অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পদক্ষেপ একতরফা হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি উয়োং। গাজাবাসী যাতে চিকিৎসাসেবা পেতে পারে সে জন্য ইসরায়েলকে হামলায় সংযম প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতি আহ্বান জানান পেনি উয়োং।
গাজায় চলমান মানবিক সংকটের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেও হামাস এখনো জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়ায় যুদ্ধবিরতির পদক্ষেপ যেন একতরফা না হয় সে ব্যাপারে জোর দিয়েছেন তিনি। হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি তাদের কোনো সম্মান নেই।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এবিসির ইনসাইডারকে পেনি উয়োং বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমরা সবাই যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে আন্তরিক। কিন্তু সেটা একতরফা হওয়া চলবে না। কারণ, হামাস এখনো জিম্মিদের মুক্তি দেয়নি। তারা ইসরায়েলে হামলা করাও বন্ধ করেনি।’
পেনি উয়োং বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া গণতান্ত্রিক দেশ, ইসরায়েলও সেটাই। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আমাদের প্রত্যাশিত মানদণ্ড অনেক উঁচুতে। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের মূলনীতিগুলো খুবই স্পষ্ট এবং ইসরায়েলের সেসব প্রয়োগ করা দরকার। সশস্ত্র ও বেসামরিক—এই দুয়ের মধ্যে পার্থক্য পরিষ্কার।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুসহ বহু বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর অবসান দরকার এবং চিকিৎসা সুবিধা নিয়ে যা ঘটছে, তাতে আমরা বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। কিন্তু তাই বলে আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োজনীয়তাকে এড়িয়ে গেলেও চলবে না। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রয়োগ হাসপাতাল, রোগী ও চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন।’
গত সপ্তাহেই দ্য গার্ডিয়ানে লেখা একটি কলামে পেনি উয়োং লিখেছিলেন, আন্তর্জাতিক আইনকে ইসরায়েল কেবল নিজেদের সুরক্ষার হাতিয়ার হিসেবেই দেখে। দুই রাষ্ট্রের সহাবস্থানকেন্দ্রিক সমাধান খুঁজে বের করার জন্যই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি তাঁর আহ্বান। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে বসবাস করাই স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ।
এর আগে গাজায় অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘে আনা প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত ছিল অস্ট্রেলিয়া। তখন যুক্তি দেওয়া হয়,৭ অক্টোবরের হামলার অপরাধী হিসেবে হামাসকে উল্লেখ না করায় প্রস্তাবটি অসম্পূর্ণ। সে সম্পর্কে পেনি উয়োং বলেন, ‘ইহুদি সম্প্রদায়সহ সমস্ত অস্ট্রেলিয়ানেরই নিরাপদে থাকার এবং নিরাপদ বোধ করার অধিকার রয়েছে। নিজ বিশ্বাসের কারণে কারও অনিরাপদ বোধ করা উচিত নয়।’
গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পদক্ষেপ একতরফা হতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি উয়োং। গাজাবাসী যাতে চিকিৎসাসেবা পেতে পারে সে জন্য ইসরায়েলকে হামলায় সংযম প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের প্রতি আহ্বান জানান পেনি উয়োং।
গাজায় চলমান মানবিক সংকটের ব্যাপারে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করলেও হামাস এখনো জিম্মিদের মুক্তি না দেওয়ায় যুদ্ধবিরতির পদক্ষেপ যেন একতরফা না হয় সে ব্যাপারে জোর দিয়েছেন তিনি। হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি তাদের কোনো সম্মান নেই।’
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম এবিসির ইনসাইডারকে পেনি উয়োং বলেন, ‘আমি বলতে চাই, আমরা সবাই যুদ্ধবিরতির ব্যাপারে আন্তরিক। কিন্তু সেটা একতরফা হওয়া চলবে না। কারণ, হামাস এখনো জিম্মিদের মুক্তি দেয়নি। তারা ইসরায়েলে হামলা করাও বন্ধ করেনি।’
পেনি উয়োং বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া গণতান্ত্রিক দেশ, ইসরায়েলও সেটাই। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আমাদের প্রত্যাশিত মানদণ্ড অনেক উঁচুতে। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের মূলনীতিগুলো খুবই স্পষ্ট এবং ইসরায়েলের সেসব প্রয়োগ করা দরকার। সশস্ত্র ও বেসামরিক—এই দুয়ের মধ্যে পার্থক্য পরিষ্কার।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিশুসহ বহু বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর অবসান দরকার এবং চিকিৎসা সুবিধা নিয়ে যা ঘটছে, তাতে আমরা বিশেষভাবে উদ্বিগ্ন। কিন্তু তাই বলে আন্তর্জাতিক আইনের প্রয়োজনীয়তাকে এড়িয়ে গেলেও চলবে না। আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের প্রয়োগ হাসপাতাল, রোগী ও চিকিৎসাকর্মীদের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন।’
গত সপ্তাহেই দ্য গার্ডিয়ানে লেখা একটি কলামে পেনি উয়োং লিখেছিলেন, আন্তর্জাতিক আইনকে ইসরায়েল কেবল নিজেদের সুরক্ষার হাতিয়ার হিসেবেই দেখে। দুই রাষ্ট্রের সহাবস্থানকেন্দ্রিক সমাধান খুঁজে বের করার জন্যই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি তাঁর আহ্বান। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলিদের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে বসবাস করাই স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ।
এর আগে গাজায় অবিলম্বে মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘে আনা প্রস্তাবে ভোটদানে বিরত ছিল অস্ট্রেলিয়া। তখন যুক্তি দেওয়া হয়,৭ অক্টোবরের হামলার অপরাধী হিসেবে হামাসকে উল্লেখ না করায় প্রস্তাবটি অসম্পূর্ণ। সে সম্পর্কে পেনি উয়োং বলেন, ‘ইহুদি সম্প্রদায়সহ সমস্ত অস্ট্রেলিয়ানেরই নিরাপদে থাকার এবং নিরাপদ বোধ করার অধিকার রয়েছে। নিজ বিশ্বাসের কারণে কারও অনিরাপদ বোধ করা উচিত নয়।’
গৃহযুদ্ধ কবলিত সুদানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ওমদুরমানের একটি বাজারে দেশটির আধা-সামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) হামলায় অন্তত ৫৪ জন নিহত ও ১৫৮ জন আহত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেলিবিয়ার পূর্বাঞ্চলে ভূমধ্যসাগরের উপকূলবর্তী ব্রেগার পশ্চিমে আল-আকিলা এলাকা থেকে অন্তত ২০ জনের গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক বলে লিবিয়ার রেড ক্রিসেন্ট কর্তৃপক্ষের ধারণা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি বিভাগের পরিচালক এএইচএম মাসুম বিল্লাহ আজ শনিবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে
১৩ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক কঠোর পরিশ্রমের জন্য বিখ্যাত। সেই একই নীতি তিনি তাঁর সরকারি দায়িত্বেও প্রয়োগ করছেন। তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কয়েক দিন ওয়াশিংটনে সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগেই (ডিওজিই) ঘুমিয়েছেন। আর এটি জানতে পেরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে হোয়াইট হা
১৭ ঘণ্টা আগে