ভারতীয় অভিজাত পরিবারগুলোর বিয়ের অনুষ্ঠান বিদেশের মাটিতে করার প্রবণতাকে সমালোচনা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি নাগরিকদের এ ধরনের অনুষ্ঠান ভারতের মাটিতে করার আহ্বান জানিয়েছেন যেন—দেশের অর্থ বিদেশে চলে না যায়। আজ রোববার ভারতীয় রেডিওতে ‘মান কি বাত’ অনুষ্ঠানে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
শুধু বিয়ের অনুষ্ঠান নয়, বিয়ের কেনাকাটায়ও যেন নাগরিকেরা দেশীয় পণ্যের ওপর নির্ভর করে—সেই বিষয়ে জোর দিয়েছেন মোদি। এ জন্য নাগরিকদের তিনি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিয়ের মৌসুম এখন শুরু হয়েছে। কিছু ব্যবসায়িক সংস্থা অনুমান করছে, এই মৌসুমে প্রায় ৫ লাখ কোটি রুপির ব্যবসা হতে পারে। বিয়ের জন্য কেনাকাটার সময়, আপনাদের সবার উচিত শুধুমাত্র ভারতে তৈরি পণ্যগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘আর হ্যাঁ, বিয়ের প্রসঙ্গ আসার পর থেকে একটা বিষয় আমাকে অনেক দিন ধরেই কষ্ট দিচ্ছে। আমি যদি মনের কষ্টটি আমার পরিবারের সদস্যদের কাছে খুলে না বলি, তাহলে আর কার সঙ্গে করবো? একটু ভেবে দেখুন, আজকাল কিছু পরিবার বিদেশে গিয়ে বিয়ে করার একটি নতুন প্রবণতা তৈরি করছে। আদৌ কি এর প্রয়োজন আছে?’
মোদি যুক্ত দেন—মানুষেরা যদি ভারতের মাটিতেই তাঁদের বিয়ের যাবতীয় অনুষ্ঠানগুলো সম্পন্ন করেন তবে দেশের অর্থ দেশের ভেতরেই থেকে যাবে। আর বিয়ে অনুষ্ঠানগুলোতে দেশের মানুষ কিছু না কিছু সেবা দেওয়ার সুযোগ পাবে।
‘মান কি বাত’ অনুষ্ঠানটিতে সম্প্রতি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ নামে একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন মোদি। এর মাধ্যমে তিনি স্থানীয় পণ্যে আস্থা রাখার জন্য নাগরিকদের উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি দাবি করেন, এর ফলে কাজও হয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দীপাবলি, ভাইফোঁটাসহ কয়েকটি অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ভারতে ৪ লাখ কোটি রুপিরও বেশি ব্যবসা হয়েছে।
মোদি বলেন, ‘ভারতে তৈরি পণ্য কেনার জন্য মানুষের মধ্যে প্রচণ্ড উৎসাহ দেখা গেছে। এমনকি আমাদের বাচ্চারাও দোকানে কিছু কেনার সময়, তার ওপর মেড ইন ইন্ডিয়া উল্লেখ আছে কি-না তা পরীক্ষা করা শুরু করেছে।’
অনলাইনে কেনাকাটা করার সময়ও পণ্যটি ভারতে তৈরি কি-না সেই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য নাগরিকদের প্রতি আহাবান জানান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। যদি কখনো বৈশ্বিক অর্থনীতিতে উত্থান-পতন ঘটে, তাহলে ‘ভোকাল ফর লোকাল’ মন্ত্রটি দেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ভারতীয় অভিজাত পরিবারগুলোর বিয়ের অনুষ্ঠান বিদেশের মাটিতে করার প্রবণতাকে সমালোচনা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি নাগরিকদের এ ধরনের অনুষ্ঠান ভারতের মাটিতে করার আহ্বান জানিয়েছেন যেন—দেশের অর্থ বিদেশে চলে না যায়। আজ রোববার ভারতীয় রেডিওতে ‘মান কি বাত’ অনুষ্ঠানে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
শুধু বিয়ের অনুষ্ঠান নয়, বিয়ের কেনাকাটায়ও যেন নাগরিকেরা দেশীয় পণ্যের ওপর নির্ভর করে—সেই বিষয়ে জোর দিয়েছেন মোদি। এ জন্য নাগরিকদের তিনি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিয়ের মৌসুম এখন শুরু হয়েছে। কিছু ব্যবসায়িক সংস্থা অনুমান করছে, এই মৌসুমে প্রায় ৫ লাখ কোটি রুপির ব্যবসা হতে পারে। বিয়ের জন্য কেনাকাটার সময়, আপনাদের সবার উচিত শুধুমাত্র ভারতে তৈরি পণ্যগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া।’
তিনি আরও বলেন, ‘আর হ্যাঁ, বিয়ের প্রসঙ্গ আসার পর থেকে একটা বিষয় আমাকে অনেক দিন ধরেই কষ্ট দিচ্ছে। আমি যদি মনের কষ্টটি আমার পরিবারের সদস্যদের কাছে খুলে না বলি, তাহলে আর কার সঙ্গে করবো? একটু ভেবে দেখুন, আজকাল কিছু পরিবার বিদেশে গিয়ে বিয়ে করার একটি নতুন প্রবণতা তৈরি করছে। আদৌ কি এর প্রয়োজন আছে?’
মোদি যুক্ত দেন—মানুষেরা যদি ভারতের মাটিতেই তাঁদের বিয়ের যাবতীয় অনুষ্ঠানগুলো সম্পন্ন করেন তবে দেশের অর্থ দেশের ভেতরেই থেকে যাবে। আর বিয়ে অনুষ্ঠানগুলোতে দেশের মানুষ কিছু না কিছু সেবা দেওয়ার সুযোগ পাবে।
‘মান কি বাত’ অনুষ্ঠানটিতে সম্প্রতি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ নামে একটি বিষয়ের অবতারণা করেছেন মোদি। এর মাধ্যমে তিনি স্থানীয় পণ্যে আস্থা রাখার জন্য নাগরিকদের উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি দাবি করেন, এর ফলে কাজও হয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত দীপাবলি, ভাইফোঁটাসহ কয়েকটি অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে ভারতে ৪ লাখ কোটি রুপিরও বেশি ব্যবসা হয়েছে।
মোদি বলেন, ‘ভারতে তৈরি পণ্য কেনার জন্য মানুষের মধ্যে প্রচণ্ড উৎসাহ দেখা গেছে। এমনকি আমাদের বাচ্চারাও দোকানে কিছু কেনার সময়, তার ওপর মেড ইন ইন্ডিয়া উল্লেখ আছে কি-না তা পরীক্ষা করা শুরু করেছে।’
অনলাইনে কেনাকাটা করার সময়ও পণ্যটি ভারতে তৈরি কি-না সেই বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার জন্য নাগরিকদের প্রতি আহাবান জানান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। যদি কখনো বৈশ্বিক অর্থনীতিতে উত্থান-পতন ঘটে, তাহলে ‘ভোকাল ফর লোকাল’ মন্ত্রটি দেশের অর্থনীতিকে রক্ষা করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এপস্টেইন ফাইলের সবচেয়ে বিতর্কিত ও আলোচিত বিষয় ছিল ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’। অর্থাৎ কারা এপস্টেইনের কাছে যেতেন বা তাঁর কাছ থেকে নানান সুবিধা নিয়েছেন এমন ব্যক্তির একটি তালিকা। তবে বিচার বিভাগ তাদের মেমোতে স্পষ্ট করে বলেছেন, এপস্টেইন ফাইলে ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বলে কোনো কিছু ছিল না।
২৫ মিনিট আগে২০২০ সালের অক্টোবর মাসে দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি নবজাতককে প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায় টয়লেটের একটি বিনে পাওয়া যায়। এ ঘটনার জেরে পরে কাতার কর্তৃপক্ষ একাধিক ফ্লাইটের অসংখ্য নারীকে জোর করে বিমান থেকে নামিয়ে শারীরিক অনুসন্ধানে বাধ্য করে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তার ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে গোপনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময় এসেছে, যখন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘সত্যিকারের দেশপ্রেমিক’ বলে প্রশংসা করে একটি চিঠিতে নিষেধাজ্ঞা...
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের বেসামরিক নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগে