কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় দাবানলের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে। প্রদেশের বনাঞ্চলে শুরু হওয়া এই দাবানলের কারণে এরই মধ্যে ৩৫ হাজার জনকে বিভিন্ন এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে বলেছে, সামনে আরও কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দাবানল শুরু হওয়ার পরপরই প্রাদেশিক সরকার জরুরি অবস্থা জারি করেছে, যাতে করে কর্তৃপক্ষের জন্য দাবানল সংক্রান্ত যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত না হয়। ভয়াবহ এই দাবানলে এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ গাছপালা পুড়ে গেছে। সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কানাডার পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে দেশের অনেক অংশের যোগাযোগও ব্যাহত হয়েছে এ কারণে।
ব্রিটিশ কলম্বিয়ার মুখ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল অ্যাবি শনিবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিত খুবই গুরুতর। ৩৫ হাজার লোককে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং আরও ৩০ জনকে যেকোনো সময় সরিয়ে নেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।’
অ্যাবি জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে যাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের জন্য ব্যাপক আশ্রয়কেন্দ্র দরকার এবং প্রচুর অগ্নিনির্বাপক কর্মী প্রয়োজন। তিনি জানান, এরই মধ্যে প্রদেশের গাড়িগুলোকে প্রয়োজনীয়তা ছাড়া সব ধরনের যাতায়াত না করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে সেগুলোতে মানুষকে আশ্রয় দেওয়া যায়।
বিগত কয়েক দিন ধরেই প্রবল বাতাস ও শুষ্ক বজ্রপাতের ঘটনা ঘটছে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায়, যার ফলে দাবানলের সৃষ্টি হয়। একদিকে গরম বাতাস, অপরদিকে শীতল আবহাওয়া—এ দুই মিলে প্রদেশের পরিস্থিতি গুমোট গ্রীষ্মকালের মতো হয়ে উঠেছে। এর ফলে দাবানল আরও নতুন নতুন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে।
কানাডার পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় দাবানলের তীব্রতা ক্রমেই বাড়ছে। প্রদেশের বনাঞ্চলে শুরু হওয়া এই দাবানলের কারণে এরই মধ্যে ৩৫ হাজার জনকে বিভিন্ন এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে বলেছে, সামনে আরও কঠিন পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দাবানল শুরু হওয়ার পরপরই প্রাদেশিক সরকার জরুরি অবস্থা জারি করেছে, যাতে করে কর্তৃপক্ষের জন্য দাবানল সংক্রান্ত যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ বাধাগ্রস্ত না হয়। ভয়াবহ এই দাবানলে এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ গাছপালা পুড়ে গেছে। সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কানাডার পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে দেশের অনেক অংশের যোগাযোগও ব্যাহত হয়েছে এ কারণে।
ব্রিটিশ কলম্বিয়ার মুখ্যমন্ত্রী ড্যানিয়েল অ্যাবি শনিবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘বর্তমান পরিস্থিত খুবই গুরুতর। ৩৫ হাজার লোককে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এবং আরও ৩০ জনকে যেকোনো সময় সরিয়ে নেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।’
অ্যাবি জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে যাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, তাদের জন্য ব্যাপক আশ্রয়কেন্দ্র দরকার এবং প্রচুর অগ্নিনির্বাপক কর্মী প্রয়োজন। তিনি জানান, এরই মধ্যে প্রদেশের গাড়িগুলোকে প্রয়োজনীয়তা ছাড়া সব ধরনের যাতায়াত না করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে সেগুলোতে মানুষকে আশ্রয় দেওয়া যায়।
বিগত কয়েক দিন ধরেই প্রবল বাতাস ও শুষ্ক বজ্রপাতের ঘটনা ঘটছে ব্রিটিশ কলম্বিয়ায়, যার ফলে দাবানলের সৃষ্টি হয়। একদিকে গরম বাতাস, অপরদিকে শীতল আবহাওয়া—এ দুই মিলে প্রদেশের পরিস্থিতি গুমোট গ্রীষ্মকালের মতো হয়ে উঠেছে। এর ফলে দাবানল আরও নতুন নতুন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
২৬ মিনিট আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৩ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগে