অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিবছর ৩ হাজারের কিছু বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয় মেডিকেল কলেজগুলোতে। তবে দেশটিতে বর্তমানে ১০ হাজার চিকিৎসকের ঘাটতি আছে। কিন্তু সরকার যদি ভর্তি বর্তমান কোট বজায় রাখে তাহলে ১০ বছর পর দেশটিতে ৩ হাজারের অধিক চিকিৎসক বেশি থাকবেন। তবে একটি গবেষণা বলছে, সংখ্যাটা আসলে ১১ হাজার।
দক্ষিণ কোরিয়ার আন্তর্জাতিক স্বীকৃত পিয়ার রিভিউড জার্নাল কোরিয়া বায়োমেডিক্যাল রিভিউয়ে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি সরকার মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির বর্তমান কোটা বজায় রাখে তবে আগামী ১০ বছরে ৩ হাজারের বেশি চিকিৎসক বেশি তৈরি হবেন।
গবেষণায় বলা হয়েছে, যদি দক্ষিণ কোরিয়া সরকার বর্তমানে পরিকল্পনা অনুযায়ী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বাড়ায়, তবে অতিরিক্ত চিকিৎসকদের সংখ্যা ১১ হাজারে পৌঁছাতে পারে।
কোরিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের স্বাস্থ্যনীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট গত বৃহস্পতিবার ‘কোরিয়ায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি কোটা বৃদ্ধি: কি এটি সত্যিই প্রয়োজন?’ —শিরোনামে চিকিৎসক সরবরাহ এবং চাহিদা বিষয়ক একটি গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নাল বিএমসি পাবলিক হেলথে প্রকাশ করে। সেই গবেষণা থেকেই এই তথ্য উঠে আসে।
গবেষণাটি দেশের এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা ফলাফল এবং সূচকগুলোর ওপর ভিত্তি করে হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, কোরিয়ায় চিকিৎসকের অভাব নেই। এই ফলাফলগুলোর মধ্যে সরকারের একপাক্ষিক এবং দ্রুত মেডিকেল শিক্ষার্থী বৃদ্ধি সমালোচিত হয়েছে।
কোরিয়ার একজন চিকিৎসকে গড় কার্যদিবস ২৮৯ দশমিক ৫ দিন ধরে হিসাব করা হলে ২০২৫ সালে দেশটিতে ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৯৩ জন, ২০৩১ সালে ১ লাখ ৩০ হাজার ৩৯৪ জন এবং ২০৩৫ সালে ১ লাখ ৩৯ হাজার ১২ জন চিকিৎসক প্রয়োজন।
দেশটির মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির বর্তমান কোটা ৩ হাজার ৫৮ জন বজায় রেখে সরবরাহ এবং চাহিদার পূর্বাভাস করলে, ২০২৫ সালে ৯২৬ জন, ২০৩১ সালে ২ হাজার ৭২৪ জন এবং ২০৩৫ সালে ৩ হাজার ১৬১ চিকিৎসক অতিরিক্ত সরবরাহ হবে।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যদি সরকার ২০২৫ সালে ১ হাজার ৫০৯ জন ভর্তি কোটা বাড়িয়ে দেয় এবং তারপর আরও ২ হাজার জন বাড়ায় তাহলে ২০৩১ সালে ৪ হাজার ৫২ জন এবং ২০৩৫ সালে ১১ হাজার ৪৮১ জন অতিরিক্ত চিকিৎসক সরবরাহ হবে।
এটি সরকারের ‘২০৩৫ সালে ১০ হাজার চিকিৎসক ঘাটতি’ দাবি থেকে অনেক দূরে। ইনস্টিটিউট বলেছে, চিকিৎসকদের কার্যদিবস ২৮৯ দশমিক ৫ দিন থেকে কমিয়ে ২৬৫ দিন হিসাব করলে সরকারের দাবির মতো ফলাফল আসতে পারে।
গবেষকেরা বলেছেন, ‘সরকারের একপাক্ষিক চিকিৎসক সরবরাহ ও চাহিদা পরিকল্পনা সফল হওয়া কঠিন। কোরিয়ার চিকিৎসা পরিবেশের জন্য উপযুক্ত একটি মধ্যম থেকে দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ ও চাহিদা নির্ধারণ মডেল এবং পদ্ধতি প্রবর্তন করা উচিত এবং চিকিৎসা প্রদানকারী এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখা উচিত। এর ভিত্তিতেই পর্যায়ক্রমিক সরবরাহ ও চাহিদা নির্ধারণ এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসক মানবসম্পদ নীতিগুলো বাস্তবায়ন করা উচিত।’
গবেষণার প্রধান লেখক চুংআং ইউনিভার্সিটি মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ও ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক অধ্যাপক মুন সোক-কিউন বলেন, ‘আমরা আশা করি, আন্তর্জাতিক জার্নালে এই গবেষণার প্রকাশ আমাদের গবেষণা ডেটার বস্তুনিষ্ঠতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার একটি সুযোগ হিসেবে কাজ করবে। আমরা আশা করি, এটি সরকারি নীতিমালা উন্নত করতে ব্যবহৃত হবে।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিবছর ৩ হাজারের কিছু বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয় মেডিকেল কলেজগুলোতে। তবে দেশটিতে বর্তমানে ১০ হাজার চিকিৎসকের ঘাটতি আছে। কিন্তু সরকার যদি ভর্তি বর্তমান কোট বজায় রাখে তাহলে ১০ বছর পর দেশটিতে ৩ হাজারের অধিক চিকিৎসক বেশি থাকবেন। তবে একটি গবেষণা বলছে, সংখ্যাটা আসলে ১১ হাজার।
দক্ষিণ কোরিয়ার আন্তর্জাতিক স্বীকৃত পিয়ার রিভিউড জার্নাল কোরিয়া বায়োমেডিক্যাল রিভিউয়ে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যদি সরকার মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির বর্তমান কোটা বজায় রাখে তবে আগামী ১০ বছরে ৩ হাজারের বেশি চিকিৎসক বেশি তৈরি হবেন।
গবেষণায় বলা হয়েছে, যদি দক্ষিণ কোরিয়া সরকার বর্তমানে পরিকল্পনা অনুযায়ী মেডিকেল শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বাড়ায়, তবে অতিরিক্ত চিকিৎসকদের সংখ্যা ১১ হাজারে পৌঁছাতে পারে।
কোরিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের স্বাস্থ্যনীতি গবেষণা ইনস্টিটিউট গত বৃহস্পতিবার ‘কোরিয়ায় মেডিকেল কলেজে ভর্তি কোটা বৃদ্ধি: কি এটি সত্যিই প্রয়োজন?’ —শিরোনামে চিকিৎসক সরবরাহ এবং চাহিদা বিষয়ক একটি গবেষণা আন্তর্জাতিক জার্নাল বিএমসি পাবলিক হেলথে প্রকাশ করে। সেই গবেষণা থেকেই এই তথ্য উঠে আসে।
গবেষণাটি দেশের এবং আন্তর্জাতিক গবেষণা ফলাফল এবং সূচকগুলোর ওপর ভিত্তি করে হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে, কোরিয়ায় চিকিৎসকের অভাব নেই। এই ফলাফলগুলোর মধ্যে সরকারের একপাক্ষিক এবং দ্রুত মেডিকেল শিক্ষার্থী বৃদ্ধি সমালোচিত হয়েছে।
কোরিয়ার একজন চিকিৎসকে গড় কার্যদিবস ২৮৯ দশমিক ৫ দিন ধরে হিসাব করা হলে ২০২৫ সালে দেশটিতে ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৯৩ জন, ২০৩১ সালে ১ লাখ ৩০ হাজার ৩৯৪ জন এবং ২০৩৫ সালে ১ লাখ ৩৯ হাজার ১২ জন চিকিৎসক প্রয়োজন।
দেশটির মেডিকেল কলেজগুলোতে ভর্তির বর্তমান কোটা ৩ হাজার ৫৮ জন বজায় রেখে সরবরাহ এবং চাহিদার পূর্বাভাস করলে, ২০২৫ সালে ৯২৬ জন, ২০৩১ সালে ২ হাজার ৭২৪ জন এবং ২০৩৫ সালে ৩ হাজার ১৬১ চিকিৎসক অতিরিক্ত সরবরাহ হবে।
গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, যদি সরকার ২০২৫ সালে ১ হাজার ৫০৯ জন ভর্তি কোটা বাড়িয়ে দেয় এবং তারপর আরও ২ হাজার জন বাড়ায় তাহলে ২০৩১ সালে ৪ হাজার ৫২ জন এবং ২০৩৫ সালে ১১ হাজার ৪৮১ জন অতিরিক্ত চিকিৎসক সরবরাহ হবে।
এটি সরকারের ‘২০৩৫ সালে ১০ হাজার চিকিৎসক ঘাটতি’ দাবি থেকে অনেক দূরে। ইনস্টিটিউট বলেছে, চিকিৎসকদের কার্যদিবস ২৮৯ দশমিক ৫ দিন থেকে কমিয়ে ২৬৫ দিন হিসাব করলে সরকারের দাবির মতো ফলাফল আসতে পারে।
গবেষকেরা বলেছেন, ‘সরকারের একপাক্ষিক চিকিৎসক সরবরাহ ও চাহিদা পরিকল্পনা সফল হওয়া কঠিন। কোরিয়ার চিকিৎসা পরিবেশের জন্য উপযুক্ত একটি মধ্যম থেকে দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ ও চাহিদা নির্ধারণ মডেল এবং পদ্ধতি প্রবর্তন করা উচিত এবং চিকিৎসা প্রদানকারী এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত রাখা উচিত। এর ভিত্তিতেই পর্যায়ক্রমিক সরবরাহ ও চাহিদা নির্ধারণ এবং দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসক মানবসম্পদ নীতিগুলো বাস্তবায়ন করা উচিত।’
গবেষণার প্রধান লেখক চুংআং ইউনিভার্সিটি মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ও ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক অধ্যাপক মুন সোক-কিউন বলেন, ‘আমরা আশা করি, আন্তর্জাতিক জার্নালে এই গবেষণার প্রকাশ আমাদের গবেষণা ডেটার বস্তুনিষ্ঠতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতাকে স্বীকৃতি দেওয়ার একটি সুযোগ হিসেবে কাজ করবে। আমরা আশা করি, এটি সরকারি নীতিমালা উন্নত করতে ব্যবহৃত হবে।’
বিশ্বজুড়ে মার্কিন আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডির ১০ হাজারেরও বেশি কর্মী কাজ করছেন বর্তমানে। তবে এসব কর্মীর মধ্যে মাত্র ২৯৪ জনকে রাখার পরিকল্পনা করছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত চারটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে এই তথ্য।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্ম নেওয়া অভিবাসীদের সন্তানদের দেশটির নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সেই আইন বাতিল করে দেন। কিন্তু সম্প্রতি মার্কিন ফেডারেল আদালত ট্রাম্পের সেই প্রচেষ্টাকে অবৈধ বলে ঘোষণা করে সেই তাঁর নির্
৩ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনির বলেছেন, ভারতের সামরিক শক্তি বা আধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে পাকিস্তানকে ভয় দেখানো যাবে না। তিনি ঘোষণা করেন, কাশ্মীরের জন্য যদি ১০টি যুদ্ধও করতে হয়, তবে পাকিস্তান তা করতে প্রস্তুত। গত বুধবার পাকিস্তানভুক্ত আজাদ কাশ্মীরের মুজাফফরাবাদে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, সৌদি আরবের পর্যাপ্ত জমি আছে। দেশটি চাইলে তাদের ফাঁকা ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারবে। গতকাল বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি সম্প্রচারমাধ্যম চ্যানেল-১৪ কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগে