আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পূর্ব কঙ্গোর কোমান্ডা শহরে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভয়াবহ হামলায় অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার রাত ১টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে ইসলামিক স্টেট-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এডিএফ) এ হামলা চালিয়েছে। তবে, এখনো এ হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গুলি করে ও পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে নিহতদের। এ ছাড়াও ধ্বংস করা হয়েছে বেশ কয়েকটি স্থানীয় দোকান ও বাড়িঘর। স্থানীয় নাগরিক সমাজের নেতা দিওদোনে দুরানথাবো জানান, ‘রাত ১টার দিকে এডিএফ সদস্যরা চার্চের ভেতরে ঢুকে হামলা চালায়। ভেতরে ও বাইরে মিলিয়ে ২১ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত তিনটি দ্বগ্ধ মরদেহ পেয়েছি আমরা। বহু বাড়িঘরও ধ্বংস হয়েছে। আরও কেউ হতাহত হয়েছে কিনা তা জানতে অনুসন্ধান এখনো চলছে।’
দিওদোনে দুরানথাবো বলেন, ‘সব ধরনের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন থাকার পরও এই ধরনের হামলা খুবই হতাশাজনক। হামলাকারীরা এখনো আশপাশেই রয়েছে। আতঙ্কে এরই মধ্যে অনেক বাসিন্দা শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।’ তিনি সেনাবাহিনীর দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানান।
অন্যদিকে, কঙ্গোর সেনাবাহিনীর ইটুরি প্রদেশের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জুলস এনগঙ্গো হামলার খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘কোমান্ডার কাছাকাছি এক গির্জায় অস্ত্রধারীরা মাচেট নিয়ে ঢুকে পড়ে। এখন পর্যন্ত আমরা প্রায় ১০ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। আশপাশের বেশ কিছু দোকানপাটে আগুনও লাগিয়ে দিয়েছে তারা।’
এর আগেও চলতি মাসেই ইটুরিতে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে এডিএফ। ওই হামলায়ও বহু মানুষ হতাহত হয়েছিল। ওই হামলাকে সম্প্রতি জাতিসংঘের এক মুখপাত্র ‘রক্তস্নান’ বলে অভিহিত করেন।
১৯৯০-এর দশকের শেষ দিকে উগান্ডায় উত্থান ঘটে বিদ্রোহী গোষ্ঠী এডিএফের। তৎকালীন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ইওওয়েরি মুসেভেনির বিরুদ্ধে কয়েকটি বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠী একত্র হয়ে গঠিত হয় এই গোষ্ঠী। পরে ২০০২ সালে উগান্ডার সামরিক অভিযান এড়াতে তারা পাশের দেশ কঙ্গোতে কার্যক্রম স্থানান্তর করে। বর্তমানে তারা ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটবদ্ধ এবং পূর্ব আফ্রিকায় একটি ইসলামি সরকার গঠনের লক্ষ্যে সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর সশস্ত্র বাহিনী (এফএআরডিসি) বিদ্রোহী গোষ্ঠী এডিএফ-এর বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। তবে সম্প্রতি রুয়ান্ডা-সমর্থিত এম২৩ গোষ্ঠীর নতুন করে আক্রমণ শুরুর পর পূর্বাঞ্চলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
পূর্ব কঙ্গোর কোমান্ডা শহরে একটি ক্যাথলিক চার্চে ভয়াবহ হামলায় অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোববার রাত ১টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। ধারণা করা হচ্ছে ইসলামিক স্টেট-সমর্থিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এডিএফ) এ হামলা চালিয়েছে। তবে, এখনো এ হামলার দায় কেউ স্বীকার করেনি।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গুলি করে ও পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে নিহতদের। এ ছাড়াও ধ্বংস করা হয়েছে বেশ কয়েকটি স্থানীয় দোকান ও বাড়িঘর। স্থানীয় নাগরিক সমাজের নেতা দিওদোনে দুরানথাবো জানান, ‘রাত ১টার দিকে এডিএফ সদস্যরা চার্চের ভেতরে ঢুকে হামলা চালায়। ভেতরে ও বাইরে মিলিয়ে ২১ জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত তিনটি দ্বগ্ধ মরদেহ পেয়েছি আমরা। বহু বাড়িঘরও ধ্বংস হয়েছে। আরও কেউ হতাহত হয়েছে কিনা তা জানতে অনুসন্ধান এখনো চলছে।’
দিওদোনে দুরানথাবো বলেন, ‘সব ধরনের নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন থাকার পরও এই ধরনের হামলা খুবই হতাশাজনক। হামলাকারীরা এখনো আশপাশেই রয়েছে। আতঙ্কে এরই মধ্যে অনেক বাসিন্দা শহর ছেড়ে পালিয়ে গেছেন।’ তিনি সেনাবাহিনীর দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানান।
অন্যদিকে, কঙ্গোর সেনাবাহিনীর ইটুরি প্রদেশের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জুলস এনগঙ্গো হামলার খবর নিশ্চিত করে বলেন, ‘কোমান্ডার কাছাকাছি এক গির্জায় অস্ত্রধারীরা মাচেট নিয়ে ঢুকে পড়ে। এখন পর্যন্ত আমরা প্রায় ১০ জনের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। আশপাশের বেশ কিছু দোকানপাটে আগুনও লাগিয়ে দিয়েছে তারা।’
এর আগেও চলতি মাসেই ইটুরিতে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে এডিএফ। ওই হামলায়ও বহু মানুষ হতাহত হয়েছিল। ওই হামলাকে সম্প্রতি জাতিসংঘের এক মুখপাত্র ‘রক্তস্নান’ বলে অভিহিত করেন।
১৯৯০-এর দশকের শেষ দিকে উগান্ডায় উত্থান ঘটে বিদ্রোহী গোষ্ঠী এডিএফের। তৎকালীন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ইওওয়েরি মুসেভেনির বিরুদ্ধে কয়েকটি বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠী একত্র হয়ে গঠিত হয় এই গোষ্ঠী। পরে ২০০২ সালে উগান্ডার সামরিক অভিযান এড়াতে তারা পাশের দেশ কঙ্গোতে কার্যক্রম স্থানান্তর করে। বর্তমানে তারা ইসলামিক স্টেটের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে জোটবদ্ধ এবং পূর্ব আফ্রিকায় একটি ইসলামি সরকার গঠনের লক্ষ্যে সহিংসতা চালিয়ে যাচ্ছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর সশস্ত্র বাহিনী (এফএআরডিসি) বিদ্রোহী গোষ্ঠী এডিএফ-এর বিরুদ্ধে লড়াই করে আসছে। তবে সম্প্রতি রুয়ান্ডা-সমর্থিত এম২৩ গোষ্ঠীর নতুন করে আক্রমণ শুরুর পর পূর্বাঞ্চলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
সর্বশেষ সংখ্যার প্রচ্ছদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছবি প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। কিন্তু এই ছবি পছন্দ না হওয়ায় ম্যাগাজিনটির ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন—ছবিতে তাঁর চুল ‘গায়েব’ করে দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেমাদাগাস্কারের সামরিক বাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে বলে মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় রেডিওতে ঘোষণা দিয়েছেন কর্নেল মাইকেল র্যান্ড্রিয়ানিরিনা। জেন-জি আন্দোলনের জেরে প্রেসিডেন্ট অ্যান্দ্রি রাজোয়েলিনা দেশ ত্যাগ করার পর এ ঘোষণা এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেগাজা ও মিসরের মধ্যে অবস্থিত রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়েই মূলত গাজায় মানবিক সহায়তা পাঠানো হয়। কিন্তু এই ক্রসিং এখনো খুলে দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। এর ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবিক সহায়তার প্রবাহ কমে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেমিসরে অনুষ্ঠিত গাজা সম্মেলনে ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনিকে দেখে ‘বিউটিফুল’ বা ‘সুন্দরী’ বলে আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত ওই সম্মেলনের মঞ্চে একমাত্র নারী নেতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেলোনি।
৭ ঘণ্টা আগে