ঢাকা: ক্রমে ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘর্ষ। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট ছুড়ছে হামাস ও ইসলামিক জিহাদ। জবাবে বিমান হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। দুই পক্ষের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ। এর মধ্যে এর মধ্যে ১৯ জন নারী ও ৩১টি শিশু রয়েছে। বিপরীতে ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন নয় জন।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, হামাস ও ইসলামিক জিহাদ এক হাজারের বেশি রকেট ছুড়েছে। তবে এসব রকেটের বেশিরভাগই ঠেকিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
ফিলিস্তিনি রকেট প্রতিরোধের কিছু ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ফিলিস্তিন–ইসরায়েল সংঘাতের এই সময়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা 'আয়রন ডোম'। বিশেষ এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শুধু ইসরায়েলের হাতেই আছে বলে দাবি করা হয়।
আয়রন ডোম, একটি বিশেষ প্রযুক্তি, যা মাটি থেকে আকাশে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এতে রয়েছে রাডার। এটি মূলত একটি স্বয়ংক্রিয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। ধেয়ে আসা যে কোনও রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্রকে চিহ্নিত করে সঙ্গে সঙ্গে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এ প্রযুক্তি। ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্র, বোমা-মর্টার এমনকি বিমান-হেলিকপ্টার এবং যে কোনও ধরনের ড্রোন জাতীয় অস্ত্রকে প্রতিহত করতে পারে এই আয়রন ডোম।
ফ্রান্সের রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস এবং ইসরায়েল এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয় এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
২০০৬ সালে ইসরায়েল-লেবানন যুদ্ধের সময় যখন লেবানিজ সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েল লক্ষ্য করে হাজার হাজার রকেট হামলা চালায়। এরপরই এই আয়রন ডোমের নির্মাণ শুরু হয়। ২০১১ সালের ২৭ মার্চ ইসরায়েলে প্রথম এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বসানো হয়।
রাফায়েলের দাবি, এই ডোম ৯০ শতাংশ কার্যকরী। এ পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি হামলা প্রতিহত করেছে। সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আয়রন ডোমের লক্ষ্যভেদ করার সক্ষমতার হার ৯০ শতাংশ। যার অর্থ, এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের বুকে আঘাত হানার জন্য যতগুলো রকেট ছোড়া হয়েছে তার ৯০ শতাংশকে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে আয়রন ডোম।
এই আয়রন ডোমের তিনটি প্রধান অংশ। তিনটি ডিভাইস মিলে নির্দিষ্ট পাল্লার মধ্যে একটি রক্ষাকবচ তৈরি করে। রাডারের মাধ্যমে ধেয়ে আসা যে কোনও হামলাকে চিহ্নিত করে। এরপর ওয়েপন কন্ট্রোল সিস্টেম এবং মিসাইল ফায়ারিং ইউনিট সক্রিয় হয়ে ওঠে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছুটে যায় ক্ষেপণাস্ত্র (ইন্টারসেপ্টর)। ধ্বংস করে ফেলে ধেয়ে আসা শত্রুপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র বা অন্য কোনো অস্ত্র। আর পুরো ঘটনাটি ঘটে চোখের নিমেষে। যে কোনও আবহাওয়া, দিন হোক রাত, এই আয়রন ডোম সম্পূর্ণ কার্যকর। আয়রন ডোম এর চারদিকে ন্যূনতম ৪ কিলোমিটার থেকে সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পারে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এর ক্ষমতা আরও বাড়ানোর চেষ্টা করে চলেছে। ৭০ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ সীমা ২৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে চলেছে।
আয়রন ডোমের একটি ইউনিটের দাম প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪২৩ কোটি টাকা। যুক্তরাষ্ট্রও এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নাম স্কাই হান্টার। এটি অবশ্য ইসরায়েলের বড় এবং বেশি পাল্লার ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র বিশিষ্ট।
আয়রন ডোম সিস্টেমের প্রাথমিক অর্থায়ন এবং উন্নয়ন সম্পূর্ণ ইসরায়েল সরকারের হাতেই হয়। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে প্রথম দুটি আয়রন ডোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়। এরপর আরও আটটি আয়রন ডোম সিস্টেম স্থাপনে অর্থ এবং ইন্টারসেপ্টরের জন্য তহবিল সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১২ সালেই দুটি সিস্টেম সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
২০১০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই অতিরিক্ত আয়রন ডোম ব্যাটারি এবং ইন্টারসেপ্টর মিসাইলগুলোর উৎপাদন এবং স্থাপনের জন্য মার্কিন কংগ্রেস তহবিল অনুমোদন দেয়। এ সিস্টেমের জন্য বাজেটে ২০৫ ডলার বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব ছিল ওবামার। পরে সেটি কংগ্রেসে ৪১০–৪ ভোটে পাস হয়। ২০১১ সালে অর্থছাড়ের পর পুরো ব্যবস্থাটি ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর হাতে পৌঁছতে ১৮ মাস লেগেছিল।
২০১১ সালের ৯ মে ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল উদি শানি বলেছেন, ইসরায়েল আগামী বছরগুলোতে আয়রন ডোম ব্যাটারির বিকাশ ও উৎপাদনে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। আমরা ১০–১৫টি আয়রন ডোম ব্যাটারি রাখার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। আমরা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবো। এই লক্ষ্যটি মার্কিন সরকার অনুমোদিত ২০৫ মিলিয়ন ডলার অনুদানের বাইরে।
ঢাকা: ক্রমে ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘর্ষ। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রকেট ছুড়ছে হামাস ও ইসলামিক জিহাদ। জবাবে বিমান হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। দুই পক্ষের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত দেড় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনি বেসামরিক মানুষ। এর মধ্যে এর মধ্যে ১৯ জন নারী ও ৩১টি শিশু রয়েছে। বিপরীতে ইসরায়েলে নিহত হয়েছেন নয় জন।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে, হামাস ও ইসলামিক জিহাদ এক হাজারের বেশি রকেট ছুড়েছে। তবে এসব রকেটের বেশিরভাগই ঠেকিয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
ফিলিস্তিনি রকেট প্রতিরোধের কিছু ভিডিও এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ফিলিস্তিন–ইসরায়েল সংঘাতের এই সময়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা 'আয়রন ডোম'। বিশেষ এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শুধু ইসরায়েলের হাতেই আছে বলে দাবি করা হয়।
আয়রন ডোম, একটি বিশেষ প্রযুক্তি, যা মাটি থেকে আকাশে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এতে রয়েছে রাডার। এটি মূলত একটি স্বয়ংক্রিয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। ধেয়ে আসা যে কোনও রকেট বা ক্ষেপণাস্ত্রকে চিহ্নিত করে সঙ্গে সঙ্গে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এ প্রযুক্তি। ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে আসা ক্ষেপণাস্ত্র, বোমা-মর্টার এমনকি বিমান-হেলিকপ্টার এবং যে কোনও ধরনের ড্রোন জাতীয় অস্ত্রকে প্রতিহত করতে পারে এই আয়রন ডোম।
ফ্রান্সের রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস এবং ইসরায়েল এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয় এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
২০০৬ সালে ইসরায়েল-লেবানন যুদ্ধের সময় যখন লেবানিজ সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েল লক্ষ্য করে হাজার হাজার রকেট হামলা চালায়। এরপরই এই আয়রন ডোমের নির্মাণ শুরু হয়। ২০১১ সালের ২৭ মার্চ ইসরায়েলে প্রথম এই আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বসানো হয়।
রাফায়েলের দাবি, এই ডোম ৯০ শতাংশ কার্যকরী। এ পর্যন্ত দুই হাজারেরও বেশি হামলা প্রতিহত করেছে। সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতে, আয়রন ডোমের লক্ষ্যভেদ করার সক্ষমতার হার ৯০ শতাংশ। যার অর্থ, এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের বুকে আঘাত হানার জন্য যতগুলো রকেট ছোড়া হয়েছে তার ৯০ শতাংশকে আকাশেই ধ্বংস করে দিয়েছে আয়রন ডোম।
এই আয়রন ডোমের তিনটি প্রধান অংশ। তিনটি ডিভাইস মিলে নির্দিষ্ট পাল্লার মধ্যে একটি রক্ষাকবচ তৈরি করে। রাডারের মাধ্যমে ধেয়ে আসা যে কোনও হামলাকে চিহ্নিত করে। এরপর ওয়েপন কন্ট্রোল সিস্টেম এবং মিসাইল ফায়ারিং ইউনিট সক্রিয় হয়ে ওঠে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছুটে যায় ক্ষেপণাস্ত্র (ইন্টারসেপ্টর)। ধ্বংস করে ফেলে ধেয়ে আসা শত্রুপক্ষের ক্ষেপণাস্ত্র বা অন্য কোনো অস্ত্র। আর পুরো ঘটনাটি ঘটে চোখের নিমেষে। যে কোনও আবহাওয়া, দিন হোক রাত, এই আয়রন ডোম সম্পূর্ণ কার্যকর। আয়রন ডোম এর চারদিকে ন্যূনতম ৪ কিলোমিটার থেকে সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করতে পারে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী এর ক্ষমতা আরও বাড়ানোর চেষ্টা করে চলেছে। ৭০ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ সীমা ২৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে চলেছে।
আয়রন ডোমের একটি ইউনিটের দাম প্রায় ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪২৩ কোটি টাকা। যুক্তরাষ্ট্রও এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার নাম স্কাই হান্টার। এটি অবশ্য ইসরায়েলের বড় এবং বেশি পাল্লার ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র বিশিষ্ট।
আয়রন ডোম সিস্টেমের প্রাথমিক অর্থায়ন এবং উন্নয়ন সম্পূর্ণ ইসরায়েল সরকারের হাতেই হয়। রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে প্রথম দুটি আয়রন ডোম সিস্টেম স্থাপন করা হয়। এরপর আরও আটটি আয়রন ডোম সিস্টেম স্থাপনে অর্থ এবং ইন্টারসেপ্টরের জন্য তহবিল সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১২ সালেই দুটি সিস্টেম সরবরাহ করে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
২০১০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে এই অতিরিক্ত আয়রন ডোম ব্যাটারি এবং ইন্টারসেপ্টর মিসাইলগুলোর উৎপাদন এবং স্থাপনের জন্য মার্কিন কংগ্রেস তহবিল অনুমোদন দেয়। এ সিস্টেমের জন্য বাজেটে ২০৫ ডলার বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব ছিল ওবামার। পরে সেটি কংগ্রেসে ৪১০–৪ ভোটে পাস হয়। ২০১১ সালে অর্থছাড়ের পর পুরো ব্যবস্থাটি ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর হাতে পৌঁছতে ১৮ মাস লেগেছিল।
২০১১ সালের ৯ মে ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল উদি শানি বলেছেন, ইসরায়েল আগামী বছরগুলোতে আয়রন ডোম ব্যাটারির বিকাশ ও উৎপাদনে প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। আমরা ১০–১৫টি আয়রন ডোম ব্যাটারি রাখার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে। আমরা প্রায় এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবো। এই লক্ষ্যটি মার্কিন সরকার অনুমোদিত ২০৫ মিলিয়ন ডলার অনুদানের বাইরে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৫ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৭ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৮ ঘণ্টা আগে