অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি ও প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে পৌনে ৩ কোটি রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন বিজেপির এমপি নিশিকান্ত দুবে। এই অভিযোগে মহুয়াকে সংসদ থেকে দ্রুত বরখাস্ত করারও দাবি জানান নিশিকান্ত।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিশিকান্তের দাবি অনুযায়ী—মহুয়া ওই ঘুষ নিয়েছিলেন ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে। ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপ ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে সংসদে কতগুলো প্রশ্ন উত্থাপনের শর্তে ওই ঘুষ গ্রহণ করেন মহুয়া।
লোকসভা স্পিকার ওম বিড়লার কাছে লিখিত আকারে পাঠানো ওই অভিযোগে মহুয়ার বিরুদ্ধে সংসদীয় বিশেষ অধিকার লঙ্ঘন, সংসদ অবমাননা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলেন নিশিকান্ত দুবে।
অভিযোগের বিষয়ে মহুয়া মৈত্র বলেছেন, এ বিষয়ে যেকোনো তদন্তকে তিনি স্বাগত জানাবেন।
এদিকে অভিযোগটির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ঘুষ প্রদান করা হিরানন্দানি গ্রুপও। এ ধরনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই দাবি করে হিরানন্দানি গ্রুপের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা সব সময় ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যেই থাকি এবং রাজনীতি নিয়ে কোনো ব্যবসা করি না।’
লিখিত অভিযোগে নিশিকান্ত উল্লেখ করেছেন, হিরানন্দানি গ্রুপ আদানি গ্রুপের কাছে এনার্জি ও অবকাঠামো চুক্তি হারিয়েছিল। আর এ বিষয়ে সংসদে মহুয়ার প্রশ্নগুলো মূলত পূর্বের ব্যবসায়িক স্বার্থকে (হিরানন্দানি গ্রুপের) স্থায়ী করার জন্য ইন্ধন দিয়েছিল। এর বিনিময়ে ব্যবসায়ী হিরানন্দানি মহুয়াকে দুই কোটি রুপি নগদ এবং আইফোনের মতো উপহারসামগ্রীও দেন। এ ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণায় খরচ করার জন্য আরও ৭৫ লাখ রুপি দেওয়া হয় মহুয়াকে।
২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সংসদে উত্থাপন করা মহুয়ার ৬১টি প্রশ্নের মধ্যে ৫০টিই হিরানন্দানি গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন নিশিকান্ত।
ভারতীয় লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি ও প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে পৌনে ৩ কোটি রুপি ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন বিজেপির এমপি নিশিকান্ত দুবে। এই অভিযোগে মহুয়াকে সংসদ থেকে দ্রুত বরখাস্ত করারও দাবি জানান নিশিকান্ত।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিশিকান্তের দাবি অনুযায়ী—মহুয়া ওই ঘুষ নিয়েছিলেন ব্যবসায়ী দর্শন হিরানন্দানির কাছ থেকে। ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপ ও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে টার্গেট করে সংসদে কতগুলো প্রশ্ন উত্থাপনের শর্তে ওই ঘুষ গ্রহণ করেন মহুয়া।
লোকসভা স্পিকার ওম বিড়লার কাছে লিখিত আকারে পাঠানো ওই অভিযোগে মহুয়ার বিরুদ্ধে সংসদীয় বিশেষ অধিকার লঙ্ঘন, সংসদ অবমাননা ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলেন নিশিকান্ত দুবে।
অভিযোগের বিষয়ে মহুয়া মৈত্র বলেছেন, এ বিষয়ে যেকোনো তদন্তকে তিনি স্বাগত জানাবেন।
এদিকে অভিযোগটির বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দিয়েছে ঘুষ প্রদান করা হিরানন্দানি গ্রুপও। এ ধরনের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই দাবি করে হিরানন্দানি গ্রুপের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমরা সব সময় ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যেই থাকি এবং রাজনীতি নিয়ে কোনো ব্যবসা করি না।’
লিখিত অভিযোগে নিশিকান্ত উল্লেখ করেছেন, হিরানন্দানি গ্রুপ আদানি গ্রুপের কাছে এনার্জি ও অবকাঠামো চুক্তি হারিয়েছিল। আর এ বিষয়ে সংসদে মহুয়ার প্রশ্নগুলো মূলত পূর্বের ব্যবসায়িক স্বার্থকে (হিরানন্দানি গ্রুপের) স্থায়ী করার জন্য ইন্ধন দিয়েছিল। এর বিনিময়ে ব্যবসায়ী হিরানন্দানি মহুয়াকে দুই কোটি রুপি নগদ এবং আইফোনের মতো উপহারসামগ্রীও দেন। এ ছাড়া নির্বাচনী প্রচারণায় খরচ করার জন্য আরও ৭৫ লাখ রুপি দেওয়া হয় মহুয়াকে।
২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে সংসদে উত্থাপন করা মহুয়ার ৬১টি প্রশ্নের মধ্যে ৫০টিই হিরানন্দানি গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বলে অভিযোগে উল্লেখ করেছেন নিশিকান্ত।
ইউরোপীয় নেতারা একমত হয়েছেন, ইউরোপ নিজেই নিজের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সক্ষম, মার্কিন সহায়তা তাদের প্রয়োজন নেই। নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় আরও বাড়ানোর ব্যাপারে প্রাথমিকভাবে ঐকমত্যে পৌঁছেছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি আইনপ্রণেতা আভিগদর লিবারম্যান ফিলিস্তিন বিদ্বেষের জন্য সুপরিচিত। সর্বশেষ গতকাল রোববার তিনি গাজার সব ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে মিসরের সিনাই উপত্যকায় পাঠানোর আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর এই আহ্বান মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনার প্রতিধ্বনি। যেখানে, গাজাবাসীকে তাদের বাসভূমি
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যভিত্তিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী বন্দরনগরী কায়াকফিউকে হামলা চালিয়েছে। আরাকান আর্মি কায়াকফিউতে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর নৌঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওভাল অফিসে ভলোদিমির জেলেনস্কিকে তীব্র ভর্ৎসনা করা ছিল একটি পরিকল্পিত রাজনৈতিক ফাঁদ। ট্রাম্প প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে এটি সাজিয়েছিল, যাতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে অসম্মানিত করা যায় এবং ভবিষ্যতে যা কিছু ঘটবে, তাতে যেন তিনি কোনো বাধা হয়ে না দাঁড়ান। এমনটাই মনে...
২ ঘণ্টা আগে