কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি করা ভুয়া খবর ও অপতথ্য গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। গতকাল সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তৃতীয় গণতন্ত্র সম্মেলনের আয়োজন করছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগের দুটি গণতন্ত্র সম্মেলন আয়োজন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবনমন, অধিকার ও স্বাধীনতার অবক্ষয় রোধের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনার উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ সম্মেলন শুরু করেন।
তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলনে গণতন্ত্রের প্রতি প্রযুক্তিগত হুমকি ও প্রযুক্তিকে কীভাবে গণতন্ত্র ও সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রসার কাজে লাগানো যায়—এ বিষয়টিই মূল আলোচনার বিষয় হতে পারে। সম্মেলনে কোস্টারিকা থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও ঘানাসহ ৩০টি দেশ অংশ নিচ্ছে।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া পশ্চিমা বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা রাশিয়া ও চীনের বিরুদ্ধে ‘ক্ষতিকর প্রচারণা’ চালানোর অভিযোগ করেছেন। বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, গণতন্ত্রের প্রসারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও প্রযুক্তিকে যাতে কাজে লাগানো যায় সে জন্য দেশগুলোর দায়িত্ব হলো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অর্জিত অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান বিনিময় করা।
ইউন সুক ইওল বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া খবর ও অপতথ্য ছড়ানো কেবল ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মানবাধিকারেরই লঙ্ঘন নয় বরং এটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেও হুমকিতে ফেলে।’
সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘স্বৈরাচারী ও নিপীড়নমূলক শাসনব্যবস্থা গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে। তাই প্রযুক্তি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং আদর্শকে টিকিয়ে রাখবে এবং সমর্থন করবে তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।’
বিশ্বজুড়ে তথ্য প্রভাবিত করার নেপথ্যে রাশিয়া ও চীনের ভূমিকার বিষয়ে ওয়াশিংটনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেন ব্লিঙ্কেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে রাশিয়া অপতথ্য ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেন ইউরোপীয় কর্মকর্তারাও।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি করা ভুয়া খবর ও অপতথ্য গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। গতকাল সোমবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র সম্মেলনের উদ্বোধনী ভাষণে প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল এ সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তৃতীয় গণতন্ত্র সম্মেলনের আয়োজন করছে দক্ষিণ কোরিয়া। এর আগের দুটি গণতন্ত্র সম্মেলন আয়োজন করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবনমন, অধিকার ও স্বাধীনতার অবক্ষয় রোধের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনার উদ্দেশ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ সম্মেলন শুরু করেন।
তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলনে গণতন্ত্রের প্রতি প্রযুক্তিগত হুমকি ও প্রযুক্তিকে কীভাবে গণতন্ত্র ও সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রসার কাজে লাগানো যায়—এ বিষয়টিই মূল আলোচনার বিষয় হতে পারে। সম্মেলনে কোস্টারিকা থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া ও ঘানাসহ ৩০টি দেশ অংশ নিচ্ছে।
সম্মেলনে অংশ নেওয়া পশ্চিমা বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা রাশিয়া ও চীনের বিরুদ্ধে ‘ক্ষতিকর প্রচারণা’ চালানোর অভিযোগ করেছেন। বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, গণতন্ত্রের প্রসারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও প্রযুক্তিকে যাতে কাজে লাগানো যায় সে জন্য দেশগুলোর দায়িত্ব হলো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অর্জিত অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান বিনিময় করা।
ইউন সুক ইওল বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভুয়া খবর ও অপতথ্য ছড়ানো কেবল ব্যক্তিস্বাধীনতা ও মানবাধিকারেরই লঙ্ঘন নয় বরং এটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকেও হুমকিতে ফেলে।’
সম্মেলনে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘স্বৈরাচারী ও নিপীড়নমূলক শাসনব্যবস্থা গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করছে। তাই প্রযুক্তি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং আদর্শকে টিকিয়ে রাখবে এবং সমর্থন করবে তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে।’
বিশ্বজুড়ে তথ্য প্রভাবিত করার নেপথ্যে রাশিয়া ও চীনের ভূমিকার বিষয়ে ওয়াশিংটনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেন ব্লিঙ্কেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে রাশিয়া অপতথ্য ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেন ইউরোপীয় কর্মকর্তারাও।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৫ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৮ ঘণ্টা আগে