূত অ্যাডাম বোহলার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের দালাল নয়। ইসরায়েলের তরফ থেকে হামাসের সঙ্গে তাঁর সরাসরি আলোচনার নিন্দা করার পর তিনি এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। মার্কিন ও ইসরায়েলি গণমাধ্যমকে দেওয়া একাধিক সাক্ষাৎকারে...
২৪ মিনিট আগেহোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে রিমুভ করায় অ্যাডমিনকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক পাকিস্তানি। গত বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারে এ ঘটনা ঘটে। গত শনিবার অভিযুক্ত আশফাককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ...
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ওয়েলসের রাজনীতির প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নেতৃত্ব দিতে সক্ষম নেতাদের সামনের কাতারে আনতে ইচ্ছাকৃত মিথ্যাচারকারীদের পদচ্যুত করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে সম্প্রতি ওয়েলসের পার্লামেন্টে একটি প্রস্তাব আনা হয়েছে। এমনকি আগামী বছরের মধ্যে এই বিষয়ে আইন...
৫ ঘণ্টা আগেরোববারের অভিযানে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে তিনটি গ্রাম—কুরস্কের উত্তরাঞ্চলীয় শহর স্তারায়া, নোভায়া সোরোচিনা এবং মালায়া লোকনিয়া। এ ছাড়া পূর্বাঞ্চলীয় একটি ছোট জনবসতিও পুনর্দখল করেছে রাশিয়া।
৫ ঘণ্টা আগে