ব্রাজিলে করোনায় মৃত্যু খুব শিগগির যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেশটিতে গতকাল মঙ্গলবার একদিনে মৃতের সংখ্যা রেকর্ড চার হাজার ছাড়িয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন প্রায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার মানুষ। যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা ৫ লাখ ৫৫ হাজারে পৌঁছেছে।
ব্রাজিলের জনসংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের দুই-তৃতীয়াংশ হলেও ভঙ্গুর স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার কারণে মৃত্যু বেশি হতে পারে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন দুই জন বিশেষজ্ঞ।
ব্রাজিলের করোনাভাইরাসের বর্তমান অবস্থা নিয়ে ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. মিগুয়েল নিকোলিস বলেছেন, এটি একটি পারমাণবিক চুল্লির ভেতরে শৃঙ্খল বিক্রিয়ার মতো কাজ করছে, যা এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে। অর্থাৎ আক্রান্তের সংখ্যা জ্যাতিমিক হারে বাড়ছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলে, গত ২৪ ঘন্টায় ৪ হাজার ১৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত দৈনিক মৃত্যুর সর্বোচ্চ রেকর্ড এটি। সামাজিক দূরত্ব ঠিকভাবে না মানার কারণে ব্রাজিলে প্রতি সপ্তাহেই মৃত্যুর নতুন রেকর্ড হচ্ছে।
রয়টার্সের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, ব্যাপকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের প্রাদুর্ভাব কমেছে। অন্যদিকে এখন মহামারীর ভরকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে ব্রাজিল। বিশ্বে প্রতিদিন চারজনের মধ্যে একজনের মৃত্যুই ঘটছে ব্রাজিলে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো মহামারীর শুরু থেকেই মাস্ক পরা ও লকডাউনের বিরোধিতা করে এসেছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বারবার বলছেন, কোভিড নিয়ন্ত্রণে এসব জরুরি।
টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশটি দেরি করে ফেলেছে। এ নিয়ে প্রেসিডেন্ট নানা ভিত্তিহীন ও হাস্যকর কথাবার্তা বলেছেন।
এই পরিস্থিতি সত্ত্বেও দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, শিগগির তারা স্বাভাবিক কাজকের্ম ফিরতে পারবেন। দুই-তিন মাস পরই ব্রাজিলে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের লড়াইয়ে ব্যর্থতার জন্য বলসোনারো সরকারের দুর্বল পদক্ষেপই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। ব্রাজিলের মেডিকেল ইনস্টিটিউট ফিয়োক্রুসের গবেষক নিকোলিস ও ক্রিস্টোভাম বার্সেলোস বলেন, সামগ্রিক মৃত্যু ও প্রতিদিন গড় মৃত্যুর রেকর্ড উভয় ক্ষেত্রে ব্রাজিল যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এদিকে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) একটি গাণিতিক মডেল অনুসারে বলা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে ব্রাজিল যুক্তরাষ্ট্রের দৈনিক গড় মৃত্যুর রেকর্ড ভেঙে ফেলবে। জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে ৩ হাজার ২৮৫ জন মারা গেছেন।
আইএইচএমইয়ের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ১ জুলাই ব্রাজিলে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াবে ৫ লাখ ৬৩ হাজার। তখন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুর সংখ্যা হবে ৬ লাখ ৯ হাজার।
ব্রাজিলে করোনায় মৃত্যু খুব শিগগির যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন বিজ্ঞানীরা। দেশটিতে গতকাল মঙ্গলবার একদিনে মৃতের সংখ্যা রেকর্ড চার হাজার ছাড়িয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, করোনাভাইরাসে এখন পর্যন্ত মারা গেছেন প্রায় ৩ লাখ ৩৭ হাজার মানুষ। যেখানে যুক্তরাষ্ট্রে মৃতের সংখ্যা ৫ লাখ ৫৫ হাজারে পৌঁছেছে।
ব্রাজিলের জনসংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের দুই-তৃতীয়াংশ হলেও ভঙ্গুর স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার কারণে মৃত্যু বেশি হতে পারে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন দুই জন বিশেষজ্ঞ।
ব্রাজিলের করোনাভাইরাসের বর্তমান অবস্থা নিয়ে ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. মিগুয়েল নিকোলিস বলেছেন, এটি একটি পারমাণবিক চুল্লির ভেতরে শৃঙ্খল বিক্রিয়ার মতো কাজ করছে, যা এখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে। অর্থাৎ আক্রান্তের সংখ্যা জ্যাতিমিক হারে বাড়ছে।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলে, গত ২৪ ঘন্টায় ৪ হাজার ১৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত দৈনিক মৃত্যুর সর্বোচ্চ রেকর্ড এটি। সামাজিক দূরত্ব ঠিকভাবে না মানার কারণে ব্রাজিলে প্রতি সপ্তাহেই মৃত্যুর নতুন রেকর্ড হচ্ছে।
রয়টার্সের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, ব্যাপকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে কোভিডের প্রাদুর্ভাব কমেছে। অন্যদিকে এখন মহামারীর ভরকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে ব্রাজিল। বিশ্বে প্রতিদিন চারজনের মধ্যে একজনের মৃত্যুই ঘটছে ব্রাজিলে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারো মহামারীর শুরু থেকেই মাস্ক পরা ও লকডাউনের বিরোধিতা করে এসেছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বারবার বলছেন, কোভিড নিয়ন্ত্রণে এসব জরুরি।
টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশটি দেরি করে ফেলেছে। এ নিয়ে প্রেসিডেন্ট নানা ভিত্তিহীন ও হাস্যকর কথাবার্তা বলেছেন।
এই পরিস্থিতি সত্ত্বেও দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, শিগগির তারা স্বাভাবিক কাজকের্ম ফিরতে পারবেন। দুই-তিন মাস পরই ব্রাজিলে সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে আসবে।
সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের লড়াইয়ে ব্যর্থতার জন্য বলসোনারো সরকারের দুর্বল পদক্ষেপই দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। ব্রাজিলের মেডিকেল ইনস্টিটিউট ফিয়োক্রুসের গবেষক নিকোলিস ও ক্রিস্টোভাম বার্সেলোস বলেন, সামগ্রিক মৃত্যু ও প্রতিদিন গড় মৃত্যুর রেকর্ড উভয় ক্ষেত্রে ব্রাজিল যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
এদিকে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) একটি গাণিতিক মডেল অনুসারে বলা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে ব্রাজিল যুক্তরাষ্ট্রের দৈনিক গড় মৃত্যুর রেকর্ড ভেঙে ফেলবে। জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিদিন গড়ে ৩ হাজার ২৮৫ জন মারা গেছেন।
আইএইচএমইয়ের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ১ জুলাই ব্রাজিলে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াবে ৫ লাখ ৬৩ হাজার। তখন যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুর সংখ্যা হবে ৬ লাখ ৯ হাজার।
স্লোভেনিয়ায় মেলানিয়া ট্রাম্পের প্রথম ভাস্কর্যটি আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর, একই স্থানে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিও উধাও হয়ে গেছে! এই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
২ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড-এর এক
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় বেশি আশা দেখছেন না যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক মার্কো রুবিও। তাঁর মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে সরাসরি বৈঠক না হলে অগ্রগতি সম্ভব নয়।
৫ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বোমা হামলায় খান ইউনিসে ঘরবাড়ি ও আশ্রয়কেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে নারী ও শিশুসহ ৫৬ জন নিহত হয়েছে। অন্যদিকে জাবালিয়ায় প্রাণঘাতী হামলায় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও নামাজের হলঘরে ১৩ জন নিহত হয়েছে বলে হামাস-নিয়ন্ত্রিত সিভিল ডিফেন্স এজেন্সি জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে