বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪ হাজার তারকা ও বিখ্যাত ব্যক্তি ডিপফেক পর্নোগ্রাফির শিকার হয়েছেন বলে এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ফোর নিউজের একটি বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এদের মধ্যে ২৫০ জনের বেশি ব্রিটিশ তারকা আছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিপফেক ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পাঁচটির তথ্য বিশ্লেষণ করেছে চ্যানেল ফোর নিউজ। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে প্রায় চার হাজার তারকা ও বিখ্যাত ব্যক্তির মুখ পর্নোগ্রাফিতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অভিনেত্রী, টিভি তারকা, সংগীতশিল্পী এবং ইউটিউবার রয়েছেন। তবে এসব ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি।
চ্যানেল ফোর নিউজ বলছে, ওই পাঁচটি ডিপফেক ওয়েবসাইটের এসব ভিডিওতে ৩ মাসের ব্যবধানে ১০ কোটি ভিউ হয়েছে। ডিপফেক পর্নোগ্রাফির শিকার হওয়া ভুক্তভোগীদের একজন চ্যানেল ফোর নিউজের উপস্থাপক ক্যাথি নিউম্যান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি আইন এবং নিয়মের লঙ্ঘনের মতো মনে হচ্ছে। কারা এই কাজটি করেছে জানি না। এটাও জানি না, কারা এই ধরনের কাল্পনিক সংস্করণে আমাকে দেখছে।’
যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী, কোনো ধরনের সম্মতি ছাড়া এই ধরনের ছবি বা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া বেআইনি। তবে এই ধরনের কনটেন্ট তৈরির বিষয়টিকে অবৈধ করা হয়নি। এআই ও বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে ডিপফেক পর্নোগ্রাফির বিস্তার রুখতে আইনটি করা হয়েছিল।
২০১৬ সালের দিকে অনলাইনে মাত্র একটি ডিপফেক পর্নোগ্রাফি ভিডিও শনাক্ত করেন গবেষকেরা। অথচ, গত বছরের প্রথম কয়েক মাসে ৪০ টির বেশি ডিপফেক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭৩৩টি ভিডিও আপলোড করা হয়। যা বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
অনলাইন নিরাপত্তা আইন বিষয়ে পরামর্শক সংস্থা অফকমের এক মুখপাত্র বলেন, অবৈধ ডিপফেক একই সঙ্গে বিরক্তিকর ও ক্ষতিকারক। এ ধরনের বিষয়বস্তুর প্রচারের ক্ষেত্রে অনলাইন নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে। সেই সঙ্গে এ ধরনের কনটেন্টের প্রদর্শন বন্ধের পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিশ্বজুড়ে প্রায় ৪ হাজার তারকা ও বিখ্যাত ব্যক্তি ডিপফেক পর্নোগ্রাফির শিকার হয়েছেন বলে এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ফোর নিউজের একটি বিশ্লেষণে এ তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এদের মধ্যে ২৫০ জনের বেশি ব্রিটিশ তারকা আছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিপফেক ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পাঁচটির তথ্য বিশ্লেষণ করেছে চ্যানেল ফোর নিউজ। বিশ্লেষণে দেখা গেছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে প্রায় চার হাজার তারকা ও বিখ্যাত ব্যক্তির মুখ পর্নোগ্রাফিতে জুড়ে দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে অভিনেত্রী, টিভি তারকা, সংগীতশিল্পী এবং ইউটিউবার রয়েছেন। তবে এসব ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হয়নি।
চ্যানেল ফোর নিউজ বলছে, ওই পাঁচটি ডিপফেক ওয়েবসাইটের এসব ভিডিওতে ৩ মাসের ব্যবধানে ১০ কোটি ভিউ হয়েছে। ডিপফেক পর্নোগ্রাফির শিকার হওয়া ভুক্তভোগীদের একজন চ্যানেল ফোর নিউজের উপস্থাপক ক্যাথি নিউম্যান। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এটি আইন এবং নিয়মের লঙ্ঘনের মতো মনে হচ্ছে। কারা এই কাজটি করেছে জানি না। এটাও জানি না, কারা এই ধরনের কাল্পনিক সংস্করণে আমাকে দেখছে।’
যুক্তরাজ্যের আইন অনুযায়ী, কোনো ধরনের সম্মতি ছাড়া এই ধরনের ছবি বা ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া বেআইনি। তবে এই ধরনের কনটেন্ট তৈরির বিষয়টিকে অবৈধ করা হয়নি। এআই ও বিভিন্ন অ্যাপসের মাধ্যমে ডিপফেক পর্নোগ্রাফির বিস্তার রুখতে আইনটি করা হয়েছিল।
২০১৬ সালের দিকে অনলাইনে মাত্র একটি ডিপফেক পর্নোগ্রাফি ভিডিও শনাক্ত করেন গবেষকেরা। অথচ, গত বছরের প্রথম কয়েক মাসে ৪০ টির বেশি ডিপফেক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৭৩৩টি ভিডিও আপলোড করা হয়। যা বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
অনলাইন নিরাপত্তা আইন বিষয়ে পরামর্শক সংস্থা অফকমের এক মুখপাত্র বলেন, অবৈধ ডিপফেক একই সঙ্গে বিরক্তিকর ও ক্ষতিকারক। এ ধরনের বিষয়বস্তুর প্রচারের ক্ষেত্রে অনলাইন নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী ঝুঁকি মূল্যায়ন করতে হবে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে। সেই সঙ্গে এ ধরনের কনটেন্টের প্রদর্শন বন্ধের পদক্ষেপ নিতে হবে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৫ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৮ ঘণ্টা আগে