
‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
এ ক্ষেত্রে থাইল্যান্ডের গাড়িচালকেরা এগিয়ে গেলেন আরও এক ধাপ। পর্যটকদের আনাগোনা না থাকায় গত দেড় বছরের বেশি সময় ধরে এমনিতেই অলস সময় পার করছেন তাঁরা। বিধিনিষেধের কারণে সেই অলস সময়টা দীর্ঘায়িত হচ্ছিল। লকডাউনে গাড়ির চাকা যখন ঘুরছিল না তখন ট্যাক্সির ছাদেই বাগান করেছেন তাঁরা।
থাই গাড়িচালকদের এই বিচিত্র উদ্যোগ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি। সেই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দেশটির গাড়িচালকদের দুটি সমবায় রেতচাপরুক এবং বোভর্নের চালকেরা সীমিত চলাচল শুরু করার পরও চলতি বছর খরচের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছিলেন না। যাত্রীরা কম ভাড়া দাবি করায় সংকট আরও বেড়ে যায়। চার্জ অর্ধেক কমিয়ে এনে ৯ দশমিক ০৯ ডলার করার পরেও যানবাহনের জন্য দৈনিক অর্থ প্রদানের সামর্থ্য ছিল না অনেকের। ফলে সমবায়ের পার্কিংয়ের জায়গায় দীর্ঘ সারিতে গাড়ি রেখে চলে গেছেন তাঁরা। মহামারির কারণেও অনেকে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর অনেকে বিভিন্ন গ্যাস স্টেশনে গাড়ি রেখে চলে যান অন্যত্র। এতে করে চালকদের পাশাপাশি ঋণের চাপে পড়ে সমবায় দুটি। সংকট থেকে পরিত্রাণ পেতে দারুণ এক উদ্যোগ নেন সমিতির লোকজন। পার্কিংয়ের জায়গায় অলসভাবে পড়ে থাকা ট্যাক্সিগুলোতে ছোট করে বাগান বানিয়ে ফেলেন। আর ‘ছাদ বাগান’ নামের চিরায়ত টার্মের নতুন রূপ দেয়। চালক আর এখানকার কর্মীরা শুরু করেন পরিচর্যা।
ছাদের মাপ নিয়ে প্রথমে বাঁশের কাঠামো বানানো হয়। এরপর প্লাস্টিক ব্যবহার করে বসাতে থাকেন ছোট ছোট ব্যাগ। আর সেই ব্যাগের ওপরই মাটি রেখে চাষ করতে শুরু করেন টমেটো, শসা এবং শিমজাতীয় বিভিন্ন সবজি। পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে মনে হবে সবুজের গলিতে হেঁটে যাচ্ছেন। আয়ের অন্যতম উৎস হওয়ার পাশাপাশি সবুজায়নে যা এখন অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করছে।

‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
এ ক্ষেত্রে থাইল্যান্ডের গাড়িচালকেরা এগিয়ে গেলেন আরও এক ধাপ। পর্যটকদের আনাগোনা না থাকায় গত দেড় বছরের বেশি সময় ধরে এমনিতেই অলস সময় পার করছেন তাঁরা। বিধিনিষেধের কারণে সেই অলস সময়টা দীর্ঘায়িত হচ্ছিল। লকডাউনে গাড়ির চাকা যখন ঘুরছিল না তখন ট্যাক্সির ছাদেই বাগান করেছেন তাঁরা।
থাই গাড়িচালকদের এই বিচিত্র উদ্যোগ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি। সেই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, দেশটির গাড়িচালকদের দুটি সমবায় রেতচাপরুক এবং বোভর্নের চালকেরা সীমিত চলাচল শুরু করার পরও চলতি বছর খরচের সঙ্গে তাল মেলাতে পারছিলেন না। যাত্রীরা কম ভাড়া দাবি করায় সংকট আরও বেড়ে যায়। চার্জ অর্ধেক কমিয়ে এনে ৯ দশমিক ০৯ ডলার করার পরেও যানবাহনের জন্য দৈনিক অর্থ প্রদানের সামর্থ্য ছিল না অনেকের। ফলে সমবায়ের পার্কিংয়ের জায়গায় দীর্ঘ সারিতে গাড়ি রেখে চলে গেছেন তাঁরা। মহামারির কারণেও অনেকে গ্রামের বাড়িতে চলে গিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর অনেকে বিভিন্ন গ্যাস স্টেশনে গাড়ি রেখে চলে যান অন্যত্র। এতে করে চালকদের পাশাপাশি ঋণের চাপে পড়ে সমবায় দুটি। সংকট থেকে পরিত্রাণ পেতে দারুণ এক উদ্যোগ নেন সমিতির লোকজন। পার্কিংয়ের জায়গায় অলসভাবে পড়ে থাকা ট্যাক্সিগুলোতে ছোট করে বাগান বানিয়ে ফেলেন। আর ‘ছাদ বাগান’ নামের চিরায়ত টার্মের নতুন রূপ দেয়। চালক আর এখানকার কর্মীরা শুরু করেন পরিচর্যা।
ছাদের মাপ নিয়ে প্রথমে বাঁশের কাঠামো বানানো হয়। এরপর প্লাস্টিক ব্যবহার করে বসাতে থাকেন ছোট ছোট ব্যাগ। আর সেই ব্যাগের ওপরই মাটি রেখে চাষ করতে শুরু করেন টমেটো, শসা এবং শিমজাতীয় বিভিন্ন সবজি। পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে মনে হবে সবুজের গলিতে হেঁটে যাচ্ছেন। আয়ের অন্যতম উৎস হওয়ার পাশাপাশি সবুজায়নে যা এখন অন্যতম উৎস হিসেবে কাজ করছে।

১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
২৯ মিনিট আগে
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
২ ঘণ্টা আগে
দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরানের রাজধানী তেহরানে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সুপেয় পানির উৎস শুকিয়ে যেতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। টানা খরার কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
গতকাল রোববার দেশটির সরকারি সংবাদ সংস্থা আইআরএনএ জানায়, রাজধানীর অন্যতম প্রধান পাঁচটি পানির উৎসের মধ্যে আমির কবির বাঁধ একটি। বর্তমানে আমির কবির বাঁধে মাত্র ১ কোটি ৪০ লাখ ঘনমিটার পানি রয়েছে, যা বাঁধটির ধারণক্ষমতার মাত্র ৮ শতাংশ। তেহরান পানি সরবরাহ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বেহজাদ পারসা জানান, এই পরিমাণ পানি রাজধানীতে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সরবরাহ করা যাবে। এরপর আর কোনো পানির উৎস থাকবে না।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখোমুখি এখন তেহরান ও এর আশপাশের অঞ্চল। গত মাসে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এ বছর প্রদেশটিতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ‘গত এক শতাব্দীর মধ্যে নজিরবিহীনভাবে’ কম।
১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
এক বছর আগেও আমির কবির বাঁধে ৮ কোটি ৬০ লাখ ঘনমিটার পানি ছিল বলে জানান পারসা। কিন্তু এ বছর তেহরানে কোনো বৃষ্টিপাত নেই, ফলে পানির মজুত কমে গেছে। তবে তিনি অন্যান্য জলাধারের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
ইরানি গণমাধ্যমগুলো জানায়, তেহরানের মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। পানি সাশ্রয়ের জন্য ইতিমধ্যে কয়েকটি এলাকার সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে। এর আগেও কিছু শহরে সাময়িকভাবে পানির সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছিল।
গত জুলাই ও আগস্ট মাসে পানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকার দুই দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছিল। ওই সময় তীব্র দাবদাহে তেহরানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে পৌঁছায় এবং কিছু এলাকায় ৫০ ডিগ্রির বেশি হয়।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সে সময় বলেছিলেন, ‘আমাদের পানির সংকট আসলে যতটা বলা হচ্ছে তারচেয়ে বেশি গুরুতর।’
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের শুষ্ক প্রদেশগুলোতে পানির সংকট আরও প্রকট। খরা ছাড়াও ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এ সংকট বাড়িয়ে তুলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবও এর সঙ্গে যুক্ত।
এদিকে ইরানের প্রতিবেশী ইরাকও ১৯৯৩ সালের পর সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখে পড়েছে। দেশটির মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পানির স্তর ২৭ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এর কারণ কম বৃষ্টিপাত ও উজানে পানির প্রবাহে বাধা। এতে ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে গুরুতর মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে।

ইরানের রাজধানী তেহরানে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে সুপেয় পানির উৎস শুকিয়ে যেতে পারে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন দেশটির কর্মকর্তারা। টানা খরার কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম।
গতকাল রোববার দেশটির সরকারি সংবাদ সংস্থা আইআরএনএ জানায়, রাজধানীর অন্যতম প্রধান পাঁচটি পানির উৎসের মধ্যে আমির কবির বাঁধ একটি। বর্তমানে আমির কবির বাঁধে মাত্র ১ কোটি ৪০ লাখ ঘনমিটার পানি রয়েছে, যা বাঁধটির ধারণক্ষমতার মাত্র ৮ শতাংশ। তেহরান পানি সরবরাহ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক বেহজাদ পারসা জানান, এই পরিমাণ পানি রাজধানীতে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ পর্যন্ত সরবরাহ করা যাবে। এরপর আর কোনো পানির উৎস থাকবে না।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখোমুখি এখন তেহরান ও এর আশপাশের অঞ্চল। গত মাসে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন, এ বছর প্রদেশটিতে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ‘গত এক শতাব্দীর মধ্যে নজিরবিহীনভাবে’ কম।
১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
এক বছর আগেও আমির কবির বাঁধে ৮ কোটি ৬০ লাখ ঘনমিটার পানি ছিল বলে জানান পারসা। কিন্তু এ বছর তেহরানে কোনো বৃষ্টিপাত নেই, ফলে পানির মজুত কমে গেছে। তবে তিনি অন্যান্য জলাধারের পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানাননি।
ইরানি গণমাধ্যমগুলো জানায়, তেহরানের মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৩০ লাখ ঘনমিটার পানি ব্যবহার করে। পানি সাশ্রয়ের জন্য ইতিমধ্যে কয়েকটি এলাকার সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে। এর আগেও কিছু শহরে সাময়িকভাবে পানির সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছিল।
গত জুলাই ও আগস্ট মাসে পানি ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের লক্ষ্যে সরকার দুই দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছিল। ওই সময় তীব্র দাবদাহে তেহরানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে পৌঁছায় এবং কিছু এলাকায় ৫০ ডিগ্রির বেশি হয়।
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান সে সময় বলেছিলেন, ‘আমাদের পানির সংকট আসলে যতটা বলা হচ্ছে তারচেয়ে বেশি গুরুতর।’
ইরানের দক্ষিণাঞ্চলের শুষ্ক প্রদেশগুলোতে পানির সংকট আরও প্রকট। খরা ছাড়াও ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও ব্যবস্থাপনার দুর্বলতা এ সংকট বাড়িয়ে তুলছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবও এর সঙ্গে যুক্ত।
এদিকে ইরানের প্রতিবেশী ইরাকও ১৯৯৩ সালের পর সবচেয়ে ভয়াবহ খরার মুখে পড়েছে। দেশটির মধ্য দিয়ে বয়ে যাওয়া টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর পানির স্তর ২৭ শতাংশ পর্যন্ত কমে গেছে। এর কারণ কম বৃষ্টিপাত ও উজানে পানির প্রবাহে বাধা। এতে ইরাকের দক্ষিণাঞ্চলে গুরুতর মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে।

‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
১৬ অক্টোবর ২০২১
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
২ ঘণ্টা আগে
দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাড়ি তৈরিতে অপরিহার্য কম্পিউটার চিপ রপ্তানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা চীন ধীরে ধীরে শিথিল করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। এ সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নতুন করে হওয়া বাণিজ্য চুক্তির অংশ বলে জানানো হয়েছে।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ায় চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এই চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ করে।
চুক্তিতে গাড়ির চিপ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন রপ্তানি, বিরল খনিজ পদার্থের সরবরাহ ও ফেন্টানিল নামের মাদক তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামালের বাণিজ্য নিয়েও সমঝোতা হয়।
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
ওয়াশিংটনে চীনা দূতাবাসের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, যেসব বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে, সেসবের বিস্তারিত তথ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেছে।
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক মূলত পারস্পরিকভাবে লাভজনক। প্রেসিডেন্ট সি জিন পিং যেমন বলেছেন—দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক হওয়া উচিত তাদের পারস্পরিক সম্পর্কের নোঙর ও চালিকাশক্তি; কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়।
গত শনিবার হোয়াইট হাউস প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়, দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও অন্য কর্মকর্তারা মূল চুক্তির বিষয়গুলো ঘোষণা করেন।
ওই বৈঠককে ‘অসাধারণ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে বেইজিং বলছে, এর মধ্য দিয়ে দেশ দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ইস্যু সমাধানে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।

গাড়ি তৈরিতে অপরিহার্য কম্পিউটার চিপ রপ্তানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা চীন ধীরে ধীরে শিথিল করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। এ সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে নতুন করে হওয়া বাণিজ্য চুক্তির অংশ বলে জানানো হয়েছে।
এক প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়ায় চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিন পিং ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বৈঠকের পর হোয়াইট হাউস এই চুক্তির বিস্তারিত প্রকাশ করে।
চুক্তিতে গাড়ির চিপ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন রপ্তানি, বিরল খনিজ পদার্থের সরবরাহ ও ফেন্টানিল নামের মাদক তৈরিতে ব্যবহৃত কাঁচামালের বাণিজ্য নিয়েও সমঝোতা হয়।
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
ওয়াশিংটনে চীনা দূতাবাসের এক মুখপাত্র বিবিসিকে বলেন, যেসব বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে, সেসবের বিস্তারিত তথ্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেছে।
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, চীন-যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক মূলত পারস্পরিকভাবে লাভজনক। প্রেসিডেন্ট সি জিন পিং যেমন বলেছেন—দুই দেশের ব্যবসায়িক সম্পর্ক হওয়া উচিত তাদের পারস্পরিক সম্পর্কের নোঙর ও চালিকাশক্তি; কোনো প্রতিবন্ধকতা নয়।
গত শনিবার হোয়াইট হাউস প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়, দক্ষিণ কোরিয়ায় অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও অন্য কর্মকর্তারা মূল চুক্তির বিষয়গুলো ঘোষণা করেন।
ওই বৈঠককে ‘অসাধারণ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন ট্রাম্প। অন্যদিকে বেইজিং বলছে, এর মধ্য দিয়ে দেশ দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য ইস্যু সমাধানে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।

‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
১৬ অক্টোবর ২০২১
১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
২৯ মিনিট আগে
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
২ ঘণ্টা আগে
দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠক করতে চান তিনি।
গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে কোনো জাপানি নেতাকে এমনটা চাইতে দেখা যায়নি বলে জানিয়েছে সিএনএন।
আজ সোমবার এক সমাবেশে তাকাইচি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়াকে এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছি, আমরা শীর্ষ বৈঠক আয়োজন করতে চাই।’
উত্তর কোরিয়া কয়েক দশক আগে জাপানের যে নাগরিকদের অপহরণ করেছিল, তাদের ফেরানোর দাবিতে সমাবেশটি আয়োজন করা হয়।
অপহরণের এ ঘটনা বহুদিন ধরে এক অনিষ্পন্ন ক্ষত হিসেবে রয়ে গেছে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে, যাদের সম্পর্কের ইতিহাস উপনিবেশবাদ ও সংঘাতে পরিপূর্ণ।
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
জাপানের দাবি, ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে অন্তত ১৭ জন জাপানি নাগরিককে উত্তর কোরিয়ার এজেন্টরা অপহরণ করেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনকে ২০০২ সালে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। জাতিসংঘের ২০১৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব অপহরণ ছিল উত্তর কোরিয়ার গুপ্তচরবৃত্তি কর্মসূচির অংশ।
তবে পিয়ংইয়ং এ সংখ্যা নিয়ে দ্বিমত জানিয়ে দাবি করে, কয়েকজন দুর্ঘটনা, পানিতে ডুবে বা আত্মহত্যায় মারা গেছেন। তাদের মতে, বিষয়টি এরই মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার এই দাবি অবশ্য নিখোঁজ ব্যক্তিদের (যাঁদের কেউ কেউ কিশোর বয়সে অপহৃত হন) পরিবারগুলোকে স্বস্তি দিতে পারেনি। তারা বহু বছর ধরে জাপানের বিভিন্ন নেতার সঙ্গে এই ইস্যুতে চাপ অব্যাহত রেখেছে। তবে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি।
দুই দেশের মধ্যে সর্বশেষ শীর্ষ বৈঠক হয়েছিল ২০০২ সালে। সে বছর তৎকালীন জাপানি প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কোইজুমি পিয়ংইয়ং সফর করেন এবং কিম জং উনের বাবা কিম জং ইলের সঙ্গে দেখা করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সেটিই ছিল প্রথম কোনো জাপানি প্রধানমন্ত্রীর উত্তর কোরিয়া সফর।
সে বৈঠকে দীর্ঘদিন ধরে অস্বীকারের পর প্রথম উত্তর কোরিয়া স্বীকার করেছিল, তারা অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিল। কিম জং ইল তখন ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং জানান, যারা এর সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা ঠেকানো হবে।

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠক করতে চান তিনি।
গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে কোনো জাপানি নেতাকে এমনটা চাইতে দেখা যায়নি বলে জানিয়েছে সিএনএন।
আজ সোমবার এক সমাবেশে তাকাইচি বলেন, ‘উত্তর কোরিয়াকে এরই মধ্যে জানিয়ে দিয়েছি, আমরা শীর্ষ বৈঠক আয়োজন করতে চাই।’
উত্তর কোরিয়া কয়েক দশক আগে জাপানের যে নাগরিকদের অপহরণ করেছিল, তাদের ফেরানোর দাবিতে সমাবেশটি আয়োজন করা হয়।
অপহরণের এ ঘটনা বহুদিন ধরে এক অনিষ্পন্ন ক্ষত হিসেবে রয়ে গেছে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে, যাদের সম্পর্কের ইতিহাস উপনিবেশবাদ ও সংঘাতে পরিপূর্ণ।
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
জাপানের দাবি, ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে অন্তত ১৭ জন জাপানি নাগরিককে উত্তর কোরিয়ার এজেন্টরা অপহরণ করেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনকে ২০০২ সালে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। জাতিসংঘের ২০১৪ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব অপহরণ ছিল উত্তর কোরিয়ার গুপ্তচরবৃত্তি কর্মসূচির অংশ।
তবে পিয়ংইয়ং এ সংখ্যা নিয়ে দ্বিমত জানিয়ে দাবি করে, কয়েকজন দুর্ঘটনা, পানিতে ডুবে বা আত্মহত্যায় মারা গেছেন। তাদের মতে, বিষয়টি এরই মধ্যে নিষ্পত্তি হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার এই দাবি অবশ্য নিখোঁজ ব্যক্তিদের (যাঁদের কেউ কেউ কিশোর বয়সে অপহৃত হন) পরিবারগুলোকে স্বস্তি দিতে পারেনি। তারা বহু বছর ধরে জাপানের বিভিন্ন নেতার সঙ্গে এই ইস্যুতে চাপ অব্যাহত রেখেছে। তবে তেমন কোনো অগ্রগতি হয়নি।
দুই দেশের মধ্যে সর্বশেষ শীর্ষ বৈঠক হয়েছিল ২০০২ সালে। সে বছর তৎকালীন জাপানি প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কোইজুমি পিয়ংইয়ং সফর করেন এবং কিম জং উনের বাবা কিম জং ইলের সঙ্গে দেখা করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সেটিই ছিল প্রথম কোনো জাপানি প্রধানমন্ত্রীর উত্তর কোরিয়া সফর।
সে বৈঠকে দীর্ঘদিন ধরে অস্বীকারের পর প্রথম উত্তর কোরিয়া স্বীকার করেছিল, তারা অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিল। কিম জং ইল তখন ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং জানান, যারা এর সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা ঠেকানো হবে।

‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
১৬ অক্টোবর ২০২১
১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
২৯ মিনিট আগে
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দীপের এই অবিশ্বাস্য জয়ের নেপথ্যে রয়েছেন তাঁর বন্ধু জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর নিজেও গত মার্চ মাসের ড্র-তে ২ কোটি দিরহাম জিতেছিলেন।
বিগ টিকিট স্টুডিওতে এক আলাপচারিতায় সন্দীপ বলেন, ‘জাহাঙ্গীরই আমাকে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে বলে। ওর কারণেই আমি সাহস করে টিকিট কেনা শুরু করি।’ আর্থিক অবস্থার কারণে প্রতি মাসে টিকিট কেনা তাঁর পক্ষে সম্ভব না হলেও, গত তিন মাস ধরে তিনি নিয়মিত টিকিট কাটছিলেন। শেষমেশ, তাঁর সেই অধ্যবসায় ফল দিল। গত ১৯ আগস্ট কেনা তাঁর টিকিট নম্বর ২০৬৬৯-ই সেপ্টেম্বর মাসের ড্র-তে জ্যাকপট জয় করে।
৩০ বছর বয়সী এই শ্রমিক জানান, তিনি এই টিকিটটি আরও ২০ জনের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন।
গত ৩ সেপ্টেম্বর যখন লটারি জেতার ফোনকল আসে, তখন সন্দীপ পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন। প্রথমে তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি। ‘আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যে আমি এমন একটি ফোন পেতে পারি। যখন বুঝলাম এটা সত্যি, তখন আমি খুব খুশি হয়েছিলাম, ’ বলেন সন্দীপ।
স্টুডিওতে কথা বলার সময় অসুস্থ বাবার কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন সন্দীপ। তিন বছর ধরে দুবাইয়ে থাকা সন্দীপ এখন ভারতে ফিরে গিয়ে বাবার জন্য সেরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে চান।
টেকনিশিয়ান থেকে কোটিপতি হয়ে ওঠার এই যাত্রা সন্দীপের কাছে এখনো যেন অবিশ্বাস্য! অন্যদের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা সহজ: ‘আপনি যদি টিকিট কেনেন, তাহলে নিজেকেই কোটিপতি হওয়ার একটা সুযোগ দিচ্ছেন। ফলাফল তো দেখতেই পাচ্ছেন—আমি দেড় কোটি দিরহাম জিতেছি! শুধু একবার চেষ্টা করে দেখুন।’

দুবাইয়ে কর্মরত এক ভারতীয় শ্রমিকের জীবন রাতারাতি বদলে গেল তাঁর এক বাংলাদেশি বন্ধুর দেওয়া একটি টিপসের সৌজন্যে। জাহাজ শিল্পে টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করা উত্তর প্রদেশের সন্দীপ কুমার প্রসাদ আবুধাবির ‘বিগ টিকিট’ র্যাফেল ড্র-তে জিতেছেন দেড় কোটি দিরহাম-এর গ্র্যান্ড প্রাইজ।
গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্দীপের এই অবিশ্বাস্য জয়ের নেপথ্যে রয়েছেন তাঁর বন্ধু জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীর নিজেও গত মার্চ মাসের ড্র-তে ২ কোটি দিরহাম জিতেছিলেন।
বিগ টিকিট স্টুডিওতে এক আলাপচারিতায় সন্দীপ বলেন, ‘জাহাঙ্গীরই আমাকে প্রথম বিগ টিকিট সম্পর্কে বলে। ওর কারণেই আমি সাহস করে টিকিট কেনা শুরু করি।’ আর্থিক অবস্থার কারণে প্রতি মাসে টিকিট কেনা তাঁর পক্ষে সম্ভব না হলেও, গত তিন মাস ধরে তিনি নিয়মিত টিকিট কাটছিলেন। শেষমেশ, তাঁর সেই অধ্যবসায় ফল দিল। গত ১৯ আগস্ট কেনা তাঁর টিকিট নম্বর ২০৬৬৯-ই সেপ্টেম্বর মাসের ড্র-তে জ্যাকপট জয় করে।
৩০ বছর বয়সী এই শ্রমিক জানান, তিনি এই টিকিটটি আরও ২০ জনের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলেন।
গত ৩ সেপ্টেম্বর যখন লটারি জেতার ফোনকল আসে, তখন সন্দীপ পরিবারের সঙ্গে কথা বলছিলেন। প্রথমে তিনি বিশ্বাসই করতে পারেননি। ‘আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না যে আমি এমন একটি ফোন পেতে পারি। যখন বুঝলাম এটা সত্যি, তখন আমি খুব খুশি হয়েছিলাম, ’ বলেন সন্দীপ।
স্টুডিওতে কথা বলার সময় অসুস্থ বাবার কথা বলতে গিয়ে কেঁদে ফেলেন সন্দীপ। তিন বছর ধরে দুবাইয়ে থাকা সন্দীপ এখন ভারতে ফিরে গিয়ে বাবার জন্য সেরা চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে চান।
টেকনিশিয়ান থেকে কোটিপতি হয়ে ওঠার এই যাত্রা সন্দীপের কাছে এখনো যেন অবিশ্বাস্য! অন্যদের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা সহজ: ‘আপনি যদি টিকিট কেনেন, তাহলে নিজেকেই কোটিপতি হওয়ার একটা সুযোগ দিচ্ছেন। ফলাফল তো দেখতেই পাচ্ছেন—আমি দেড় কোটি দিরহাম জিতেছি! শুধু একবার চেষ্টা করে দেখুন।’

‘দাও ফিরে সে অরণ্য, লও এ নগর’—‘সভ্যতার প্রতি’ কবিতায় আধুনিক শহরের ইট, বালি আর সিমেন্টের সহজ বাসস্থানের বদলে অরণ্যের আকুতি জানিয়েছিলেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সবুজের জন্য এই আকুতি এখন আরও তীব্র হয়েছে। একটু সবুজ ছোঁয়া পেতে ছাদে বাগান করছে মানুষ। সেই বাগানে ফুটছে কত বিচিত্র ফুল, ফলছে শাকসবজি, ফল।
১৬ অক্টোবর ২০২১
১ কোটির বেশি মানুষের এই নগরী আলবুর্জ পর্বতমালার দক্ষিণ ঢালে অবস্থিত। ৫ হাজার ৬০০ মিটার উঁচু এসব তুষারাচ্ছন্ন পর্বত থেকে গড়িয়ে আসা নদীগুলোই রাজধানীর পাঁচটি প্রধান জলাধারে পানি সরবরাহ করে।
২৯ মিনিট আগে
বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ প্রশমনে এই চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন, যার জেরে পাল্টা শুল্ক ও বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়।
১ ঘণ্টা আগে
তাকাইচি বলেন, ‘আমি চাই, দুই দেশের নেতা সরাসরি মুখোমুখি হোক এবং বাস্তবসম্মত ফলাফল অর্জন করুক। আমার দায়িত্বকালেই আমি অপহরণসংক্রান্ত এ সমস্যার সমাধান করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।’
২ ঘণ্টা আগে