অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের মান্দালয় অঞ্চলে চীনের একটি তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের নিরাপত্তা ফেলে পালিয়েছে দেশটির জান্তা বাহিনী। গত বৃহস্পতিবার আটটি প্রতিরোধ বাহিনী একযোগে হামলার পর জান্তা বাহিনী এ সিদ্ধান্ত নেয়। স্থানটি চীনের তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের একটি অফ-টেক স্টেশন।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর খবরে বলা হয়েছে, মান্দালয়ের আঞ্চলিক সূত্র জানিয়েছে, নাতোগি, তাউং থা, মেইনগ্যান ও নাগাজুন শহরতলিতে পাইপলাইনের প্রহরায় থাকা জান্তা সেনাদের ওপর হামলা চালায় বেশ কয়েকটি প্রতিরোধগোষ্ঠী।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, গত বৃহস্পতিবার সকালে নাতোগি শহরের পূর্বে একটি অফ-টেক স্টেশনে প্রায় ৮০ জন জান্তা সেনার ওপর হামলা হয়। এতে বেশ কয়েকজন সেনা নিহত এবং একজনকে আটক করা হয়। তিনি আরও জানান, এক প্রতিরোধযোদ্ধাও নিহত হয়েছেন।
সূত্র অনুযায়ী, এই হামলার পর জান্তা বাহিনী চীনা ওয়াই-১২ উড়োজাহাজ ও একটি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রতিরোধ অবস্থানগুলোতে হামলা চালালে বিদ্রোহী যোদ্ধারা পিছু হটে। পরদিন, অর্থাৎ শুক্রবার প্রতিরোধ বাহিনী আবার ফিরে এলে ওই পোস্ট পরিত্যক্ত অবস্থায় পায়। ওই বাসিন্দা প্রতিরোধযোদ্ধাদের বরাত দিয়ে বলেন, ‘ঘাঁটিতে দুই মৃত সেনাকে ফেলে রাখা হয়েছিল।’
বৃহস্পতিবার সকালে নাতোগি ঘাঁটি থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার উত্তরে ওয়েটলু গ্রামের পুলিশ স্টেশনেও হামলা চালায় প্রতিরোধগোষ্ঠী। সরকারপন্থী টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলো জানিয়েছে, পুলিশ স্টেশনটি ‘সন্ত্রাসীরা’ ঘিরে ফেলেছে এবং তারা জান্তা বাহিনীকে বিমান হামলার আহ্বান জানায়। তারা দাবি করে, সব বেসামরিক লোক গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে।
গ্রামবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে জান্তা বাহিনী বিমান হামলার পর প্রতিরোধগোষ্ঠী ওয়েটলু থেকে পিছু হটলেও শুক্রবার তারা আবার হামলা চালায়। চলমান লড়াইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে নাতোগি পিপলস ডিফেন্স ফোর্স এ বিষয়ে দ্য ইরাবতীকে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
সরকারপন্থী টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলো দাবি করেছে, মেইনগ্যান শহরতলির সেমেখন ও কিয়ুক পাইক গ্রামে প্রতিরোধ বাহিনীর হামলা প্রতিহত করা হয়েছে। এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলা হয়, সেমেখনে এক জান্তা পুলিশ ও তিন ‘সন্ত্রাসী’ নিহত হয়েছে।
মেইনগ্যান হামলার সমন্বয়কারী বিদ্রোহী গোষ্ঠী জিরো গেরিলা ফোর্স জানায়, লড়াইয়ের সময় জান্তা বাহিনী বিমান হামলায় তাদের ছয়জন যোদ্ধা নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাউং থা শহরতলিতে একটি সরকারপন্থী পিউ স হতি মিলিশিয়া ঘাঁটি ও আরেকটি জান্তা অবস্থানে হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া, নাগাজুন শহরে একটি জান্তা অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো হয়।
প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো সংবাদমাধ্যমকে জানায়, জান্তার একটি ওয়াই-১২ উড়োজাহাজ নাগাজুন শহরতলির থাকইন গ্রামে প্রায় ২০টি এবং ইয়া বো গ্রামে চারটি বোমা ফেলে। এতে তিন বাসিন্দা নিহত এবং পাঁচজন আহত হয়। গত বছরের আগস্টে প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো ‘মেইনগ্যান স্পেশাল অপারেশন’ পরিচালনা করেছিল। এতে মেইনগ্যান, তাউং থা ও নাতোগি শহরতলিতে জান্তা অবস্থানগুলিতে সমন্বিত হামলা চালানো হয়। ওই সময় গোষ্ঠীগুলো তাউং থা ও নাতোগি শহরের প্রবেশপথে পাইপলাইন অফ-টেক স্টেশন পাহারা দেওয়া জান্তার দুটি অবস্থান দখল করে নেয়।
মিয়ানমারের মান্দালয় অঞ্চলে চীনের একটি তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের নিরাপত্তা ফেলে পালিয়েছে দেশটির জান্তা বাহিনী। গত বৃহস্পতিবার আটটি প্রতিরোধ বাহিনী একযোগে হামলার পর জান্তা বাহিনী এ সিদ্ধান্ত নেয়। স্থানটি চীনের তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের একটি অফ-টেক স্টেশন।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর খবরে বলা হয়েছে, মান্দালয়ের আঞ্চলিক সূত্র জানিয়েছে, নাতোগি, তাউং থা, মেইনগ্যান ও নাগাজুন শহরতলিতে পাইপলাইনের প্রহরায় থাকা জান্তা সেনাদের ওপর হামলা চালায় বেশ কয়েকটি প্রতিরোধগোষ্ঠী।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, গত বৃহস্পতিবার সকালে নাতোগি শহরের পূর্বে একটি অফ-টেক স্টেশনে প্রায় ৮০ জন জান্তা সেনার ওপর হামলা হয়। এতে বেশ কয়েকজন সেনা নিহত এবং একজনকে আটক করা হয়। তিনি আরও জানান, এক প্রতিরোধযোদ্ধাও নিহত হয়েছেন।
সূত্র অনুযায়ী, এই হামলার পর জান্তা বাহিনী চীনা ওয়াই-১২ উড়োজাহাজ ও একটি যুদ্ধবিমান ব্যবহার করে প্রতিরোধ অবস্থানগুলোতে হামলা চালালে বিদ্রোহী যোদ্ধারা পিছু হটে। পরদিন, অর্থাৎ শুক্রবার প্রতিরোধ বাহিনী আবার ফিরে এলে ওই পোস্ট পরিত্যক্ত অবস্থায় পায়। ওই বাসিন্দা প্রতিরোধযোদ্ধাদের বরাত দিয়ে বলেন, ‘ঘাঁটিতে দুই মৃত সেনাকে ফেলে রাখা হয়েছিল।’
বৃহস্পতিবার সকালে নাতোগি ঘাঁটি থেকে প্রায় ১৪ কিলোমিটার উত্তরে ওয়েটলু গ্রামের পুলিশ স্টেশনেও হামলা চালায় প্রতিরোধগোষ্ঠী। সরকারপন্থী টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলো জানিয়েছে, পুলিশ স্টেশনটি ‘সন্ত্রাসীরা’ ঘিরে ফেলেছে এবং তারা জান্তা বাহিনীকে বিমান হামলার আহ্বান জানায়। তারা দাবি করে, সব বেসামরিক লোক গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে।
গ্রামবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে জান্তা বাহিনী বিমান হামলার পর প্রতিরোধগোষ্ঠী ওয়েটলু থেকে পিছু হটলেও শুক্রবার তারা আবার হামলা চালায়। চলমান লড়াইয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে নাতোগি পিপলস ডিফেন্স ফোর্স এ বিষয়ে দ্য ইরাবতীকে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
সরকারপন্থী টেলিগ্রাম চ্যানেলগুলো দাবি করেছে, মেইনগ্যান শহরতলির সেমেখন ও কিয়ুক পাইক গ্রামে প্রতিরোধ বাহিনীর হামলা প্রতিহত করা হয়েছে। এক টেলিগ্রাম পোস্টে বলা হয়, সেমেখনে এক জান্তা পুলিশ ও তিন ‘সন্ত্রাসী’ নিহত হয়েছে।
মেইনগ্যান হামলার সমন্বয়কারী বিদ্রোহী গোষ্ঠী জিরো গেরিলা ফোর্স জানায়, লড়াইয়ের সময় জান্তা বাহিনী বিমান হামলায় তাদের ছয়জন যোদ্ধা নিহত হয়েছে। বৃহস্পতিবার তাউং থা শহরতলিতে একটি সরকারপন্থী পিউ স হতি মিলিশিয়া ঘাঁটি ও আরেকটি জান্তা অবস্থানে হামলা চালানো হয়। এ ছাড়া, নাগাজুন শহরে একটি জান্তা অবস্থান লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানো হয়।
প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো সংবাদমাধ্যমকে জানায়, জান্তার একটি ওয়াই-১২ উড়োজাহাজ নাগাজুন শহরতলির থাকইন গ্রামে প্রায় ২০টি এবং ইয়া বো গ্রামে চারটি বোমা ফেলে। এতে তিন বাসিন্দা নিহত এবং পাঁচজন আহত হয়। গত বছরের আগস্টে প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো ‘মেইনগ্যান স্পেশাল অপারেশন’ পরিচালনা করেছিল। এতে মেইনগ্যান, তাউং থা ও নাতোগি শহরতলিতে জান্তা অবস্থানগুলিতে সমন্বিত হামলা চালানো হয়। ওই সময় গোষ্ঠীগুলো তাউং থা ও নাতোগি শহরের প্রবেশপথে পাইপলাইন অফ-টেক স্টেশন পাহারা দেওয়া জান্তার দুটি অবস্থান দখল করে নেয়।
১৯৭৯ সালের ২৬ অক্টোবর। দিনটি ছিল শুক্রবার। রাতে দুটি গুলির শব্দে কেঁপে ওঠে সিউলের ‘সেফ হাউস’। কোরিয়ার কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা কেসিআইএর সাবেক নিরাপত্তাপ্রহরী ইউ সিওক-সুল স্মরণ করেন, ওই দিন সন্ধ্যার পর ৭টা ৪০ মিনিটে তিনি বিশ্রামে ছিলেন।
২৬ মিনিট আগেবিনোদন জগতের চাকচিক্যের আড়ালে এমন বিপজ্জনক অপরাধচক্র চলছিল, তা প্রকাশ্যে আসতেই টলি-কন্নড়সহ সমগ্র দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এবার এই মামলার সূত্র ধরে আরও বড় কোনো চক্রের সন্ধান মেলে কিনা, সেদিকেই তদন্তকারীদের নজর।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ২৫ সেকেন্ডে শেষ পুরো অভিযান! পাঁচ যুবক করিডর ধরে হেঁটে ঢুকে পড়েন রুম নম্বর ২০৯-এ। প্রত্যেকের হাতে আগ্নেয়াস্ত্র। মুহূর্তে চলতে থাকে একের পর এক গুলি—মোট ১২টি। চন্দন মিশ্র লুটিয়ে পড়েন হাসপাতালের বেডে। আতঙ্কে ছোটাছুটি শুরু করেন নার্স ও রোগীর আত্মীয়রা।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে টানা ভারী বৃষ্টিতে গত ২৪ ঘণ্টায় অন্তত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছেন আরও ২৯০ জন। গতকাল বুধবার সকালে বর্ষণ শুরু হওয়ার পর এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অধিকাংশ মানুষ ভবন ধসে চাপা পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে