অর্থনীতিতে বিজয়ীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে এবারের নোবেল পুরস্কারের আসরের পর্দা নামবে। আজ সোমবার নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি অর্থনীতিতে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করবেন। এবারে ঋণ বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিতে সরকারের ভূমিকা এবং সম্পদ বৈষম্যের মতো বিষয়গুলোতে যেতে পারে নোবেল পুরস্কার। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে এই পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
গত বছর অর্থনীতিতে নোবেল জেতেন মার্কিন অর্থনীতিবিদ ক্লডিয়া গোল্ডিন। শ্রমবাজারে নারী অংশগ্রহণের ফলাফল সম্পর্কে বোঝাপড়ার উন্নতিতে অবদান রাখার জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। আক্ষেপের বিষয় হলো—তিনি যেদিন পুরস্কার গ্রহণ করেন, সেদিন খুব অল্পসংখ্যক নারীই উপস্থিত ছিলেন। ১৯৬৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৯৩ জনকে নোবেল দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ক্লডিয়া গোল্ডিনসহ নারী মাত্র ৩ জন। বাকি দুজন হলেন—এলিনর অস্ট্রোম এবং এস্তার দুফলো।
এবারের নোবেল কোন খাতে যেতে পারে সে বিষয়ে সুইডেনের আপসালা ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক মিকেল কার্লসন এএফপিকে বলেন, ‘সমাজে সমতা ও বৈচিত্র্যকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার সাধারণ প্রবণতা গবেষণা প্রক্রিয়াকে প্রসারিত করেছে। তবে একটি বৈজ্ঞানিক অবদান নোবেল পুরস্কারের যোগ্য কিনা তা মূল্যায়ন করার সময় এটি বিবেচনায় নেওয়ার মানদণ্ড নয়।’
মিকেল কার্লসনের মতে, এ বছর নোবেল পেতে পারেন জাপানের নুবোহিরো কিয়োতাকি এবং ব্রিটেনের জন এইচ মুর। ছোট একটি ধাক্কাও অর্থনীতির চক্রকে কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে তা নিয়ে কাজ করেছেন এই দুজন। অথবা, মার্কিন অর্থনীতিবিদ সুসান অ্যাথে তাঁর ‘বাজারের নকশার’ জন্য পেতে পারেন এবারের নোবেল।
স্টকহোমের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিকসের গবেষণা ইনস্টিটিউটের ম্যাগনাস হেনরেকসনের মতে, কে অর্থনীতিতে নোবেল পাবেন তা অনুমান করা ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট জায়গা হলো, নোবেল কমিটি কোন ধরনের ‘গবেষণার স্বার্থের দিকে নজর দিচ্ছে’। হেনরেকসন বলেন, তিনি সন্দিহান যে—একই ধরনের গবেষণা ক্ষেত্র টানা দ্বিতীয়বার পুরস্কৃত হবে।
এবারে অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়ার অন্যতম দাবিদার ফরাসি ফিলিপ আঘিয়ন, মার্কিন জর্জ লোয়েনস্টাইন, কেনেথ রোফ এবং কারমেন রেইনহার্ট। এ ছাড়া, ‘হোয়াই ন্যাশনস ফেইল: দ্য অরিজিনস অব পাওয়ার, প্রসপারিটি এবং পোভার্টি’র মতো বেশ কয়েকটি বেস্ট সেলার বইয়ের লেখক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটির অধ্যাপক তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ড্যারন আসেমোগলু এই বছরের অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম শীর্ষ নাম। তাঁর সঙ্গে সম্ভবত রুশ-আমেরিকান আন্দ্রেই শ্লেইফারকেও যৌথভাবে নোবেল দেওয়া হতে পারে।
অর্থনীতিতে কে নোবেল জিতবেন তার ভবিষ্যদ্বাণী করা সব সময়ই কঠিন। তবে অনলাইন পরিসংখ্যান প্ল্যাটফর্ম স্ট্যাটিস্টা উল্লেখ করেছে, অতীতের নোবেলজয়ী এবং অর্থনীতিতে বর্তমান গবেষণার ক্ষেত্রের আলোকে, ‘আমাদের কাছে এমন প্রার্থীদের সম্পর্কে একটি সম্ভাব্য ধারণা আছে কারা ২০২৪ সালে এই খাতে নোবেল জিততে পারেন।’ এই প্ল্যাটফর্মটির দাবি, আসেমোগলু ‘অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সহজতর করে বা বাধা দেয় এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের পথ সহজ করার জন্য কাজ করার জন্য এবারে নোবেল পেতে পারেন। অন্যান্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন—সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ ফরাসি অলিভিয়ার ব্লানচার্ড ও আমেরিকান ল্যারি সামারস এবং গ্রেগরি মানকিউ।
ফ্রান্সের টমাস পিকেটি এবং গ্যাব্রিয়েল জুকম্যানের পাশাপাশি ফরাসি-আমেরিকান ইমানুয়েল সায়েজের মতো অর্থ বৈষম্য নিয়ে কাজ করা অর্থনীতিবিদদের নামও নোবেল জয়ের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখ করা হয়েছে। দারিদ্র্য-বিরোধী নীতি বিশেষজ্ঞ কানাডিয়ান-আমেরিকান জ্যানেট কুরিও এই তালিকায় থাকতে পারেন। এ ছাড়া অর্থনীতিতে প্রকৃতি ও এর সংস্থানগুলোকে একীভূত করার জন্য সম্ভাব্য বিজয়ী হিসেবে ব্রিটিশ-ভারতীয় পার্থ দাশ গুপ্তের নামও আলোচনায় আছে।
অর্থনীতিতে বিজয়ীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে এবারের নোবেল পুরস্কারের আসরের পর্দা নামবে। আজ সোমবার নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি অর্থনীতিতে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করবেন। এবারে ঋণ বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিতে সরকারের ভূমিকা এবং সম্পদ বৈষম্যের মতো বিষয়গুলোতে যেতে পারে নোবেল পুরস্কার। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে এই পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
গত বছর অর্থনীতিতে নোবেল জেতেন মার্কিন অর্থনীতিবিদ ক্লডিয়া গোল্ডিন। শ্রমবাজারে নারী অংশগ্রহণের ফলাফল সম্পর্কে বোঝাপড়ার উন্নতিতে অবদান রাখার জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। আক্ষেপের বিষয় হলো—তিনি যেদিন পুরস্কার গ্রহণ করেন, সেদিন খুব অল্পসংখ্যক নারীই উপস্থিত ছিলেন। ১৯৬৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৯৩ জনকে নোবেল দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ক্লডিয়া গোল্ডিনসহ নারী মাত্র ৩ জন। বাকি দুজন হলেন—এলিনর অস্ট্রোম এবং এস্তার দুফলো।
এবারের নোবেল কোন খাতে যেতে পারে সে বিষয়ে সুইডেনের আপসালা ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক মিকেল কার্লসন এএফপিকে বলেন, ‘সমাজে সমতা ও বৈচিত্র্যকে বেশি গুরুত্ব দেওয়ার সাধারণ প্রবণতা গবেষণা প্রক্রিয়াকে প্রসারিত করেছে। তবে একটি বৈজ্ঞানিক অবদান নোবেল পুরস্কারের যোগ্য কিনা তা মূল্যায়ন করার সময় এটি বিবেচনায় নেওয়ার মানদণ্ড নয়।’
মিকেল কার্লসনের মতে, এ বছর নোবেল পেতে পারেন জাপানের নুবোহিরো কিয়োতাকি এবং ব্রিটেনের জন এইচ মুর। ছোট একটি ধাক্কাও অর্থনীতির চক্রকে কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে তা নিয়ে কাজ করেছেন এই দুজন। অথবা, মার্কিন অর্থনীতিবিদ সুসান অ্যাথে তাঁর ‘বাজারের নকশার’ জন্য পেতে পারেন এবারের নোবেল।
স্টকহোমের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিকসের গবেষণা ইনস্টিটিউটের ম্যাগনাস হেনরেকসনের মতে, কে অর্থনীতিতে নোবেল পাবেন তা অনুমান করা ক্ষেত্রে সুস্পষ্ট জায়গা হলো, নোবেল কমিটি কোন ধরনের ‘গবেষণার স্বার্থের দিকে নজর দিচ্ছে’। হেনরেকসন বলেন, তিনি সন্দিহান যে—একই ধরনের গবেষণা ক্ষেত্র টানা দ্বিতীয়বার পুরস্কৃত হবে।
এবারে অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়ার অন্যতম দাবিদার ফরাসি ফিলিপ আঘিয়ন, মার্কিন জর্জ লোয়েনস্টাইন, কেনেথ রোফ এবং কারমেন রেইনহার্ট। এ ছাড়া, ‘হোয়াই ন্যাশনস ফেইল: দ্য অরিজিনস অব পাওয়ার, প্রসপারিটি এবং পোভার্টি’র মতো বেশ কয়েকটি বেস্ট সেলার বইয়ের লেখক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমআইটির অধ্যাপক তুর্কি বংশোদ্ভূত আমেরিকান ড্যারন আসেমোগলু এই বছরের অর্থনীতিতে নোবেল পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম শীর্ষ নাম। তাঁর সঙ্গে সম্ভবত রুশ-আমেরিকান আন্দ্রেই শ্লেইফারকেও যৌথভাবে নোবেল দেওয়া হতে পারে।
অর্থনীতিতে কে নোবেল জিতবেন তার ভবিষ্যদ্বাণী করা সব সময়ই কঠিন। তবে অনলাইন পরিসংখ্যান প্ল্যাটফর্ম স্ট্যাটিস্টা উল্লেখ করেছে, অতীতের নোবেলজয়ী এবং অর্থনীতিতে বর্তমান গবেষণার ক্ষেত্রের আলোকে, ‘আমাদের কাছে এমন প্রার্থীদের সম্পর্কে একটি সম্ভাব্য ধারণা আছে কারা ২০২৪ সালে এই খাতে নোবেল জিততে পারেন।’ এই প্ল্যাটফর্মটির দাবি, আসেমোগলু ‘অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সহজতর করে বা বাধা দেয় এমন প্রতিষ্ঠানগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের পথ সহজ করার জন্য কাজ করার জন্য এবারে নোবেল পেতে পারেন। অন্যান্য সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন—সামষ্টিক অর্থনীতিবিদ ফরাসি অলিভিয়ার ব্লানচার্ড ও আমেরিকান ল্যারি সামারস এবং গ্রেগরি মানকিউ।
ফ্রান্সের টমাস পিকেটি এবং গ্যাব্রিয়েল জুকম্যানের পাশাপাশি ফরাসি-আমেরিকান ইমানুয়েল সায়েজের মতো অর্থ বৈষম্য নিয়ে কাজ করা অর্থনীতিবিদদের নামও নোবেল জয়ের ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখ করা হয়েছে। দারিদ্র্য-বিরোধী নীতি বিশেষজ্ঞ কানাডিয়ান-আমেরিকান জ্যানেট কুরিও এই তালিকায় থাকতে পারেন। এ ছাড়া অর্থনীতিতে প্রকৃতি ও এর সংস্থানগুলোকে একীভূত করার জন্য সম্ভাব্য বিজয়ী হিসেবে ব্রিটিশ-ভারতীয় পার্থ দাশ গুপ্তের নামও আলোচনায় আছে।
মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় জলবায়ু পরিবর্তনের ফলস্বরূপ প্রতিনিয়ত বাড়ছে উদ্বাস্তুদের সংখ্যা। রোববার আমিরাত-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এক দশক আগেও এই বিষয়টি বড় কোনো আলোচনার কেন্দ্রে ছিল না, অথচ আজ তা ভয়াবহ বাস্তবতায় পরিণত হয়েছে।
৩২ মিনিট আগেপূর্ব কঙ্গোর কোমান্ডা শহরে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভয়াবহ হামলায় অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার রাত ১টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে ইসলামিক স্টেট-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এডিএফ) এ হামলা চালিয়েছে। তবে, এখনো
১ ঘণ্টা আগেএই গণপদত্যাগকে ট্রাম্প প্রশাসনের ‘ফেডারেল কর্মী বাহিনী হ্রাস’ নীতির অংশ হিসেবে দেখা যাচ্ছে। প্রশাসনের অধীনে কাজ করা সরকারি দক্ষতাসংক্রান্ত বিভাগ নাসায় বড় ধরনের কর্মী ছাঁটাইয়ের সুপারিশ করে। এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়ে এনপিআর হোয়াইট হাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেভাবমূর্তি পুনরুদ্ধারে এবার চতুর এক পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রোনোমার। মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে অস্কারজয়ী অভিনেত্রী গ্বয়েনেথ পালট্রোকে। মজার ব্যাপার হলো, এই অভিনেত্রী কোল্ডপ্লের ভোকালিস্ট ক্রিস মার্টিনের প্রাক্তন স্ত্রী। প্রায় ১৩ বছর সংসার করেছেন তারা।
২ ঘণ্টা আগে