
চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে।
আজ সোমবার জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড পপুলেশন ফোরকাস্ট ২০২২ এর প্রতিবেদন অনুসারে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
জাতিসংঘ তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, বিশ্বের জনসংখ্যা ১০০ কোটিতে পৌঁছাতে হাজার হাজার বছর সময় লেগেছিল। আর এটি সাতগুণ বৃদ্ধি পেতে সময় লেগেছে মাত্র ২০০ বছর। ২০১১ সালেও বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ৭০০ কোটি।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে আরও জানানো হয়, ১৯৫০ সালের পর থেকে জনসংখ্যা ধীরে বাড়ছে। তবে এর আগের সময়ে অধিক দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রভাব আগামী বছরগুলোতে অনুভূত হবে।
জাতিসংঘের পূর্বাভাস অনুসারে, আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে চীনকে। অর্থাৎ আগামী বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হতে যাচ্ছে ভারত।
জাতিসংঘ জানায়, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা জরুরি। ১১ বছর আগেও যে যে বিষয় নিয়ে উদ্বেগ ছিল এখনো সেসব উদ্বেগ রয়ে গেছে। কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও খারাপ হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন, সহিংসতা ও বৈষম্যের মতো বিষয়গুলো বেড়েছে।
আগামী কয়েক দশকে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে আটটি দেশে। দেশগুলো হলো-গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, মিশর, ইথিওপিয়া, ভারত, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও তানজানিয়া।

চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে।
আজ সোমবার জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড পপুলেশন ফোরকাস্ট ২০২২ এর প্রতিবেদন অনুসারে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।
জাতিসংঘ তাদের ওয়েবসাইটে জানায়, বিশ্বের জনসংখ্যা ১০০ কোটিতে পৌঁছাতে হাজার হাজার বছর সময় লেগেছিল। আর এটি সাতগুণ বৃদ্ধি পেতে সময় লেগেছে মাত্র ২০০ বছর। ২০১১ সালেও বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ৭০০ কোটি।
জাতিসংঘের ওয়েবসাইটে আরও জানানো হয়, ১৯৫০ সালের পর থেকে জনসংখ্যা ধীরে বাড়ছে। তবে এর আগের সময়ে অধিক দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রভাব আগামী বছরগুলোতে অনুভূত হবে।
জাতিসংঘের পূর্বাভাস অনুসারে, আগামী বছর ভারতের জনসংখ্যা ছাড়িয়ে যাবে চীনকে। অর্থাৎ আগামী বছর বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হতে যাচ্ছে ভারত।
জাতিসংঘ জানায়, জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা জরুরি। ১১ বছর আগেও যে যে বিষয় নিয়ে উদ্বেগ ছিল এখনো সেসব উদ্বেগ রয়ে গেছে। কিছু ক্ষেত্রে এটি আরও খারাপ হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন, সহিংসতা ও বৈষম্যের মতো বিষয়গুলো বেড়েছে।
আগামী কয়েক দশকে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে আটটি দেশে। দেশগুলো হলো-গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো, মিশর, ইথিওপিয়া, ভারত, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন ও তানজানিয়া।

সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধচক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে এক ধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
৪ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত ‘ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’ সম্মেলনে ট্রেনটির নকশা ও পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) আমিরাত-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ন্যাশনাল’ জানিয়েছে, ‘ডিম অব দ্য ডেজার্ট’ ট্রেনে থাকবে ৩৩টি ব্যক্তিগত স্যুইট। এর মধ্যে ৩১টি সাধারণ প্রাইভেট স্যুইট এবং দুটি প্রেসিডেনশিয়াল স্যুইট। সর্বোচ্চ ৬৬ জন অতিথি একসঙ্গে এই বিলাসবহুল ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। যাত্রীদের জন্য থাকবে দুটি রেস্তোরাঁ বগি এবং একটি ঐতিহ্যবাহী ‘মজলিশ লাউঞ্জ’, যেখানে মরুভূমির অনুপ্রেরণায় কাঠের খোদাই, সোনালি অলংকরণ এবং উষ্ণ রঙের মিশ্রণে সৌদি ঐতিহ্যের আভিজাত্য ফুটে উঠবে।
রেস্তোরাঁর বগিগুলোতে পরিবেশন করা হবে স্থানীয় সৌদি খাবার, সঙ্গে আন্তর্জাতিক মেনু ও ইতালীয় ফিউশন কুইজিন। বিশ্বখ্যাত শেফরা এসব খাবার তৈরি করবেন।
আর্সেনালে গ্রুপের প্রধান নির্বাহী পাওলো বারলেত্তা বলেছেন, ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট একটি চলমান শিল্পকর্ম, যা ইতালীয় কারিগরির সূক্ষ্মতা ও সৌদি দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত। এটি অতুলনীয় বিলাসবহুল ভ্রমণের এক নতুন সংজ্ঞা তৈরি করবে।’

এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে সৌদি আরব রেলওয়ে, পরিবহন ও রসদ সেবা মন্ত্রণালয়, পরিবহন কর্তৃপক্ষ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং সৌদি টুরিজম কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায়।
২০২৬ সালের শেষ দিকে ট্রেনটির প্রথমবারের মতো রিয়াদ থেকে যাত্রা শুরু করবে। পাড়ি দেবে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ। পথে এটি সৌদি আরবের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কিছু প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক স্থানে থামবে। এসব স্থানের মধ্যে রয়েছে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত স্থানগুলো। এ ছাড়া আরও একটি গোপন কিন্তু অসাধারণ গন্তব্যের কথা বলা হলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। তবে শিগগিরই সেই স্থানের নাম ঘোষণা করা হবে।
যাত্রীরা এক রাত বা দুই রাতের ভ্রমণ প্যাকেজ বেছে নিতে পারবেন এবং ট্রেনের ভেতরে ও বাইরে নানা অভিজ্ঞতা ও সেবা গ্রহণ করবেন।
ট্রেনটির অভ্যন্তরীণ নকশা তৈরি করেছেন লেবাননে জন্ম নেওয়া স্থপতি ও ডিজাইনার আলিন আসমার দ’আম্মান। তিনি ‘কালচার ইন আর্কিটেকচার স্টুডিও’ এর প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নকশায় খোদাই করা কাঠ, বস্ত্রের ঐতিহ্যবাহী বুনন এবং সূক্ষ্ম টেক্সচার দিয়ে সাজানো ওই ট্রেনে সৌদি ও ইতালীয় ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ঘটেছে।

সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে অনুষ্ঠিত ‘ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ’ সম্মেলনে ট্রেনটির নকশা ও পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) আমিরাত-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ন্যাশনাল’ জানিয়েছে, ‘ডিম অব দ্য ডেজার্ট’ ট্রেনে থাকবে ৩৩টি ব্যক্তিগত স্যুইট। এর মধ্যে ৩১টি সাধারণ প্রাইভেট স্যুইট এবং দুটি প্রেসিডেনশিয়াল স্যুইট। সর্বোচ্চ ৬৬ জন অতিথি একসঙ্গে এই বিলাসবহুল ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। যাত্রীদের জন্য থাকবে দুটি রেস্তোরাঁ বগি এবং একটি ঐতিহ্যবাহী ‘মজলিশ লাউঞ্জ’, যেখানে মরুভূমির অনুপ্রেরণায় কাঠের খোদাই, সোনালি অলংকরণ এবং উষ্ণ রঙের মিশ্রণে সৌদি ঐতিহ্যের আভিজাত্য ফুটে উঠবে।
রেস্তোরাঁর বগিগুলোতে পরিবেশন করা হবে স্থানীয় সৌদি খাবার, সঙ্গে আন্তর্জাতিক মেনু ও ইতালীয় ফিউশন কুইজিন। বিশ্বখ্যাত শেফরা এসব খাবার তৈরি করবেন।
আর্সেনালে গ্রুপের প্রধান নির্বাহী পাওলো বারলেত্তা বলেছেন, ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট একটি চলমান শিল্পকর্ম, যা ইতালীয় কারিগরির সূক্ষ্মতা ও সৌদি দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত। এটি অতুলনীয় বিলাসবহুল ভ্রমণের এক নতুন সংজ্ঞা তৈরি করবে।’

এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হচ্ছে সৌদি আরব রেলওয়ে, পরিবহন ও রসদ সেবা মন্ত্রণালয়, পরিবহন কর্তৃপক্ষ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং সৌদি টুরিজম কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায়।
২০২৬ সালের শেষ দিকে ট্রেনটির প্রথমবারের মতো রিয়াদ থেকে যাত্রা শুরু করবে। পাড়ি দেবে প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথ। পথে এটি সৌদি আরবের সবচেয়ে আকর্ষণীয় কিছু প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক স্থানে থামবে। এসব স্থানের মধ্যে রয়েছে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত স্থানগুলো। এ ছাড়া আরও একটি গোপন কিন্তু অসাধারণ গন্তব্যের কথা বলা হলেও তা প্রকাশ করা হয়নি। তবে শিগগিরই সেই স্থানের নাম ঘোষণা করা হবে।
যাত্রীরা এক রাত বা দুই রাতের ভ্রমণ প্যাকেজ বেছে নিতে পারবেন এবং ট্রেনের ভেতরে ও বাইরে নানা অভিজ্ঞতা ও সেবা গ্রহণ করবেন।
ট্রেনটির অভ্যন্তরীণ নকশা তৈরি করেছেন লেবাননে জন্ম নেওয়া স্থপতি ও ডিজাইনার আলিন আসমার দ’আম্মান। তিনি ‘কালচার ইন আর্কিটেকচার স্টুডিও’ এর প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর নকশায় খোদাই করা কাঠ, বস্ত্রের ঐতিহ্যবাহী বুনন এবং সূক্ষ্ম টেক্সচার দিয়ে সাজানো ওই ট্রেনে সৌদি ও ইতালীয় ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ঘটেছে।

চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে
১১ জুলাই ২০২২
অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধচক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে এক ধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
৪ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধী চক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে একধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশের কমিশনার ক্রিসি ব্যারেট এই নতুন ও উদ্বেগজনক প্রবণতাকে ‘লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার এক বিকৃত নতুন রূপ’ হিসেবে আখ্যা দেন এবং জানান, এমনটি বিশ্বজুড়েই দেখা দিচ্ছে। বিষয়টি মোকাবিলায় একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় তিনজন এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আরও ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে এসব ঘটনায় কিশোরীরা কী ধরনের সহিংস কাজে যুক্ত হয়েছে তা বিস্তারিত জানানো হয়নি। কমিশনার ব্যারেট জানান—অভিযুক্তদের অনেকেই সহিংস চরমপন্থী মতাদর্শে বিশ্বাসী এবং মানুষকে আঘাত করা তাদের কাছে একধরনের ‘বিনোদন’।
এই অপরাধীদের বেশির ভাগই কিশোর বয়সের শেষভাগে বা বিশের কোঠায় থাকা পশ্চিমা দেশগুলোর তরুণ। তারা অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোবলক্স কিংবা মেসেজিং অ্যাপ ডিসকর্ড ও টেলগ্রাম-এর মাধ্যমে কিশোরী ও নাবালিকা মেয়েদের টার্গেট করে।
ব্যারেট জানান, এরা নিজেদের ‘ক্রাইমফ্লুয়েন্সার’ হিসেবে পরিচয় দেয়। তাদের মতাদর্শের মধ্যে নিহিলিজম, স্যাডিজম, নাৎসিবাদ ও শয়তানবাদ পর্যন্ত রয়েছে। তারা সাধারণত মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগা, আত্মসম্মানবোধ কম এমন মেয়েদের শিকার বানায়।
ব্যারেট বলেন, ‘এই দলগুলোর সংস্কৃতি অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার গেমিংয়ের মতো। তারা শিকার খোঁজে, অনুসরণ করে এবং বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে তাদের জালে টেনে আনে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই কর্মকাণ্ডের পেছনে আর্থিক লাভ বা যৌন উদ্দেশ্য নেই—এটা নিছক মজা, আমোদ বা অনলাইনে জনপ্রিয় হওয়ার আকাঙ্ক্ষা।’
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৬০ জন সম্ভাব্য অপরাধীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ নেটওয়ার্ক ধ্বংস করতে এখন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নিউজিল্যান্ড ও কানাডার (ফাইভ আইজ জোট) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। পাশাপাশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সহায়তায় একটি এআই টুল তৈরি হচ্ছে, যা এনক্রিপ্টেড বার্তায় ব্যবহৃত ইমোজি বা গোপন স্ল্যাং বিশ্লেষণ করে এই ধরনের অপরাধ শনাক্ত করতে পারবে।
উল্লেখ্য, ১৬ বছরের নিচের শিশুদের জন্য বিশ্বে প্রথমবারের মতো আইন করে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। তবে নতুন আইন অনুযায়ী, গেমিং ও মেসেজিং প্ল্যাটফর্মগুলো এখনই এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। আইনটি কার্যকর হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে।

অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধী চক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে একধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশের কমিশনার ক্রিসি ব্যারেট এই নতুন ও উদ্বেগজনক প্রবণতাকে ‘লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার এক বিকৃত নতুন রূপ’ হিসেবে আখ্যা দেন এবং জানান, এমনটি বিশ্বজুড়েই দেখা দিচ্ছে। বিষয়টি মোকাবিলায় একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে এবং এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় তিনজন এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আরও ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে এসব ঘটনায় কিশোরীরা কী ধরনের সহিংস কাজে যুক্ত হয়েছে তা বিস্তারিত জানানো হয়নি। কমিশনার ব্যারেট জানান—অভিযুক্তদের অনেকেই সহিংস চরমপন্থী মতাদর্শে বিশ্বাসী এবং মানুষকে আঘাত করা তাদের কাছে একধরনের ‘বিনোদন’।
এই অপরাধীদের বেশির ভাগই কিশোর বয়সের শেষভাগে বা বিশের কোঠায় থাকা পশ্চিমা দেশগুলোর তরুণ। তারা অনলাইন গেমিং প্ল্যাটফর্ম রোবলক্স কিংবা মেসেজিং অ্যাপ ডিসকর্ড ও টেলগ্রাম-এর মাধ্যমে কিশোরী ও নাবালিকা মেয়েদের টার্গেট করে।
ব্যারেট জানান, এরা নিজেদের ‘ক্রাইমফ্লুয়েন্সার’ হিসেবে পরিচয় দেয়। তাদের মতাদর্শের মধ্যে নিহিলিজম, স্যাডিজম, নাৎসিবাদ ও শয়তানবাদ পর্যন্ত রয়েছে। তারা সাধারণত মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগা, আত্মসম্মানবোধ কম এমন মেয়েদের শিকার বানায়।
ব্যারেট বলেন, ‘এই দলগুলোর সংস্কৃতি অনলাইন মাল্টিপ্লেয়ার গেমিংয়ের মতো। তারা শিকার খোঁজে, অনুসরণ করে এবং বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে তাদের জালে টেনে আনে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই কর্মকাণ্ডের পেছনে আর্থিক লাভ বা যৌন উদ্দেশ্য নেই—এটা নিছক মজা, আমোদ বা অনলাইনে জনপ্রিয় হওয়ার আকাঙ্ক্ষা।’
বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় প্রায় ৬০ জন সম্ভাব্য অপরাধীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ নেটওয়ার্ক ধ্বংস করতে এখন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নিউজিল্যান্ড ও কানাডার (ফাইভ আইজ জোট) সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। পাশাপাশি প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সহায়তায় একটি এআই টুল তৈরি হচ্ছে, যা এনক্রিপ্টেড বার্তায় ব্যবহৃত ইমোজি বা গোপন স্ল্যাং বিশ্লেষণ করে এই ধরনের অপরাধ শনাক্ত করতে পারবে।
উল্লেখ্য, ১৬ বছরের নিচের শিশুদের জন্য বিশ্বে প্রথমবারের মতো আইন করে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। তবে নতুন আইন অনুযায়ী, গেমিং ও মেসেজিং প্ল্যাটফর্মগুলো এখনই এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। আইনটি কার্যকর হবে আগামী ডিসেম্বর থেকে।

চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে
১১ জুলাই ২০২২
সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
৪ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
তবে ফোন ছিনতাইয়ের প্রভাব শুধু আর্থিক ক্ষতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এতে হারিয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবনের অমূল্য স্মৃতিগুলোও।
গত আগস্টে কেমব্রিজের একটি মার্কেটে কেনাকাটার সময় ফেনেলা রলিংসের নতুন কেনা আইফোন-১৬ এভাবেই ছিনতাই হয়েছিল। ফোনটিতে ছিল তাঁর ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের সঙ্গে তোলা অসংখ্য ছবি ও ভিডিও। কিন্তু কোনো ব্যাকআপ না থাকায় সেই স্মৃতিগুলো চিরতরে হারিয়ে গেছে।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফেনেলা বিবিসিকে বলেন, ‘এই স্মৃতিগুলো আমি আর কোনো দিন ফিরে পাব না।’
‘ফাইন্ড মাই (Find My)’ অ্যাপে ফেনেলা দেখতে পান, তাঁর ফোনটি প্রথমে ট্রেনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে সেটি পৌঁছে যায় দুবাই, এরপর চীনে। এরপর তাঁর কাছে আসতে থাকে একের পর এক ফিশিং মেসেজ, যেখানে তাঁকে অ্যাকাউন্টের সব তথ্য দেওয়ার বা ফোন থেকে লক বা সিকিউরিটি মুছে ফেলার অনুরোধ করা হয়।
ফেনেলার মতো গল্প এখন লন্ডনের সর্বত্রই শোনা যাচ্ছে। সংগঠিত কিছু অপরাধ চক্র এখন ফোন চুরিকেই বড় ব্যবসায় পরিণত করেছে। কারণ, একটি ফোন বিক্রি করেই পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত।
গত বছর সনি স্ট্রিঙ্গার নামের এক ছিনতাইকারীকে এক ঘণ্টার মধ্যে ২৪টি ফোন চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পরে আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন।
লন্ডন ট্যাক্সি ড্রাইভারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান পল ব্রেনান বলেন, লন্ডন এখন ফোন চোরদের জন্য সোনার খনি। স্থানীয় প্রশাসনের কেউই বিশ্বাস করেন না, লন্ডনে এমনটা হয়। তবে এটা যখন তাঁদের সঙ্গে ঘটবে, তখন তাঁরা বুঝতে পারবেন।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চোরেরা সাধারণত ইলেকট্রিক বাইকে করে আসে, কারণ, এতে খুব দ্রুত পালিয়ে যাওয়া যায়। সবাই কালো পোশাকে, মুখ ঢেকে বা হুডি পরে থাকে।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চুরি বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি পর্যটকেরাও এখন লন্ডনে আসতে ভয় পাচ্ছেন।
মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে লন্ডনে ১ লাখ ১৭ হাজার ২১১টি ফোন চুরি হয়েছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। অপরাধীরা সাধারণত হালকা ইলেকট্রিক মোটরবাইক ব্যবহার করে, যা ঘণ্টায় ৬০ মাইল (৯৭ কিমি) গতিতে চলতে পারে। এই দ্রুতগামী চোরদের ঠেকাতে লন্ডন পুলিশ এখন নিজেদের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বাইকের বহর গড়ে তুলেছে।
লন্ডন পুলিশ সার্জেন্ট রায়ান পেরি বলেন, ‘যখন চোরেরা দেখে আমরাও একই ধরনের বাইকে টহল দিচ্ছি, তারা এতে ভয় পায়। যদি আমরা তাদের অপরাধ ঠেকাতে পারি, সেটাই আমাদের সফলতা। তারা মাঠে নামুক, আমরা প্রস্তুত—ধরব আর আদালতে পাঠাব।’
তবে শুধু রাস্তায় নয়, এখন আকাশ থেকেও নজরদারি চলছে। ন্যাশনাল পুলিশ এয়ার সার্ভিসের (এনপিএএস) ট্যাকটিক্যাল ফ্লাইট অফিসার অ্যান্ড্রু ল-লেস বলেন, ‘আমরাই ফোন চোরদের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। আকাশে আমাদের হেলিকপ্টার উঠলেই তাদের পালানোর থাকে না।’
এনপিএএস লন্ডনের বেস ম্যানেজার সার্জেন্ট গ্লেন ওয়াকার জানান, হেলিকপ্টারের ক্যামেরা সন্দেহভাজনদের মুখ পর্যন্ত জুম করে শনাক্ত করতে পারে। তিনি বলেন, একটা হেলিকপ্টার ১ হাজার ফুট ওপরে থাকলেই এলাকায় ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় চোরেরা হেলিকপ্টার দেখেই লুকিয়ে পড়ে।
তবে শুধু লন্ডনের পুলিশ নয়, স্থানীয় নাগরিকেরাও এখন এই চোর চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন। ডিয়েগো গালডিনো একজন ডেলিভারি ম্যান। ডিয়েগো নিজেকে বলেন ‘পিকপকেট হান্টার’। তিনি প্রতিদিন রাস্তায় ঘটে যাওয়া চুরি ভিডিও করে অনলাইনে পোস্ট করেন। তাঁর অ্যাকাউন্ট ‘PickPocketLondon’ ইতিমধ্যে লাখ লাখ ভিউ পেয়েছে।
ডিয়েগো বলেন, ‘প্রতিদিন শহরে অপরাধ বাড়ছে। তারা সব সময় মুখ ঢেকে রাখে। তারা একা নয়—দল বেঁধে আসে। তাই আমি যখনই কোনো চুরি হতে দেখি, চিৎকার করে মানুষকে সতর্ক করি।’
ব্রিটিশ ট্রান্সপোর্ট পুলিশ (বিটিপি) জানিয়েছে, এখন অনেক ফোন চোর প্রতিদিন লন্ডনে ট্রেনে চড়ে আসে। এরপর চুরি করে ফিরে যায়।
ফিন্সবেরি পার্ক স্টেশনে বিবিসির সঙ্গে থাকা এক অফিসার বলেন, ওই কালো টুপি পরা লোকটিকে দেখছেন? তিনি পোর্টসমাউথে থাকেন। প্রতিদিন সেখান থেকে ট্রেনে আসেন, ফোন চুরি করে ফিরে যান। এটা তাঁর ফুলটাইম কাজ। তিনি জানান, পুলিশের কাছে এই অঞ্চলের এমন ৬০০ জনেরও বেশি সক্রিয় চোরের ছবি আছে।
বিটিপির আরও এক অফিসার বলেন, তারা এখন ফোন চুরির ব্যাপারটাকে পেশার পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অনেকে এখন এটা করেই রোজগার করে। কেউ কেউ বিদেশ থেকে কয়েক সপ্তাহের জন্য যুক্তরাজ্যে আসে, চুরি করে আবার দেশে ফিরে যায়।

লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
তবে ফোন ছিনতাইয়ের প্রভাব শুধু আর্থিক ক্ষতির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এতে হারিয়ে যাচ্ছে অনেকের জীবনের অমূল্য স্মৃতিগুলোও।
গত আগস্টে কেমব্রিজের একটি মার্কেটে কেনাকাটার সময় ফেনেলা রলিংসের নতুন কেনা আইফোন-১৬ এভাবেই ছিনতাই হয়েছিল। ফোনটিতে ছিল তাঁর ফুসফুস ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের সঙ্গে তোলা অসংখ্য ছবি ও ভিডিও। কিন্তু কোনো ব্যাকআপ না থাকায় সেই স্মৃতিগুলো চিরতরে হারিয়ে গেছে।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে ফেনেলা বিবিসিকে বলেন, ‘এই স্মৃতিগুলো আমি আর কোনো দিন ফিরে পাব না।’
‘ফাইন্ড মাই (Find My)’ অ্যাপে ফেনেলা দেখতে পান, তাঁর ফোনটি প্রথমে ট্রেনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। এক সপ্তাহের মধ্যে সেটি পৌঁছে যায় দুবাই, এরপর চীনে। এরপর তাঁর কাছে আসতে থাকে একের পর এক ফিশিং মেসেজ, যেখানে তাঁকে অ্যাকাউন্টের সব তথ্য দেওয়ার বা ফোন থেকে লক বা সিকিউরিটি মুছে ফেলার অনুরোধ করা হয়।
ফেনেলার মতো গল্প এখন লন্ডনের সর্বত্রই শোনা যাচ্ছে। সংগঠিত কিছু অপরাধ চক্র এখন ফোন চুরিকেই বড় ব্যবসায় পরিণত করেছে। কারণ, একটি ফোন বিক্রি করেই পাওয়া যাচ্ছে প্রায় ৪০০ পাউন্ড পর্যন্ত।
গত বছর সনি স্ট্রিঙ্গার নামের এক ছিনতাইকারীকে এক ঘণ্টার মধ্যে ২৪টি ফোন চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। পরে আদালত তাঁকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন।
লন্ডন ট্যাক্সি ড্রাইভারস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান পল ব্রেনান বলেন, লন্ডন এখন ফোন চোরদের জন্য সোনার খনি। স্থানীয় প্রশাসনের কেউই বিশ্বাস করেন না, লন্ডনে এমনটা হয়। তবে এটা যখন তাঁদের সঙ্গে ঘটবে, তখন তাঁরা বুঝতে পারবেন।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চোরেরা সাধারণত ইলেকট্রিক বাইকে করে আসে, কারণ, এতে খুব দ্রুত পালিয়ে যাওয়া যায়। সবাই কালো পোশাকে, মুখ ঢেকে বা হুডি পরে থাকে।
পল ব্রেনান আরও বলেন, চুরি বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি পর্যটকেরাও এখন লন্ডনে আসতে ভয় পাচ্ছেন।
মেট্রোপলিটন পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে লন্ডনে ১ লাখ ১৭ হাজার ২১১টি ফোন চুরি হয়েছে, যা ২০১৯ সালের তুলনায় ২৫ শতাংশ বেশি। অপরাধীরা সাধারণত হালকা ইলেকট্রিক মোটরবাইক ব্যবহার করে, যা ঘণ্টায় ৬০ মাইল (৯৭ কিমি) গতিতে চলতে পারে। এই দ্রুতগামী চোরদের ঠেকাতে লন্ডন পুলিশ এখন নিজেদের জন্য উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বাইকের বহর গড়ে তুলেছে।
লন্ডন পুলিশ সার্জেন্ট রায়ান পেরি বলেন, ‘যখন চোরেরা দেখে আমরাও একই ধরনের বাইকে টহল দিচ্ছি, তারা এতে ভয় পায়। যদি আমরা তাদের অপরাধ ঠেকাতে পারি, সেটাই আমাদের সফলতা। তারা মাঠে নামুক, আমরা প্রস্তুত—ধরব আর আদালতে পাঠাব।’
তবে শুধু রাস্তায় নয়, এখন আকাশ থেকেও নজরদারি চলছে। ন্যাশনাল পুলিশ এয়ার সার্ভিসের (এনপিএএস) ট্যাকটিক্যাল ফ্লাইট অফিসার অ্যান্ড্রু ল-লেস বলেন, ‘আমরাই ফোন চোরদের সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। আকাশে আমাদের হেলিকপ্টার উঠলেই তাদের পালানোর থাকে না।’
এনপিএএস লন্ডনের বেস ম্যানেজার সার্জেন্ট গ্লেন ওয়াকার জানান, হেলিকপ্টারের ক্যামেরা সন্দেহভাজনদের মুখ পর্যন্ত জুম করে শনাক্ত করতে পারে। তিনি বলেন, একটা হেলিকপ্টার ১ হাজার ফুট ওপরে থাকলেই এলাকায় ভীতি ছড়িয়ে পড়ে। অনেক সময় চোরেরা হেলিকপ্টার দেখেই লুকিয়ে পড়ে।
তবে শুধু লন্ডনের পুলিশ নয়, স্থানীয় নাগরিকেরাও এখন এই চোর চক্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন। ডিয়েগো গালডিনো একজন ডেলিভারি ম্যান। ডিয়েগো নিজেকে বলেন ‘পিকপকেট হান্টার’। তিনি প্রতিদিন রাস্তায় ঘটে যাওয়া চুরি ভিডিও করে অনলাইনে পোস্ট করেন। তাঁর অ্যাকাউন্ট ‘PickPocketLondon’ ইতিমধ্যে লাখ লাখ ভিউ পেয়েছে।
ডিয়েগো বলেন, ‘প্রতিদিন শহরে অপরাধ বাড়ছে। তারা সব সময় মুখ ঢেকে রাখে। তারা একা নয়—দল বেঁধে আসে। তাই আমি যখনই কোনো চুরি হতে দেখি, চিৎকার করে মানুষকে সতর্ক করি।’
ব্রিটিশ ট্রান্সপোর্ট পুলিশ (বিটিপি) জানিয়েছে, এখন অনেক ফোন চোর প্রতিদিন লন্ডনে ট্রেনে চড়ে আসে। এরপর চুরি করে ফিরে যায়।
ফিন্সবেরি পার্ক স্টেশনে বিবিসির সঙ্গে থাকা এক অফিসার বলেন, ওই কালো টুপি পরা লোকটিকে দেখছেন? তিনি পোর্টসমাউথে থাকেন। প্রতিদিন সেখান থেকে ট্রেনে আসেন, ফোন চুরি করে ফিরে যান। এটা তাঁর ফুলটাইম কাজ। তিনি জানান, পুলিশের কাছে এই অঞ্চলের এমন ৬০০ জনেরও বেশি সক্রিয় চোরের ছবি আছে।
বিটিপির আরও এক অফিসার বলেন, তারা এখন ফোন চুরির ব্যাপারটাকে পেশার পর্যায়ে নিয়ে গেছে। অনেকে এখন এটা করেই রোজগার করে। কেউ কেউ বিদেশ থেকে কয়েক সপ্তাহের জন্য যুক্তরাজ্যে আসে, চুরি করে আবার দেশে ফিরে যায়।

চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে
১১ জুলাই ২০২২
সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধচক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে এক ধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্পমেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সৌদি আরব গত এক দশক ধরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় যেসব বিশাল রিয়েল এস্টেট প্রকল্পকে গুরুত্ব দিচ্ছিল, দেশটি এখন সেসব থেকে সরে এসে ৯২৫ বিলিয়ন ডলারের তহবিল অন্য খাতে বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ তথ্য রয়টার্সকে জানিয়েছে সৌদি আরবের পরিকল্পনা সম্পর্কে সরাসরি অবগত একটি সূত্র।
সৌদি যুবরাজ ও দেশটির কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যার লক্ষ্য ছিল রিয়েল এস্টেটনির্ভর বৃহৎ প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে রূপান্তর করা।
এই পরিকল্পনার প্রধান অর্থায়নকারী ছিল সৌদি আরবের সার্বভৌম তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
মূল পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল নিওম—লোহিত সাগরের তীরে মরুভূমিতে নির্মাণাধীন এক ভবিষ্যৎ নগরী এবং দেশটির উত্তরাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় আন্তর্জাতিক শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজনের প্রকল্প, যেখানে কৃত্রিম তুষারে তৈরি স্কি ঢালও থাকবে।
৯০ লাখ জনসংখ্যার পরিকল্পিত শহর নিওমসহ এসব প্রকল্পে একাধিকবার বিলম্ব ঘটেছে।
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্প মেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
সূত্রটি আরও জানায়, সৌদি আরব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও বিশাল জ্বালানি সম্পদনির্ভর ডেটা সেন্টারের মতো খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
কৌশল পরিবর্তন নিয়ে মন্তব্যের অনুরোধ জানালে পিআইএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

সৌদি আরব গত এক দশক ধরে উন্নয়ন পরিকল্পনায় যেসব বিশাল রিয়েল এস্টেট প্রকল্পকে গুরুত্ব দিচ্ছিল, দেশটি এখন সেসব থেকে সরে এসে ৯২৫ বিলিয়ন ডলারের তহবিল অন্য খাতে বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এ তথ্য রয়টার্সকে জানিয়েছে সৌদি আরবের পরিকল্পনা সম্পর্কে সরাসরি অবগত একটি সূত্র।
সৌদি যুবরাজ ও দেশটির কার্যত শাসক মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ২০১৬ সালে ‘ভিশন ২০৩০’ কর্মসূচি ঘোষণা করেন, যার লক্ষ্য ছিল রিয়েল এস্টেটনির্ভর বৃহৎ প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে অর্থনীতিকে রূপান্তর করা।
এই পরিকল্পনার প্রধান অর্থায়নকারী ছিল সৌদি আরবের সার্বভৌম তহবিল পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড (পিআইএফ)।
মূল পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত ছিল নিওম—লোহিত সাগরের তীরে মরুভূমিতে নির্মাণাধীন এক ভবিষ্যৎ নগরী এবং দেশটির উত্তরাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায় আন্তর্জাতিক শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজনের প্রকল্প, যেখানে কৃত্রিম তুষারে তৈরি স্কি ঢালও থাকবে।
৯০ লাখ জনসংখ্যার পরিকল্পিত শহর নিওমসহ এসব প্রকল্পে একাধিকবার বিলম্ব ঘটেছে।
সূত্রটি জানায়, পিআইএফের জন্য স্বল্প মেয়াদে আরও টেকসই আর্থিক লাভ নিশ্চিত করতে নতুন কৌশলে জোর দেওয়া হচ্ছে বিদ্যমান ও বাস্তবসম্মত খাতগুলোর ওপর—যেমন লজিস্টিকস, খনিজ সম্পদ উত্তোলন ও ধর্মীয় পর্যটন।
সূত্রটি আরও জানায়, সৌদি আরব এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও বিশাল জ্বালানি সম্পদনির্ভর ডেটা সেন্টারের মতো খাতেও বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে।
কৌশল পরিবর্তন নিয়ে মন্তব্যের অনুরোধ জানালে পিআইএফ তাৎক্ষণিকভাবে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

চলতি বছরের শেষ দিকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটিতে পৌঁছাবে। ২০৩০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৮৫০ কোটি। ২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা পৌঁছাবে ৯৭০ কোটিতে। আর ২০৮০ সালে জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১ হাজার ৪০ কোটিতে
১১ জুলাই ২০২২
সৌদি আরবে শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে এক অনন্য ভ্রমণযাত্রা। দেশটিতে মধ্যপ্রাচ্যের প্রথম পাঁচ তারকা চলমান হোটেল হিসেবে ইতিহাস গড়বে ‘ড্রিম অব দ্য ডেজার্ট’ নামে বিলাসবহুল একটি ট্রেন। ইতালীয় প্রতিষ্ঠান আর্সেনালে গ্রুপ এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার কিশোরী মেয়েদের লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ভয়াবহ সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে ফেলছে অনলাইন অপরাধচক্র—এমন সতর্কতা দিয়েছে দেশটির পুলিশ। এসব মেয়েকে কখনো নিজেদের ওপর, কখনো ভাইবোন বা পোষা প্রাণীর ওপর সহিংসতা চালাতে বাধ্য করা হচ্ছে এক ধরনের ‘বিকৃত গেমিফিকেশন’-এর অংশ হিসেবে।
৩ ঘণ্টা আগে
লন্ডনের রাস্তায় হাতে ফোন নিয়ে হাঁটছেন, সাবধান! চোখের পলকে চুরি হয়ে যেতে পারে আপনার ফোন। ঝড়ের গতিতে একটি বাইক আসবে, এরপর এক ঝটকায় আপনার ফোন নিয়ে উধাও! মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই আপনার ডিজিটাল জীবনের সব স্মৃতি শেষ! এমন ঘটনা প্রতিদিন শত শতবার ঘটছে লন্ডনের রাস্তায়, যেন এটা নিয়মিত ঘটনা।
৪ ঘণ্টা আগে